সারাদেশ

জাতীয় সংসদ গণমাধ্যম বান্ধব: স্পীকার

ডেস্ক রিপোর্ট: জাতীয় সংসদ গণমাধ্যম বান্ধব: স্পীকার

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এমপি বলেছেন, সারা বিশ্ব অবাধ তথ্য প্রবাহের সময় অতিক্রম করছে। বাংলাদেশও কোন অংশে পিছিয়ে নেই। তিনি বলেন, প্রতি মুহূর্তের সংবাদ পরিবেশন, সংবাদ সম্মেলন ও বিভিন্ন প্রশিক্ষণের জন্য মিডিয়া সেন্টার একটি গুরুত্বপূর্ণ ওয়ার্ক স্টেশন।

বৃহস্পতিবার (৮ই ফেব্রুয়ারি) সংসদ ভবনে সংস্কারোত্তর মিডিয়া সেন্টারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন।

স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, পার্লামেন্ট বিটের সাংবাদিকবৃন্দ বাংলাদেশের সংবিধান ও জাতীয় সংসদের কার্যপ্রণালী বিধি নিবিড়ভাবে অধ্যয়ন ও পর্যালোচনা করে সংসদের বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। সংবিধানের মূলনীতি ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা অক্ষুণ্ণ রেখে গণমাধ্যম জনমত গঠনে একটি কার্যকরী মাধ্যম।

এসময় স্পীকার বলেন, গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের সহযোগিতার জন্য মিডিয়া সেন্টারকে আধুনিক ও যুগোপযোগী করে গড়ে তোলার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী জাতীয় সংসদের চীফ হুইপ নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

স্পীকার বলেন, জাতীয় সংসদ জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা ও প্রত্যাশা পূরণের প্রতীক। জনগণ সকল ক্ষমতার মালিক ও জনগণের পরম অভিব্যক্তিরূপে সাংবিধানিক দায়বদ্ধতা জাতীয় সংসদ প্রতিপালন করে থাকে । তিনি বলেন, সংসদীয় গণতন্ত্র সমুন্নত ও গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিকীকরণে মিডিয়ার বহুমাত্রিক ভূমিকা রয়েছে ।

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পীকার বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সংসদ পরিচালনায় আমাদের সংবিধান ও কার্য প্রণালী বিধি দিয়ে গিয়েছেন। এদের যথাযথ প্রয়োগের মাধ্যমে সংসদকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপদান করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন।

চীফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী, এমপি বলেন, সংসদীয় কমিটি বৈঠকের নির্ভূল সংবাদ প্রচারের স্বার্থে, মিটিং শেষ হওয়ার পর কমিটির সদস্যগণ যেন মিডিয়া সেন্টারে এসে প্রেস ব্রিফিং করেন সেটি নিশ্চিত করতে মিডিয়াকর্মীদেরও এগিয়ে আসতে হবে।

হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বলেন, ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর জাতীয় সংসদে শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে এবং বিরোধী দলের গঠনমূলক আলোচনার ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়েছে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পীকার শামসুল হক টুকু এমপি, চীফ হুইপ নূর-ই আলম চৌধুরী এমপি, হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি, হুইপ সাইমুম সারওয়ার কমল এমপি, হুইপ নজরুল ইসলাম বাবু এমপি ও হুইপ মাশরাফি বিন মোর্ত্তজা এমপি।

সাহসিকতা-সেবামূলক কাজে পদক পাচ্ছেন আনসারের ১৮০ সদস্য

ছবি: সংগৃহীত

পেশাগত কাজে সাহসিকতা এবং সেবামূলক কাজের জন্য পদক পাচ্ছেন বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর ১৮০ জন সদস্য।

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর ৪৪তম জাতীয় সমাবেশ উপলক্ষে গাজীপুরের সফিপুরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাহিনীর সদস্যদের মাঝে এই পদক তুলে দেওয়ার কথা রয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৮ জানুয়ারি) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের আনসার শাখা-২ থেকে ১৮০ জন সদস্যের পদকের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে প্রজ্ঞাপনে সই করেন সিনিয়র সহকারী সচিব জোসেফা ইয়াসমিন।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর এই সদস্যরা আট ক্যাটাগরিতে পদক পাবেন। বাংলাদেশ আনসার পদক ক্যাটাগরিতে ১০ জন, প্রেসিডেন্ট আনসার পদক ক্যাটাগরিতে ১৯ জন, বাংলাদেশ গ্রাম প্রতিরক্ষা দল পদক ক্যাটাগরিতে ৯ জন, প্রেসিডেন্ট গ্রাম প্রতিরক্ষা দল পদক ক্যাটাগরিতে ১৯ জন, বাংলাদেশ আনসার (সেবা) পদক ক্যাটাগরিতে ১৯ জন, প্রেসিডেন্ট আনসার (সেবা) পদক ক্যাটাগরিতে ৩৯ জন, বাংলাদেশ গ্রাম প্রতিরক্ষা দল (সেবা) পদক ক্যাটাগরিতে ১৯ জন এবং প্রেসিডেন্ট গ্রাম প্রতিরক্ষা দল (সেবা) পদক ক্যাটাগরিতে ৩৯ জন পদক পাবেন।

এর মধ্যে মরণোত্তর ‘বাংলাদেশ গ্রাম প্রতিরক্ষা দল’ পদক পাচ্ছেন ভিডিপি সদস্য মৃত রূপচান। তার পক্ষ থেকে পদক গ্রহণ করবেন রূপচানের ছেলে মাহবুবুর রহমান। এ ছাড়া বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ৪৫ জন নারী সদস্য আনসার পদক পাচ্ছেন।

বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর উপ-পরিচালক (প্রকল্প-প্রশিক্ষণ) মো. জাহিদুল ইসলাম জানান, আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর ৪৪তম জাতীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। সমাবেশ উপলক্ষে বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি একাডেমি গাজীপুরের সফিপুরে কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হবে।

১৯৪৮ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি আনসার বাহিনী গঠন করা হয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি আর্থসামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে বাহিনীটি। ১৯৫২ সালের মহান ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত প্রতিটি ইতিহাসে আনসার বাহিনীর সক্রিয় অংশগ্রহণ রয়েছে। প্রায় ৪০ হাজার রাইফেল ও গোলাবারুদ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন এই বাহিনীর সদস্যরা। যুদ্ধে বাহিনীর ৬৭০ জন শহীদ হন। তাদের মধ্যে ১০ জন কর্মকর্তা ও তিনজন কর্মচারী এবং ৬৫৭ জন সদস্য।

;

ছোট ভাইয়ের হাতে বড়ভাই খুন: ২৪ ঘণ্টায় হত্যাকারী গ্রেফতার 

ছবি: বার্তা২৪.কম

লালমনিরহাটের আদিতমারীতে ছোট ভাইয়ের কোদালের কোপে বড় ভাই খুনের ঘটনার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আসামিকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (৮ফেব্রুয়ারি) বিকালে লালমনিরহাট জেলা পুলিশ সুপারের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লালমনিরহাট পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম এ কথা জানান।

এর আগে বুধবার (৭ফেব্রুয়ারি) তথ্য প্রযুক্তির সাহায়তায় রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার চেংমারারি ইউনিয়নের ক্লাব বাজার এলাকা থেকে হত্যার শিকার মিজানুর রহমানের ছোট ভাই রবিউল ইসলামকে গ্রেফতার করে থানা পুলিশ। হত্যার শিকার মিজানুর বসিনটারী এলাকার খাইরুল ইসলামের বড় ছেলে।

পুলিশ জানায়, ওই উপজেলার বসিনটারী এলাকায় গত ৫ ফেব্রুয়ারি সকালে জমিতে সেচ দেওয়ার ড্রেনকে তৈরিকে কেন্দ্র করে ছোট ভাইয়ের কোদালের আঘাতে গুরুতর আহত হয় বড় ভাই মিজানুর রহমান। ওই দিনেই তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরদিন ভোর রাতে তিনি মারা যান।

পুলিশ আরো জানায়, নিহতের স্ত্রী জমিলা খাতুন বাদী হয়ে মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে আদিতমারী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় ও গোপন সূত্রের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে রংপুরের মিঠাপুকুরের চেংমারী এলাকা থেকে আসামী রবিউল ইসলামকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

পরে বৃহস্পতিবার আসামি রবিউল ইসলামকে আদালতে হাজির করা হলে ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬৪ ধারা মোতাবেক স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দিলে আদালত তাকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

লালমনিরহাট পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম বলেন, মামলার তদন্ত অব্যাহত আছে। তদন্ত শেষে ঘটনার আরও বিস্তারিত জানা যাবে বলে জানান তিনি।

;

শিপ আনলোডার ক্রেন নিয়ে পায়রা বন্দরে মাদার ভেসেল এমভি জি সান

ছবি: বার্তা২৪.কম

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ১৩২০ মেগাওয়াট তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের (আরএনপিএল) জন্য দুটি অত্যাধুনিক শিপ আনলোডার ক্রেন নিয়ে পায়রা বন্দরে ভিড়েছে ‘এমভি জি সান ‘ নামের একটি মাদার ভ্যাসেল।

বৃহস্পতিবার ( ৮ই ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টায় চায়নার ইউংডাও বন্দর থেকে এটি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জেটিতে এসে পৌঁছায়।

বন্দর তথ্য সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে ১৬২৮.৫৬ মেট্রিকটনের এ আনডোলার দুটি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জেটিতে স্থাপনের কাজ চলছে। ইতিমধ্যে এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৮৫ ভাগ নির্মান কাজ শেষ হয়েছে। এর ফলে আরএনপিএল ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি উৎপাদনের দিকে আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা। এছাড়া দ্রুত সময়ের মধ্যে কয়লা আমদানি করে চলতি বছরের জুনে এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির উৎপাদন কাজ শুরু করা হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

পায়রা বন্দরের (ট্রাফিক) বিভাগের পরিচালক মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, এই জাহাজ সহ দেশি বিদেশী মোট ২৪০০ টি জাহাজের পন্য খালাসের মধ্য দিয়ে পায়রা বন্দরের মাধ্যমে সরকার রাজস্ব আয় করেছে প্রায় ১২শ’ কোটি টাকা।

পায়রা বন্দর ট্রাফিক বিভাগের উপ-পরিচালক আজিজুর রহমান বার্তা২৪.কে বলেন, আরএনপিএল বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি চালু হলে বিদ্যুৎ উৎপাদনে যে পরিমাণ কয়লা প্রয়োজন হবে তা পায়রা বন্দরের মাধ্যমে আসবে। ফলে বন্দরের অপারেশন কার্যক্রম বৃদ্ধি পাবে।

আরএনপিএল তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো.আশরাফ উদ্দিন জানান, এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সার্বিক অগ্রগতি ৮৫ ভাগ। ইতোমধ্যে পরীক্ষা ও কমিশিউনিং এর কাজ শুরু হয়েছে। আগামী মে মাসে পরীক্ষামূলক উৎপাদন শুরু করে জুন মাসের মধ্যে জাতীয় গ্রিডে ৬৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যুক্ত হবে। অক্টোবর মাসে দ্বিতীয় ইউনিটের মাধ্যমে আরও ৬৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে।

পায়রা বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল আব্দুল্লাহ আল মামুন চৌধুরী জানান, আরএনপিএল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জেটি টি ৩৪০ মিটার দৈর্ঘ্যের জেটি। এখানে ২২০ মিটার জাহাজ একুয়ামোডিশন করা যাবে। পায়রা বন্দরের মাধ্যমে পাইলোটিং নেভিগেশন পার্ট, চ্যানেল ওরিয়েন্টেশনের মাধ্যমে এই জেটিতে ৪৬ মিটার ব্রেথের মাদার ভেসেল জাহাজটি এসেছে।

;

রেলের টিকিট কালোবাজারীদের কোন ছাড় নয়: রেলমন্ত্রী

ছবি: বার্তা২৪.কম

রেলপথ মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. জিল্লুল হাকিম ট্রেনের টিকিট কালোবাজারীদের সর্তক করে বলেছেন- আপনারা সাবধান হয়ে যান। আপনাদের কোন ছাড় দেওয়া হবে না। সাধারণ যাত্রীদের জিম্মি করে টিকিট কালোবাজারী করা যাবেনা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যে অভিযান পরিচালনা করছে তা অব্যাহত থাকবে। টিকিট কালোবাজারীদের বিরুদ্ধে রেলপথ মন্ত্রণালয় কঠোর অবস্থানে রয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বেলা ২টার দিকে রাজবাড়ীর মাদরাসা ও পাংশা-বালিয়াকান্দি-কালুখালী শিক্ষক-কর্মচারীবৃন্দের আয়োজনে পাংশা জর্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। 

তিনি আরও বলেন, কালোবাজারিদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর অবস্থানে যাবে রেলপথ মন্ত্রণালয়। ইতোমধ্যে এই চক্রের বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এই অভিযান অব্যাহত থাকবে। আসন্ন ঈদযাত্রায় ট্রেনের টিকিট প্রাপ্তিতে স্বস্তি থাকবে। ট্রেনের টিকিট কালোবাজির চক্রের সাথে ‘সহজ’ ডটকম, রেলের কর্মচারীসহ অসাধু কিছু কর্মকর্তারা জড়িত রয়েছে বলেও রেলপথ মন্ত্রী জানান। 

মীর আব্দুল বাতেনের সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে মন্ত্রী আরও বলেন, বিএনপির সময় রেলপথ ধ্বংস করা হয়েছিল। রেলে আগুন দিয়ে রেলপথকে ধ্বংস করতে চায় বিএনপি। বিভিন্ন জেলায় নতুন নতুন রেলপথ নির্মাণ করে বাংলাদেশকে রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হবে।

ট্রেনে যাত্রীদের জন্য যে খাবার সরবরাহ করা হয় সেগুলো অত্যন্ত নিম্নমানের। মানুষ টাকা দিয়ে খাবার ক্রয় করে খায়। কিন্তু খাবারের মান ভালো করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ে সভা আহ্বান করা হয়েছে।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শফিকুল মোরশেদ আরুজ, পাংশা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফরিদ হাসান ওদুদ, বালিয়াকান্দি উপজেলা পরিষদের আবুল কালাম আজাদ, পাংশা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খোন্দকার সাইফুল ইসলাম বুড়ো প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *