রাজশাহী বিভাগের শ্রেষ্ঠ জয়িতাদের সংবর্ধনা শনিবার
ডেস্ক রিপোর্ট: বাঙালি ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির অন্যতম অনুষঙ্গ পিঠা। জাতীয় পর্যায়ে পিঠাকে আরো প্রসারিত ও জনপ্রিয় করতে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি দেশজুড়ে জাতীয় পিঠা উৎসবের আয়োজন করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় হবিগঞ্জ শিল্পকলা একাডেমির ব্যবস্থাপনায় ৩ দিনব্যাপী জাতীয় পিঠা উৎসব শুরু হয়েছে। শেষ হবে ২ ফেব্রুয়ারি।
বুধবার (৩১ জানুয়ারি) বিকেলে শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গনে প্রধান অতিথি হিসেবে এ পিঠা উৎসবের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মোছা. জিলুফা সুলতানা।
জেলা কালাচারাল অফিসার অসিত বরণ দাস গুপ্তের সভাপতিত্বে ও জালাল উদ্দিনের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী মো. নুরুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) প্রিয়াংকা পাল। আরো উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্টেট মো. আবুল মনসুর, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি শহীদ উদ্দিন চৌধুরী, এনএসআই’র উপ-পরিচালক আজমল হোসেন, প্রবন্ধকার প্রফেসর জাহান আরা খাতুন, এনডিসি মঈন খান এলিস, প্রবন্ধকার তাহমিনা বেগম গিনি, হবিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি রাসেল চৌধুরী, জেলা শিল্পকলা একাডেমির এডহক কমিটির সদস্য শামীম আহমেদ, সিদ্ধার্থ বিশ্বাস, আবুল ফজল, বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশান-এর সভাপতি মন্ডলীর সদস্য অনিরুদ্ধ কুমার ধর শান্তনু ও খেলা ঘর কেন্দ্রীয় কমিটি সদস্য বাদল কুমার রায় প্রমুখ। পরে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
এই উৎসবে জেলার বিভিন্ন এলাকার উদ্যোক্তারা ২২টি বাহারি পিঠার স্টল নিয়ে বসেছেন। এতে বিভিন্ন রকমের পিঠার পসরা সাজানো হয়।
স্টল ঘুরে দেখা যায়, চিতই পিঠা, দুধচিতই পিঠা, ভাপা পিঠা, তেলের পিঠা, ফুল পিঠা, জিলাপি, তিলের পাপড়ি, বাদাম পাপড়ি, ঝিনুক পিঠা, নকশী পিঠা, চিকেন মমো, রসালো মুগ পাকন পিঠা ও সবজি পিঠাসহ ২০-২৫ রকমের পিঠা তৈরি করেন উদ্যোক্তরা।
সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।