জমি নিয়ে দ্বন্দ্বে হত্যার শিকার পল্লীবিদ্যুতের ঠিকাদার
ডেস্ক রিপোর্ট: জমি নিয়ে দ্বন্দ্বে হত্যার শিকার পল্লীবিদ্যুতের ঠিকাদার
ছবি: বার্তা ২৪
সাভারের আশুলিয়ার ব্যবসায়ী ও পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির ঠিকাদার কাজিমুদ্দিনকে গলা কেটে হত্যার প্রধান আসামি আব্দুল লতিফকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। এ হত্যাকাণ্ডের সাথে নির্বাচনী সহিংসতার কোন সম্পর্ক নেই বলেও নিশ্চিত করেছে র্যাব।
শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১ টায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন এসব তথ্য জানান। এর আগে আশুলিয়া থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার লতিফ নিহত কাজিমুদ্দিনের বড় ভাই মৃত আলী মোহাম্মদ খানের ছেলে। লতিফের বাবা মারা যাওয়ার পর থেকেই দীর্ঘদিন যাবত তার চাচাদের সঙ্গে পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এ নিয়ে তাদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা লেগেই থাকত।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে র্যাব জানায়, গত ৬ ফেব্রুয়ারি ভুক্তভোগী তার বাড়ির পাশের ডেইরি ফার্মে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন। সেদিন রাতে ভুক্তভোগী ও লতিফের মধ্যে সম্পত্তির ভাগাভাগি নিয়ে বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে লতিফ উত্তেজিত হয়ে রুমে থাকা বটি দা দিয়ে ভুক্তভোগীর গলায় কোপ দিয়ে হত্যা করে।
তবে হত্যাকাণ্ডের এই ঘটনাকে নির্বাচনী পরবর্তী সহিংসতা আখ্যা দিয়েছিল পরিবার। এমনকি বেশ কিছু মিডিয়া পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে বিষয়টি সেভাবেই উপস্থাপন করে।
কেন এমন অভিযোগ তোলা হয়েছিল সংবাদকর্মীদের এই প্রশ্নে কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘গত নির্বাচনে অন্য প্রার্থীর সমর্থকদের সাথে তার বাক বিতন্ডা হয়েছিল। এমনকি নির্বাচনে কাজিমুদ্দিনের সমর্থিত প্রার্থী হারার পরে তাকে এ নিয়ে লজ্জা দেয়া হয়েছিল। তার পরিবারের লোকজনও বিষয়টি জানত। এছাড়া তার আপন ভাতিজা এমন হত্যাকাণ্ড ঘটাতে পারে এমন কোন ধারণা তাদের ছিলনা। তাই প্রাথমিকভাবে এ হত্যাকাণ্ডকে নির্বাচনী সহিংসতা মনে করেছিল তার পরিবার।’
বাড়ির কাছে নিজেদের খামারের একটি কক্ষে প্রায়ই রাতে অবস্থান করতেন কাজিমুদ্দিন। গত ৭ ফেব্রুয়ারি সকালে নিহতের স্ত্রী সেই ঘরের দরজার তালা খুলে ভেতরে ঢুকে বিছানার ওপরে স্বামীর মরদেহ দেখতে পান। এ সময় নিহতের গলায় ধারালো অস্ত্রের জখম ছিল। পুলিশকে অবহিত করলে তারা এসে মরদেহ উদ্ধার করে। পরে অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেন নিহতের স্ত্রী।
চমেক হাসপাতাল থেকে ২ দালাল গ্রেফতার
ছবি: বার্তা২৪.কম
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল থেকে দুই দালালকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় হাসপাতালের গাইনী ওয়ার্ডের সামনে থেকে তাদের আটক করে আদালতে পাঠানো হয়।
গ্রেফতাররা হলেন- রামুর ৬ নম্বর ওয়ার্ড রাজারপুল এলাকার বোরহান উদ্দিন (২৪) ও পটিয়ার ৯ নম্বর ওয়ার্ড নিশ্চিন্তপুর এলাকার সুজন দাস (৩৮)।
পুলিশ জানিয়েছে, দুই দালাল বেসরকারি হাসপাতালে রোগী নিয়ে যাওয়া এবং পরীক্ষা করতে বাধ্য করা, নির্দিষ্ট ফার্মেসি থেকে ওষুধ কিনতে প্রলুব্ধ করাসহ অনৈতিক কার্যক্রমে জড়িত।
চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক (এসআই) নুরুল আলম আশেক বলেন, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দুই দালালকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদেরকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
;
স্বামী-স্ত্রী মিলে বিধবাদের টার্গেট করে ধর্ষণ করতেন
ছবি: বার্তা ২৪.কম
রাজশাহীর চন্দ্রিমায় নারীকে ধর্ষণের পর ভিডিও ধারণ ও মুক্তিপন আদায়ের ঘটনায় মূল হোতা আলমগীর রয়েলসহ জড়িত তিন নারীকে গ্রেফতার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৫)। এ ঘটনায় মোট ৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, নগরীর হেঁতেম খাঁ এলাকার নরুল ইসলামের ছেলে আলমগীর হোসেন রয়েল, রয়েলের স্ত্রী হেলেনা বেগম, শ্যালিকা দিলারা বেগম ও আরেক সহযোগী আফজাল হোসেনের স্ত্রী মমতাজ বেগম।
শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১ টায় র্যাব-৫ এর কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অধিনায়ক লে: কর্নেল মুনীম ফেরদৌস।
তিনি বলেন, ৭ ফেব্রুয়ারি দুপুরে নগরীর কোর্ট স্টেশন এলাকায় এক নারী তার মোবাইল ফোন হারিয়ে ফেলেন। এসময় ফোন খুঁজে দেবার আশ্বাসে আলমগীর হোসেন রয়েল সেই নারীকে তার সাথে নিয়ে ভদ্রা এলাকার একটি বাড়িতে নিয়ে যান। সেখানে আলমগীর তার স্ত্রী ও স্ত্রীর বোন এবং অন্য আরেক নারীর সহায়তায় সে নারীকে জোর করে ধর্ষণ করে এবং ভিডিও ধারণ করে রাখে। এরপর ভয় দেখিয়ে ভুক্তভোগী নারীর কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা আদায়ের জন্য মুক্তিপন দাবি করে। পরবর্তীতে ভুক্তভোগীর পরিবার র্যাবের কাছে অভিযোগ করলে ৮ ফেব্রুয়ারি রাত ৮ টায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করে। এসময় তাদের বাড়ি থেকে প্রতারণা করে নেওয়া অনেকগুলো চেক ও জমির দলিল উদ্ধার করা গেছে।
মুনীম ফেরদৌস বলেন, তারা পরস্পর যোগসাজসে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন মহিলাদের ও পুরুষদের বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে ফুসলিয়ে, ভুল বুঝিয়ে তাদের ভাড়া করা বাড়িতে গোপনে নিয়ে এসে জোরপূর্বক অনৈতিক কার্যকলাপ করতেন। এরপর গোপনে ভিডিও ধারণ শেষে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নিয়ে মোটা অঙ্কের মুক্তিপণ দাবি করতেন। তাদের নিকট হতে বিভিন্ন মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিয়ে আত্মসাৎ করতেন। বিশেষ করে তারা বিধবা মেয়েদের টার্গেট করতেন। পরে জোরপূর্বক অনৈতিক কার্যকলাপ করতেন। এরপর গোপনে ভিডিও ধারণ শেষে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিতেন।
তিনি বলেন, গ্রেফতারকৃত আসামির নামে ইতিপূর্বে নারী ও শিশু আইনে ১টি মামলা রয়েছে। গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
;
পৈত্রিক সম্পত্তির দ্বন্দ্বে ভাতিজার হাতে চাচা খুন
ছবি: সংগৃহীত
সাভারের আশুলিয়া এলাকার ব্যবসায়ী ও ঠিকাদার কাজিমুদ্দিন হত্যার অভিযোগে তারই ভাতিজাকে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
র্যাব বলছে, ভুক্তভোগী কাজিমুদ্দিনের সঙ্গে ভাতিজা লতিফের পৈত্রিক সম্পত্তি অংশীদারিত্ব নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ ছিল। এই বিরোধের জেরেই হত্যার শিকার হন কাজিমুদ্দিন।
বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাতে আশুলিয়া থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় ভিকটিমের ব্যবহৃত ১টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর কাওরানবাজার র্যাব মিডিয়া সেন্টারে এ তথ্য জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
তিনি বলেন, বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল আনুমানিক ১০টায় সাভারের আশুলিয়ার ডেন্ডাবর এলাকায় লিপি ডেইরী ফার্মের বিশ্রাম রুম থেকে ফার্মটির মালিক কাজিমুদ্দিনের (৫০) মরদেহ উদ্ধার করে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। নিহতের আত্মীয় স্বজন ও স্থানীয়রা এটি নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা ধারণা করে বিভিন্ন গণমাধ্যমে একটি রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড বলে খবর প্রকাশিত হয়।
ওই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ভিকটিমের স্ত্রী বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এই মামলার সূত্র ধরেই গত রাতে র্যাব-৪ একটি দল ঢাকার আশুলিয়া এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করে।
তিনি বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতার আব্দুল লতিফ জানায়, সে কাজিমুদ্দিনের বড় ভাইয়ের ছেলে। তার বাবা মৃত্যুবরণ করার পর থেকেই সে তার চাচাদের সাথে বসবাস করতো। লতিফের পৈত্রিক সম্পত্তি অংশীদারিত্ব নিয়ে ভুক্তভোগী চাচার সঙ্গে দীর্ঘ দিন ধরে বিরোধ চলছিল তার। বিষয়টি নিয়ে প্রায় সময় তাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হতো।
এরই ধারাবাহিকতায় গত ৬ ফেব্রুয়ারি রাতে ডেইরি ফার্মের বিশ্রাম রুমে থাকার উদ্দেশ্যে অবস্থান করছিলেন কাজিমুদ্দিন।
পরবর্তীতে রাতে লতিফ ডেইরী ফার্মে এসে তার পৈত্রিক সম্পত্তির ভাগাভাগি নিয়ে কথা বললে আবারও বাকবিতণ্ডার সৃষ্টি হয়। বাকবিতন্ডার একপর্যায়ে লতিফ উত্তেজিত হয়ে রুমের ভেতরে থাকা বটি নিয়ে চাচা কাজিমুদ্দিনের গলায় কোপ দিয়ে হত্যা করে।
খন্দকার আল মঈন বলেন, লতিফ হত্যার ঘটনাটি যেন কেউ বুঝতে না পারে সেজন্য তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন নিয়ে ফার্মের রুমের দরজা তালা দিয়ে এবং হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত বটি পাশের রুমে রেখে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে ৭ ফেব্রুয়ারি ফার্মের কর্মচারী গরুর ওষুধ নেওয়ার জন্য চাবি নিয়ে দরজা খুলে রুমের ভেতরে গলাকাঁটা নিথর দেহ ঘরের বিছানার উপরে দেখতে পায়। হত্যাকাণ্ডের কথা এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে গ্রেফতারকৃত লতিফ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেফতার এড়াতে সাভারের আশুলিয়া এলাকায় আত্মগোপন করে। আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় র্যাব তাকে গ্রেফতার করে।
;
জলবায়ুকর্মীর বিরুদ্ধে সাইবার সিকিউরিটি মামলা প্রত্যাহারের দাবি
ছবি: সংগৃহীত
ইয়ুথনেট ফর ক্লাইমেট জাস্টিসের নির্বাহী প্রধান সোহানুর রহমানের বিরুদ্ধে সিকিউরিটি আইনে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে নিন্দা ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে সাতক্ষীরার তরুণ জলবায়ু কর্মীরা।
শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) শ্যামনগর উপজেলা প্রেসক্লাবের সামনে ইয়ুথনেট সাতক্ষীরার জলবায়ু যোদ্ধারা এ প্রতিবাদ সমাবেশ করে।
এতে ফ্রান্সে কপ-২১ জলবায়ু সম্মেলন থেকে পালিয়ে যাওয়া সজীব খন্দকার জুনায়েদকে গ্লোবাল সেন্টার অন অ্যাডাপটেশন নির্বাহী প্রধানের যুব উপদেষ্টা প্যানেল সদস্যদের পদ থেকে বহিষ্কার করার দাবি জানানো হয়। এসময় বক্তব্য দেন ইয়ুথনেট সাতক্ষীরা জেলা সমন্বয়কারী ইমাম হাসান, জলবায়ু যোদ্ধা আবুজার, হাফিজ, রুবিনা প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, জলবায়ু ও প্ররিবেশের প্রশ্নে জনপরিসরের আলাপকে রুদ্ধ করতে সাইবার সিকিউরিটি আইনকে হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করা খুবই নিন্দনীয় জুলুম। সজীব খন্দকার জুনায়েদ ২০১৫ সালে ফ্রান্সের প্যারিসে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘ জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২১) যুব প্রতিনিধি হিসেবে অংশগ্রহণ করলেও এরপর আর দেশে ফিরে আসেনি। নিজেকে বিরোধী দলের কর্মী দাবি করে প্রতারণামূলকভাবে ৯ বছর ধরে জার্মানিতে অবস্থান করছেন এই ব্যক্তি। সম্প্রতি সজীব গ্লোবাল সেন্টার অন অ্যাডপটেশন নির্বাহী প্রধানের যুব উপদেষ্টা প্যানেল সদস্য নির্বাচিত হলে দেশের তরুণ জলবায়ু কর্মীরা সোচ্চার হয়ে আওয়াজ তোলে।
এর পরিপ্রেক্ষিতে ৪ ফ্রেবুয়ারি ইয়ুথনেটের সমন্বয়কারী সোহানুুর রহমানের নামে সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টে বরিশাল সাইবার ট্রাইবুন্যালে মিথ্যা মামলা দায়ের করে সজীবের বড় ভাই মো. শহিদুল ইসলাম সোহেল। তরুণ জলবায়ু কর্মীরা হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা তুলে নেয়ার পাশাপাশি গ্লোবাল সেন্টার অন অ্যাডপটেশন নির্বাহী প্রধানের যুব উপদেষ্টা প্যানেল সদস্যদের পদ থেকে সজীবের বহিষ্কার দাবি করেন।
বক্তারা প্রশ্ন তোলেন, যিনি অনৈতিকভাবে জলবায়ু সম্মেলন থেকে পালিয়ে ইউরোপে অবস্থান করে ৯ বছর দেশে ও বাইরে আছেন, তিনি কীভাবে অভিযোজন বিষয়ে বাংলাদেশের তরুণদের প্রতিনিধিত্ব করবেন? তার এসব প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডে দেশের তরুণদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে বলে বক্তারা মনে করেন।
;
সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।