সারাদেশ

আরএফইডি’র সভাপতি সায়েম, সম্পাদক হুমায়ূন

ডেস্ক রিপোর্ট: আরএফইডি’র সভাপতি সায়েম, সম্পাদক হুমায়ূন

আরএফইডি’র সভাপতি সায়েম, সম্পাদক হুমায়ূন

নির্বাচন কমিশন বিটে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসির (আরএফইডি) সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন এটিএন বাংলার চিফ রিপোর্টার একরামুল হক সায়েম। সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন আজকের পত্রিকার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মো.হুমায়ূন কবীর।

রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে দুপুর ১টা ৩০ মিনিট থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত নির্বাচন মিডিয়া সেন্টারে একটানা ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

কার্যনির্বাহী কমিটির ১৩টি পদে এক বছরের জন্য নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন করা হয়।

অন্য পদগুলোর মধ্যে সহসভাপতি পদে কাওসারা চৌধুরী কুমু (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে মো.আরিফুল ইসলাম, অর্থ সম্পাদক পদে মাসুদ রায়হান পলাশ (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়), সাংগঠনিক সম্পাদক সাইদ রিপন (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়) দপ্তর সম্পাদক পদে মো.মেহেদী হাসান হাসিব (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়) এবং প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন শাকিল আহমেদ।

এ ছাড়া কার্যনির্বাহী সদস্য পদে হোমায়রা ফারুকী, আরেফিন শাকিল, আ ন ম মুহিবুব জামান, মো.আল আমিন, হেদায়েত উল্যাহ সীমান্ত নির্বাচিত হয়েছেন।

নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের প্রধান বার্তা সম্পাদক আশিস সৈকত। নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্বে ছিলেন অনলাইন খবর সংযোগের সম্পাদক শেখ নজরুল ইসলাম ও ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মহিউদ্দিন আলমগীর।

ভোট শুরুর আগে কমিশনের লেক চত্বরে সংগঠনটির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এছাড়া এবারই প্রথমবারের মতো আরএফইডির প্রয়াত সদস্য সাংবাদিক হোসাইন জাকির নামে বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড চালু করে সংগঠনটি।

নির্বাচন ও গণতন্ত্র শীর্ষক বিষয়ে টেলিভিশন ক্যাটাগরিতে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন ডিবিসি নিউজের সিনিয়র রিপোর্টার কাওসারা চৌধুরী কুমু। প্রিন্ট মিডিয়া ক্যাটাগরিতে যুগান্তরের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক কাজী জেবেল। অনলাইন ক্যাটাগরিতে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন ইকরাম- উদ দৌলা।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বিজয়ীদের হাতে অ্যাওয়ার্ড তুলে দিয়েছেন। এসময় নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর ও নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান, ইসি সচিব মো: জাহাংগীর আলম, অতিরিক্ত সচিব ফরহাদ আহম্মেদ খান উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও অনুষ্ঠানে rfedbd.com ওয়েবসাইট উদ্বোধন করা হয়।

ময়মনসিংহ-১০: ভোট কেন্দ্রে অগ্নিকাণ্ড, যুবদল-ছাত্রদলের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

ছবি: বার্তা২৪.কম

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-১০ (গফরগাঁও) আসনে ভোট কেন্দ্রে আগুন দেওয়ায় যুবদল-ছাত্রদলের ৪ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে ডিবি পুলিশ।

রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ময়মনসিংহ জেলা গোয়েন্দা শাখার কার্যালয় থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন, জেলার গফরগাঁও উপজেলার দুগাঁছিয়া গ্রামের আবু সাইদের ছেলে আনসারুল ইসলাম (৩৭), সে দক্ষিণ জেলা যুবদলের সহ- সাংগঠনিক সম্পাদক আনসারুল ইসলাম। গড়াবের গ্রামের মো. মোর্শিদ মির্জার ছেলে মো. আশরাফুল ইসলাম (২৪), সে গফরগাঁও সদর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি। মৃত মিরাজ উদ্দিনের ছেলে মো. হাসানুজ্জামান নয়ন (৩৪), সে গফরগাঁও ইউনিয়ন যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক। মো. সোহরাব উদ্দিনের ছেলে মো. ইলিয়াস মিয়া (২৮), সে গফরগাঁও ইউনিয়ন যুবদলের সহ সাধারণ সম্পাদক ।

শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর উত্তরা, মিরপুর, পল্লবী ও হালুয়াঘাট থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

জেলা গোয়েন্দা শাখার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফারুক আহমেদ বলেন, গত ৬ জানুয়ারি ভোর ৪টার দিকে গফরগাঁও সদর ইউনিয়নের ৮৩ নম্বর পড়শীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের (ভোট কেন্দ্র) চারটি কক্ষে অজ্ঞাতনামা দুষ্কৃতকারী অগ্নিসংযোগ করে এবং শ্রেণীকক্ষে রক্ষিত চেয়ার, টেবিল, বেঞ্চ ও অন্যান্য মালামাল পুড়িয়ে এক লাখ টাকার ক্ষতি করে।

এ ঘটনায় ওইদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক মো. মিজানুর রহমান খান অজ্ঞাতনামা আসামি করে গফরগাঁও থানায় মামলা দায়ের করেন।

পরে দুষ্কৃতিকারীদের চিহ্নিত করে রাজধানীর উত্তরা, মিরপুর, পল্লবী ও হালুয়াঘাট থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা অগ্নিসংযোগের ঘটনায় জড়িত বলে স্বীকার করেছে। গ্রেফতার আসামিদের আদালতে সোপর্দ করার প্রক্রিয়া চলছে বলেও জানান তিনি।

এর আগে এই ঘটনায় সরাসরি জড়িত অপর আসামি মো. আলীম (৩৩) নামে একজনকে গ্রেফতার আদালতের নির্দেশে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

;

উপজেলা নির্বাচনী পোস্টারে মাশরাফীর ছবি ব্যবহার না করার অনুরোধ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক এবং জাতীয় সংসদের হুইপ মাশরাফী বিন মোর্তজা আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তার ছবি ব্যবহার না করতে অনুরোধ জানিয়েছেন।

শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে এক ফেসবুক পোস্টে এ অনুরোধ করেন তিনি।

ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে মাশরাফি বলেন, ‘প্রিয় নড়াইল বাসী আসসালামু আলাইকুম। আপনারা ভালোবেসে এবং সাথে থেকে সম্মানের চেয়ারে পুনরায় বসিয়েছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আস্থা রেখে গুরু দায়িত্ব দিয়েছেন। কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ও এই জনপদের মানুষকে।’

‘আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে আপনারা নড়াইল সদর ও লোহাগড়া উপজেলা নির্বাচনে যারা অংশগ্রহণ করবেন সবাইকে সাধুবাদ ও শুভকামনা জানাই। যদি দলীয় প্রতীক না থাকে তাহলে দায়িত্বশীল পদে থেকে আমি কোনো প্রার্থীকেই সমর্থন জানাতে অপারগতা প্রকাশ করছি। আপনারা নিজেদের জনপ্রিয়তা কাজে লাগিয়ে নির্বাচন করে বিজয়ী হবেন, সেটা আশা রাখি।’

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ প্রাচীনতম ও বৃহৎ একটি সংগঠন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে এবং দলকে ভালোবেসে ‘বঙ্গবন্ধু ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর’ ছবি আপনাদের প্রচারণার লিফলেট, পোস্টারে ব্যবহার করবেন। উপজেলা নির্বাচনে দলীয় প্রতীক না থাকলে আমার ছবি বা সমর্থনে কোনো লেখা আপনাদের প্রচারণায় ব্যবহার না করার জন্য বিশেষ অনুরোধ রাখছি। আমি আপনাদের সকলের, কোনো ব্যক্তি বিশেষের নয়।

;

নির্বাচনে গণমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে: সিইসি

ছবি: বার্তা২৪.কম

বিগত নির্বাচনগুলোতে গণমাধ্যমের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিলো বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। 

রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসির (আরএফইডি) নির্বাচন ও জাকির বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড-২০২৩ অনুষ্ঠানে সিইসি এসব কথা বলেন।

সিইসি বলেন, গণমাধ্যমের গুরুত্ব অনেক, রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। যখন সংসদ অকার্যকর থাকে তখন গণমাধ্যম কথা বলে। নির্বাচনে গণমাধ্যমর অনেক সহযোগিতা পেয়েছি। গণমাধ্যম যে স্বচ্ছতা প্রকাশ করে তা গুরুত্বপূর্ণ। অনেক ঝুঁকি নিতে হয় গণমাধ্যম কর্মীদের। তাদের পেশার প্রতি শ্রদ্ধা সব সময়।

তিনি আরও বলেন, বিগত নির্বাচনে গণমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। নানা চ্যানেল থেকে আমরা তথ্য পেয়েছি এবং সেই মোতাবেক কাজ করেছি।

ইসি মো. আনিছুর রহমান বলেন, গত নির্বাচনে নানা কারণে আমরা চাহিদা মোতাবেক কথা বলতে পারি নাই। তারপরও সাংবাদিকদের কাছ থেকে যে সহায়তা পেয়েছি তা অভূতপূর্ব। গত নির্বাচনে রিপোর্টিং ভালো হয়েছে, নেতিবাচক ছিল না বরং জনগণকে উৎসাহ দিতে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।

‘নির্বাচন ও গণতন্ত্র’ বিষয়ে অন্য দু’জনের মধ্যে পত্রিকা ক্যাটাগরিতে যুগান্তরের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক কাজী জেবেল এবং টেলিভিশন ক্যাটাগরিতে ডিবিসি নিউজের সিনিয়র রিপোর্টার কাওসারা চৌধুরী কুমু ও বাংলানিউজের সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট ইকরাম-উদ দৌলা পুরস্কার পেয়েছেন।

নির্বাচন কমিশনে (ইসি) কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি) প্রয়াত সাংবাদিক হুসাইন জাকিরের নামে পুরস্কারটি এ বছর চালু করে।

পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর, মো. আনিছুর রহমান, ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম, জুরি বোর্ডের সদস্য সাংবাদিক শেখ নজরুল ইসলাম, আশিষ সৈকত ও মহিউদ্দিন জুয়েল, আরএফইডি’র সভাপতি সাইদুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মুকিমুল আহসান হিমেলসহ সংগঠনটির অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

;

দুই সিটি নির্বাচনে প্রার্থীদের যোগ্যতা ও অযোগ্যতা নির্ধারণ করেছে ইসি

ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লা ও ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে প্রার্থীদের যোগ্যতা-অযোগ্যতা নির্ধারণ করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সে অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাদের ব্যবস্থাও নিতে বলা হয়েছে।

ইসির নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপ-সচিব এম মাজহারুল ইসলাম এ সংক্রান্ত নির্দেশনা সম্প্রতি রিটার্নিং কর্মকর্তাদের কাছে পাঠিয়েছেন।

এতে বলা হয়েছে, স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) আইন, ২০০৯ এর ৯ উপধারার (২)(ঘ) ও (২)(ঙ) এর বিধান হচ্ছে- কোনো ব্যক্তি মেয়র বা কাউন্সিলর পদে নির্বাচিত হওয়ার জন্য এবং মেয়র বা কাউন্সিলর পদে থাকবার যোগ্য হবেন না, যদি তিনি- (ঘ) কোনো ফৌজদারি বা নৈতিক স্খলনজনিত অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়ে অন্যূন দুই বছর কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন এবং তার মুক্তিলাভের পর পাঁচ বছরকাল অতিবাহিত না হয়ে থাকে।

(ঙ) প্রজাতন্ত্রের বা সিটি কর্পোরেশনের বা কোনো সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষের বা অন্য কোনো স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কোনো লাভজনক পদে সার্বক্ষণিক অধিষ্ঠিত থাকেন।

নির্দেশনায় ব্যাখ্যা দিয়ে আরও বলা হয়েছে, কোনো প্রার্থী ফৌজদারি বা নৈতিক স্খলনজনিত অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়ে অন্যূন ২ বছর কারাদণ্ডে দণ্ডিত হলে এবং উক্ত দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল হলে এবং আপিল আদালত নিম্ন আদালতের রায় বা সাজা স্থগিত না করলে অযোগ্য বলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী নির্বাচনে অযোগ্য হবেন। এক্ষেত্রে উচ্চ আদালত আপিল গ্রহণ করলেও তিনি অযোগ্য হবেন বা সংশ্লিষ্ট প্রার্থী জামিন পেলেও অযোগ্য হবেন অর্থাৎ সংশ্লিষ্ট সাজা স্থগিত বা মওকুফ না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচনে অযোগ্য হবেন। 

অন্যদিকে সিটি কর্পোরেশন একটি সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষ বিধায় সিটি কর্পোরেশনের মেয়র পদটি রিট পিটিশন ৯১২৪/২০০৮ এ মাননীয় হাইকোর্ট বিভাগ কর্তৃক লাভজনক পদ সাব্যস্ত করা হয়েছে। কাজেই স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) আইন, ২০০৯ এর ধারা ৯ এর উপধারা (২)(ঙ) অনুযায়ী মেয়র পদে অধিষ্ঠিত কোনো ব্যক্তি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে অংশগ্রহণে অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। তবে উক্ত ব্যক্তি নির্বাচনের প্রার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক হলে তাকে উক্ত পদ হতে পদত্যাগ করে প্রার্থী হতে হবে। কাউন্সিলর পদধারীগণ লাভজনক পদে সার্বক্ষণিক অধিষ্ঠিত নন বিধায় তাদেরকে পদত্যাগ না করে নির্বাচনে প্রার্থী হতে আইনগত কোনো বাধা থাকবে না।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, দুই সিটি নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ১৩ ফেব্রুয়ারি, মনোয়নপত্র বাছাই ১৫ ফেব্রুয়ারি, রিটার্নিং কর্মকর্তাদের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৬ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি। আপিল নিষ্পত্তি হবে ১৯ ও ২০ ফেব্রুয়ারি, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ ফেব্রুয়ারি, প্রতীক বরাদ্দ ২৩ ফেব্রুয়ারি। আর ভোটগ্রহণ ৯ মার্চ সকাল ৮ টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *