সারাদেশ

একুশের প্রথম প্রহরে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানালো কুবি

ডেস্ক রিপোর্ট: একুশের প্রথম প্রহরে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানালো কুবি

ছবি: বার্তা২৪.কম

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও শহীদ দিবসের প্রথম প্রহরে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ভাষা শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) পরিবার।

বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) রাত ১২টা ১ মিনিটে কুবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈনের নেতৃত্বে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামানসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় প্রধান, হল প্রাধ্যক্ষ শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।

পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন আবাসিক হল, কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ, শাখা ছাত্রলীগ, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংগঠন ফুল দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়।

বরখাস্ত হলেন জাবির সেই যৌন নিপীড়ক শিক্ষক জনি, শিক্ষার্থীদের আনন্দ মিছিল

ছবি: সংগৃহীত

যৌন নিপীড়নের ও নৈতিক স্খলনের দায়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিক্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাহমুদুর রহমান জনিকে স্থায়ীভাবে চাকরিচ্যুত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এ সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়ে আনন্দ মিছিল করেছে আন্দোলনকারীরা।

সোমবার (২০ ফেব্রুয়ারি) বিকাল ৫ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

সিন্ডিকেট সভা শেষে রাত ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার আবু হাসান গণমাধ্যমকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট কর্তৃক গঠিত স্ট্রাকচার্ড কমিটির তদন্ত প্রতিবেদন বিবেচনায় মাহমুদুর রহমান জনিকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে।

এ বিষয়ে ছাত্র ইউনিয়নের আহ্বায়ক আলিফ মাহমুদ স্বস্তি প্রকাশ করে বলেন, সিন্ডিকেট সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়ায় আমরা সাধুবাদ জানাচ্ছি। মাহমুদুর রহমান জনির দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির মাধ্যমে জাহাঙ্গীরনগর কিছুটা হালকা হলো। তবে নিপীড়নের সাথে জড়িত সকলকেই শাস্তির মুখোমুখি করে বিশ্ববিদ্যালয়কে কলংকমুক্ত করতে হবে। প্রভোস্ট এবং প্রক্টর জড়িত থাকায় তাদেরকে অব্যাহতি দিতে হবে। মাদক সিন্ডিকেটের সাথে জড়িতদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। সারাদেশের ভর্তিচ্ছুদের কথা ভেবে আমরা পরিক্ষা আটকানোর সিদ্ধান্ত থেকে সড়ে দাড়াচ্ছি। তবে ভর্তি পরিক্ষার সময় আমাদের গণসংযোগ অব্যাহত থাকবে।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ২১ নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিক্স বিভাগের শিক্ষক মাহামুদুর রহমান ওরফে জনির বিরুদ্ধে তার নিজ বিভাগের এক নারী প্রভাষকের অন্তরঙ্গ ছবি ফাঁস হয়।

একই সঙ্গে বিভাগের শিক্ষক পদে আবেদনকারী এক নারী শিক্ষার্থীর সঙ্গে ২৭টি অন্তরঙ্গ কথোপকথন প্রকাশিত হয়। যেখানে মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে জোরপূর্বক গর্ভপাত করানোর তথ্য উঠে আসে। এরপর শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে ফ্যাক্ট চেকিং কমিটি গঠিত হয়। কমিটির প্রতিবেদন সিন্ডিকেটে তোলা হলে প্রতিবেদন পূর্ণাঙ্গ হয়নি বলে ‘স্ট্রাকচার্ড কমিটি’ গঠন করা হয়। এই কমিটির প্রতিবেদনে প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেলে গত বছরের আগস্ট মাসে স্ট্রাকচার্ড কমিটি করা হয়। স্ট্রাকচার্ড কমিটি হওয়ার ৬ মাস পর আজ মঙ্গলবার জরুরি সিন্ডিকেট সভা থেকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

;

চবি উপাচার্য-উপ উপাচার্য স্বপদে থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন

ছবি: বার্তা২৪.কম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের(চবি) উপাচার্য অধ্যাপক শিরীণ আখতার ও উপ উপাচার্য অধ্যাপক বেনু কুমার দে স্বপদে থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আব্দুল হক।

মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) শিক্ষক সমিতির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের বিভিন্ন উপপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় শিক্ষক সমিতিকে দায়ী করে উপাচার্যের দেওয়া বক্তব্যর প্রতিবাদসহ সমসাময়িক বিষয় নিয়ে এ সম্মেলন ডাকা হয়েছিল।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করে আবদুল হক বলেন, শিক্ষক সমিতির ২৬ দফা দাবির মধ্যে আমরা বিশ্লেষণ করে দেখেছি মাত্র দুইটা দাবি তারা পূরণ করেছে বাকি ২৪টি দাবি অস্পর্শ রয়ে গেছে। এরপরেও তারা প্রকাশ্যে গণমাধ্যম কর্মীদের সামনে বলেছে অধিকাংশ দাবি পূরণ করা হয়েছে। লিখিত একটা দলিলকে বানোয়াট ও বিভ্রান্তমূলকভাবে সাংবাদিকদের কাছে প্রচার করে জাতিকে বিভ্রান্ত করার যে অপচেষ্টা করেছেন সেটা প্রমাণ করে উপাচার্য এবং উপাচার্য তাদের এই পদে থাকার নৈতিক অধিকার আবারও হারিয়েছেন ও অতীতেও বহুবার হারিয়েছেন।

সম্প্রতি সময়ে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের দায় শিক্ষক সমিতির ওপর দেওয়ার নিন্দা করে আবদুল হক বলেন, ‘ছাত্র সংগঠনের অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও উপগ্রুপ সমূহের মধ্যকার সংঘর্ষের দায় শিক্ষক সমিতির উপর চাপানোর প্রচেষ্টা আমাদেরকে হতবাক করেছে। এই অপচেষ্টা তাদের চরম প্রশাসনিক দেওলিয়াত্বকে প্রমাণ করে।’

‘উপ গ্রুপগুলোর মধ্যকার সংঘর্ষ থামাতে কিংবা তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে নজিরবিহীন ব্যর্থতাকে আড়াল করার জন্য উপাচার্য এবং তার সঙ্গীয় লোকজন কর্তৃক এর দায় শিক্ষক সমিতির উপর দিয়ে প্রদত্ত বক্তব্য কেবল হাস্যকর নয় বরং চরম অসংলগ্ন ও ভারসাম্যহীন যার মধ্য দিয়ে তাদের তীব্র মনোবৈকল্য এবং প্রশাসনিক অদক্ষতার নির্লজ্জ বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে।’

উল্লেখ্য, গত বছরের ২৬ নভেম্বর শিক্ষক সমিতি প্রশাসনের কাছে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অধিকার সংশ্লিষ্ট ২৬টি দাবি তুলে ধরেন।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান ছিদ্দিকী, সহ সভাপতি অধ্যাপক ড মুহাম্মদ আলা উদ্দিন, সদস্য অধ্যাপক ড. লায়লা খালেদা সহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকগণ।

;

রাবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতি ইমতিয়াজ, সাধারণ সম্পাদক রিপন

ছবি: সংগৃহীত

দেশ রূপান্তরের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি নোমান ইমতিয়াজকে সভাপতি ও আজকের পত্রিকার প্রতিনিধি রিপন চন্দ্র রায়কে সাধারণ সম্পাদক করে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (রাবিসাস) নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে।

গতকাল সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের পেছনে অবস্থিত সংগঠনটির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বার্ষিক সাধারণ সভায় এই কমিটি ঘোষণা করা হয়। ১৫ সদস্যবিশিষ্ট এ কমিটি ঘোষণা করেন সংগঠনটির সাবেক সভাপতি ও দৈনিক খবরের কাগজের রাজশাহী ব্যুরো প্রধান এনায়েত করিম।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সহ-সভাপতি-১ আব্দুস সবুর লোটাস (কালবেলা), সহ-সভাপতি-২ অর্পণ ধর (সমকাল), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ইরফান তামিম (সোনালী সংবাদ), কোষাধ্যক্ষ আসিফ আজাদ সিয়াম (দৈনিক বাংলা), সাংগঠনিক সম্পাদক সাজিদ হোসেন (প্রথম আলো), দপ্তর সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম সুমন (খবরের কাগজ), প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মীর কাদির (ডেইলি মেসেঞ্জার), সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক আল-মামুন আশিক (আমার সংবাদ), ক্রীড়া সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন (নয়া শতাব্দী), কর্মসূচি ও পরিকল্পনা সম্পাদক ফাহির আমিন (সময়ের আলো), কার্যনির্বাহী সদস্য-১ মাহবুব হাসান (কালের কণ্ঠ), কার্যনির্বাহী সদস্য-২ শাকিবুল হাসান (রাইজিংবিডি) এবং কার্যনির্বাহী সদস্য-৩ জাহিদুল ইসলাম (সাম্প্রতিক দেশকাল)।

এছাড়া কমিটির সম্মানিত সদস্য হিসেবে রয়েছেন গোলাম রববিল ও আব্দুল আহাদ। উপদেষ্টা-১ হিসেবে আছেন তৌসিফ কাইয়ুম (বাংলা ট্রিবিউন), উপদেষ্টা-২ সাইফুর রহমান (ডিবিসি নিউজ) ও উপদেষ্টা-৩ সোহানুর রহমান রাফি (ইউএনবি)।

কমিটি ঘোষণার সময় উপস্থিত ছিলেন বিদায়ী কমিটির উপদেষ্টা নূর আলম (সময়টিভি), রাবিসাসের সাবেক সহ-সভাপতি আমজাদ হোসেন শিমুল (কালবেলা, রাজশাহী ব্যুরো) ও সাবেক সভাপতি সুজন আলী (নিউ এইজ, নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী)।

এদিকে নবগঠিত কমিটিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে রাবি প্রশাসন, রাবি শিক্ষক সমিতি, রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়ন, রাবি রিপোর্টার্স ইউনিটি, রাবি প্রেসক্লাব, রাবি ছাত্রলীগ ও বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনসহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক সংগঠন।

;

রাবি ছাত্রলীগ নেতার কক্ষ সিলগালা

ছবি: বার্তা ২৪

হলের নিরাপত্তার স্বার্থে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক হল শাখা ছাত্রলীগ নেতার কক্ষ সিলগালা করে দেওয়া হয়েছে। হল ত্যাগের নির্দেশ না মানায় মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে হল প্রশাসনের পক্ষ থেকে তার কক্ষ সিলগালা করা হয়।

কক্ষ সিলগালা করার সময় সহকারী প্রক্টর ড. জাকির হোসেন ও ড. আল মামুন এবং হলের আবাসিক শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

কক্ষে সিলগালা করা ওই ছাত্রলীগ নেতার নাম শামীম হোসাইন। তিনি রাবির প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। এছাড়, তিনি নবাব আব্দুল লতিফ হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি এবং রাবি শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন। 

হল সূত্রে জানা গেছে, নবাব আব্দুল লতিফ হলের ২১২ নম্বর কক্ষে অবৈধভাবে থাকতেন শামিম হোসাইন। এছাড়া, দুই সিটের কক্ষে একাই থাকতেন তিনি। তার বিরুদ্ধে হলের ছাত্রদের বিভিন্নরকম অভিযোগ ছিল। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেন ছাত্রলীগ নেতা শামীম। ছাত্রত্ব না থাকলেও দায়িত্বের কারণে তার হলে থাকা প্রয়োজন বলে জানান তিনি।

ছাত্রলীগ নেতা শামীম হোসেন বলেন, আমার প্রতি হলের প্রাধ্যক্ষের ব্যক্তিগত ক্ষোভের জায়গা থেকেই হয়তোবা এটা করা হয়েছে। এছাড়া ওনার বাড়ি বগুড়া। আমার মনে হয়, বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে ওনার কানেকশন থাকতে পারে। আমি ওনার সঙ্গে কোনো অসৌজন্যমূলক আচরণও করেনি। আমি ওনাকে শুধু বলেছিলাম, ‘স্যার বিভিন্ন রুমে তালা লাগাচ্ছে কারা? চুরির ঘটনাও ঘটছে। এটা কারা করছে?’ উনি বলেছিলেন, ‘রুমে রুমে পাহারা দেওয়ার অতো সময় আমার নাই’। তখন আমি বলেছিলাম, ‘কোনো ব্যবস্থা না নিলেতো হলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হবে, স্যার। তখন বড় কোনো ঘটনাও ঘটে যেতে পারে’।

পরবর্তী পদক্ষেপের বিষয়ে তিনি বলেন, আমি সময় চেয়েছিলাম। যেহেতু সময় দিলেন না ওনারা, সেহেতু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এবং শাখা ছাত্রলীগের সঙ্গে কথা বলতে হবে। তারপর একটা সিদ্ধান্ত নেব। 

কক্ষ সিলগালার বিষয়ে হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক এ. এ. এইচ. এম. মাহবুবুর রহমান বলেন, ওই ছেলের ছাত্রত্ব শেষ হয়ে গেছে। সে অবৈধভাবে হলে অবস্থান করছিল। তার বিরুদ্ধে হলের আবাসিক ছাত্রদের বিভিন্নরকম অভিযোগ ছিল। এছাড়া গতকাল সে মোবাইলে আমার সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছিল এবং হলের অভ্যন্তরে বিশৃঙ্খলা ও ছাত্র হত্যাকাণ্ডের হুমকি দিয়েছিল। সেজন্য আমরা হলের নিরাপত্তার স্বার্থে মঙ্গলবার সকাল ১০ টার মধ্যে তাকে হল ত্যাগের নির্দেশ দিয়েছিলাম। সে নির্দেশ মানেনি। এজন্য আমরা তার জিনিসপত্র বের করে দিয়ে কক্ষ সিলগালা করে দিয়েছি।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *