বিনোদন

কাইলির বুড়িয়ে যাওয়ার কারণ বোটক্স-ফিলার!

ডেস্ক রিপোর্টঃ কার্দাশিয়ান’স সিস্টাররা বরাবরই আলোচনায় থাকেন। সমালোচনাও কম হয় না তাদের ঘিরে। সম্প্রতি এই পরিবারের ছোট কন্যা কাইলি জেনার আবারও পড়লেন সমালোচনায়। আমেরিকার একজন ইনফ্লুয়েন্সার এবং মেকআপ ব্র্যান্ড কাইলি কসমেটিকসের প্রতিষ্ঠাতা তিনি। জনপ্রিয় হলিউড অভিনেতা টিমোথি শ্যালামের সঙ্গে চুটিয়ে প্রেম করছেন ২৬ বছর বয়সী কাইলি।

কাইলির পুরো পরিবারের অনেক পরিচিত। তার মা ক্রিস জেনার সহ বড় বোন কিম, কটনি এবং ক্লোয়ি কার্ডাশিয়ান অনেক আগে থেকেই রূপ বর্ধনের জন্য আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতির সেবা নিচ্ছেন। সেই সূত্রে কাইলিও খুব কম বয়সেই ফিলার, বোটক্স, প্লাস্টিক সার্জারি করাতে শুরু করেন। প্রথমে শুধু লিপ ফিলার করেছিলেন তিনি। এরপর তিনি আরও অনেক সেবা নিয়েছেন যা তার চেহারা দেখলেই বোঝা যায়।

কাইলি জেনারের এই লুক দেখে অনেকেই বলছেন তিনি বুড়িয়ে গেছেন

সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন তিনি। সেখানে তার চেহারা দেখে হচ্ছে ব্যাপক সমালোচনা। তার গালের কাছে কিছু লাইন স্পষ্ট লক্ষ্য করা যায়। পুরো মুখ জুড়েই এরকম ভাজ পড়েছে। তাকে অনেকটা বয়স্ক দেখাচ্ছে। বিউটি ট্রিটমেন্ট এক্সপার্ট ডাক্তার জনি বেটারিড্জের ধারণা, অতিরিক্ত ফিলার এবং বোটক্স ব্যবহার করার কারণে তার মুখের কিছু অংশের পেশি দুর্বল হয়ে পড়েছে।

ফিলার মূলত একধরণের জেল ধরণের পদার্থ। তাই এরা পানি শুষে নেয়। ত্বকে পানির ব্যবহার করলে ফিলার ব্যবহারকারীর ত্বক, তাতে প্রভাবিত হয়। তাছাড়া নির্দিষ্ট স্থানের পেশির অনুভূতি নিস্তেজ করে দেয় বোটক্স।

কাইলি জেনার

তার ভক্তরা তাকে নিয়ে চিন্তিত। অনেকেই কমেন্টে দুঃখ প্রকাশ করেছে। কাইলি বয়স মাত্র ২৬ বছর। গত ১০ বছর ধরে সে যত কসমেটিকস ট্রিটমেন্ট করিয়েছে তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এখন ফুটে উঠছে। তার চেহারা দেখে ৪০ বছরের বেশি মনে হচ্ছে। এখন তার চেহারা ঠিক রাখতে গেলে, এইসব ট্রিটমেন্ট আরও বেশি করে করাতে হবে। কিছু ভক্তের দাবী আগেই কাইলির চেহারা অনেক বেশি সুন্দর ছিল। তবে দুর্ভাগ্যবশত, আগের মতো হওয়ার এখন আর কোনো উপায় নেই।

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪ এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *