সারাদেশ

প্রধানমন্ত্রীত্বের দৌড় থেকে সরে দাঁড়ালেন বিলাওয়াল

ডেস্ক রিপোর্ট: প্রধানমন্ত্রীত্বের দৌড় থেকে সরে দাঁড়ালেন বিলাওয়াল

ছবি : সংগৃহীত

পাকিস্তান পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) প্রধানমন্ত্রীত্বের দৌড় থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নিয়ে বলেছেন, তার দল জোট সরকারের অংশ হয়ে প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজের প্রার্থীকে সমর্থন করবে।

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজের (পিএমএল-এন) প্রধান নওয়াজ শরীফ রেকর্ড চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হবেন বলে পুনরায় নিশ্চিত করার কয়েক ঘন্টা পরে বিলাওয়ালের এই সিদ্ধান্ত আসলো।

তার নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) উচ্চ-ক্ষমতাসম্পন্ন কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির (সিইসি) বৈঠকের পর এক সংবাদ সম্মেলনে বিলাওয়াল বলেন, তার দল ফেডারেশনে সরকার গঠনের জন্য ম্যান্ডেট পেতে ব্যর্থ হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘এই কারণে, আমি নিজেকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর প্রার্থীতার জন্য এগিয়ে রাখবো না।

তার এই সিদ্ধান্তের আরেকটি কারণ হিসাবে তিনি বলেন, ‘পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) পিপিপির সঙ্গে জোট গঠন করতে অস্বীকার করেছে। একমাত্র দল হিসেবে পিএমএল-এন সরকারে যোগদানের আমন্ত্রণ জানিয়েছে পিপিপিকে।’

দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে লোভনীয় পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বী দলের প্রার্থীকে সমর্থন করার পিছনে আরেকটি কারণ প্রকাশ করে বিলাওয়াল বলেন, ‘পিপিপি দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার জন্য পিএমএল-এনের প্রার্থীকে প্রধানমন্ত্রীত্বের জন্য সমর্থন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’

বিলাওয়াল বলেন, ‘পিপিপি সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, আমরা নিজেরা ফেডারেল সরকারে গঠন করতে পারছি না, এমন একটি সেটআপে আমরা প্রধানমন্ত্রীত্ব নিতে আগ্রহী নই। আমরা দেশে রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা দেখতে চাই না। দেশে সঙ্কট স্থায়ী করতে চাই না।’

বিলাওয়াল বলেন, ‘পিপিপি একটি স্থিতিশীল সরকার গঠনে সহায়তা করবে।’

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বর্তমান সমস্যা থেকে দেশকে বের করে আনতে সক্ষম হওয়ায় তার বাবা ও সাবেক প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী হবেন।’

তিন দেশের জন্য মার্কিন সিনেটে ৯৫ বিলিয়ন ডলারের বিল পাস

ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন সিনেটে বহুল প্রতিক্ষিত ইসরায়েল, ইউক্রেন ও তাইওয়ানের জন্য ৯৫ বিলিয়ন বা নয় হাজার ৫০০ কোটি ডলারের বিল পাস হয়েছে। বিতর্কিত সহায়তা বিলের এই বিপুল পরিমাণ অর্থ ইউক্রেন, ইসরাইল ও তাইওয়ানকে সহায়তা করতে ব্যয় করা হবে।

মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) কংগ্রেসের উচ্চ কক্ষে এক ভোটাভুটিতে এই বিলের পক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠ সিনেটর ভোটে বিলের অনুমোদন হয় বলে বিবিসির এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।

এখন এই বিলের গন্তব্য রিপাবলিকানদের নিয়ন্ত্রণে থাকা হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভ। ধারণা করা হচ্ছে, সেখানে এই বিল পাস হওয়ার সম্ভাবনা কম।

এই বিলটি ইউক্রেনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যেতে হলে তাদের এই সহায়তা দরকার। কিন্তু রিপাবলিকানদের কঠোর অবস্থানের কারণে এই বিল দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে রয়েছে।

;

তারপরও কোতারায়া অবৈধ অভিবাসীদের হটস্পট

ছবি: সংগৃহীত

মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের কোতারায়া বা জালান সিলাংকে ‘মিনি ঢাকা’ নামে ডাকেন স্থানীয়রা এবং অভিযোগ সেখানে অবৈধ অভিবাসীরা অবস্থান করে। কিন্তু ইমিগ্রেশন বিভাগের অভিযানে দেখা যায় অবৈধ অভিবাসীর সেখানে সংখ্যা ৬ শতাংশেরও কম।

তবে অভিবাসীদের নিয়ন্ত্রনে রাখতে কোতারায়াকে সবসময়ই ‘হটস্পট’ হিসেবে বিবেচনা করা হয় বলে জানিয়েছেন মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক রুসলিন জুসোহ।

এছাড়াও দেশটিতে অভিবাসীদের জন্য পরিচিত ২২০টি স্থানেও সবসময় ইমিগ্রেশন বিভাগের নজরদারি রয়েছে বলে জানান তিনি। মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) কুয়ালালামপুরে বারনামা টিভিতে সাক্ষাৎকার শেষে তিনি এই কথা জানান।

জুসোহ বলেন, ২২০টি স্থানের মধ্যে জালান সিলাং, কোতারায়া কমপ্লেক্স, বুকিত বিনতায় এবং মসজিদ ইন্ডিয়া সবসময়ই অধিক গুরুত্বপূর্ন৷ এই স্থানগুলো সবসময়ই ইমিগ্রেশন বিভাগের নজরদারিতে থাকে।

তিনি বলেন, কোতারায়া এবং জালান সিলাংকে এখন ‘মিনি ঢাকা’ বলে। কারন এখানে বাংলাদেশ থেকে আসা অভিবাসীরা জড়ো হন। আসলে ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী। মালয়েশিয়ায় এমন কোন জায়গা নেই। আবার মসজিদ ইন্ডিয়াতে আসা অভিবাসীরা বেশিরভাগই ভারত থেকে আসা অভিবাসী। একইভাবে চায়না টাউনে চীনের অভিবাসী বেশি।

জুসোহ বলেন, এসব স্থানে অভিবাসীরা জড়ো হন, কারন তাদের দেশের মানুষদের সঙ্গে দেখা করতে বা তাদের প্রয়োজনীয় কাজ সারতে। অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালালেও কিন্তু অবৈধ অভিবাসী খুব বেশি আটক হয় না। যেমন কোতারায়াতে ৩০০ মানুষের তথ্য যাচাই করলে দেখা যায়, তাদের মধ্যে ২০ জনেরও কম অবৈধ অভিবাসী। বেশিরভাগেরই বৈধ কাগজপত্র রয়েছে।

তিনি বলেন, স্থানীয়দের মধ্যে ধারণা বিদেশি মানেই অবৈধ অভিবাসী। তবে আমাদেরকে এটাও মেনে নিতে হবে, অভিবাসীরা বেশিরভাগই এখানে বৈধ হিসেবে থাকছেন। তাদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রয়েছে।

তবে স্থানীয়দের দোষারোপ করছি না। কারন তারা হয়তো অনেক দেখতে দেখতে হতাশ হয়ে পড়েছেন। তাই আমরা অভিযোগ পেলেই অভিযান চালাচ্ছি। কিন্তু দেখা যায় প্রায় সবারই বৈধ পাসপোর্ট রয়েছে এবং বৈধভাবে এখানে কাজ করছেন। তবে আমরা কোতারায়াসহ অন্যান্য হটস্পটগুলো নিয়মিত এবং ফলোআপ মনিটরিং করছি। যেন অবৈধ অভিবাসীদের নিরাপদ স্থান না হয়ে পড়ে, বলেন জুসোহ।

এছাড়াও তিনি জানান, চলতি বছরের জানুয়ারির প্রথম দিন থেকে ফেব্রুয়ারির ৮ তারিখ পর্যন্ত মোট ১ হাজার ৬৮৭ টি অভিযান পরিচালনা করেছে ইমিগ্রেশন বিভাগ৷ এসময় ১৯ হাজার ৮৭৩ জন অভিবাসীর তথ্য যাচাই করা হয়েছে। যার মধ্যে আটক হয়েছে ১০ হাজার ৪৬৭ জন।

এছাড়াও এবছর এখন পর্যন্ত ৭৫ জন নিয়োগকর্তাকে অবৈধ নিয়োগের কারণে আটক করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

;

জোটের শরিকদের উদ্দেশ্য বুঝতে পারছে না কংগ্রেস!

ছবি : সংগৃহীত

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ এবং নয়াদিল্লিতে আসন রফা নিয়ে আলোচনায় একটু দেরিই করে ফেলেছে স্বীকার করলো কংগ্রেস। তবে একই সঙ্গে তাদের বক্তব্য, জোটের শরিকদের আসল উদ্দেশ্য কী, তা বুঝতে পারছে না তারা।

এনডিটিভি জানিয়েছে, লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে একলা চলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শাসকদল তৃণমূল।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছেন যে, কংগ্রেসকে একটিও আসন না ছাড়া হবে না। কারণ হিসাবে কংগ্রেসের আসনরফা নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতাকেই দায়ী করেছেন তিনি। মমতার সেই অভিযোগই মঙ্গলবার মেনে নিয়েছে কংগ্রেস।

কংগ্রেসের মুখপাত্র তথা প্রবীণ নেতা জয়রাম রমেশ বলেন, ‘আসন নিয়ে সিদ্ধান্ত আরও একটু আগে নেওয়া গেলেই ভাল হতো!’

পশ্চিমবঙ্গ থেকে খালি হাতে ফেরার পর পাঞ্জাবেও ধাক্কা খেয়েছে কংগ্রেস। দিল্লির শাসকদল আম আদমি পার্টি (আপ) জানিয়েছে, তারা একাই লড়বে পাঞ্জাবে। এর পরে মঙ্গলবার দিল্লিতেও আপের কাছে লোকসভা নির্বাচনে মাত্র একটি আসন পেয়েছে কংগ্রেস।

মোট সাতটি লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে একটি কংগ্রেসকে ছেড়ে আপ বলেছে, ‘কংগ্রেস ওই একটি আসনও পাওয়ার যোগ্য নয়।’

এরপরেই কংগ্রেসের মুখপাত্র জয়রাম বলেছেন, ‘আমি মানছি, আমাদের সামান্য দেরি হয়েছে। কিন্তু, এই কাজটিও সহজ নয়। জাতীয় স্তরে আমরা জোটসঙ্গী হলেও কিছু কিছু রাজ্যে আমরা কিছু জোটসঙ্গীর বিরুদ্ধে লড়ছি। দিল্লি এবং পাঞ্জাবের বিষয়টা তেমনই।’

ব্যাখ্যা করে কংগ্রেস বলেছে, ‘জোট শরিক শিবসেনা, ডিএমকে, এনসিপি বা সমাজবাদী পার্টির সঙ্গে এমন সমস্যা হয়নি। কিন্তু, পশ্চিমবঙ্গ এবং পাঞ্জাবে হয়েছে। এই রাজ্যগুলোতে আমরা আরও বেশি আসনে লড়তে চেয়েছি। শাসকদল আপ এবং তৃণমূলও তাই চেয়েছে। তবে আমরা আশাবাদী যে, একটা মধ্যপন্থা দ্রুত বেরিয়ে আসবে। আসনরফা নিয়ে একটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারব আমরা।’

প্রসঙ্গত, কংগ্রেসের হাত ছেড়ে রাজ্যে লোকসভা ভোটে একলা চলার সিদ্ধান্ত ঘোষণার আগে মমতা বলেছিলেন, ‘কংগ্রেসকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছিল আসনরফার জন্য। কিন্তু কংগ্রেস সে ব্যাপারে সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারেনি বলেই তৃণমূল বাংলায় একাই লড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।’

কংগ্রেস তখনও বলেছিল, ‘আশা করি তৃণমূল এখনও বিজেপির বিরুদ্ধেই লড়ছে।’

ক্ষোভপ্রকাশ করে রমেশ বলেছেন, ‘আমার মনে হয় জোটের লক্ষ্য মোদি হটাও নয়, বরং এদের স্লোগান কংগ্রেস কো ঘটাও।’

;

কেন্দ্রে সরকার গড়তে এমডব্লিউএমের সঙ্গে হাত মেলাবে পিটিআই

ছবি : সংগৃহীত

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের নির্দেশে কেন্দ্র ও পাঞ্জাবে সরকার গঠনের জন্য মজলিস-ই-ওয়াহদাত-মুসলিমীনের (এমডব্লিউএম) সঙ্গে হাত মেলাবে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)।

জিও নিউজ জানিয়েছে ইসলামাবাদে মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলার সময় মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) পিটিআই মুখপাত্র রউফ হাসান বলেন, পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন), পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) এবং মুত্তাহিদা কওমির সঙ্গে কোনও আলোচনার সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়েছেন ইমরান খান। এর পরিবর্তে তিনি এমডব্লিউএম, মুভমেন্ট-পাকিস্তান, পাখতুনখোয়াতে জামায়াত-ই-ইসলামির সঙ্গে জোট গঠনের নির্দেশ দিয়েছে।

ইমরানের ভাষ্য অনুযায়ী রউফ হাসান বলেন, ‘যারা নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছে, তাদের সরকার গঠনের অনুমতি দেওয়া উচিত। কারণ, এটি তাদের অধিকার।’

তিনি আরও বলেন, ‘পিএমএল-এন, এমকিউএম-পি এবং পিপিপি ব্যতীত গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের জন্য দলের রাজনৈতিক সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার জন্য আমাকে সমস্ত রাজনৈতিক দলের সাথে যোগাযোগ করার জন্য আমাকে ম্যান্ডেট দেওয়া হয়েছে।’

প্রসঙ্গত, পিটিআই-সমর্থিত প্রার্থীরা গত ৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৯০টিরও বেশি ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি আসনে জয়লাভ করে সবচেয়ে বড় গ্রুপ হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে। পক্ষান্তরে, পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) এবং পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) পেয়েছে যথাক্রমে ৭৫ এবং ৫৪ আসন।

কোনও দলই সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে সফল হতে পারেনি এই আলোকে, স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ভূমিকা আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। তাই পিএমএল-এন এবং পিপিপি উভয় দলই তাদের সংসদীয় অবস্থানকে শক্তিশালী করার জন্য স্বতন্ত্রদের তাদের সঙ্গে যুক্ত করার চেষ্টা করছে।

জাতীয় পরিষদে মাত্র একটি আসন পাওয়া এমডব্লিউএমের সঙ্গে হাত মেলানোর পিটিআইয়ের সিদ্ধান্ত এই কারণে যে, দলটির পৃষ্ঠপোষক প্রার্থীরা পাঞ্জাবের ১১৬টি প্রাদেশিক বিধানসভা আসন জিতেছে।

পিটিআইয়ে যোগদানের জন্য তাদের হাতে ৭২ ঘন্টা সময় থাকবে বলে জানিয়েছে পাকিস্তান নির্বাচন কমিশন (ইসিপি)।

অন্যদিকে, পাঞ্জাবে দলটিকে সরকার গঠন করতে স্বতন্ত্র প্রার্থী এবং অন্যান্য দলের সঙ্গে হাত মেলাতে হবে। কারণ, সেখানে পিএমএল-এন ১৩৮টি আসন নিয়ে এগিয়ে রয়েছে।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *