সারাদেশ

২৪ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এলো ১৬৫ কোটি মার্কিন ডলার

ডেস্ক রিপোর্ট: ২৪ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এলো ১৬৫ কোটি মার্কিন ডলার

ছবি: সংগৃহীত

চলতি মাসের প্রথম ২৪ দিনে প্রবাসীরা বৈধ পথে ও ব্যাংকিং চ্যানেলে ১৬৫ কোটি মার্কিন ডলার সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা বা রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ১৮ হাজার ১০৭ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১১০ টাকা ধরে)।

রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। 

হিসেব অনুযায়ী দৈনিক গড়ে ৬ কোটি ৮৫ লাখ ডলার প্রবাসী আয় দেশে এসেছে। আগের মাস জানুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১০ কোটি মার্কিন ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি মাসের প্রথম ২৪ দিনে ব্যাংকিং চ্যানেলে ১৬৪ কোটি ৬১ লাখ ডলার এসেছে। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১৭ কোটি ৫৫ লাখ ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৬ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১৪০ কোটি ৪০ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৫ লাখ মার্কিন ডলার।

ইতিবাচক ধারায় রেমিট্যান্স প্রবাহ, ২৪ দিলে এলো ১৬৫ কোটি ডলার

ইতিবাচক ধারায় রেমিট্যান্স প্রবাহ, ২৪ দিলে এলো ১৬৫ কোটি ডলার

প্রবাসী আয়ে সুবাতাস বইছে। চলতি মাসের প্রথম ২৪ দিনে প্রবাসীরা বৈধ পথে ও ব্যাংকিং চ্যানেলে ১৬৫ কোটি মার্কিন ডলার সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা বা রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ১৮ হাজার ১০৭ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১১০ টাকা ধরে)। এই হিসাবে দৈনিক গড়ে ৬ কোটি ৮৫ লাখ ডলার প্রবাসী আয় দেশে এসেছে। 

রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি মাসের প্রথম ২৪ দিনে ব্যাংকিং চ্যানেলে ১৬৪ কোটি ৬১ লাখ ডলার এসেছে। এর মধ্যে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৭ কোটি ৫৫ লাখ ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৬ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১৪০ কোটি ৪০ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৫ লাখ মার্কিন ডলার। 

বিদায়ী মাস জানুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১০ কোটি মার্কিন ডলার।

২০২৩ সালের জানুয়ারিতে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৯৫ কোটি ৮৮ লাখ ডলার, ফেব্রুয়ারিতে ১৫৬ কোটি ডলার, মার্চে ২০২ কোটি, এপ্রিলে ১৬৮ কোটি, মে মাসে ১৬৯ কোটি, জুনে ২২০ কোটি, জুলাইয়ে ১৯৭ কোটি, আগস্টে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ, সেপ্টেম্বর মাসে ১৩৩ কোটি, অক্টোবরে ১৯৭ কোটি, নভেম্বরে ১৯৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। এছাড়া গত বছরের ডিসেম্বর মাসে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ১৯৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স।

২০২২-২৩ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স এসেছিল ২ হাজার ১৬১ কোটি ৭ লাখ মার্কিন ডলার। ২০২১-২০২২ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স এসেছিল ২ হাজার ১০৩ কোটি ১৭ লাখ মার্কিন ডলার। ২০২০-২১ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছিল ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার। যা ছিল সর্বোচ্চ পরিমাণ রেমিট্যান্স।

;

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

ছবি: সংগৃহীত

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং কনফারেন্স ঢাকার একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) এ কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়। 

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মোঃ আবুল বশর এবং সভাপতিত্ব করেন সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ ফোরকানুল্লাহ, আব্দুল হান্নান খান ও মোহাম্মদ হাবীবুর রহমান, এজেন্ট ব্যাংকিং ডিভিশনের প্রধান মো. মশিউর রহমান সহ বিভিন্ন বিভাগীয় প্রধানগণ। দেশব্যাপী বিস্তৃত ৩৭০টি এজেন্ট আউটলেটের প্রতিনিধিবৃন্দ সম্মেলনে যোগ দেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মোঃ আবুল বশর বলেন, এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১৭ সালে এজেন্ট ব্যাংকিং গাইডলাইন প্রণয়ন করেছে। সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক দক্ষতার সাথে এজেন্ট আউটলেট পরিচালনা করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন এখন পর্যন্ত এখানে কোনো অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটেনি। তিনি সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংককে এজন্য ধন্যবাদ জানান।

সভাপতির বক্তব্যে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম বলেন, ব্যাংকের উপশাখা ও এজেন্ট আউটলেটের মধ্যে তেমন পার্থক্য নেই। এজেন্ট আউটলেট থেকেও গ্রাহকগণ বিনিয়োগ সুবিধা নিতে পারছেন। রেমিট্যান্স আহরণে এজেন্টরা অনেক ভালো করছে। গণ মানুষের ব্যাংক হিসেবে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের জন্য বেশ কিছু সেবাপণ্য চালু করেছে। এজেন্ট আউটলেটের মাধ্যমে গ্রাহকগণ সহজেই এসব সেবা গ্রহণ করতে পারছেন।

;

দেশে দৈনিক গ্যাসের চাহিদা ৪ হাজার মিলিয়ন ঘনফুট: প্রতিমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

বর্তমানে দেশে দৈনিক গ্যাসের চাহিদা প্রায় চার হাজার মিলিয়ন ঘনফুট বলে সংসদে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দ্বাদশ জাতীয় সংসদের অধিবেশনে এম. আবদুল লতিফের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, বর্তমান দেশে দৈনিক প্রায় ২ হাজার ০৫০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলন করা হচ্ছে। চাহিদার বিপরীতে গ্যাসের ঘাটতি প্রায় ১ হাজার মিলিয়ন ঘনফুট। দেশে উৎপাদিত গ্যাসের সঙ্গে দৈনিক প্রায় ৮০০-৯০০ মিলিয়ন ঘনফুট সমতুল্য আমদানিকৃত এলএনজি জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে।

বিদ্যমান ঘাটতি এবং ভবিষ্যতে গ্যাস চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০২৫ সালের মধ্যে ৪৮টি বিভিন্ন ধরনের কূপ খনন কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। যার সফল বাস্তবায়নে গড়ে দৈনিক ৬১৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত করা সম্ভব হবে। এর মধ্যে ১০টি কূপের খনন ও ওয়ার্কওভার কার্যক্রম সমাপ্ত হয়েছে, যার মাধ্যমে দৈনিক ১১৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের উৎপাদন নিশ্চিত করা হয়েছে এবং দৈনিক ৩৩ মিলিয়ন ঘনফুট হারে গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হচ্ছে।

তিনি বলেন, বিদ্যমান দু’টি ভাসমান এলএনজি টার্মিনালের মধ্যে একটির সক্ষমতা সম্প্রতি দৈনিক ১০০ মিলিয়ন ঘনফুট বৃদ্ধির ফলে বর্তমানে এলএনজি সরবরাহের মোট সক্ষমতা দৈনিক ১১০০ মিলিয়ন ঘনফুটে উন্নীত হয়।

;

ঋণ পরিশোধে বাংলাদেশ ভালো অবস্থানে রয়েছে: বিশ্বব্যাংকের এমডি 

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্ব অর্থনীতিতে সংকটের মধ্যে প্রকল্প বাস্তবায়ন ও ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ভালো অবস্থানে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্বব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অপারেশনস) অ্যানা বেজার্ড।

রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর দফতরে তার সঙ্গে বৈঠক করেন বিশ্বব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। বাংলাদেশের সমসাময়িক ও বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে চলমান প্রকল্প নিয়ে বৈঠক শেষে সংবাদকর্মীদের এ কথা বলেন তিনি।

বৈঠকে আলোচনার বিষয়ে তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতি কমাতে বিশ্বব্যাংক কীভাবে সহায়তা করতে পারে তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তাছাড়া সামাজিক সুরক্ষা, এসএমই খাতের উন্নয়ন নিয়েও কথা হয়েছে।

একদিনের সফরে ঢাকায় অবস্থান করছেন বিশ্বব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অপারেশনস) অ্যানা বেজার্ড। বাংলাদেশে এটি তার প্রথম সফর।

অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, বেসরকারি খাতে নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন অ্যানা বেজার্ড। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গেও তিনি সাক্ষাৎ করবেন বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ অফিস।

স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে সহায়তাকারী প্রথম উন্নয়ন সহযোগীদের মধ্যে বিশ্বব্যাংক অন্যতম। দেশ স্বাধীনের পর বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে ৪১ বিলিয়ন ডলারের বেশি সহায়তা দিয়েছে। এই ঋণের বেশিরভাগই অনুদান বা রেয়াতি ঋণ।

বাংলাদেশে বর্তমানে বিশ্বব্যাংক গ্রুপের ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (আইডিএ) সমর্থিত বৃহত্তম কর্মসূচি চলমান।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *