সারাদেশ

বিদেশি পর্যটক বাড়াতে মনোযোগ দিতে হবে : মন্ত্রী ফারুক খান

ডেস্ক রিপোর্ট: বিদেশি পর্যটক বাড়াতে মনোযোগ দিতে হবে : মন্ত্রী ফারুক খান

ছবি : সংগৃহীত

দেশের পর্যটনের অপার সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে পর্যটন খাতের বিদ্যমান সমস্যা চিহ্নিত করে তার সমাধানে দ্রুত উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান। তিনি বলেন, বিদেশি পর্যটকদের জন্য ভিসা সহজীকরণ, দ্রুততম সময়ে ভিসা প্রদান, অন-অ্যারাইভাল ভিসার আওতা বাড়ানো নিয়ে স্বররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পর্যটন ভবনে অবস্থিত বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড ও পর্যটন করপোরেশন পরিদর্শনকালে কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় মন্ত্রণালয়ের সচিব মোকাম্মেল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে প্রধানমন্ত্রীর ভিশন স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে পর্যটন খাতের সবাইকে চিন্তাভাবনা ও কাজে স্মার্ট হতে হবে। সবাই মিলে আন্তরিকভাবে কাজ করলে পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন হবেই। এ শিল্পে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবেই। আমাদের পর্যটনে বেসরকারি খাত ও ট্যুর অপারেটররা গুরুত্বপূর্ণ অংশীজন। পর্যটনে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে তাদের সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।

ফারুক খান বলেন, দেশের মানুষের জীবনমান উন্নয়নের কারণে অভ্যন্তরীণ পর্যটক বেড়েছে। এটি আনন্দের কথা। এখন বিদেশি পর্যটক বাড়াতে মনোযোগ দিতে হবে। বিদেশি পর্যটকরা যেন বাংলাদেশের পর্যটন সম্পর্কে জানতে পারে, সে জন্য উদ্ভাবনী প্রচারকৌশল কাজে লাগাতে হবে। তাদের জন্য বিমানবন্দরে বিশেষ সার্ভিস চালু এবং দক্ষ ট্যুর গাইড তৈরির বিষয়েও গুরুত্ব আরোপ করেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, আমাদের সংস্কৃতিকে ঠিক রেখেই বিদেশি পর্যটকদের কাছে দেশের পর্যটন আকর্ষণকে সঠিকভাবে তুলে ধরতে হবে। আমাদের পর্যটন গন্তব্যগুলো জনপ্রিয় করে তুলতে হবে। পাশাপাশি ইকো ট্যুরিজম, অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরিজম ও কালিনারি ট্যুরিজমের ওপর গুরুত্ব দিতে হবে।

ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবস আজ

ছবি : সংগৃহীত

ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবস আজ। ১৯৬৯ সালের এদিনে বাঙালির স্বাধিকার আদায়সহ পাকিস্তানি স্বৈরশাসক জেনারেল আইয়ুব খানবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে মতিউর রহমানসহ পাঁচজন শহীদ হন। তাদের রক্তের সিঁড়ি বেয়ে আইয়ুববিরোধী গণআন্দোলনসহ স্বাধীনতা আন্দোলন চূড়ান্ত রূপ নেয়।

এ দেশের মুক্তিসংগ্রামের ইতিহাসে ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান তাৎপর্যপূর্ণ মাইলফলক। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক শাসন, শোষণ ও বঞ্চনা থেকে বাঙালিকে মুক্ত করতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সালে ঐতিহাসিক ৬ দফা ঘোষণা করেন। এতে স্বাধিকার আন্দোলনের গতি তীব্রতর হলে পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করে বঙ্গবন্ধুকে বন্দি করে। এর বিরুদ্ধে ছাত্র-কৃষক-শ্রমিক-জনতার দেশব্যাপী দুর্বার ও স্বতঃস্ফূর্ত গণআন্দোলন শুরু হয়।

এক পর্যায়ে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ ১৯৬৯ সালের ২৪ জানুয়ারি ঢাকায় হরতালের ডাক দেয়। এই হরতাল চলাকালে সচিবালয়ের সামনে শান্তিপূর্ণ মিছিলে পুলিশ গুলি চালায়। এতে বকশীবাজার নবকুমার ইনস্টিটিউটের নবম শ্রেণির ছাত্র মতিউর রহমান রাজপথের চার সঙ্গীর সঙ্গে শহীদ হন।

এর আগে ২০ জানুয়ারি পুলিশের গুলিতে আসাদুজ্জামান আসাদ শহীদ হওয়ায় গোটা পূর্ব পাকিস্তান এমনিতেই বিক্ষোভে তেঁতে ছিল। ২৪ জানুয়ারি মতিউরদের আত্মত্যাগের মধ্যদিয়ে সামরিক শাসক আইয়ুব খানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানে ছাত্র-জনতার ঐক্যবদ্ধ গণআন্দোলন দুর্বার গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়। ডাকসুর তৎকালীন ভিপি ও ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক তোফায়েল আহমেদের নেতৃত্বে ছাত্রসমাজের পাশাপাশি রাজপথে নামে বিক্ষুব্ধ বাঙালি। অবশেষে গণঅভ্যুত্থানের মুখে আইয়ুব খান বঙ্গবন্ধুসহ রাজবন্দিদের মুক্তি দেওয়ার পাশাপাশি নিজেও পদত্যাগে বাধ্য হন।

এরই ধারাবাহিকতায় ’৭০-এর নির্বাচনে বাঙালির অবিস্মরণীয় বিজয়, ’৭১-এর ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ, ২৫ মার্চের গণহত্যা ও ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণার পথ ধরে তাঁর নেতৃত্বে পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীনতার পথে এগিয়ে যায়। ৯ মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ শেষে ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হয়।

ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণী দিয়েছেন। পৃথক বাণীতে গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদনসহ তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন তারা।
এ উপলক্ষে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন দল ও সংগঠন আজ সকালে নবকুমার ইনস্টিটিউটে শহীদ মতিউর রহমান স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ ও আলোচনা সভাসহ বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করেছে।

;

চাপ সইতে না পেরে ডাচ বাংলার সেলস ম্যানেজারের আত্মহত্যা

ছবি : সংগৃহীত

ডাচ বাংলা ব্যাংকের গ্রাহকদের টাকা নিয়ে উধাও হয়ে যান নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলায় আলগী বাজারের ডাচ-বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের উদ্যোক্তা শহীদুল ইসলাম লিটন।

আর এ ঘটনায় গ্রাহকদের এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার চাপ সইতে না পেরে বিষপানে আত্মহত্যা করেছেন ডাচ-বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং সেলস ম্যানেজার আব্দুল কাইয়ুম (৪৫)। এমনটাই দাবী করেছেন তার স্বজনরা।

গত সোমবার (২২ জানুয়ারি) রাত ১১টায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। নিহত কাইয়ুম রায়পুরা উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউরনগর এলাকার বাসিন্দা। তিনি এজেন্ট ব্যাংকের রায়পুরা উপজেলার সেলস ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন।

নিহতের মেয়ে কানিজ হালিমা কনক জানান, গ্রাহকদের আমানতের টাকা হাতিয়ে নিয়ে পালিয়ে যান আলগী বাজারের ডাচ-বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের উদ্যোক্তা শহীদুল ইসলাম লিটন। এ ঘটনায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। গ্রাহকরা তাদের টাকা ফেরত পেতে এজেন্ট ব্যাংকের আউটলেটের সামনে ভিড় জমায়।

এদিকে ব্যাংকটির আরএম রেদোয়ান তৌহিদুল ইসলাম ওই ঘটনার যাবতীয় দায় চাপিয়ে দেন সেলস ম্যানেজার আব্দুল কাইয়ুমের ওপর এবং গ্রাহকদের সকল অর্থ ফেরত দিতে চাপ প্রয়োগ করেন। এতে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন কাইয়ুম।

এক পর্যায়ে চাপ সইতে না পেরে বিষপান করেন। এতে তিনি অসুস্থ্য হয়ে পড়লে গুরুতর অবস্থায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবশেষে চিকিৎসারত অবস্থায় মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) রাতে তিনি মারা যান।

আব্দুল কাইয়ুমের মৃত্যুর ঘটনায় এজেন্ট ব্যাংকটির আর এম রেদোয়ান তৌহিদুল ইসলামের বিচার দাবি করেছেন নিহতের পরিবার ও তার স্বজনরা।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত কর্মকর্তা রেদোয়ান তৌহিদুল ইসলামের মোবাইলে একাধিক বার চেষ্টা করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।

ডাচ-বাংলা ব্যাংকের নরসিংদীর ব্যবস্থাপক মো. আনিসুর রহমানের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনিও বিষয়টি এড়িয়ে যান এবং প্রধান কার্যালয়ে যোগাযোগ করার কথা বলেন।

ব্যাংক কর্মকর্তার আত্মহত্যার ঘটনায় মঙ্গলবার রাত ৯টা পর্যন্ত থানায় মামলা করতে নিহতের স্বজনদের কেউ আসেনি বলে দাবী করেন রায়পুরা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মীর মাহাবুব রহমান।

;

সৌদি আরবের কাছে আরও বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী

ছবি : সংগৃহীত

দেশবাসীর আর্থ-সামাজিক অগ্রগতির জন্য তার সরকারের গৃহীত পদক্ষেপগুলোকে এগিয়ে নিতে সৌদি আরবের কাছে বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগ প্রত্যাশা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার মো. নজরুল ইসলাম মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) বৈঠকের পর সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে প্রধানমন্ত্রীকে উদ্ধৃত করে বলেন, ‘জনগণের আর্থ-সামাজিক অগ্রগতির জন্য আমাদের গৃহীত উদ্যোগগুলোকে এগিয়ে নিতে বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগ করুন।’

বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ইসা ইউসুফ ইসা আলদুহাইলান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে গণভবনে সৌজন্য সাক্ষাতকালে প্রধানমন্ত্রী ওই আহ্বান জানান।

সৌদি আরব এবং দেশটির জনগণ বাংলাদেশের হৃদয়ের খুব কাছের উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সৌদি আরব সব সময় বাংলাদেশের পাশে দাঁড়িয়েছে।’

সৌদি রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে সহযোগিতার অঙ্গীকার করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের সরকার ও জনগণ সৌদি আরব এবং দেশটির জনগণের মঙ্গল কামনা করেন, কারণ, তারা মক্কা ও মদীনার দুই পবিত্র মসজিদের খাদেম।

তিনি সরকার প্রধান হিসেবে পুননির্বাচিত হওয়ায় প্রধানমন্ত্রীর কাছে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান আল সৌদের একটি অভিনন্দন বার্তা হস্তান্তর করেন।

বার্তায় যুবরাজ বাংলাদেশের উত্তরোত্তর উন্নতি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন।

সৌদি রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের আটটি বিভাগে আটটি মসজিদ ও ইসলামী ভাষা ইন্সস্টিটিউট প্রতিষ্ঠার জন্য তার দেশের ইচ্ছার কথা জানান।

প্রধানমন্ত্রী ঢাকায় একটি ইন্সস্টিটিউট স্থাপনের জন্য উপযুক্ত স্থান খুঁজে বের করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা নিতে বলেন।

সৌদি রাষ্ট্রদূত বলেন, আগামী দিনে হজ ও ওমরা হজের প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে তারা ব্যবস্থা নিচ্ছেন।

তিনি বলেন, সৌদি আরব ও বাংলাদেশ ক্রীড়া ও সংস্কৃতিতে সহযোগিতা বাড়াতে পারে।

রাষ্ট্রদূত অন্যান্য পেশাদারদের পাশাপাশি বাংলাদেশ থেকে চিকিৎসা কর্মীদেও নেয়ার ব্যাপারে তার দেশের আগ্রহ প্রকাশ করেন।

এ সময় প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, অ্যাম্বাসেডর এট লার্জ মো. জিয়াউদ্দিন এবং মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া উপস্থিত ছিলেন।

;

আসিফ মাহতাবকে অব্যাহতি দেওয়ায় তীব্র প্রতিবাদ জানালো হেফাজত

ছবি : সংগৃহীত

ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির অধিকার সুরক্ষা আইন ২০২৩–এর খসড়া প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে বিরত থাকতে সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছে হেফাজতে ইসলাম।

মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) রাতে বিভিন্ন গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে সংগঠনের আমির আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও মহাসচিব আল্লামা শায়েখ সাজিদুর রহমান ওই দাবি জানান।

একই সঙ্গে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক আসিফ মাহতাবকে অব্যাহতি দেওয়ার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয় বিবৃতিতে।

হেফাজতের বিবৃতিতে বলা হয়, একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক স্বাধীনভাবে দেশের বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে কথা বলতেই পারেন।

সামাজিক ও ধর্মীয় বিষয়ে কথা বলায় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় প্রভাষক আসিফ মাহতাবকে শিক্ষকতার পদ থেকে অব্যাহতি দিয়ে চরম ধৃষ্টতা দেখিয়েছে।

তারা যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা শিক্ষকসমাজ ও দেশ-জাতিকে হতবাক করেছে। তারা এর মাধ্যমে এক কলঙ্কজনক অধ্যায়ের সূচনা করেছে। অবিলম্বে তাকে স্বপদে বহাল করার পাশাপাশি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *