সারাদেশ

স্বৈরাচার বিরোধী দিবসে ধর্ষণ ও নিপীড়নের প্রতিবাদে জাবিতে মোমবাতি প্রজ্বলন

ডেস্ক রিপোর্ট: স্বৈরাচার বিরোধী দিবসে ধর্ষণ ও নিপীড়নের প্রতিবাদে জাবিতে মোমবাতি প্রজ্বলন

ছবি: বার্তা২৪.কম

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ধর্ষণ ও নিপীড়নের প্রতিবাদে ৫ দফা দাবিতে স্বৈরাচার বিরোধী দিবসে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী, মৌন মিছিল এবং মোমবাতি প্রজ্বলন করেছে শিক্ষক- শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্ল্যাটফর্ম ‘নিপীড়ন বিরোধী মঞ্চ’।

বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় ‘নিপীড়ন বিরোধী মঞ্চের ব্যানারে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন চত্ত্বরে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী শেষে মৌন মিছিল বের করে শহিদ মিনারে মোমবাতি প্রজ্বলন করে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।

মোমবাতি প্রজ্বলন শেষে নিপীড়ন বিরোধী মঞ্চের সদস্য সচিব মাহফুজ ইসলাম মেঘ বলেন, সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ধর্ষন, শিক্ষকের নিপীড়ন,যৌন নিপীড়ন এবং অছাত্রদের হলে অবস্থান নিয়ে প্রতিবাদ করছি। আজকে আমাদের প্রতিবাদের অংশ হিসেবে ছিল চলচিত্র প্রদর্শন, মোমবাতি প্রজ্বলন।

এসময় তিনি আরও বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি এই প্রশাসন আমাদের দাবিগুলো মানতেছে না , তারা যেরকম স্বেচ্ছাচারী আচরণ করতেছে তাতে মনে হচ্ছে তারা স্বৈরাচারী হয়ে উঠছে দিনকে দিন। মোমবাতি প্রজ্বলনের মাধ্যমে আমরা বলতে চাই আজকে যে বিশেষ দিন রয়েছে স্বৈরাচার বিরোধী দিবস সেই দিবসের সাথে আমরা একাত্মতা প্রকাশ করছি।

বক্তব্য শেষে তিনি আগামীকাল সকাল ৯ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত প্রশাসনিক ভবনে প্রতীকী অবরোধের পাশাপাশি মৌন প্রতিবাদ কর্মসূচির ঘোষণা করেন।

এসময় অন্যান্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সোহেল আহমেদ, ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক গোলাম রব্বানি বলেন, ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক খোঃ লুৎফুল এলাহী।

জবিতে দিনব্যাপী আয়োজনে সরস্বতী পূজা উদযাপন 

ছবি: বার্তা২৪.কম

দিনব্যাপী নানা আয়োজনের সরস্বতী পূজা উদযাপন করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৬টি মন্ডপে পৃথকভাবে পূজা উদযাপন করা হয়।

এদিন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস সনাতন ধর্মাবলম্বী সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদচারণায় মুখরিত ছিল। সকাল ৯টা থেকে বিভিন্ন বিভাগের মন্ডপে বিদ্যা দেবীর আরাধনা শুরু হয়। এসময় উৎসবের আমেজ দেখা যায় সবার মধ্যে। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বিশ্ববিদ্যালয় সংশ্লিষ্ট সকলে পূজা উপভোগ করেছেন। 

এবার সরস্বতী পূজা উদযাপনের লক্ষ্যে বিগত কয়েকদিন থেকেই সাজসজ্জা, প্রতিমা তৈরী ও আনুষঙ্গিক কাজ করেন শিক্ষার্থীরা। 

বাণী অর্চনা শেষে বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবীর চৌধুরী। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন অনুষদের ডীন, জবি কেন্দ্রীয় পূজা উদযাপন পরিষদের আহবায়ক অধ্যাপক ড. রবীন্দ্রনাথ মন্ডল, সদস্য সচিব অধ্যাপক ড. সুরঞ্জন কুমার দাস,বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোস্তফা কামাল, সহকারী প্রক্টর ও অন্যান্যরা।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ১৪ তম আবর্তনের শিক্ষার্থী অপূর্ব চৌধুরী বলেন, সরস্বতী পূজা শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ আগ্রহের। বিদ্যা দেবীর আরাধনায় মনোনিবেশ করার লক্ষ্য প্রতিটা শিক্ষার্থীর থাকে৷ এবছর সহপাঠীদের সাথে ভালোভাবে আনন্দঘন পরিবেশে সরস্বতী পূজা উদযাপন করেছি। আশা করি প্রতিবছর এমনভানে পূজা উদযাপন করতে পারবো।

পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের ১৫তম আবর্তনের শিক্ষার্থী তিথী রাণী মন্ডল বলেন, সনাতনীদের জন্য সরস্বতী পূজা বরাবরের মতো বহুল আকাঙ্ক্ষিত একটা দিন।প্রতিবছরের ন্যায় এইবারেও ক্যাম্পাসে পূজার আয়োজন জাঁকজমকপূর্ণই ছিলো। পূজা আনন্দ ভালোভাবে চললেও শেষ বিকেলে মারদাঙ্গায় পূজা দর্শনার্থীরা মুহুর্তের জন্য আতংকিত হয়ে পরেছিল। পরে অবশ্য সব ঠিকঠাক ভাবেই সম্পন্ন হয়েছে। সব মিলিয়ে পূজা বেশ ভালো কেটেছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের পূজা উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক ও প্রভাষক দীপায়ন কৃষ্ণ ঘোষ বলেন, এবারের সরস্বতী পূজা, বসন্ত ও ভালোবাসা দিবস এক নতুন মাত্রা যোগ করেছে। শিক্ষক-শিক্ষার্থী সবাই বিশেষ আমেজ নিয়ে পূজা উদযাপন করতে এসেছেন। ছোট পরিসরেই আমরা প্রাণবন্তভাবে বিভাগের তরফ থেকে পূজা উদযাপন করেছি।

উল্লেখ্য, এবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৩টি বিভাগ, ২টি ইন্সটিটিউট ও বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল সহ মোট ৩৬টি মন্ডপে সরস্বতী পূজা উদযাপন করা হয়েছে।

;

ঢাবির বকুলতলায় বসন্ত উৎসব

ছবি: বার্তা২৪.কম

শুরু হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের বকুলতলার বসন্ত উৎসব।

বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে জাতীয় বসন্ত উৎসব উদযাপন পরিষদের উদ্যোগে ৩০তম ‘বসন্ত উৎসব’ শুভ আরম্ভ হয়।

সকাল থেকেই চারুকলার বকুলতলায় মানুষের ভিড়। সবাই মেতেছে বসন্ত আমেজে। দেশের অগ্রগণ্য নৃত্য ও সঙ্গীতের দলসমূহ, একক বরেণ্য শিল্পীবৃন্দ, শিশু-কিশোর ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীরা পরিবেশন করে ‘এসো মিলি প্রাণের উৎসবে’। এরপর বসন্ত কথন পর্ব, প্রীতি বন্ধনী বিনিময়, আবির বিনিময় এবং সকাল ১০টায় বসন্ত আনন্দ শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়।

বসন্ত কথন পর্বে সভাপতিত্বে ছিলেন বসন্ত উদযাপন পরিষদের সভাপতি স্থপতি সফিউদ্দিন আহমদ, বক্তব্য রাখেন সহ-সভাপতি কাজল দেবনাথ ও সাধারণ সম্পাদক মানজার চৌধুরী সুইটসহ অন্যান্য বরেণ্য সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গ।

জাতীয় বসন্ত উৎসব উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মানজার চৌধুরী সুইট বলেন, বসন্তের এই আবাহন তো শুধু আমরা করিনি। এটি বাঙালির স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া ছিল। পহেলা ফাল্গুন এলেই হলুদ শাড়ি পরে নারীরা বের হতেন। আমরা এটাকে একটা উৎসবের রূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছি।

তিনি আরও বলেন, আমরা যেভাবে চেয়েছি ধর্ম বর্ণ গোত্র নির্বিশেষে একটি অসাম্প্রদায়িক, মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ সেটার জন্য এরকম উৎসবগুলো অন্যতম। ‘৪৭ এ আমরা একটি ধর্মীয় রাষ্ট্র ছিলাম সেটি থেকে ‘৭১ এ একটা ভাষার রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছি। সুতরাং আমাদের মনে রাখতে হবে এই ভাষার সঙ্গে জড়িত যত উৎসব সবই আমাদের উৎসব।

সহ সভাপতি কাজল দেব নাথ বলেন, আজ বসন্ত ফুল ফুটুক আর না ফুটুক কোকিল ডাকবে। আমাদের নাতিরা বাসন্তী রঙের শাড়ি পরে সারা বাংলায় ছড়িয়ে পড়বে আমরা চেষ্টা করছি প্রকৃতির যে বসন্ত সেটিকে নগর জীবনে আনতে।

সভাপতি স্থপতি সফিউদ্দিন আহমদ বলেন, বসন্ত উৎসব আসলে মিলনের উৎসব। এটা আমরা পালন করছি আনুষ্ঠানিকভাবে কিন্তু বহু আগে থেকেই এটি পালন হতো নানাভাবে। এবার এই উৎসবের সাথে ভালোবাসা দিবস মিলে গেছে। আমরা একই ধরনের এই দুটি উৎসব একসাথে পালন করবো।

বিকেলের পর্ব ‘বসন্ত বিকেল’ শুরু হয় বিকেল সাড়ে তিনটায় বেঙ্গল পরম্পরার যন্ত্রসঙ্গীত পরিবেশনের মধ্যদিয়ে। এ পর্বেও যথারীতি দেশের অগ্রগণ্য শিশু-কিশোর ও ক্ষুদ্র-নৃ-গোষ্ঠির পরিবেশনা, দলীয় সঙ্গীত ও দলীয় আবৃত্তি এবং বরেণ্য একক সঙ্গীত ও আবৃত্তি শিল্পীবৃন্দের পরিবেশন ছিলো।

এছাড়াও, একযোগে পুরনো ঢাকার বাহাদুর শাহ্ পার্ক ও উত্তরার দিয়াবাড়ীর লেক সংলগ্ন মাঠে বসন্ত উৎসব উদযাপন পরিষদের উদ্যোগে ‘বসন্ত উৎসব-১৪৩০’ এর অনুষ্ঠান মালার আয়োজন করা হয়েছে।

;

পায়ে হেঁটে ১৫০ কিমি পাড়ি দেবে শেকৃবি’র ছয় রোভার

ছবি: বার্তা২৪.কম

ঢাকা থেকে মধুপুর পর্যন্ত ১৫০ কি.মি. পথ পায়ে হেঁটে পরিভ্রমণে (স্কাউট প্রোগ্রাম) বের হয়েছে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (শেকৃবি) রোভার স্কাউট গ্রুপের ৬ জন রোভার। ৩ জন ছেলে ও ৩ জন মেয়ে আলাদা ২টি দলে ভাগ হয়ে এ কর্মসূচি পালন করবেন।

বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রোভার স্কাউটের দলটি সকাল সাড়ে ৬টা থেকে রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত জসীমউদ্দিন রোড, উত্তরা থেকে শুরু করে বাহাদুরপুর, ভালুকা, ত্রিশাল, মুক্তাগাছা হয়ে মধুপুর বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত পায়ে হেঁটে পরিভ্রমণ করবেন।

পরিভ্রমণ দলে রয়েছেন- গার্ল ইন রোভার মোছা সুমাইয়া আকতার, গার্ল ইন রোভার অর্চি ঘোষ, গার্ল ইন রোভার সঞ্চিতা বিশ্বাস, রোভার সজীব আলী, রোভার মো. সহিদ আনোয়ার সিফাত, রোভার আব্দুল্লাহ আল মামুন।

এ সময় তারা সমাজ সচেতনতামূলক প্রত্যেকেই একটি করে মোট ছয়টি স্লোগান বহন করবে। স্লোগানগুলো হলো- “নদী বাচাই দেশ বাচাই”, “বাঁচতে হলে গাছ লাগাই”, “পড়লে বই আলোকিত হই”, “স্মার্ট কৃষি স্মার্ট বাংলাদেশ”, “দুর্নীতির বিরুদ্ধে একসাথে”।

যাত্রাপথে রোভাররা বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও গুরুত্বপূর্ণ স্থান পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণ করবেন। একই সঙ্গে, সাধারণ জনগণের মধ্যে পরিবেশ, জলবায়ু, দুর্নীতিবিরোধীসহ তাদের ধারণকৃত ব্যাচের বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে এবং একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে প্রচারণা চালাবেন।

প্রসঙ্গত, রোভারিংয়ের সর্বোচ্চ অ্যাওয়ার্ড প্রেসিডেন্ট রোভার স্কাউট অ্যাওয়ার্ড (পিআরএস) প্রাপ্তির লক্ষ্যে সেবা স্তরে রোভারদের পায়ে হেঁটে ১৫০ কিলোমিটার বা নৌকাযোগে ৩০০ কিলোমিটার অথবা সাইকেল যোগে ৫০০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে একটি প্রোগ্রাম সম্পন্ন করতে হয়, যা স্কাউটিংয়ে পরিভ্রমণ নামে পরিচিত।

;

বাস ও ইজিবাইকের সংঘর্ষে রুয়েট শিক্ষার্থীসহ আহত ২

ছবি: বার্তা ২৪.কম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) মেইন গেইট ও কাজলার গেটের মাঝামাঝি রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে বাস ও ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ইজিবাইকের চালক ও রুয়েটের এক ছাত্র (যাত্রী) গুরুতর আহত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) রাত আটটার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে। আহতদের উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

আহতরা হলেন- নগরীর কাদিরগঞ্জ এলাকার মামুন হোসেনের ছেলে ও ইজিবাইকের চালক মুন্না মিয়া (৩১) এবং নওগাঁ জেলার সাপাহার থানার কুচিন্দা এলাকার আলম হোসেনের ছেলে সোহেল রানা (২২)। সোহেল ৮ নাম্বার এবং মুন্না ৩১ নাম্বার ওয়ার্ডে ভর্তি আছেন। এরমধ্যে সোহেল রানা রুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, রাবির কাজলা গেট ও মেইন গেটের মাঝামাঝি জায়গায় রাজশাহী থেকে ঈশ্বরদীগামী মামুন পরিবহন বাসের (রাজ মেট্রো জ- ১১-০০৯৪) সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। রাস্তা সংস্কারের কাজ চলার কারণে একই লেন দিয়ে যাচ্ছিল গাড়ি দুটি। দূর্ঘটনায় ইজিবাইকের চালক ও এক যাত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন।

আশপাশের লোকজনের সহযোগিতায় আহতদেরকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এঘটনায় ইজিবাইক দুমড়ে মুচড়ে গেছে এবং বাসের ডান পাশে দুমড়ে যায়। উপস্থিত জনগণ বাসের সামনের গ্লাস ও সাইডের জানালার কিছু গ্লাস ইট মেরে ভেঙে দেয়। বাসের কোনো যাত্রী আহত হননি। বাসের ড্রাইভার পালিয়ে যায়।

এবিষয়ে মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মো. মোবারক পারভেজ বলেন, ঘটনাটি শুনে আমরা তাৎক্ষনিক ঘটনাস্থলে যায়। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাস ও ইজিবাইকটি আমাদের হেফাজতে রয়েছে। ভুক্তভোগীদের অভিযোগের প্রক্ষীতে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *