সারাদেশ

সংরক্ষিত নারী আসনে মনোনয়ন ফরম কিনলেন অপু বিশ্বাস

ডেস্ক রিপোর্ট: সংরক্ষিত নারী আসনে মনোনয়ন ফরম কিনলেন অপু বিশ্বাস

ছবি: বার্তা২৪.কম

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে বগুড়া থেকে মনোনয়ন ফরম কিনেছেন অভিনেত্রী অপু বিশ্বাস।

মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে গুলিস্তানের বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে ফরম সংগ্রহ করেন তিনি।

ফরম সংগ্রহ শেষে অপু বিশ্বাস বলেন, আমার বিশ্বাস জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি আমাকে সুযোগ দেয় তাহলে আমি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে কাজ করবো। বিশেষ করে গ্রামের অনগ্রসর মেয়েদের নিয়ে কাজ করার ইচ্ছে আমার।

এর আগে, সকাল দশটায় বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ফরম বিক্রির এই কার্যক্রম শুরু হয়। প্রশাসনিক বিভাগ অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট বুথে গিয়ে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করছেন প্রত্যাশীরা। এক্ষেত্রে ঢাকা, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগ ও তৃতীয় তলায় রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের মনোনয়ন ফরম বিতরণ করা হচ্ছে। আর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচতলায় সব বিভাগের মনোনয়ন ফরম জমা নেওয়া হচ্ছে।

জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন ৫০টি। দ্বাদশ সংসদে থাকা ৬২ জন স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য তাদের পক্ষ থেকে সংরক্ষিত আসনে সদস্য নির্বাচনের ক্ষমতা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দিয়েছেন। ফলে আওয়ামী লীগ তাদের দলের এবং স্বতন্ত্রদের মিলে ৪৮ জন সংরক্ষিত নারী সংসদ সদস্য দিতে পারবে। বাকি দুটি আসনে নারী সংসদ সদস্য দিতে পারবে জাতীয় পার্টি (জাপা)।

আ. লীগের বিশেষ বর্ধিত সভা ১০ ফেব্রুয়ারি 

আ. লীগের বিশেষ বর্ধিত সভা ১০ ফেব্রুয়ারি 

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আগামী শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) গণভবনে বিশেষ বর্ধিত সভা করবে। সভায় সভাপতিত্ব করবেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে গণভবনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-এর ‘বিশেষ বর্ধিত সভা’ অনুষ্ঠিত হবে। সভায় সভাপতিত্ব করবেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আরও জানানো হয়, বিশেষ বর্ধিত সভায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-এর জাতীয় কমিটি, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যবৃন্দ, জেলা/মহানগর ও উপজেলা/থানা/পৌর (জেলা সদরে অবস্থিত পৌরসভা) আওয়ামী লীগের সভাপতি- সাধারণ সম্পাদকগণ, জাতীয় সংসদের দলীয় ও স্বতন্ত্র সদস্যবৃন্দ, জেলা পরিষদ ও উপজেলা পরিষদের দলীয় চেয়ারম্যানগণ, সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার দলীয় মেয়রগণ এবং সহযোগী সংগঠনসমূহের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকগণ উপস্থিত থাকবেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সংসদ সদস্য ওবায়দুল কাদের বিশেষ বর্ধিত সভায় সংশ্লিষ্ট সকলকে যথাসময়ে উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বিশেষ বর্ধিত সভা উপলক্ষে ঢাকা মহানগরের যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের নির্দেশনা অনুযায়ী গণভবনে অনুষ্ঠাতব্য বিশেষ বর্ধিত সভায় আমন্ত্রিত নেতৃবৃন্দ বিজয় সরণি দিয়ে জাতীয় সংসদের লেক রোড হয়ে গণভবনের ১ নম্বর গেট দিয়ে প্রবেশ করবেন। সভায় অংশগ্রহণকারীদের ব্যক্তিগত গাড়ি ডিএমপি পুলিশের নির্দেশনা অনুযায়ী নির্ধারিত স্থানে (বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র সংলগ্ন মাঠ) পার্কিং করতে হবে।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের এই নির্দেশনা মেনে চলার জন্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ জানিয়েছেন।

;

যুবলীগের শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা

ছবি: বার্তা ২৪.কম

রাজধানীর পল্টনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের উদ্যোগে আয়োজিত শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। এ সময় শীতবস্ত্র নিতে আসা মানুষজন কম্বল নিয়ে হুড়োহুড়ি শুরু করে।

সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকালে পল্টনের শেখ রাসেল রোলার স্কেটিং কমপ্লেক্স স্টেডিয়ামে শীতবস্ত্র বিতরণকালে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়।

সরেজমিনে দেখা যায়, যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ প্রধান অতিথির বক্তব্য দিয়ে চলে যাবার পর শীত বস্ত্র বিতরণে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। এ সময় শীতবস্ত্র নিতে আসা মানুষজন সবাই সবার জায়গা থেকে উঠে পড়ে। একে একে মঞ্চের কাছে এসে টেবিলের উপরে থাকা শীত বস্ত্র নিতে শুরু করে। সৃষ্টি হয় বিশৃঙ্খলার। পরে যুবলীগের নেতাকর্মীরা চেষ্টা করেন শৃঙ্খলা ফেরানোর। তবে এর আগেই লোকজন কম্বল নিয়ে দৌড়াদৌড়ি শুরু করে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরশ বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও নতুন সরকারের সঙ্গে কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। অথচ নির্বাচন বানচালে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি এখন কালো পতাকা নিয়ে এদিক সেদিক ঘুরে বেড়াচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে দিয়েছেন জানিয়ে তিনি আরও বলেন, রোজার মাসে কষ্ট লাঘবের জন্যও নানান পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

;

সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার বড় বাধা বিএনপি-জামায়াত: নাছিম

ছবি: বার্তা২৪.কম

সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার সব থেকে বড় বাধা বিএনপি-জামায়াত বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা ৮ আসনের সংসদ সদস্য কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম।

সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর শাজাহানপুর আমতলা মসজিদ সংলগ্ন প্রাঙ্গণে শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

নাছিম বলেন, এরা (বিএনপি-জামায়াত) স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি। এরা সবসময় অপরাজনীতি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে। মানুষকে পুড়িয়ে মেরে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করাই এদের মূল লক্ষ্য। এরা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের মেরে আনন্দ উল্লাস করে। এ বিএনপি-জামায়াত আর যাই হোক আইনের শাসনের পক্ষের শক্তি হতে পারেনা।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ শান্তিতে থাকুক তা বিএনপি জামায়াত চায় না। আমরা সমৃদ্ধ ও উন্নত বাংলাদেশের সবাইকে নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকি তা এই অপশক্তি চায়না। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশের মানুষ বিএনপি জামায়াতকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তাদের কথায় কেউ কান দেয়নি। যে কারণে শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশরত্ন শেখ হাসিনা আবারও প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। এখন তারা আবার কচ্ছপের মতো মাথা বের করে নানা ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করার জন্য নতুন কর্মসূচি দিচ্ছে।

নাছিম বলেন, আওয়ামী লীগ শক্তিশালী হলে কেউ দেশে আর সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করতে পারবে না। আমাদের শহর, পাড়া, মহল্লায় আওয়ামী লীগের হাতকে তৃণমূল পর্যায়ে আরও শক্তিশালী করতে হবে। দক্ষ, সৎ ও সাহসী নেতৃত্বের মধ্য দিয়ে আমরা আওয়ামী লীগের ভিত্তিকে আরও শক্তিশালী করব।আমাদের শুধু নির্বাচনে জিতলেই হবে না, জেতার পর আমাদের দায়িত্ব হল মানুষের কল্যাণে নির্বাচনে যে ইশতেহার দেয়া হয়েছে তা নিয়ে কাজ করা। যারা দেশের ক্ষতি করতে চাইবে, আমরা দেশের মানুষদের সাথে নিয়ে তাদের প্রতিহত করব।

তিনি বলেন,আমাদের রাজনীতি হলো মানুষের জন্য। আওয়ামী লীগের জন্মই হয়েছে মানুষের সেবা করার জন্য। আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠার পর জাতির পিতার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ গণমানুষের সংগঠনে রূপ নিয়েছে। মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা ও শোষণ থেকে মুক্ত করাই ছিল জাতির পিতার একমাত্র লক্ষ্য। পাকিস্তানি শোষক গোষ্ঠীর হাত থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করে লাল-সবুজের বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য তিনি তার জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়গুলো কারাগারে কাটিয়েছেন। তিনি তার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ বিনির্মাণ করে যেতে পারেননি। কিন্তু তার স্বপ্ন পূরণের জন্য দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজ আমরা এগিয়ে চলছি।

তিনি আরও বলেন, উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার জন্য আওয়ামী লীগ দেশের মানুষদের সাথে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। আজকে আমরা উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছি। আজ বাংলাদেশ বিশ্বসভায় উন্নয়নের রোল মডেল। আর এই উন্নয়নের রূপকার হিসেবে বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা বিশ্ব সভায় পুরস্কৃত হয়েছেন। বিশ্বের উন্নত দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা শেখ হাসিনাকে সম্মান করে। এটি হলো আওয়ামী লীগের সব থেকে বড় অর্জন।

;

‘ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে জাপার বিরুদ্ধে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টা চলছে’

ছবি: বার্তা২৪.কম

আমরা বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করছি, বেশ কিছু গণমাধ্যমের প্রতিবেদন ও টক-শোতে বলা হচ্ছে, জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেয়ার পর বিরোধীদলীয় নেতা জিএম কাদের পার্টির কোনো সমাবেশ ও সম্মেলনে যোগ দেননি। আসলে হীন স্বার্থে উদ্দেশ্যমূলকভাবেই মিথ্যে প্রচারণা চালাচ্ছে একটি মহল। 

সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় পার্টির প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার দেলোয়ার জালালী সাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এমন মন্তব্য করা হয়েছে। 

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের ২৮ ডিসেম্বর একটি সফল কাউন্সিলে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন জিএম কাদের এমপি। ঐ বছর ৫ মে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের জীবদ্দশায় জিএম কাদের-কে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেয়া হয়। ১৪ জুলাই হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যুর পর থেকে জাতীয় পার্টিকে সংগঠিত ও একটি জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠানের জন্য কাজ করেন তিনি।  ২০২০ ও ২১ সালে মহামারি করোনার কারণে যখন স্বাভাবিক জীবন অনিশ্চিত ছিল, তখনও জিএম কাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ত্রাণ কার্যক্রম চালিয়েছেন। রান্না করা খাবার বিতরণ করেছেন রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায়। এসময় দুইবার করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি। কিন্তু করোনাকালেও তাঁর কর্মকাণ্ড থেমে থাকেনি। 

করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতেই তিনি সংগঠনকে আরো গতিশীল করতে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সফর করেন। সম্মেলন ও সমাবেশ করেছেন রংপুর, লালমনিরহাট, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, পটুয়াখালী, টাঙ্গাইল, জামালপুর, শেরপুর, কক্সবাজার, খুলনা এবং ঢাকা জেলায়। এছাড়া রাজধানীতে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীসহ বিভিন্ন ইস্যুতে জাতীয় পার্টি আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেছেন তিনি। 

দ্বাদশ নির্বাচনকালীন সময়ে রংপুর অঞ্চলের বেশ কয়েকটি আসনে নিজ দলের প্রার্থীদের পক্ষে পথসভায় লাঙ্গলের পক্ষে ভোট চেয়েছেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জি এম কাদের। গেল বছরগুলোতে চাল, ডালসহ নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ও কাকরাইলস্থ জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় চত্বরে একাধিক সমাবেশ করেছে জাতীয় পার্টি। আমরা মনে করছি, ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই জাতীয় পার্টি ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানকে নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টা চলছে। এমন বাস্তবতায়, সবাইকে সচেতন থাকতে অনুরোধ করা যাচ্ছে। 

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *