বিদ্যুৎ উৎপাদনে বাড়লো গ্যাসের দাম
ডেস্ক রিপোর্ট: বিদ্যুৎ উৎপাদনে বাড়লো গ্যাসের দাম
ছবি: সংগৃহীত
বিদ্যুৎ উৎপাদনে ঘনমিটার প্রতি ৭৫ পয়সা হারে দাম বাড়িয়ে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। নতুন দর ফেব্রুয়ারি মাস থেকেই কার্যকর করার কথা বলা হয়েছে নির্বাহী আদেশে।
মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) প্রচারিত এক গেজেট নোটিফিকশেনে এ নির্বাহী আদেশের বিষয়টি জানানো হয়।
বিদ্যুৎ উৎপাদনে (সরকারি ও আইপিপি) ১৪ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৪.৭৫ টাকা ঘনমিটার এবং ক্যাপটিভ পাওয়ারে ৩০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০.৭৫ টাকা করা হয়েছে।
এর আগে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাহী আদেশে গ্যাসের দাম গড়ে ৮২ শতাংশ বাড়ানো হয়। তখন বিদ্যুৎখাতে সর্বোচ্চ ১৭৯ শতাংশ বাড়ানো হয়। ওই আদেশে শিল্পেও গ্যাসের দাম ৫ টাকা ২ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১৪ টাকা করা হয়েছিল আর ক্যাপটিভে ১৬ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ টাকা করা হয়েছিল।
সেইসঙ্গে গণশুনানির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন গ্যাসের দাম বাড়িয়েছিল ২০২২ সালের জুন মাসে। নির্বাহী আদেশে এভাবে দাম বাড়ানো নিয়ে রয়েছে ব্যাপক বিতর্ক। গণশুনানির মাধ্যমে দাম সমন্বয় করা হলে সংস্থাগুলোর কিছুটা হলেও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয়। নির্বাহী আদেশে বাড়ানোর কারণে সেই পথ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, বিদ্যুৎ উৎপাদনে দৈনিক ২ হাজার মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা হলে বিদ্যুতের গড় উৎপাদন খরচ অর্ধেকে নেমে আসতো। সে কারণে বিদ্যুৎ ও সার উৎপাদনে ৭৫ পয়সা বাড়ানো হয়েছে। এতে গ্যাসের সরবরাহ বাড়বে আর গ্যাসের সরবরাহ বাড়লে বিদ্যুতের গড় উৎপাদন খরচ কমে আসবে।
এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা নির্বাহী আদেশে দাম সমন্বয় করতে যাচ্ছি। বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনকে দিলে ৩ মাস সময় লাগতো। এতে ৩ মাসে ২০ হাজার কোটি টাকা লোকসান হতো। গ্রাহকরা এনার্জি সেভিংয়ে তাহলে তাদের বিল বাড়বে না।
বিদ্যুৎ উৎপাদনে বাড়ল গ্যাসের দাম
বিদ্যুৎ উৎপাদনে বাড়ল গ্যাসের দাম
বিদ্যুৎ উৎপাদনে ঘনমিটার প্রতি ৭৫ পয়সা হারে দাম বাড়িয়ে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। নতুন দর ফেব্রুয়ারি মাস থেকেই কার্যকর করার কথা বলা হয়েছে নির্বাহী আদেশে।
বিদ্যুৎ উৎপাদনে (সরকারি ও আইপিপি) ১৪ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৪.৭৫ টাকা ঘনমিটার এবং ক্যাপটিভ পাওয়ারে ৩০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০.৭৫ টাকা করা হয়েছে।
এর আগে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাহী আদেশে গ্যাসের দাম গড়ে ৮২ শতাংশ বাড়ানো হয়। তখন বিদ্যুৎ খাতে সর্বোচ্চ ১৭৯ শতাংশ বাড়ানো হয়। ওই আদেশে শিল্পেও গ্যাসের দাম ৫ টাকা ২ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১৫ টাকা করা হয়েছিল। আর ক্যাপটিভে ১৬ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ টাকা করা হয়েছিল।
আর গণশুনানির মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন গ্যাসের দাম বাড়িয়েছিল ২০২২ সালের জুনে। নির্বাহী আদেশে এভাবে দাম বাড়ানো নিয়ে রয়েছে ব্যাপক বিতর্ক। গণশুনানির মাধ্যমে দাম সমন্বয় হলে সংস্থাগুলোর কিছুটা হলেও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয়। নির্বাহী আদেশে বাড়ানোর কারণে সেই পথ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, বিদ্যুৎ উৎপাদনে দৈনিক ২ হাজার মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা হলে বিদ্যুতের গড় উৎপাদন খরচ অর্ধেকে নেমে আসতো। যে কারণে বিদ্যুৎ ও সার উৎপাদনে ৭৫ পয়সা বাড়ানো হয়েছে। এতে গ্যাসের সরবরাহ বাড়বে, আর গ্যাসের সরবরাহ বাড়লে বিদ্যুতের গড় উৎপাদন খরচ কমে আসবে।
এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা নির্বাহী আদেশে দাম সমন্বয় করতে যাচ্ছি। বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনকে দিলে ৩ মাস সময় লাগতো। এতে ৩ মাসে ২০ হাজার কোটি টাকা লোকসান হতো।
;
কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দারাজের
ছবি: সংগৃহীত
অনলাইন মার্কেটপ্লেস দারাজ কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দিয়েছে। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) প্রতিষ্ঠানটি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
দারাজের ওয়েবসাইটে দারাজ লিডারশিপ টিমের পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রতিষ্ঠানটিকে আরও গতিশীল করতে অনিচ্ছা সত্ত্বেও অনেককে ছাঁটাই করতে হচ্ছে।তবে ঠিক কতজনকে চাকরি হারাতে হচ্ছে সে বিষয়ে বিজ্ঞপ্তিতে কিছু বলা হয়নি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান চীনের আলিবাবার মালিকানাধীন দারাজের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী জেমস দং ছাঁটাইয়ের বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে কর্মীদের জানিয়েছেন।
আরও বলা হয়, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কা ও মিয়ানমারে দারাজের কত সংখ্যক বা কত শতাংশ কর্মীকে চাকরিচ্যুত করা হচ্ছে যে বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে কিছু জানাতে অস্বীকার করা হয়েছে।
নাম না প্রকাশের শর্তে দারাজের সিনিয়র দুই কর্মকর্তা জানিয়েছে, বাংলাদেশের ৫০০ জনেরও বেশি লোক চাকরি হারাবে। বাংলাদেশে দারাজের প্রায় ১৭০০ জন কর্মী রয়েছে, যার মধ্যে প্রায় ৯৫০ জন স্থায়ী।
দারাজ বাংলাদেশ এক বিবৃতিতে বলেছে, এই সিদ্ধান্তটি অনাকাঙ্ক্ষিত। গত কয়েক বছরে, আমরা খরচ পরিচালনা করতে এবং কার্যক্ষম দক্ষতাকে উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত করার জন্য কাজ করেছি। বিভিন্ন সমাধান অন্বেষণ করার প্রচেষ্টা সত্ত্বেও, আমাদের ব্যয় কাঠামো অব্যাহত বেড়েছে।
দারাজ এই ধরনের সিদ্ধান্তের পেছনে কারণ হিসেবে বাজারে অভূতপূর্ব চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন উল্লেখ করেছে। দারাজ বলে, আমাদের কোম্পানির দীর্ঘমেয়াদি স্থায়িত্ব এবং ক্রমাগত বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে আমাদের অবশ্যই দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে।
;
কোম্পানির রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়ল ১ মাস
ফাইল ছবি
বিভিন্ন কোম্পানিসহ এফবিসিসিআই-এর সময় বৃদ্ধির আবেদনের পর কোম্পানি করদাতার ২০২৩-২৪ কর বর্ষের আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। কোম্পানি শ্রেণির আয়কর দাখিলের সময় শেষ ছিল ২৮ ফেব্রুয়ারি।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) দ্বিতীয় সচিব মো. বাপন চন্দ্র দাস সই করা আদেশ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) এনবিআরের জনসংযোগ দপ্তর সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
আদেশে বলা হয়েছে, কোম্পানি শ্রেণির করদাতার ২০২৩-২৪ কর বছরের আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা আয়কর আইনের প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো।
প্রসঙ্গত, কোম্পানি শ্রেণির করদাতারা তাদের আয় বছর শেষের পরে সাত মাস সময় পান আয়কর রিটার্ন দাখিলের জন্য। দেশের অধিকাংশ কোম্পানির আয় বছর অর্থবছরের (জুলাই থেকে জুন) সঙ্গে মিলিয়ে। আর ব্যাংক, বিমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বহুজাতিক কোম্পানিগুলো পঞ্জিকা বছরের (জানুয়ারি-ডিসেম্বর) সঙ্গে মিলিয়ে আয় বছর ঠিক করে থাকে।
;
সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সব ধরনের ফি দেওয়া যাবে নগদ-এ
ছবি: সংগৃহীত
এখন থেকে আরও সহজে কোনো ধরনের লাইনে দাঁড়ানোর ঝামেলা ছাড়া নগদের মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা তাদের যাবতীয় ফি প্রদান করতে পারবেন। এর মাধ্যমে ক্যাশলেস লেনদেনে যুক্ত হলেন বার অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা।
সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এ বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিতে নগদ লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম ও সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আবদুন নুর দুলাল নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে স্বাক্ষর করেন।
এ সময় সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোমতাজ উদ্দিন ফকির, নগদ লিমিটেডের চিফ এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স অফিসার শেখ শাবাব আহমেদসহ সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ ও নগদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে চুক্তির বিষয়ে নগদ লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম বলেন, সরকারের ক্যাশলেস সোসাইটি গঠনের প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতে নগদ কাজ করে যাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে আমরা সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সাথে চুক্তি করেছি। এখন বার অ্যাসোসিয়েশনের সম্মানিত সদস্যরা চাইলেই মুহূর্তে তাদের যেকোনো ফি নগদের মাধ্যমে যেকোনো জায়গা থেকে প্রদান করতে পারবেন। ফলে একদিকে যেমন সময় সাশ্রয় হবে অপরদিকে ক্যাশলেস লেনদেনও বৃদ্ধি পাবে।
;
সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।