সারাদেশ

মিয়ানমারের গুলির শব্দে ফের কাঁপছে উখিয়া-টেকনাফ সীমান্ত

ডেস্ক রিপোর্ট: মিয়ানমারের গুলির শব্দে ফের কাঁপছে উখিয়া-টেকনাফ সীমান্ত

ছবি: সংগৃহীত

বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৫ টা। আজানের ধ্বনি ভেসে আসছে। হঠাৎ মুহুর্মুহু গুলির বিকট শব্দ ভেসে আসে সীমান্ত থেকে দেড় কিলোমিটার দূরের উখিয়ার থাইংখালীতে। সবার ঘুম ভেঙে যায় আতঙ্কে। গুলির বিকট শব্দে কাঁপতে থাকে উখিয়া-টেকনাফ সীমান্ত। 

বার্তা২৪.কম-কে বর্ণনা করছিলেন থাইংখালীতে বসবাস করা সালাউদ্দিন কাদেরী। তিনি বলেন, ‘কয়েকদিন ধরে গুলির বিকট শব্দে ঘুমাতে পারি না। ঘুম থেকে উঠতে হয় চমকিয়ে চমকিয়ে। আমরাতো সীমান্ত থেকে দূরে। সীমান্ত এলাকার মানুষদের অবস্থা আরও ভয়ানক।’

সালাউদ্দিন কাদেরীর স্ত্রী হুমাইরা তখন নামাজ আদায় করছিলেন। গুলির আওয়াজে ভয় পেয়ে গেলেন তিনিও। তিনি বলেন, আমি যখন নামাজ আদায় করছিলাম তখন গুলির বিকট শব্দে আতঙ্কিত হয়ে গিয়েছিলাম। এতোতা ভয় পেয়েছিলাম বলার ভাষা নেই। 

কাদেরী-হুমাইরার মতো সীমান্ত পারের মানুষের অবস্থা একই।

মিয়ানমারের মর্টারশেলের আঘাতে বাংলাদেশিসহ নিহত ২ বিজিপি-সেনাসহ ২২৯ মিয়ানমার নাগরিক বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে মিয়ানমার থেকে ছোঁড়া গ্রেনেড এসে পড়ল ঘুমধুমে মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলিতে বাংলাদেশি কৃষক গুলিবিদ্ধ  মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) উখিয়ার থাইংখালীর রহমতেরবিল সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে আসে ১৩৭ জন মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বিজিপি। সেদিন সবচেয়ে বেশি গোলাগুলি হয়েছে সেখানে। গতকাল বুধবার গোলাগুলির শব্দ কম শুনতে পেয়েছে স্থানীয় বাসিন্দারা। কিন্তু ভোর না হতেই আজ গুলির বিকট শব্দে আবারো আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে স্থানীয়রা।

বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) রহমতেরবিল সীমান্ত থেকে ৪/৫ কিলোমিটার দূরে টেকনাফের হোয়াইক্যং সীমান্ত দিয়েও মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসে ৬৪ জন বিজিপি সদস্য। সেখানেও গতকাল গোলাগুলি হয়।

পালংখলী ইউনিয়ন পরিষদের ৩ নং ওয়ার্ড রহমতেরবিলের ইউপি সদস্য আলতাছ আহমেদ বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘মঙ্গলবার সবচেয়ে বেশি গোলাগুলি হয়েছে আমার এলাকায়। বুধবারও মাঝেমধ্যে গুলির শব্দ শুনা গেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোর থেকে গুলির বিকট শব্দে ঘুম ভেঙেছে। আমার এলাকাবাসী খুবই ভয়ে আছে। সীমান্ত লাগোয়া ঘরগুলো থেকে কয়েকটি পরিবারে নারী এবং শিশুরা নিরাপদ আশ্রয়ে চলে গেছে।’

আশ্রয় নেওয়া বিজিপি সদস্যদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত

ছবি: বার্তা২৪.কম

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে জান্তা বাহিনী এবং সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের সময় দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর অন্তত ৩২৯ জন সদস্য বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছেন। এসব বিজিপি এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের সমুদ্রপথে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। 

বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত সীমান্ত নিরাপত্তা বিষয়ে এক আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠকের পর পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন সাংবাদিকদের এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রতিনিধিরা এ বৈঠকে যোগ দেন।

বাংলাদেশ সরকার শুরুতে আকাশপথে তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে চেয়েছিল। এ বিষয়ে মিয়ানমার আপত্তি জানানোর কারণে শেষ পর্যন্ত জাহাজে করে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। 

পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘মিয়ানমার বাহিনীর সদস্যদের কীভাবে ফিরিয়ে দেওয়া যায়, সেটি হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তবে তাদের আকাশপথে ফেরত পাঠানো গেলে সবচেয়ে ভালো হতো। কিন্তু মিয়ানমার সমুদ্রপথে তাদের নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি ভাবছে।’ 

পররাষ্ট্রসচিব জানান, মিয়ানমার বাহিনীর সদস্যরা বর্তমানে বিজিবির তত্ত্বাবধানে আছেন। তাদের বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদি কোনো চিন্তা সরকারের নেই। তাদের সবাইকে নিরাপদে ও দ্রুততম সময়ে পাঠানোটাই সরকারের অগ্রাধিকার। 

মাসুদ বিন মোমেন জানান, মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে বিভিন্ন পর্যায়ে যোগাযোগ আছে। দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মনোয়ার হোসেন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের ফেরত পাঠাতে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী থান সুয়ের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। 

মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সংঘর্ষের উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এটা মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংকট। এর ভুক্তভোগী যেন বাংলাদেশকে হতে না হয়। সীমান্ত এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। এরই মধ্যে বাংলাদেশের দুই নাগরিক নিহত হয়েছেন। মানুষ আতঙ্কে আছে। সরকার এর অবসান চায়।’ 

এর আগে বুধবার দুপুরে নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এক সংবাদ সম্মেলনে বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বলেন, মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির সদস্যদের ফেরত দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যে পত্রালাপ চলছে। মানবিক কারণে তাদের আশ্রয় দেওয়া হয়েছিল। যত দ্রুত সম্ভব তাদের ফেরত দেওয়া হবে।

;

ফেনীতে বাল্যবিবাহ থেকে রক্ষা পেল এসএসসি পরীক্ষার্থী

ছবি: বার্তা২৪.কম

ফেনীর ফুলগাজী উপজেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বাল্যবিবাহ থেকে রক্ষা পেয়েছে এক এসএসসি পরীক্ষার্থী। বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পাওয়া ওই কিশোরী স্থানীয় জিএম হাট ইউনিয়নের একটি বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষার্থী। আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে তার পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।

বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) উপজেলার জিএমহাট ইউনিয়নের পূর্ব বশিকপুর গ্রামে অভিযান চালিয়ে ওই ছাত্রীর বিয়ে বন্ধ করে দেয় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আল আমিন।

আইন অনুযায়ী বিয়ের বয়স ১৮ বছর হলেও ওই ছাত্রীর বয়স হয়েছিল সাড়ে ১৫ বছর । সে ২০০৭ সালের ১০ মার্চ জন্মগ্রহণ করে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই শিক্ষার্থীর বাবা পেশায় একজন সিএনজি অটোরিকশাচালক। তিনি ফেনী সদরের ধর্মপুর সরকারি আশ্রয়ণে থাকেন।মেয়েকে বশিকপুর গ্রামের নিকটবর্তী নানার বাড়িতে রেখে ফুলগাজী সদর ইউনিয়নের বাসুড়া গ্রামের এক যুবকের সাথে বিয়ে দেওয়ার প্রস্তুতি চলছিল।

বিয়ের খবর পেয়ে অভিযান পরিচালনা করে বিয়ে বন্ধ করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। একই সময় বাল্যবিয়ে প্রস্তুতির জন্য মেয়ের বাবাকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

উপজেলা প্রশাসনের কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ওই ছাত্রীর বাল্যবিবাহের খবর পেয়ে বিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়। মেয়ের আইনানুগ বিয়ের বয়স না হওয়া পর্যন্ত স্থানীয় ইউপি সদস্য আজিজ উল্লাহ সামুকে এ বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়ার জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

এ সময় ফুলগাজী থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) নিউটন বড়ুয়াসহ পুলিশের একটি টিম উপস্থিত ছিলেন।

;

কানাইঘাটে মোটরসাইকেলে অটোরিকশার ধাক্কা লাগায় যুবককে হত্যা

ছবি: হত্যাকারী মোটরসাইকেল চালক

সিলেটের কানাইঘাটে মোটরসাইকেলে ধাক্কা লাগায় আলমগীর হোসেন(৩২) নামে এক সিএনজি-অটোরিকশা চালককে ধারালো চাকু দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে মোটরসাইকেল চালক।

বুধবার (৭ফেব্রুয়ারি) রাত সোয়া আটটার দিকে উপজেলার গাছবাড়ী বাজারে পল্লীবিদ্যুৎ মোড়ের অটোরিকশা (সিএনজি) স্ট্যান্ডে এ ঘটনাটি ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কানাইঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর হোসেন সরদার। 

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কানাইঘাট উপজেলার ঝিঙ্গাবাড়ী ইউনিয়নের তিনচটি গ্রামের মৃত আলী আহমদ মিস্ত্রীর বড় ছেলে অটোরিকশা (সিএনজি) চালক আলমগীর হোসেনের সিএনজি গাড়ীর সাথে একই ইউনিয়নের আকুনি গ্রামের শাহাব উদ্দিনের ছেলে সাদিক আহমদের মোটরসাইকেলের ধাক্কা লাগে। এ নিয়ে মোটরসাইকেল চালক সাদিক আহমদ ও তার সঙ্গে থাকা আরও এক যুবক উত্তেজিত হয়ে তাদের সাথে থাকা ধারালো চাকু দিয়ে আলমগীরকে এলোপাতাড়িভাবে কুপাতে থাকে। এতে ঘটনাস্থলেই আলমগীর হোসেন মারা যান।

এসময় আশপাশ থেকে লোকজন এগিয়ে আসতে দেখে ঘাতকরা মোটরসাইকেল রেখেই পালিয়ে গেলে উত্তেজিত জনতা তাদের মোটরসাইকেলটি পুড়িয়ে দেন। নিহত আলমগীর হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করে তার বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অটোরিকশা চালক আলমগীর হোসেনকে চাকু দিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।

এ ব্যাপারে কানাইঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর হোসেন সরদার বলেন, হত্যাকান্ডের ঘটনার সংবাদ পেয়ে তিনিসহ কানাইঘাট সার্কেলের এএসপি অলক কান্তি শর্মা ঘটনাস্থলে যান।

;

চট্টগ্রামের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার সংস্কারে বিশেষজ্ঞ কমিটির ১০ সুপারিশ

ছবি: বার্তা২৪.কম

চট্টগ্রামের নবনির্মিত কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও তৎসংলগ্ন স্থাপনাসমূহের বিষয়ে নাগরিক সমাজের উত্থাপিত আপত্তিসমূহ সমাধানের লক্ষ্যে ১০টি সুপারিশ করেছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) বিশেষজ্ঞ কমিটি। শহীদ মিনারকে আরও দৃষ্টিনন্দন ও দৃষ্টিগোচর করতে এবং সব শ্রেণির মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের উপযোগী করতে এসব সুপারিশ করা হয়েছে।

বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) টাইগারপাসস্থ চসিক কার্যালয়ে চট্টগ্রাম সিটি মেয়র (প্রতিমন্ত্রী) বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরীর কাছে কমিটির সদস্যরা “জাতীয় দিবসগুলোতে সাধারণ জনগণের নিরাপদে শ্রদ্ধা নিবেদনের সুবিধার্থে প্রকল্পের দক্ষিণ পশ্চিম দিকে একটি নতুন র‍্যাম্প নির্মাণ এবং র‍্যাম্পের পেছনে দক্ষিণ পাশে কৃষ্ণচূড়া, পলাশ, শিমূল জাতীয় দেশীয় গাছ লাগানোর” পরামর্শ দেন।

এছাড়া র‍্যাম্পের সামনে একটি এসেম্বলি করা ও র‍্যাম্পের সাইড ওয়াল দুটিতে গাঁথুনী না করে ট্রান্সপারেন্ট রাখা যাতে দৃষ্টি প্রতিবন্ধকতা না হয়ে শহীদ মিনার দেখা যায়। পূর্বের শহীদ মিনারের বৃহত পরিসর শহীদ মিনারের দর্শনার্থী / সকল নাগরিকদের একত্রিত (Assemble) করার জন্য অগ্রভাগ (Porecourt) হিসাবে উন্মুক্ত, সবুজ পরিসর হিসাবে সংরক্ষণ করতে হবে জানান তারা৷

তাদের পরামর্শের মধ্যে আরো আছে ‘শহীদ মিনারের পাশের দুটি দেয়াল শহীদ মিনার দেখতে বাঁধাগ্রস্থ করছে। উক্ত দুটি দেয়াল অপসারণ করা এবং ১৯৭৪ সালে স্থাপিত মূল শহীদ মিনারের মূল স্থপতি আহমদ জিল্লুর চৌধুরীর পরামর্শ অনুযায়ী শহীদ মিনারের চারটি স্তম্ভ এর উচ্চতা বাড়ানো। শহীদ মিনারের বেদিটি বর্তমান স্থান হতে আরো ১ দশমিক ৫ ফুট উঁচু করা। প্লাজার দুইপাশের দেয়ালগুলি উচ্চতা কিছুটা হ্রাস করা অথবা পারফোরোটেড টাইপ করে দৃশ্যমান করা। দক্ষিণ পূর্বের উন্মুক্ত মঞ্চের স্ট্রেজের পিছনে গ্রীনরুম এর দেওয়ালের উচ্চতা ফ্লোর লেভেল হতে ৬ ফুট বা স্ট্রেজ হতে ৪ ফুট রেখে অবশিষ্ট অংশ অপসারণ করা। লিলিপন্ড ওয়াটারবডি অপসারণ করা। মূল বেদীর দুই পাশে বাকানো গার্ডেন ওয়ালের উচ্চতা কমানো। পূর্ব পার্শ্বের প্রবেশ র‍্যাম্প ও সিঁড়ির মাঝস্থলের দেওয়াল অপসারণ করে পূর্ণাঙ্গ র‍্যাম্প করা।

এসময় মেয়র রেজাউল কমিটির সদস্যদের সুপারিশগুলো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেন৷ মেয়র সুপারিশগুলো  বিবেচনার আশ্বাস দেন। এসময় কমিটির সদস্যদের মধ্যে গণপূর্ত অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. বদরুল আলম খান, ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ, চট্টগ্রাম কেন্দ্রের সাবেক সভাপতি প্রকৌশলী দেলোয়ার মজুমদার, একুশে পদকপ্রাপ্ত নাট্যজন আহমেদ ইকবাল হায়দার, স্থপতি আশিক ইমরান, স্থপতি সোহেল মোহাম্মদ শাকুর, চসিকের সহকারী স্থপতি আবদুল্লাহ আল ওমর তাদের বক্তব্য তুলে ছিলেন।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *