পাসপোর্ট অফিসে সার্ভার ত্রুটি, ভোগান্তিতে সেবাগ্রহীতারা
ডেস্ক রিপোর্ট: পাসপোর্ট অফিসে সার্ভার ত্রুটি, ভোগান্তিতে সেবাগ্রহীতারা
ছবি: সংগৃহীত
মোহাম্মদ ফাহিম উদ্দিন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। প্রবাস ফেরত এই যুবক পাসপোর্টের ভুল সংশোধন করে নতুন করে আরেকটি পাসপোর্ট পেতে আবেদন করেছেন চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে। পাসপোর্টটি প্রস্তুত হয়েছে জানিয়ে সেটি সংগ্রহ করতে ফাহিমের মোবাইলে মেসেজও আসে।
সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) পাসপোর্টটি সংগ্রহ করতে আসেন তিনি। কিন্তু পাসপোর্ট অফিসে এসে শোনেন ‘সার্ভার কাজ করছে না। চলে যান, আজকে হবে না।’
শুধু ফাহিম নন, এদিন পাঁচলাইশ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে আসা সব ধরনের গ্রাহককেই দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পর হঠাৎ এমন ঘোষণা শুনতে হয়েছে। আগেভাগে সার্ভার জটিলতার বিষয়টি গ্রাহকদের না জানানোয় প্রায় সবাই ভোগান্তিতে পড়েন। পরে হতাশা নিয়ে তাঁদের ফিরতে হয়।
জানা গেছে, এদিন সকাল ৯টা থেকেই সার্ভারের জটিলতার কারণে পাসপোর্টের আবেদন থেকে ডেলিভারি বন্ধ আছে সব সেবা। এসময় নগর ও জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা নারী-পুরুষ ও বৃদ্ধসহ সব বয়সী সেবাগ্রহীতারা দীর্ঘক্ষণ পাসপোর্ট অফিসের গেটের সামনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করেও কোন ধরণের সেবা নিতে পারিনি। একসময় বিরক্ত হয়ে ফিরে যায় তারা।
এদিন দুপুর ১২টার পরে অফিসটির বাইরে গেটে তারিখ সময়বিহীন একটি বিজ্ঞপ্তি দেওয়া লাগিয়ে দেওয়া হয়। সেখানে বলা করা হয়, ‘সার্ভার জটিলতার কারণে চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সকল কাজ সাময়িকভাবে বন্ধ রয়েছে।’
ফাহিম উদ্দিন নামের ওই ভুক্তভোগী বার্তা২৪.কমকে বলেন, অফিস থেকে ছুটি নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে আসছি। এসে দেখি অনেক মানুষ লাইলে দাঁড়িয়ে। যারা এসেছেন কেউ কোনো কাজ করতে পারেনি। ওখানে থাকা আনসার-পুলিশরা সবাইকে বলছে, সার্ভারে সমস্যা। আজকে কাজ হবে না, চলে যান। ঢাকা থেকে লোক আতেছে সার্ভার ঠিক করতে। ঠিক হলে পরে কাজ করা যাবে। এসব শুনে পরে দুপুরে চলে আসছি। তারা যদি এটি আগে জানিয়ে দিত। তাহলে মানুষের কষ্ট হত। যেমন একটি ফেসবুকে নিজস্ব পেজ করেও তো জানানো যায়। সেটিও পাইনি খোঁজে।
সেবা নিতে আসা আরও এক গ্রাহক জানান, অনেক দূর থেকে আসছি। এভাবে এসে ফিরে যেতে হবে ভেবে কষ্ট হচ্ছে। আনসার সদস্যরা বলছেন সার্ভারে কি যেন সমস্যা তাই আজ সব কার্যক্রম বন্ধ। আগামীকাল আসতে বললো। তবে নিশ্চয়তা নেই কাজ হবে কিনা।
অফিসের পাশেই একটি বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার ব্লাস্ট হওয়ায় সার্ভারের যন্ত্রাংশ নষ্ট হয়েছে বলে জানিয়েছেন এদিন দায়িত্ব পালন করা এক পুলিশ সদস্য। তিনি জানান, সকাল ৯টা থেকেই বন্ধ আছে পাসপোর্ট অফিসের সেবা প্রদান। ঢাকা থেকে সার্ভার ঠিক করতে লোকজন আসছেন। তারা এলে ঠিক করবেন।
এ বিষয়ে জানতে পাঁচলাইশ পাসপোর্ট অফিসের উপ-পরিচালক তারিক সালমানকে কল করে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
নিজের অস্ত্রেই গুলিবিদ্ধ পুলিশ কনষ্টেবল
ছবি: সংগৃহীত
বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জে মৎস্য বিভাগের সাথে অভিযানে গিয়ে নিজের শর্টগানের গুলিতে বিদ্ধ হয়েছে এক পুলিশ কনষ্টেবল। আহত পুলিশ কনষ্টেবলের নাম মো. কায়সার আহমেদ।
সোমবার( ৫ জানুয়ারী) উপজেলার চর শেফালী নলচর খালের মুখে এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন মেহেন্দিগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. হেলালউদ্দিন।
পরিদর্শক (তদন্ত) মো. হেলালউদ্দিন বলেন, নদীতে অবৈধ জাল দিয়ে জাটকা শিকার বন্ধে চালানো অভিযানে তাদের সহায়তায় গিয়েছিলো মেহেন্দিগঞ্জ থানার পুলিশের একটি দল।
তিনি আরও জানান, অভিযানের সময় কনষ্টেবল কায়সার তার সাথে থাকা শর্টগানের গুলি লোড করতে যায়। অসাবধানতাবশত সেই গুলি বাম পায়ের বুট ভেদ করে আহত হয় কায়সার। পরে তাকে প্রথমে বরিশাল শেরই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। পরে ঢাকা পুলিশ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
;
চৌগাছায় ধানমাড়াই মেশিনে চাপা পড়ে নারী নিহত
ছবি: সংগৃহীত
চৌগাছায় ইঞ্জিনচালিত ধানমাড়াই মেশিনের নিচে চাপা পড়ে নাসরিন আক্তার আঁখি (৪৫) নামে দুই সন্তানের জননী নিহত হয়েছেন। নিহত নাসরিন উপজেলার নারায়ণপুর গ্রামের মৃত ইউসূফ আলীর মেয়ে এবং মাকাপুর গ্রামের মহিদুল ইসলামের স্ত্রী।
সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় উপজেলার দেবীপুর-নারায়ণপুর সড়কের বকসীপুর মাড়ে বটতলায় এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানিয়েছেন, নাছরিন স্বামী-সন্তানসহ বর্তমা নারায়ণপুরে বাবার বাড়িতে থাকেন। সোমবার সন্ধ্যার দিকে দেবীপুর বাজার হেটে নারায়ণপুরে বাড়িতে যাচ্ছিলেন তিনি। কিছু দূর যাওয়ার পর দেখতে পান তার মামাতো ভাই নারায়ণপুর গ্রামের জামির হোসেন স্থানীয়ভাবে ইঞ্জিন দিয়ে তৈরি ধানমাড়াই করা মেশিন (ফুকো মেশিন) চালিয়ে বাড়ি যাচ্ছেন। তখন নাসরিন ভাইকে অনুরোধ করেন তাকে ওই গাড়িতে করে নিয়ে যেতে। প্রথমে জামির তাকে গাড়িতে নিতে অস্বীকার করেন। নাসরিনের বারবার অনুরোধে এক পর্যায়ে মেশিন গাড়ির টুলবক্সে বোনকে বসিয়ে নারায়ণপুরের দিকে রওনা দেন। কয়েকশো ফুট যেতেই স্থানীয় আরকে ব্রিকসের সামনে বকসীপুর তিনরাস্তার মোড় বটতলায় পৌছালে গাড়ি থেকে অসাবধানতায় পড়ে যান নাছরিন। এসময় ধান মাড়াই মেশিন গাড়িটির চাকা নাছরিনের মুখের উপর দিয়ে চলে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই নাছরিনের মৃত্যু হয়।
সংবাদ পেয়ে সন্ধ্যা ৭টার দিকে চৌগাছা থানার উপপরিদর্শক (এএসআই) জাফর আহম্মেদ নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে চৌগাছা হাসপাতালে নেন। এএসআই জাফর আহাম্মেদ বলেন, লাশটি উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হচ্ছে। সেখানে সুরাহতল প্রতিবেদন শেষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
চৌগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইকবাল বাহার চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
;
সীমান্তে চলছে সংঘর্ষ, ১০৬ বিজিপি সদস্য প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে
ছবি: বার্তা২৪.কম
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের জেরে এখন পর্যন্ত মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) ১০৬ জন সদস্য অস্ত্রসহ বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) তাদেরকে নিরস্ত্রীকরণ করে নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়েছে।
সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)’র জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন। এ ব্যাপারে পরবর্তী কার্যক্রম চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
বিকেলে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বিজিবি কক্সবাজারের রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোরাশেদ আলম জানান, সকাল পর্যন্ত ৯৫ জন সদস্য এসেছিল বাংলাদেশে। এরপর বিকেলে আরো ৮ বিজিপি সদস্য প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশ সীমান্তে পালিয়ে এসেছে।
বিজিবি সদর দফতরের নির্দেশনায় তাদের আশ্রয় দিতে সাড়া দিয়েছেন তারা। তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থাও গ্রহণ করছে বলে জানান তিনি।
তিনি আরও জানান, বিজিবি সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্ক রয়েছে। বাংলাদেশি নিহতের ঘটনায় সাথে সাথেই মিয়ানমারকে প্রতিবাদলিপি পাঠানো হয়েছে। এছাড়া স্থানীয়দের নিরাপদ স্থানে থাকতেও অনুরোধ করা হয়েছে।
পুনরায় রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ যাতে না ঘটে সেদিকেও নজর রাখছেন বিজিবি।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সোমবার সকাল থেকেই বেতবুনিয়া ঢেকিবুনিয়া ক্যাম্পেও হামলা চালায় আরাকান আর্মি। এসময় জান্তা বাহিনীর হেলিকপ্টার পালটা হামলা চালাতে দেখা গেছে জান্তা বাহিনীকে।
র্যাব ১৫ -এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক আবু সালাম চৌধুরী জানান, এ ঘটনার পর স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে সীমান্ত এলাকায় আসে র্যাবের একটি দল। এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা যেন অবনতি না হয় তার জন্য তারা কাজ করছে।
এখন পর্যন্ত মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ১০৬ সদস্য আশ্রয় নিয়েছে বাংলাদেশে। আহত ১৫ সদস্যকে কক্সবাজার সদর হাসপাতাল এবং কুতুপালং এমএসএফ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। যেখান থেকে ৩ সদস্যকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
;
বীজ আমদানি বিধিনিষেধের বাইরে থাকবে: কৃষিমন্ত্রী
কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুস শহীদ
কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুস শহীদ বলেছেন, কৃষি খাতে উৎপাদন বাড়াতে উন্নত জাতের যে কোনো ধরনের বীজ আমদানি বিধিনিষেধের বাইরে থাকবে।
সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে কৃষিমন্ত্রীর নিজ দফতরে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ভারত ও বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় এক কোটি লোককে আশ্রয় দিয়েছে। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি করেছিল। আজ আমরা হাইকমিশনারের সঙ্গে আলাপ করেছি যে, উন্নত জাতের ফসল ফলানোর জন্য বীজের প্রয়োজন। সেটা হবে সীমান্তমুক্ত বীজ। সীমান্তমুক্ত বীজ আমদানি হলে দেশে আরও বেশি উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে জানিয়ে তিনি বলেন, পাশাপাশি খাদ্য সরবরাহে কোনো সমস্যা হবে না।
সীমান্তমুক্ত বীজ বলতে কী বোঝাতে চাচ্ছেন জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, বীজ আমদানিতে যদি কোনো বিধিনিষেধ থাকে তাহলে বুঝতে হবে বাধা আছে। এখন থেকে কৃষি খাতে উৎপাদন বাড়াতে যে কোনো ধরনের বীজ আমদানি বিধিনিষেধের বাইরে থাকবে।
তবে বীজ আমদানি শুল্কমুক্ত থাকবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সেটা অর্থ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) বিষয়। আমাদের মন্ত্রণালয়ের ভেতরে যা আছে সেটা আমরা করব। ভারতের হাইকমিশনার বলেছেন এ ক্ষেত্রে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। যেমন; গবেষণা, প্রশিক্ষণসহ যে কোনো ধরনের সহযোগিতা করতে তারা আগ্রহী। ভারতে ৭ হাজার কৃষিবিজ্ঞানী রয়েছেন। আমাদের দেশ ছোট, বিজ্ঞানীও কম তবে আমরা চেষ্টা করছি বিজ্ঞানী আরও বাড়ানোর জন্য।
আব্দুস শহীদ বলেন, সরকারি পর্যায়ে দেশে কোল্ডস্টোরেজ কম আছে। এটা নতুন কোনো বিষয় নয়। তবে বেসরকারি পর্যায়ে প্রত্যেক থানা লেভেলে এক-দুটি করে কোল্ডস্টোরেজ আছে। এ ছাড়া আমরা সরকারিভাবে প্রতিটি জেলায় একটি করে কোল্ডস্টোরেজ করব। সেটা বাজেটের মধ্যে থাকলে অবশ্যই আমরা করব।
এছাড়া দেশের সার ব্যবস্থাপনা ভালো আছে বলে জানান কৃষিমন্ত্রী। তিনি বলেন, সারের জন্য কোনো কৃষককে গুলি খেয়ে মরতে হচ্ছে না। কৃষকের দোরগোড়ায় আমরা সার পৌঁছে দিচ্ছি। সারের ডিলারদের মনিটরিং করা হচ্ছে। কৃষি মন্ত্রণালয়সহ ইউনিয়ন পর্যায়ে যারা রয়েছে তারা প্রত্যেকে তদন্ত করছে।
সরকার সারে ভর্তুকি দিচ্ছে তারপরও ভোক্তা পর্যায়ে প্রতিপণ্যের দাম বাড়ছে এটা কেন হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে আব্দুস শহীদ বলেন, আমাদের পক্ষ থেকে দাম বৃদ্ধির কোনো প্রশ্নই আসে না। যদি কোনো মিডলম্যান থেকে থাকে বা সিন্ডিকেট থাকে সেটা ভাঙার জন্য যা যা প্রয়োজন এরই মধ্যে আমরা পদক্ষেপ নিয়েছি ও নির্দেশনা পৌঁছে গেছে। আর আমাদের কাছে এ রকম কোনো তথ্য নেই যে সার বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। আমরা এ ধরনের কোনো তথ্য পাচ্ছি না।
;
সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।