জাবি শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে সভাপতিসহ দুই শীর্ষ পদে বিরোধীদের জয়
ডেস্ক রিপোর্ট: জাবি শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে সভাপতিসহ দুই শীর্ষ পদে বিরোধীদের জয়
(বাম থেকে) অধ্যাপক মো. মোতাহার হোসেন ও অধ্যাপক শাহেদ রানা
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শিক্ষক সমিতির ২০২৪ সালের নির্বাহী পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এবার সভাপতি হয়েছেন ‘শিক্ষক ঐক্য পরিষদ’ প্যানেল থেকে অধ্যাপক মো. মোতাহার হোসেন ও সম্পাদক পদে জয়ী হয়েছেন আওয়ামীপন্থীদের সংগঠন ‘বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদ’র প্যানেল থেকে অধ্যাপক শাহেদ রানা।
সোমবার (২৯ জানুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলে। পরে সন্ধ্যা ৭ টায় ভোট গণনা শেষে নির্বাচনী ফলাফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও বাংলা বিভাগের অধ্যাপক অনিরুদ্ধ কাহালি।
এবার ১৫টি পদের মধ্যে সভাপতি ও সহ-সভাপতিসহ চার পদে আওয়ামীপন্থীদের একাংশের সংগঠন ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের শিক্ষক পরিষদ’ ও বিএনপিপন্থি শিক্ষকদের সমন্বয়ে গঠিত ‘শিক্ষক ঐক্য পরিষদ’ জয়লাভ করেছে। অন্যদিকে সম্পাদক, যুগ্ম সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষসহ ১১টি পদে জয়লাভ করেছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত উপাচার্যপন্থি শিক্ষকদের সংগঠন ‘বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদ’।
নির্বাচনে সভাপতি পদে নির্বাচিত ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (আইবিএ-জেইউ) অধ্যাপক মো. মোতাহার হোসেন শিক্ষক ঐক্য পরিষদের প্যানেল থেকে নির্বাচন করেন। এছাড়া সম্পাদক পদে নির্বাচিত রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক শাহেদ রানা বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদের প্যানেল থেকে নির্বাচন করেন। অধ্যাপক মোতাহার ৩১৮ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন, অন্যদিকে অধ্যাপক শাহেদ রানা ২৮২ ভোট পেয়ে সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।
শিক্ষক ঐক্য পরিষদের প্যানেল থেকে ২৮৫ ভোটে সহ- সভাপতি পদে প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সোহেল আহমেদ জয়লাভ করেন। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদের প্যানেল থেকে অন্যান্যদের মধ্যে ২৮১ ভোট পেয়ে যুগ্ম-সম্পাদক পদে পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. মোস্তাফিজুর রহমান ও ৩৩৬ ভোট পেয়ে কোষাধ্যক্ষ পদে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক মো. এজহারুল ইসলাম নির্বাচিত হয়েছেন।
এছাড়া বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদ থেকে নির্বাহী সদস্য পদে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক সুফি মোস্তাফিজুর রহমান, ফার্মেসি বিভাগের অধ্যাপক কে. এম. খাইরুল আলম, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক জহিরুল ইসলাম খন্দকার, নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ফাহমিদা আক্তার, লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক মো. নুরুল আমিন, প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সুব্রত বণিক, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রেজাউল রনি, পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মো. মোস্তাফিজুর রহমান এবং নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আফসানা হক।
অন্যদিকে শিক্ষক ঐক্য পরিষদের প্যানেল থেকে নির্বাহী সদস্য পদে জয়লাভ করেছেন ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (আইবিএ-জেইউ) অধ্যাপক আইরীন আখতার ও ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক খো. লুৎফুল এলাহী।
উল্লেখ্য, এবার নির্বাচনে ৬১০ জন ভোটারের মধ্যে ৫৮১ জন ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। নির্বাচনে ১৫টি পদের বিপরীতে দুই প্যানেল থেকে মোট ৩০ জন শিক্ষক প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
জবিতে তরুণ লেখকদের পুরুস্কার বিতরণ
ছবি: বার্তা ২৪.কম
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) অধ্যায়ণরত তরুণ লেখকদের সংগঠন জগন্নাথ ইউনিভার্সিটি ফিচার, কলাম অ্যান্ড কন্টেন্ট রাইটাসের্র (জেএনইউএফসিসিডব্লিউ) আয়োজনে ‘বিজয়ের বায়ান্নতে তারুণ্য’ শীর্ষক প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার বিতরণ করা হয়েছে।
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের কনফারেন্স রুমে পুরুস্কার বিতরণী ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক স্টান্ডিং কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. নূর মোহাম্মদ।
এ সময় তিনি বলেন, লেখালেখি করলে অবসাদ কেটে যায়, মন ভালো থাকে। মনের সুস্থতার জন্য লেখালেখি অত্যন্ত জরুরী। মুক্তবুদ্ধির চর্চা করতে হবে, অর্ন্তমুখী হওয়া যাবে না। সমাজ ও দেশের কথাও ভাবতে হবে, কাজ করতে হবে। যারা কলাম লিখে তারা অনেক কিছু করতে ও শিখতে পারে। লেখার মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন করা যায়। তরুণদের লেখালেখির প্রতি আগ্রহ থাকতে হবে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মনোবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও কলামিস্ট বিজন বাড়ৈ বলেন, আমরা যারা লেখালেখি করি আমাদের লক্ষ্য থাকতে হবে কেউ লেখাটা পড়লে, শুধু পড়া নয় যেন সে এখান থেকে কিছু শিখতে ও অর্জন করতে পারে। লেখালেখি মাধ্যমে যেন বিভিন্ন পরিবর্তন আসে সেটা করতে হবে। যারা লিখে তাদেরকে আমাদের উৎসাহ দেওয়া উচিত।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের সভাপতি সুবর্ণ আসসাইফ, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান মিল্টন প্রমুখ। আরও উপস্থিতি ছিলেন সংগঠনটির সাংগঠনিক সম্পাদক সিদরাতুল মুনতাহা, এস কে শাহারিয়ার, কার্যনির্বাহী সদস্য আবু সুফিয়ান, সাকিবুল ইসলাম, সোহানুর রহমান, জুনায়েদ ইসলাম প্রমুখ।
আলোচানা সভা শেষে প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিরা। এ সময় ছোটগল্পে শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী সুমাইয়া ইমু, আবৃত্তিতে ইংরেজি ভাষা বিভাগের ওমর ফারুক শ্রাবণ, নৃত্যে সমাজকর্ম বিভাগের আফ্রিয়া অলিন ও চিত্রকর্মে শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের ঝুমা আক্তারকে পুরষ্কার তুলে দেওয়া হয়।
এছাড়া সংগঠনের নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ডিসেম্বর মাসের সেরা লেখক রবিউল আওয়াল পারভেজ, ঝুমা আক্তার ও রিপন আল মামুনকে পুরুস্কার তুলে দেওয়া হয়।
;
নিহত জবি শিক্ষার্থীর স্মরণে শোকসভার আয়োজন
ছবি: সংগৃহীত
মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী অভিজিৎ হালদার অভির স্মরণে শোকসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২৯ জানুয়ারি) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের সভাকক্ষে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে এই শোকসভা অনুষ্ঠিত হয়।
জানা যায়, ১৯ জানুয়ারি মাওয়া যাওয়ার পথে বান্ধবীসহ মোটর সাইকেল দুর্ঘটনার শিকার হন অভিজিৎ হালদার অভি। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান অভিজিৎ, তার বান্ধবী অনন্যা হালদার অন্তু মারাত্মকভাবে আহত হন। বর্তমানে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন।
অভিজি্তের অকাল মৃত্যুতে তার সহপাঠী পল্লব মোল্লা বলেন, অভিজিৎ আমার খুব ভালো বন্ধু। অভিজিৎ এর অকাল মৃত্যুতে আমরা বাকরুদ্ধ। অভিজিতের স্মরণে আমরা ডিপার্টমেন্ট থেকে কম্বল বিতরণ করেছি। তার বান্ধবী এখন আশঙ্কামুক্ত। অভিজিৎ এর পরিবারের সাথে আমার নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে। তার এভাবে চলে যাওয়া আমরা কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছি না।
প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান লাইসা আহমদ লিসা শোকসভায় অভিজিৎকে স্মরণ করে বলেন,”অভিজিৎ খুবই নম্রভাষী এবং নরম মনের মানবিক মানুষ ছিল। কারো সাথে বিবাদে জড়ায়নি কখনো। তার এই মৃত্যুতে আমরা খুব শোকাহত। তার বাবা-মায়ের সাথে আমার যোগাযোগ রয়েছে। একমাত্র ছেলে হারানোর বেদনা কোনোভাবেই ভুলতে পারছেন না তারা। আমি অভির আত্মার শান্তি কামনা করছি।
এছাড়াও তিনি আরও জানান, আহত শিক্ষার্থীর অন্তুর চিকিৎসায় কোনো সহযোগিতা প্রয়োজন হলে তিনি সর্বাত্মক সহযোগিতা করবেন।
অভিজিৎ এর স্মরণে বিভাগ থেকে শোকবইতে স্বাক্ষর ও অনুভূতি গ্রহণ কর্মসূচি আয়োজন করা হয়েছে। শোকসভায় বিভাগের চেয়ারম্যানসহ সকল শিক্ষকগণ, অভিজিৎ এর সহপাঠী ও বিভাগের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
;
রাবিতে আনর্ত নাট্যমেলা শুরু
রাবিতে আনর্ত নাট্যমেলা শুরু
দ্বিতীয়বারের মতো রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) দুই দিনব্যাপী আনর্ত নাট্যমেলা শুরু হয়েছে।
সোমবার (২৯ জানুয়ারি) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী ভবনের সামনের মেলাচত্বরে ‘থিয়েটার এক জ্যামিতিক জীবন বহুকোণে হয় তার স্বরূপে সমর্পণ…’ শীর্ষক প্রতিপাদ্যে মেলার উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট নাট্যজন মামুনুর রশিদ।
উদ্বোধনী শেষে নাট্যকার মামুনুর রশীদ বলেন, আমরা বাংলাদেশকে সাংস্কৃতিক রাষ্ট্রে গড়ে তুলেছিলাম। সেই সাংস্কৃতিক রাষ্ট্র এখন আর নেই। সেটি রাজনীতির কাছে চলে গেছে। তার মধ্যে আনর্ত যে সাহস দেখিয়েছে, যে বিশাল নাট্যকর্মীদের একত্রিত করেছে এটা আমাদের জন্য পরম গৌরবের ও আনন্দের।
তিনি আরও বলেন, শীতের সকালকে উষ্ণ করে দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা নাট্যকর্মীরা। যেখানে একটা সময় মানুষ সংস্কৃতিকে মনে প্রাণে স্মরণ করতো, সেই কাল এখন ক্ষীয়মান, অতীত।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাবি উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেন, নাটক আমাদের সমাজ পরিবর্তনের একটা হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আসলে সমাজ পরিবর্তন হঠাৎ করে করা যাবে না। আমাদের যে মনোজাগতিক পরিবর্তনে বাঙালির যে লুকায়িত সাহিত্য- সংস্কৃতি, তা যদি আমরা বর্ধিত করতে পারি, তবেই মনে হয় আমরা আবার ফিরে আসবো বাঙালির সংস্কৃতিতে। যা বিশ্বের অন্যন্য অন্যতম ও প্রাচীন সাংস্কৃতি।
এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. সুলতান-উল-ইসলাম ও উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মো. হুমায়ুন কবীর। অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট অতিথি হিসেবে নাট্যজন তারিক আনাম খান, মলয় ভৌমিক, গাজী রাকায়েত, বন্যা মির্জা, আব্দুস সেলিম, আহমদ ইকবাল হায়দার, মোহাম্মদ বারী, মাসুম রেজা, সালাউদ্দিন লাভলু, অরুণা বিশ্বাস, ওয়াহিদা মল্লিক জলি এবং ভারত থেকে অংশুমান ভৌমিক, মলয় মিত্র, সঞ্চয়িতা বসু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
;
কুবির কমিউনিকেশন ক্লাবের নেতৃত্বে বিশ্বজিৎ-রাব্বি
কুবির কমিউনিকেশন ক্লাবের নেতৃত্বে বিশ্বজিৎ-রাব্বি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীদের সংগঠন কমিউনিকেশন ক্লাব নির্বাচন ২০২৪ -এর নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে৷ এতে সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী বিশ্বজিৎ সরকার এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন ১৩তম ব্যাচের আব্দুল্লাহ আল-মাসুদ রাব্বি।
সোমবার (২৯ জানুয়ারি) বিভাগে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এছাড়া কোষাধ্যক্ষ পদে ১৪তম ব্যাচের মঞ্জুরুল ইসলাম, ক্রীড়া সম্পাদক পদে একই ব্যাচের এমরান হোসেন; পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক পদে তামিম মিয়া; শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতি পদে ১৫তম ব্যাচের তারিন সুমাইয়া নির্বাচিত হয়েছেন।
এছাড়া প্রত্যেক ব্যাচ থেকে কার্যনির্বাহী পদে জয়ী হয়েছেন ১৪তম ব্যাচের মারজিয়া আহমেদ, ১৫তম ব্যাচের আতিকুর রহমান রিয়াদ, ১৬তম ব্যাচের মো. সাজিদুর রহমান ও ১৭তম ব্যাচের মো. তাসনিম ফেরদাউদ রিফাত।
উল্লেখ্য, দ্বিতীয়বারের মত কমিউনিকেশন ক্লাবের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচিত এই কার্যনির্বাহী কমিটি আগামী এক বছর দায়িত্ব পালন করবে।
;
সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।