সারাদেশ

সঙ্গীর কাছে ক্ষমা চাইবেন যেভাবে

ডেস্ক রিপোর্ট: সঙ্গীর কাছে ক্ষমা চাইবেন যেভাবে

সঙ্গীর কাছে ক্ষমা চাওয়া

প্রতিটি সম্পর্কে ভিন্নতা থাকে। ভালোবাসা প্রকাশের মাধ্যমও অনন্য হয়। প্রায়শই মতোবিরোধ হলে দু’জনের মধ্যে ঝগড়া লেগে যায়। অথবা নিজের জান্তে বা অজান্তে প্রিয় মানুষের মনে কষ্ট দেওয়ার মতো কিছু করে ফেলেন সেই মুহূর্তে তার কাছে ক্ষমা চাওয়া সব সময় সহজ নাও হতে পারে। অনেকেই বুঝতে পারেন না, কিভাবে ক্ষমা চাইবেন? রিলেশনশিপ কোচ সিদ্ধার্থ এস.কুমার বলেছেন, এই পরিস্থিতিতে কি করবেন-

১. অনুশোচনা প্রকাশ: অনেকে অনুশোচনার সরাসরি স্বীকারোক্তির মূল্য বোঝে। সেক্ষেত্রে সাধারণভাবে দুঃখিত হওয়ার কথা জানানোই অনেকটা প্রভাব ফেলতে পারে। আঘাত দেওয়ার জন্য যে আপনি সত্যিই দুঃখিত, তা বোঝাতে আগে সরাসরি সেটা জানান। শুরুতেই ঘটনার বর্ণনা করতে যাবেন না।   

২. দায়িত্ববোধ: দোষ স্বীকার করার পরের কাজ হলো নিজের ভুলের দায়িত্ব কাঁধে নেওয়া। আপনি যে কাজটি করেছেন সেটি কেন ঠিক নয়, কেন সেটি আপনার সঙ্গীকে কষ্ট দিলো এবং সম্পর্কে এর প্রভাব কি? এসব নিজে থেকে বুঝতে হবে। তাছাড়া নিজের কাজের প্রতিক্রিয়ার দায়িত্বও নিতে হবে।  

রাগ ভাঙ্গাতে দিতে পারেন উপহার ৩. ভুল শুধরানো: যা ভুর করার তা তো করেই ফেলেছেন! সেই ভুল শোধরানোর মাধ্যমে সঙ্গী বুঝতে পারবে, কাজটি করে আপনি নিজেও সুখী নন। আপনার অনুশোচনা প্রকাশ করার একটি ভালো মাধ্যম। সঙ্গীকে কিছু উপহার দিতে পারেন। তার হাতের কাজে সাহায্য করতে পারেন। বা তার ভুলে যাওয়া কাজ করে দিয়েও অনুশোচনা প্রকাশ করতে পারেন।   

৪. প্রতিজ্ঞা: পরিবর্তন করার প্রতিজ্ঞা করে সঙ্গীকে আশ্বস্ত করতে পারেন। তবে শুধু মুখে মুখে প্রতিজ্ঞা করলেই হবে না। সঙ্গী আপনাকে বিশ্বাস করে ক্ষমা করলে তার বিশ্বাস রাখতে হবে।  অবশ্যই পরবর্তীতে একই ভুল করা এড়িয়ে চলবেন।

৫. ক্ষমা প্রার্থনা: কিছু গুরুতর ব্যাপারে ক্ষমা চাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়ে। কারো মনঃক্ষুণ্ণ হলে তার অনুভূতির পরোয়া করা উচিত। ক্ষমা চাইলে তার সিদ্ধান্তর প্রতি শ্রদ্ধা প্রকাশ করা হয়।     

তথ্যসূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

শীতকালে দই খাবেন যেভাবে

শীতেও দই খাওয়ার উপায় রয়েছে

দই খুব সুস্বাদু এবং উপকারি একটি খাবার। পেট ও অন্ত্রের জন্য প্রয়োজনীয় কার্যকরী অণুজীবের উত্তম উৎস এটি। যাদের হজমের সমস্যা আছে, তাদের দুপুর বা রাতের ভারী খাবার খাওয়ার পর দই খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। তবে দই একটি ঠান্ডাজাতীয় খাবার। তাই অনেকেই শীতকালে দই খেতে পারেন না। তাদের জন্য ভারতীয় নিউট্রেশনিস্ট অভিলাষা ভি. উপায় বাতলে দিয়েছেন। জেনে নিন, শীতেও পছন্দের দই খেতে পারবেন যে উপায়ে-

১. গরম স্মুদি: মৌসুমি ফলের সাথে দই মিশিয়ে স্মুদি তৈরি করে খেতে পারেন। তাতে কিছুটা মধু যোগ করুন। স্বাদের জন্য জায়ফল বা দারচিনি গুড়া ব্যবহার করতে পারেন।   

২. গরম স্যুপ: রান্নায় দইয়ের ব্যবহার খাবারকে আরও সুস্বাদু করে তোলে। শুধু তাই নয়, খাবারে উপকারি অণুজীবের গুণাগুণও যুক্ত করে। গরম স্যুপে কিছুটা দই যোগ করতে পারেন। মসুর ডাল বা টমেটো স্যুপে দই ব্যবহার করে নিশ্চিন্তে খেতে পারেন।    

৩. রায়তা বা সালাদ: শীতকালীন সবজির সাথে দই মিশিয়ে রায়তা বানিয়ে নিতে পারেন। গাজর ও বিটরুটের সাথে দই মিশিয়ে রায়তা বানিয়ে নিন। শীতকালের স্বাস্থ্যকর এবং রিফ্রেশিং একটি খাবার আইটেম এটি।    

৪. দইভাত: দই, সরিষা এবং জিরা দিয়ে রান্না করে নিন গরম গরম ভাত। এটি একটি শীতকালীন সুস্বাদু খাবার। দইভাত শ্বেতসার এবং প্রোবায়োটিকের সম্মিলিত গুণসমৃদ্ধ খাবার।     

৫. সসের বিকল্প: শীতে গরম গরম পাকোড়া খাওয়ার প্রবণতা একটু বেড়ে যায়। প্রতিবার দইয়ে ডুবিয়ে খেতে পারেন গরম গরম মৌসুমী সবজির পাকোড়া। দইয়ের স্বাদ বাড়াতে রসুন, মশলা এবং ভেজষ উপাদানও যোগ করতে পারেন । চাটনি বা সসের বিকল্প হিসেবে দই খাওয়া একটি উত্তম উপায়। চাইলে শষ্যের তৈরি রুটির সাথেও খেতে পারেন।

৬. লাচ্ছি: শীতকালে লাচ্ছি বানিয়েও দই খেতে পারেন। ব্লেন্ডারে দইয়ের সাথে এক চিমটি হলুদ, আদা এবং অল্প মধু ব্যবহার করে লাচ্ছি বানিয়ে নিতে পারেন। শরীর গরম করতে সাহায্য করার পাশাপাশি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও উপকারী এই লাচ্ছি।

তথ্যসূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস

;

ফুলকপি দিয়ে কই মাছের ঝোল

ফুলকপি দিয়ে কই মাছের ঝোল

শীতের তাজা ও মজাদার সবজি খাওয়ার জন্য সারাবছর অপেক্ষা করে থাকে বাঙালিরা। এসব সবজির মধ্যে আমার মায়ের সবচেয়ে পছন্দের হলো ফুলকপি। সেই ধারাবাহিকতা, আমার পছন্দের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে এই সবজি। ছোট থেকেই দেখে আসছি, শীত এলেই ফুলকপি আর আলু দিয়ে কই মাছের পাতলা ঝোল রান্না করেন মা। এই রান্নাটি আমার খুব পছন্দের। চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে রান্না করবেন, ‘কই-ফুলকপির ঝোল’-

উপকরণ:

১. বড় আকার কই মাছ- ৪টি

২. ফুলকপির ফুল- ৫টি

৩. নতুন আলু- ২টি (বড় হলে ১টি)

৪. কাঁচা মরিচ- ৪ পিস

৫.আস্ত জিরা- ১ চা চামচ

৬. সরিষার তেল- ১/২ কাপ

৭. হলুদ গুঁড়া- আধা চা চামচ

৮. মরিচ গুঁড়ো- ১/৪ চা চামচ

৯. জিরা বাটা- ১/৪ চা চামচ

১০. পাকা টমেটো- ১টি

১১. লবণ- স্বাদ অনুযায়ী

১২. আদা ও রসুন বাটা- ১/২ চা চামচ

১৩. গরম পানি- প্রয়োজন মতো

১৪. ধনে পাতা কুচি- ১ চা চামচ

১৫. গরম মশলা গুড়া- আধা চামচ

 রান্নার নির্দেশাবলী:

১. সাবধানে কই মাছ কেটে নিতে হবে। কাটা মাছগুলোকে ভালো করে পরিষ্কার করে নিন। ধুয়ে লবণ ও হলুদ গুঁড়ো মাখিয়ে রাখুন। ১০ মিনিটের জন্য ম্যারিনেট হতে দিন।

২. একটি ছোট বাটিতে হলুদের গুঁড়া ও মরিচের গুঁড়া নিন। এতে আদা, রসুন ও  জিরা বাটা যোগ করুন।  ১ চামচ পানি দিয়ে সব মশলা মিশিয়ে নিন। কিছুক্ষণের জন্য এভাবে মশলার মিশ্রণ রেখে দিন।

৩.ফুলকপি ফুলগুলো আলাদা করে নিন। ফুলের আকার বড় হলে দুইভাগে কাটুন। আলু লম্বাভাবে ৮ ভাগে (ওয়েজেসের আকারে) ভাগ করে নিন। টমেটোকে ছোট ছোট কিউব করে কাটুন।

৪. কড়াইতে মাঝারি তাপে ৩ টেবিল চামচ তেল গরমে করে নিন। মাছগুলো একে একে ভেজে নিন। কড়া ভাজা করা যাবে না। এরপর তুলে আলাদা করে রাখুন।  

৫. মাছ ভাজার কড়াইতে আরও ২ চা চামচ তেল দিন। তেল গরম হলে আস্ত জিরা হালকা করে ভেজে নিন। এর মধ্যে বাটা ও গুড়া মশলার ভিজিয়ে রাখা মিশ্রণ ঢেলে দিন। মশলা ভালো করে ভেজে কষিয়ে নিন।   

৬.মশলা কষানো হলে আলু এবং ফুলকপি দিন। এতে স্বাদমতো লবণ যোগ করুন। তারপর সবজিগুলো কিছুক্ষণ ভেজে নিন। এরপর এক কাপ গরম পানি যোগ করুন।

৭. পানি কিছুক্ষণ ফুটলে তাতে ভেজে তুলে রাখা মাছ ঢেলে দিন। তার সাথে কেটে রাখা টমেটোও যোগ করুন। যারা পাতলা ঝোল পছন্দ করেন; তারা ঝোলের ঘনত্ব কমাতে, চাইলে এই পর্যায়ে আরেকটু পানি যোগ করুন। চুলার আঁচ কমিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রাখুন। সবজি নরম হওয়া অবধি রান্না করুন। ততক্ষণে ঝোল টেনে আসবে আর মাছগুলোও ভালোভাবে সেদ্ধ হয়ে যাবে।

৮. এই পর্যায়ে গরম মশলার গুড়ো দিন। অল্প আঁচে কিছুক্ষণ ফুটতে রেখে দিন। নামানোর আগে ধনে পাতা কুচি দিয়ে ঢাকনা দিয়ে রেখে চুলা বন্ধ করে দিন। শীতের আবহাওয়ায় ধোঁয়া ওঠা গরম ভাতের সাথে উপভোগ করুন।

;

ওজন কমাতে খান ‘কিউয়ি’

ওজন কমাতে সাহায্যকারী কিউয়ি

কিউয়ি অনেক সুস্বাদু একটি ফল। আগে এর প্রাপ্যতা বেশি না হলেও, এখন প্রায় সব জায়গায়ই পাওয়া যায় উপকারী এই ফল। পুষ্টি উপাদানে পরিপূর্ণ ফল কিউয়ি, ওজন কমাতেও সাহায্য করতে পারে। সকাল বা সন্ধ্যার নাস্তায় খেতে পারেন। জেনে নিন, ওজন কমাতে কিউয়ির ভূমিকা-    

ক্যালরি: ‍কিউয়ি ফলে ক্যালরির পরিমাণ অনেক কম। মাঝারি আকারের একটা কিউয়িতে আনুমানিক ৪০ থেকে ৫০ ক্যালরি থাকে। তাই, ওজন বাড়ার চিন্তা না করে নির্দ্বিধায় খেতে পারেন এই ফল।  

ফাইবার: ফল হিসেবে কিউয়ি ফাইবারের অন্যতম উৎস। তাই কিউয়ি খেলে পেট ভর্তি থাকে। ফলে ক্ষুধা কম লাগায়, ওজন কমাতেও সাহায্য করে।

পানি: এই ফলের একটি বড় অংশ জুড়ে থাকে পানি। তাই শরীরে পানির ঘাটতিও পূরণ করতে পারে। অধিক পানি সমৃদ্ধ খাবার তৃপ্তি বাড়াতে সাহায্য করে। তাছাড়া ক্যালরি গ্রহণের মাত্রাও কমিয়ে দেয়। কারণ পানিসমৃদ্ধ খাবারে স্বাভাবিকভাবেই ক্যালরি কম থাকে।

সুস্বাদু ফল কিউয়ি পুষ্টি উপাদান: কিউয়িতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান থাকে। ভিটামিন ‘সি’ এর দারুণ উৎস এটি। এছাড়াও, আরও অনেক ভিটামিন এবং খনিজ লবণ পাওয়া যায়। যেমন ভিটামিন ‘কে’, ভিটামিন ‘ই’, পটাশিয়াম ইত্যাদি খনিজ উপাদানে পরিপূর্ণ এই ফল।

প্রিবায়োটিকস: ইনুলিন এবং ফাইবারের মতো প্রিবায়োটিক যৌগ রয়েছে কিউয়িতে। অন্ত্রের জন্য এগুলো গুরুত্বপূর্ণ। সুস্থ অন্ত্র বজায় থাকলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে। এমনকি ওজন এবং বিপাকের সাথেও অন্ত্রের সম্পর্ক রয়েছে।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে এই ফলে। ভিটামিন ‘সি’ ও ‘ই’ ছাড়াও পলিফেনল আছে এতে। যা শরীরের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং প্রদাহ দূর করতে সাহায্য করে। তাই ওজন কমানোর ক্ষেত্রে এটি অনেক উপকারী হতে পারে।  

তথ্যসূত্র: ইন্ডিয়া.কম

;

তাহসানের হাত ধরে ‘মাইক্লো’র নতুন আউটলেট

‘মাইক্লো বাংলাদেশ’-এর আউটলেট উদ্বোধন করলেন তাহসান খান

ঢাকা ও নরসিংদীতে একযোগে আটটি শোরুম উদ্বোধনের মাধ্যমে দেশের ফ্যাশন বাজারে যাত্রা শুরু করে চমক সৃষ্টি করে নতুন ফ্যাশন ব্র্যান্ড মাইক্লো বাংলাদেশ। গত শনিবার (২৭ জানুয়ারি) রাজধানীর বেইলি রোডে ‘মাইক্লো বাংলাদেশ’-এর নবম আউটলেট উদ্বোধন করলেন জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী ও অভিনেতা তাহসান খান। তিনি বলেন, ‘এখন থেকে আমাকে নিয়মিত দেখতে পাবেন মাইক্লো বাংলাদেশের সাথে। আশা করি ভালো কিছু হবে এবং নতুন চমকও থাকছে।’

অনুষ্ঠানে উপস্থিত মাইক্লোর ক্রিয়েটিভ ডিজাইন ইনোভেশন অ্যান্ড মার্কেটিং পরিচালক বাবু আরিফ বলেন, ‘এই প্রতিষ্ঠানটির লক্ষ্য হলো আন্তর্জাতিক মানের পোশাক এবং বিক্রয় সেবা প্রদানের পাশাপাশি বাংলাদেশের দ্রুততম বর্ধনশীল ব্র্যান্ড হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা। জাপানি পোশাক, লাইফস্টাইল ও কোয়ালিটি থেকে অনুপ্রাণিত হওয়ায় মাইক্লো জাপানি কোয়ালিটিকেই অনুসরণ করছে। একইভাবে পোশাক তৈরি ও গ্রাহকদের হাতে পৌঁছে দেওয়ার প্রতিটি ধাপে সর্বোচ্চ পরিবেশ সুরক্ষার বিষয়টিও নিশ্চিত করার চেষ্টা অব্যাহত থাকবে। আমি বিশ্বাস করি, দাম, মান ও চাহিদা বিবেচনায় সর্বসাধারণের পোশাকের প্রিয় ব্র্যান্ডই নয় বরং ফ্যাশনে নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে উঠবে মাইক্লো।’

অন্যদিকে, মাইক্লোতে আন্তর্জাতিক মানের বিক্রয় সেবা নিশ্চিত করতে চান প্রতিষ্ঠানটির মার্চেন্ডাইজিং, সেলস, হিউম্যান রিসোর্স ও স্টোর অপারেশন পরিচালক এ এইচ এম আরিফুল কবির। তিনি বলেন, ‘আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে, ভবিষ্যতে বাংলাদেশের বাজারে পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারেও একটি শক্তিশালী ব্র্যান্ড হিসেবে মাইক্লো প্রতিষ্ঠিত করা।’

বাংলাদেশে মাইক্লোর যাত্রাকে পোশাক ব্র্যান্ডের নবজাগরণ বলে মন্তব্য করেছেন মাইক্লোর গ্লোবাল বিজনেস পরিচালক তাদাহিরো ইয়ামাগুচি।

নতুন শোরুমে উদ্বোধন উপলক্ষে ক্রেতাদের জন্য সপ্তাহব্যাপী আকর্ষণীয় পুরস্কারের পাশাপাশি রয়েছে সব পণ্যের ওপর বিশেষ মূল্যছাড়। শিগগিরই আরও কিছু শাখা চালুর মাধ্যমে গ্রাহকদের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ মাইক্লো বাংলাদেশ।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *