সারাদেশ

অধ্যাপক হুমায়ুন আজাদের স্মরণে মোমবাতি প্রজ্বালন ছাত্রলীগের

ডেস্ক রিপোর্ট: অধ্যাপক হুমায়ুন আজাদের স্মরণে মোমবাতি প্রজ্বালন ছাত্রলীগের

ছবি: বার্তা ২৪.কম

অধ্যাপক হুমায়ুন আজাদের ওপর হামলার ঘটনার স্মরণে মোমবাতি প্রজ্বালন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা।

মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রাতে বাংলা একাডেমি সংলগ্ন রমনা কালী মন্দিরের পাশে হুমায়ুন আজাদ ফলকে মোমবাতি প্রজ্বালন করেন ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা।

মোমবাতি প্রজ্বালন অনুষ্ঠান শেষে ঢাবি ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ বলেন, বাংলা সাহিত্যে হুমায়ুন আজাদ যোগ করেছেন এক ভিন্ন মাত্রা। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রায় সকল শাখায় তার সমৃদ্ধ অবদান ছিল। গতানুগতিক ধারাকে অস্বীকার করে, প্রথার বিরোধিতা করে তার সমস্ত বই, প্রবন্ধ, কবিতা সৃষ্টি হয়েছে। তার প্রবচনগুচ্ছ এ দেশের যুক্তিবাদী পাঠক সমাজকে সচেতন করেছে। সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ট্যাবু, নৈতিকতা, বিশ্বাস, মূল্যবোধ তাকে, তার চিন্তাকে মুহূর্তের জন্যও স্তব্ধ করেনি।

তারা আরো বলেন, এ কারণেই ‘প্রথাবিরোধী’ অভিধানটি তার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়েছে। হুমায়ুন আজাদ তার জীবদ্দশায় কলমের মাধ্যমে মৌলবাদী, জঙ্গিবাদী, দেশবিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে সবসময় লড়াই করেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে দীর্ঘ সময় ধরে অধ্যাপনা করেছেন। ধর্মনিরপেক্ষ ও নারীবাদী এই লেখক তার লেখার মাধ্যমে আঘাত হেনেছেন ধর্মীয় কুসংস্কার, সামাজিক অসংগতি এবং সমাজের প্রতিষ্ঠিত কাঠামোর বিরুদ্ধে।

তারা আরো যোগ করেন, ২০০৪ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি বইমেলা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নিজের বাসায় ফেরার পথে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় সন্ত্রাসীদের হামলায় মারাত্মকভাবে আহত হন তিনি। বহুমাত্রিক লেখক হুমায়ুন আজাদের ওপর মৌলবাদী সন্ত্রাসীদের এই নিকৃষ্ট হামলার স্মরণে আমরা এই কর্মসূচি পালন করছি।

এ কর্মসূচিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয় ও হল শাখার নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

জাবির ‘সি’ ও ‘সি-১’ ইউনিটের ফল প্রকাশিত

ছবি: বার্তা২৪.কম

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) কলা ও মানবিক অনুষদ এবং বঙ্গবন্ধু তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটভুক্ত ‘সি’ ইউনিটের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা বিষয়ক ওয়েবসাইটে ‘সি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ করা হয়।

এর আগে গত রবিবার ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

এবার ‘সি’ ইউনিটে ছাত্রদের মধ্যে প্রথম হয়েছেন শাহরিয়ার প্রত্যয়। তিনি মানবিক বিভাগ থেকে পরীক্ষা দিয়ে মোট ৮৭ দশমিক ৯১ নম্বর পেয়েছেন। এছাড়া বিজ্ঞান বিভাগ থেকে প্রথম হয়েছেন এম এম তাহমীদ। তার প্রাপ্ত মোট নম্বর ৮২ দশমিক ২০। আর ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ থেকে প্রথম হয়েছেন শাফায়েত হোসেন তামীম। তার প্রাপ্ত মোট নম্বর ৭৯ দশমিক ৬০।

অন্যদিকে এই ইউনিটে ছাত্রীদের মধ্যে প্রথম হয়েছেন শুভ্রা আলি। তিনি মানবিক বিভাগ থেকে পরীক্ষা দিয়ে মোট ৮৪ নম্বর পেয়েছেন। এছাড়া বিজ্ঞান বিভাগ থেকে প্রথম হয়েছেন স্নিগ্ধা চৌধুরী। তার প্রাপ্ত মোট নম্বর ৮১ দশমিক ৭৫। আর ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ থেকে প্রথম হয়েছেন রিফা তাসনিয়া তাহসীন। তার প্রাপ্ত মোট নম্বর ৬৮ দশমিক ৮৭।

প্রসঙ্গত, ‘সি’ ইউনিটের ছাত্রদের আসন ১৯৪ টি ও ছাত্রীদের আসন ১৯৪ টি। সর্বমোট ৩৮৮ টি আসনের বিপরীতে ১৮ হাজার ৬৬ জন ছাত্র এবং ২১ হাজার ৭৭৯ জন ছাত্রীসহ মোট আবেদন জমা পড়েছে ৩৯ হাজার ৮৪৫ টি। সে হিসেবে ছাত্রদের প্রতি আসনের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দিতা করেছেন ৯৩ জন এবং ছাত্রীদের প্রতি আসনের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দিতা করেছেন ১১২ জন।

এর আগে গত রবিবার ভর্তি পরীক্ষার দ্বিতীয় দিন ১ম শিফটে অনুষ্ঠিত ‘সি-১’ ইউনিটের অধীনে নাটক ও নাট্যতত্ত্ব এবং চারুকলার পরীক্ষায় এমসিকিউ-তে উত্তীর্ণদের তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। ভর্তি পরীক্ষার ফলাফলসহ বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি সংক্রান্ত ওয়েবসাইটে (ju-admission.org)।

‘সি-১’ ইউনিটে ৩২টি ছাত্র এবং ৩২টি ছাত্রীদের আসনের বিপরীতে আবেদনকারীর সংখ্যা ছাত্র ১ হাজার ৮৯৫ জন এবং ছাত্রী ২ হাজার ৩৩৪ জন। সর্বমোট ৪ হাজার ২২৯ টি আবেদন জমা পড়ে। অর্থাৎ ছাত্রদের প্রতি আসনে লড়েছেন ৫৯জন এবং ছাত্রীদের প্রতি আসনের জন্য ৭২ জন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।

;

মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ঢাবিতে ৭ দিনব্যাপী প্রদর্শিত হবে ‘সিদ্ধান্ত’

ছবি: বার্তা ২৪.কম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) থিয়েটার এন্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগ দক্ষতার সাথে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অবয়বে নাট্য প্রদর্শনীর আয়োজন করে আসছে। বছরজুড়ে বিভাগটি মঞ্চস্থ করে থাকে নিত্য নতুন নাটক। প্রতি বছর নতুন নির্দেশকদের নিয়ে আয়োজন করা হয় কেন্দ্রীয় নাট্যোৎসব। ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে এ বিভাগের উদ্যোগে মঞ্চে আসছে নতুন প্রযোজনা “সিদ্ধান্ত”।

আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি হতে ৫ মার্চ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটমণ্ডল মিলনায়তনে প্রতি সন্ধ্যা ৭টায় ৭ দিনব্যাপী মঞ্চস্থ হবে নাটক। এটির নির্দেশনায় রয়েছেন বহুমাত্রিক নাট্য ব্যক্তিত্ব ও বিভাগের জেষ্ঠ্য অধ্যাপক ড. ইসরাফিল শাহীন।

বিখ্যাত জার্মান নাট্যকার বার্টল্ট ব্রেখট রচিত “মেজারস টেকেন” থেকে অনুবাদ ও পুনর্লিখন করেছেন বিভাগের শিক্ষক ড. শাহমান মৈশান। এ নাটকে অভিনয় করেছেন বিভাগের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী মো. তানভীর আহম্মেদ, নাসরিন সুলতানা অনু, ওবায়দুর রহমান সোহান, প্রণব রঞ্জন বালা এবং বিভাগের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মনোহর চন্দ্র দাস। নাটকের মঞ্চ ও আলোক পরিকল্পনা করেছেন অধ্যাপক ড. ইসরাফিল শাহীন, সহযোগিতায় ধীমান চন্দ্র বর্মণ। দেহবিন্যাস, চলন ও তাল বাদনে আছেন অমিত চৌধুরী। সংগীত পরিকল্পনা করেছেন ড. সাইম রানা এবং পোশাক পরিকল্পনা করেছেন মহসিনা আক্তার।

প্রসঙ্গত, দ্রব্য পরিকল্পনা ও প্রয়োগে আহসান খান এবং নির্মাণ সহযোগিতায় উম্মে হানি, মিমো, নিবিড়, তানজিমা, খাশ্রি, সিথি, মিমি, মিম, কথক, সাগরিকা, সোহান, উপমা, অথৈ। পোস্টার ডিজাইনে দেবাশিস কুমার। প্রচার ও প্রকাশনায় তানভীর নাহিদ খান, আহসান খান এবং কারিগরী সহযোগিতায় রয়েছেন শাহাবুদ্দিন মিয়া, কাজী রুবেল ও মজনু মিয়া।

নাটকটির নির্দেশক অধ্যাপক ড. ইসরাফিল শাহীন বলেন, ‘সিদ্ধান্ত’ প্রকৃতপক্ষে কয়েকজন বিপ্লবীর এক সংকটাপন্ন পরিণতিকে নির্দেশ করে। এক তরুণ কমরেডের আবেগের সাথে কমিউনিস্ট পার্টির কৌশলগত বিপ্লবের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা সাংঘর্ষিক হয়ে ওঠে। আর পার্টি থেকে বিচ্যুত কিন্তু দুর্দশাগ্রস্ত জনতার প্রতি মমত্ববোধ সত্ত্বেও শুধুমাত্র বিপ্লবকে সমুন্নত রাখতে এই তরুণ কমরেডকে মৃত্যুর মতো পরিণতি বরণ করতে হয়। এই মৃত্যু হত্যা নয় আবার আত্মহত্যাও নয়, তাহলে কি এই মৃত্যু? বিপ্লব, সংঘাত ও ভাবাবেগের সংশ্লেষে নির্মিত নাট্য প্রযোজনা হলো সিদ্ধান্ত।

উল্যেখ্য, এ বছরের ১৫ জানুয়ারি ভারতের কেরালায় একটি আন্তর্জাতিক থিয়েটার ফেস্টিভ্যালে, ২৩ জানুয়ারি পশ্চিমবঙ্গের বিশ্ব ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি নিকেতনে এবং ২৪ জানুয়ারি রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে “সীদ্ধান্ত” নাটকের প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

;

‘বসন্ত জাগ্রত, বসন্ত ঝিমানো নয়’

ছবি: বার্তা ২৪.কম

জীবন নতুন করে শুরু করার ক্ষেত্রে বসন্ত উদযাপন করা হয়। আমাদের কাজগুলো আমরা নতুন উদ্যমে শুরু করতে পারি। এছাড়া বসন্ত জাগ্রত, বসন্ত ঝিমানো নয় বলে মনে করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. ভূঁইয়া মো. মনোয়ার কবীর।

মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টায় চবি বোটানিক্যাল গার্ডেনে ‘ফাগুন সম্ভাষণ ১৪৩০’ উদযাপন অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। এ সময় অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগ ও চবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিকী।

এ সময় অধ্যাপক ড. মনোয়ার কবীর বলেন, শিক্ষকের কাছে ছাত্র-ছাত্রী সব সময় সুন্দর। তোমরা সেজে আসলেও সুন্দর, সেজে না আসলেও সুন্দর। শিক্ষক চাঁদের মতো আর শিক্ষার্থীরা সূর্যের মতো। শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের আলোয় আলোকিত বোধ করেন। আমার যুক্তিতে আসে না ভালো শিক্ষকের ছাত্ররা কিভাবে খারাপ হয়? ভালো শিক্ষকের ছাত্র অবশ্যই ভালো হতে বাধ্য।

অধ্যাপক ড. এনায়েত উল্লাহ পাটোয়ারী বলেন, আমাদের সবকিছুই হাসিমুখে বরণ করতে হবে। কারণ, সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, শীত-বসন্ত জীবনেরই অংশ। তোমরা সৌভাগ্যবান বলেই এমন বসন্ত উৎসব করছো।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিভাগের অধ্যাপক ড. আনোয়ারা বেগম, সহযোগী অধ্যাপক আক্কাছ আহমদ, এ জি এম নিয়াজ উদ্দীন, বখতেয়ার উদ্দীন, ড. হাসিনা আফরোজ শান্তা, সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ ইসহাক, উম্মে হাবিবা ও শারমিলা কবির সীমা, প্রভাষক ইসমত আরা, মোহাম্মদ এরশাদুল হক, তমা রাণী মিস্ত্রী প্রমুখ।

দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠানে বিভাগের শিক্ষার্থীেদর অংশগ্রহণে মঞ্চায়িত হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের আয়োজনে বাহারি খাবারের স্টলে বসন্ত উৎসবে মেতে উঠেন শিক্ষক-শিক্ষার্থী সবাই।

;

জাবিতে ‘ডি’ ইউনিটের পরীক্ষায় ছাত্রীদের উপস্থিতি ৭৯ শতাংশ

জাবিতে ‘ডি’ ইউনিটে ছাত্রীদের পরীক্ষা সম্পন্ন, উপস্থিতি ৭৯ শতাংশ

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ৪ টি শিফটে জীববিজ্ঞান অনুষদ অধিভুক্ত ‘ডি’ ইউনিটের ছাত্রীদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই ইউনিটে ছাত্রীদের উপস্থিতির হার ছিল প্রায় ৭৯ শতাংশ।

মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টায় প্রথম শিফটের পরীক্ষা শুরু হয়ে বেলা ২টা ৫০ মিনিটে ৪র্থ শিফটের মাধ্যমে ‘ডি’ ইউনিটের ছাত্রীদের পরীক্ষা শেষ হয়।

পরীক্ষা চলাকালীন সকাল সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জীববিজ্ঞান অনুষদ ভবনের পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক শেখ মোহাম্মদ মনজুরুল হক, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মোস্তফা ফিরোজ, রেজিস্ট্রার মো. আবু হাসান প্রমুখ।

জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. নুহু আলম বলেন, ‘ডি’ ইউনিট জীববিজ্ঞান অনুষদ ছাত্রীদের মোট আসন সংখ্যা ১৫৫টি। আবেদন জমা পড়েছিল প্রায় ৩০ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থীর। শতকরা উপস্থিতির হার ৭৮ দশমিক ৯১ শতাংশ। অনুপস্থিত প্রায় ২১ শতাংশ।

এছাড়া আগামীকাল (২৮ ফেব্রুয়ারি) ‘ডি’ ইউনিটের অধীনে জীববিজ্ঞান অনুষদে ৪ টি শিফটে ছাত্রদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

প্রসঙ্গত ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে জাবির ৫টি ইউনিটে ১ হাজার ৮৪৪টি আসনের বিপরীতে জাবির ভর্তি পরীক্ষার্থী ১ লাখ ৯৭ হাজার ৩৫৯ জন। সে হিসেবে আসনপ্রতি লড়বেন ১০৮ জন।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *