সারাদেশ

ময়মনসিংহ-৯: নির্বাচনের সহিংসতায় আহত আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

ডেস্ক রিপোর্ট: ময়মনসিংহ-৯: নির্বাচনের সহিংসতায় আহত আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

নির্বাচনের সহিংসতায় আহত আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

ময়মনসিংহ-৯ (নান্দাইল) আসনে কেন্দ্র দখল নিয়ে সংঘর্ষে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত হন আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল জলিল (৫৫)। আজ চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকার সিএমএইচ হাসপাতালে মারা গেছেন তিনি।

রোববার (২৮ জানুয়ারি) নান্দাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল মজিদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নিহত আব্দুল জলিল শেরপুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং একই এলাকার মৃত কুমেদ আলীর ছেলে।

শেরপুর ইউনিয়ন কৃষকলীগের আহ্বায়ক হারুন অর রশিদ বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন শেরপুর ইউনিয়নের ইমাম হোসেন সরকারি উচ্চ-বিদ্যালয় কেন্দ্র দখল করার চেষ্টা করে সাবেক সংসদ সদস্য ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিনের সমর্থকরা। এই নিয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মেজর আব্দুস সালামের সমর্থকরা ফেরাতে গেলে দুই পক্ষের দাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এসময় স্বতন্ত্রপ্রার্থীর কর্মীর হামলায় গুরুতর আহত হন আব্দুল জলিল।

প্রথমে তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে ওই দিন রাতেই আব্দুল জলিলকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।

পরে মেজর আব্দুস সালাম পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসাবে শপথ নেয়ার পরদিন আহত আব্দুল জলিলকে ঢাকার সিএমএইচ হাসপাতালে ভর্তি করান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ সকাল ১০ টার দিকে আব্দুল জলির মারা যান।

নান্দাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম শাহান বলেন, কেন্দ্র দখলকে কেন্দ্র করে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিনের সমর্থকদের হামলায় আব্দুল জলিল গুরুতর আহত হন। আজ ঢাকার সিএমএইচে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা গেছেন।

আব্দুল জলিলের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন পরিকল্পনা মন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম। তিনি হত্যাকারীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।

ওসি মো. আব্দুল মজিদ বলেন, শুনেছি ভোটের দিনের মারামারিতে আহত আব্দুল জলিল মারা গেছেন। এই ঘটনায় গত ১৯ জানুয়ারি মামলা হলে তিনজনতে গ্রেফতার করা হয় এবং ১৫ জন আদালতে হাজির হয়।

এদের মাঝে একজন জেল হাজতে আছেন। আইন অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ময়মনসিংহ-কুমিল্লা সিটি নির্বাচন: ভোটকেন্দ্র প্রস্তুতের নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

আসন্ন কুমিল্লা ও ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন (মসিক) নির্বাচনের ভোটকেন্দ্র আগামী ১ ফেব্রুয়ারির মধ্যে প্রস্তুতের জন্য নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

শনিবার (২৭ জানুয়ারি) ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব রৌশন আরা বেগম স্বাক্ষরিত নির্দেশনাটি সংশ্লিষ্ট মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, আগামী ৯ মার্চ অনুষ্ঠেয় ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের সাধারণ নির্বাচন, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১১ নং সাধারণ আসনের কাউন্সিলর, বরিশাল সিটি করপোরেশনের ৮ নং ও ২২ নং সাধারণ আসনের কাউন্সিলরের শূন্য পদে উপনির্বাচন ইভিএম’র মাধ্যমে। তাই ভোটকেন্দ্র স্থাপন ও ব্যবস্থাপনা নীতিমালা অনুযায়ী ভোটকেন্দ্রের তালিকা প্রস্তুত করে প্রস্তুতকৃত তালিকার ২ প্রস্থ হার্ড কপি (সফট কপিসহ) সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার মাধ্যমে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি মধ্যে নির্বাচন সাপোর্ট-১ শাখায় প্রেরণের জন্য সংশ্লিষ্ট সিনিয়র জেলা/জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে অনুরোধ করা হলো।

উপরিউক্ত সাধারণ/উপ-নির্বাচন উপলক্ষে ভোটকেন্দ্রের তালিকা উক্ত সময়ের মধ্যে ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে (ইএমএস) এন্ট্রি সম্পন্ন করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।

নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, ভোটকেন্দ্র স্থাপনের ক্ষেত্রে যতদূর সম্ভব সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিদ্যমান অবকাঠামোর সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে স্থায়ী ভোটকক্ষ স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ এবং ভবনের অবকাঠামোর অভ্যন্তরে ভোটকক্ষ স্থাপন করা গেলে সেক্ষেত্রে অস্থায়ী ভোটকক্ষ স্থাপনের প্রস্তাব পরিহারপূর্বক ভোটকেন্দ্রের তালিকা প্রেরণের জন্য অনুরোধ করা হলো।

সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা যথাসম্ভব ভোটকেন্দ্রসমূহ সরেজমিন পরিদর্শন করবেন এবং ভোটকেন্দ্র পরিবর্তন, নতুন ভোটকেন্দ্র স্থাপন ও অস্থায়ী ভোটকেন্দ্র ও ভোটকক্ষ স্থাপনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে প্রত্যয়ন প্রদান করবেন।

;

কক্সবাজারের সংরক্ষিত এমপি আসন পেতে নেত্রীদের দৌড়ঝাঁপ

ছবি: সংগৃহীত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর এবার কক্সবাজার থেকে সংরক্ষিত নারী আসনে সংসদ সদস্য কে হচ্ছেন এ নিয়ে জেলা জুড়ে চলছে নানান জল্পনা কল্পনা। কক্সবাজারের ৪টি আসন নিয়ে একটি সংরক্ষিত নারী আসন। আর এ আসনে সংসদ সদস্য হতে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন কক্সবাজারের অন্তত আধা ডজনের বেশি নারী নেত্রী। উচ্চ পর্যায়ে চেষ্টা তদবির চালিয়ে যাচ্ছেন তারা।

এদের মধ্যে সবার আগে চলে আসে বর্তমান নারী আসনের সংসদ সদস্য এবং কক্সবাজার জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কানিজ ফাতেমা আহমেদ। এছাড়া নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপিকা এথিন রাখাইনের নাম আলোেচনায় রয়েছে।

আর নতুন করে যারা এমপি হতে দৌড়ঝাঁপ করছেন তারা হলেন, ত্রিপল ই তে বিএসসি করা ইঞ্জিনিয়ার ইসমত আরা বেগম ইসমু। তিনি ধলঘাটার বাসিন্দা। তিনি কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ উপ-কমিটির এবারসহ ৪ বারের সদস্য। 

এছাড়াও আছেন, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আইনবিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট নাসরীন ছিদ্দিকা লিনা। তিনি কক্সবাজারের প্রবীণ আয়কর আইনজীবী ছৈয়দুল হকের কন্যা।

অন্যদিকে রয়েছেন, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক উপকমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট আনিচ উল মাওয়া আরজু। তিনি শহরের প্রয়াত আইনজীবী আবুল বশরের কন্যা। প্রয়াত আবুল বশর কক্সবাজার জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ছিলেন।

এছাড়াও গার্মেন্টস ব্যবসায়ী ক্য চিন থে ডলিও আছেন আলোচনায়। তিনি অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ শেষ করে দেশে ফিরে গার্মেন্টস ব্যবসা শুরু করেন। তিনি হারবাংয়ের রাখাইন পাড়ার বাসিন্দা এবং হারবাং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক।

কক্সবাজার সিটি কলেজের বাংলা বিভাগের অধ্যাপিকা রোমানা আক্তারও আছেন নারী সংসদ সদস্য হওয়ার দৌড়ঝাঁপে। তিনি কক্সবাজারের বিভিন্ন এলাকায় মানবিক সহায়তা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি জেলা কৃষকলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা রশিদ আহমদের কন্যা।

এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে- বর্ষীয়ান আওয়ামী লীগ নেতা বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর মোস্তাক আহমেদ চৌধুরীর সহধর্মিণী বর্তমান নারী সংসদ সদস্য কানিজ ফাতেমা আহমেদ দলের হাই কমান্ডের ‘গুড বুকে’ আছেন। তাই উনাকে আবারো সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য করতে পারে বলে চলছে গুঞ্জন।

এছাড়া ভিতরে ভিতরে আরও অনেক নারী নেত্রী শেখ হাসিনা এবং দলের শীর্ষ নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করছে বলে জানা গেছে।

৩০ জানুয়ারি বসছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন। নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের গেজেট প্রকাশের ৯০ দিনের মধ্যে সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনে নির্বাচন করতে হয়।

;

প্রবাসীদের জরুরি প্রয়োজনে এনআইডির কাজ খোলা রাখার নির্দেশ

ছবি: বার্তা২৪.কম

ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমের মধ্যেও প্রবাসীদের জরুরি প্রয়োজনে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নিবন্ধন কার্যক্রম খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) ইসির সিনিয়র সহকারী সচিব মো. নাসির উদ্দিন চৌধুরী স্বাক্ষরিত নির্দেশনাটি সারাদেশে ইসির মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের পাঠানো হয়।

ইসির নির্দেশনায় বলা হয়, ভোটার তালিকা হালনাগাদ কর্মসূচি-২০২২ এ সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে যেসব ভোটার ১ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে ভোটার হিসেবে যোগ্য হয়েছেন। এবং পরবর্তীতে অফিসে এসে যারা নিবন্ধিত হয়েছেন তাদের খসড়া ভোটার তালিকা গত ২১ জানুয়ারি প্রকাশিত হয়েছে।

প্রকাশিত খসড়া ভোটার তালিকার ওপর দাবি, আপত্তি ও সংশোধনী বিষয়ে তালিকা বিধিমালা, ২০১২ অনুযায়ী সংশোধনকারী কর্তৃপক্ষের (রিভাইজিং অথরিটি) কার্যক্রম নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী চলমান রয়েছে। ওই কার্যক্রমের পাশাপাশি বিদেশগামী ও অতি জরুরি কাজে জাতীয় পরিচয়পত্র প্রয়োজন রয়েছে, এমন ব্যক্তিগণের চলমান প্রক্রিয়ায় নতুন ভোটার নিবন্ধন ও আপলোড কার্যক্রম অব্যাহত রাখার জন্য ভোটার তালিকা আইন, ২০০৯ এর ১৫ ধারা মোতাবেক নির্বাচন কমিশন সদয় নির্দেশনা প্রদান করেছে।

;

বীর মুক্তিযোদ্ধা লেখা স্মার্টকার্ড বিতরণে ইসির চার নির্দেশনা

ছবি: বার্তা২৪.কম

সারাদেশে বীর মুক্তিযোদ্ধা লেখা স্মার্টকার্ড বিতরণের জন্য মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের চার নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) নির্বাচন কমিশনের উপ-পরিচালক (তথ্য অনুসন্ধান) মো. রশিদ মিয়া স্বাক্ষরিত এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।

সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচন কমিশন যে নির্দেশনাগুলো মানতে বলা হয়েছে-

ক) বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা’ শব্দ খচিত স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র প্রাপ্তির নিমিত্ত উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে আবেদন দাখিল করবেন। আবেদনের সাথে এতদসংক্রান্ত গেজেটসহ সাম্প্রতিককালে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক সংশ্লিষ্ট মুক্তিযোদ্ধাদেরকে প্রদত্ত এমআইএস নম্বরসহ স্মার্ট কার্ড এবং ডিজিটাল সনদ এর সত্যায়িত কপি সংযুক্ত করতে হবে। 

খ) মাসিক ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসারগণ যথাযথ প্রক্রিয়ায় সিনিয়র জেলা/জেলা নির্বাচন অফিসারের মাধ্যমে ওই আবেদনসমূহ মহাপরিচালক, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়, ঢাকা বরাবর প্রেরণ করবেন;

গ) আঞ্চলিক/সিনিয়র জেলা/জেলা নির্বাচন অফিসারগণ একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মাসিক/ত্রৈমাসিকভাবে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণের উদ্যোগ গ্রহণ করবেন;

ঘ) বিতরণের ক্ষেত্রে ম্যানুয়ালি রেজিস্ট্রারে এবং ডিজিটালি এনআইডি সিস্টেমে প্রাপ্তি স্বীকারের ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। 

২০২১ সালে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য স্মার্টকার্ডের ডিজাইনে পরিবর্তন বিশেষভাবে এই কার্ড দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ইসি। এক্ষেত্রে স্মার্টকার্ডের চিপের নিচে ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা’ শব্দগুলো লেখার সিদ্ধান্ত হয়।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *