বরিশাল আ.লীগের দলীয় কার্যালয়ে ঝুলছে তালা, থমকে গেছে কার্যক্রম
ডেস্ক রিপোর্ট: বরিশাল আ.লীগের দলীয় কার্যালয়ে ঝুলছে তালা, থমকে গেছে কার্যক্রম
ছবি: বার্তা ২৪.কম
বরিশাল জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয়ে নেতা-কর্মীদের আনাগোনা নেই। বিগত সিটি করপোরেশন নির্বাচনের পর থেকে চুপসে গেছেন জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা।
সন্ধ্যার পর দলীয় কার্যালয়ে থাকে সুনসান নীরবতা। অফিস কেয়ারটেকার দুই বেলা অফিস খুললেও বড় কোনা কর্মসূচি ছাড়া সিনিয়র নেতাদের দেখা মেলে না আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে। দলের একাংশের যাবতীয় সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালিত হয় ব্যক্তির বাসায়। অন্যদিকে দলের অপর এক পক্ষের যে কোনো রাজনৈতিক আয়োজন হয় সিটি এবং সংসদ নির্বাচনে ব্যবহৃত সার্কিট হাউস চত্বরের প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে।
গত বছরের ১২ জুনের সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আগেও জমজমাট ছিল বরিশাল জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ কার্যালয়। প্রতিদিন দুই বেলা দলীয় নেতা-কর্মীদের পদভারে মুখরিত থাকত কার্যালয়টি। কিন্তু সিটি নির্বাচনে মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাদিক আবদুল্লাহকে মনোনয়ন না দিয়ে তার চাচা আবুল খায়ের আবদুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাতকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়ার পর পাল্টে যায় চিরচেনা সেই চিত্র।
সাদিক আবদুল্লাহ মনোনয়ন না পাওয়ায় তার অনুসারী নেতা-কর্মীরা চুপসে যায়। দলীয় কার্যালয়ে তেমন একটা আনাগোনা নেই তাদের। অফিস কেয়ারটেকার প্রতিদিন দুই বেলা অফিস খুললেও বড় কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি ছাড়া দলীয় সিনিয়র নেতাদের দেখা মেলে না কার্যালয়ে। বিভিন্ন দিবস ভিত্তিক কর্মসূচির প্রস্তুতি এবং দলীয় সভা আয়োজন হয় মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র সাদিক আবদুল্লাহর কালীবাড়ি রোডের বাসায়।
বরিশাল জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয় অন্যদিকে বরিশাল আওয়ামী লীগে সাদিক আবদুল্লাহর পরিবার বিরোধী হিসেবে পরিচিতরা ভিড় করেন সিটি এবং সংসদ নির্বাচনে নৌকার প্রধান নির্বাচনী কার্যালয় হিসেবে ব্যবহৃত সার্কিট হাউসের সামনের অফিসে। বিভিন্ন দিবস ভিত্তিক আয়োজন এবং দলীয় কর্মসূচি প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়েই পালন করে- সিটি মেয়র আবুল খায়ের আবদুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাত এবং সদর আসনের সংসদ সদস্য জাহিদ ফারুকের অনুসারীরা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মহানগর আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি আফজালুল করিম বলেন, সংগঠনের প্রেসিডেন্ট-সেক্রেটারি তারা। এ কারণে আমরা সংগঠনের ব্যানারে কোনো দলীয় কর্মসূচি করতে পারি না। মেয়র এবং সদর আসনের এমপির অনুসারীরা যাদের বিভিন্ন সময় সংগঠন থেকে দূরে সরিয়ে রাখা হয়েছে তারাও দলীয় কর্মসূচি করতে চায়। আমরা তাদের নিয়ে প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করি। কর্মসূচি কোথায় হলো সেটা বিষয় নয়, আমরা কর্মসূচি পালন করি সেটাই মুখ্য বিষয়। আমরা চাই মহানগর আওয়ামী লীগের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি যারা সিটি এবং সংসদ নির্বাচনে নৌকার বিরোধিতা করেছে সেই কমিটি ভেঙে নতুন কমিটি করা হোক। বর্তমান কমিটি ভেঙে নতুন কমিটি করা হলে দলীয় কার্যালয়ে নেতা-কর্মীদের চাঞ্চল্য ফিরবে বলে তিনি আশা করেন।
বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি গাজী নাইমুল হোসেন লিটু বলেন, আমরা যে কোনো দিবস ভিত্তিক কর্মসূচি দলীয় কার্যালয়ের সামনেই করে থাকি। স্থান সংকটের কারণে অনেক সময় বিভিন্ন প্রস্তুতি সভা ও দলের বর্ধিত সভা দলীয় কার্যালয়ে আয়োজন না করে নেতার বাসায় আয়োজন করা হয় আধুনিক প্রযুক্তি এবং সুযোগ-সুবিধা থাকার কারণে। তবে কর্মসূচি থাকলে অবশ্যই নেতা-কর্মীরা দলীয় কার্যালয়ে যায়।
বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তালুকদার মো. ইউনুস বলেন, নেতারা নিয়মিত দলীয় কার্যালয়ে যাওয়া আসা করেন। যে কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি জেলা ও মহানগর একত্রে কার্যালয়ে করে থাকে। এ ছাড়া অনেক সভা আয়োজন করা হয়ে থাকে আমাদের রাজনৈতিক গুরু শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাতের কালীবাড়ি রোডের বাসায়।
দেশ ধ্বংসের মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নে তৎপর বিএনপি: কাদের
ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশ ধ্বংসের মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নে তৎপর বিএনপি। দেশের গণতন্ত্র ও নির্বাচনের প্রতি তাদের কোনো আস্থা নেই।
বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়ার সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতির মাধ্যমে তিনি এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, দেশ ধ্বংসের মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নে তৎপর বিএনপি। দেশের গণতন্ত্র ও নির্বাচনের প্রতি তাদের কোনো আস্থা নেই। সামরিক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান অসাংবিধানিক ও অবৈধভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে সেনা ছাউনিতে বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেছিল। সূচনা লগ্ন থেকেই বিএনপি অত্যাচার-নির্যাতনের স্টিম রোলার চালিয়ে দেশের জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারের পথ রুদ্ধ করে রাজনীতি করে আসছে। সুতরাং বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মুখে গণতন্ত্র ও সুশাসনের কথা বেমানান।
তিনি বলেন, সন্ত্রাসী রাজনীতির প্রতিভূ এবং জঙ্গিবাদ-উগ্রবাদের পৃষ্ঠপোষক বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মুখে মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিয়ে কথা বলাটা ভূতের মুখে রাম নাম ছাড়া কিছু নয়।
বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, একুশে আগস্টের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় নির্বিচারে বিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের যারা হত্যা করেছিল; যাদের পৃষ্ঠপোষকতায় জঙ্গিগোষ্ঠী ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট সারাদেশে সিরিজ বোমা হামলা চালিয়েছিল, যারা দশ ট্রাক অস্ত্র আমদানি করেছিল, যারা অগ্নিসন্ত্রাস সৃষ্টি করে শত শত নিরীহ মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে, সেই খুনিদের দল যখন জননিরাপত্তা নিয়ে কথা বলে, তখন জনগণ আরও ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে।
আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক নির্বিচারে কাউকে গ্রেফতার করে হয়রানির অভিযোগ ভিত্তিহীন দাবি করে বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, আন্তর্জাতিক আদালতে স্বীকৃত সন্ত্রাসী সংগঠন বিএনপির যে সকল সন্ত্রাসী ও ক্যাডাররা অগ্নিসন্ত্রাস এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও জনগণের উপর হামলার সঙ্গে জড়িত তাদের গ্রেফতার করাটা কোনোভাবেই হয়রানিমূলক হতে পারে না। সন্ত্রাসীদের আইন ও বিচারের মুখোমুখি করা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব ও কর্তব্য। একথা আজ বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত ও প্রমাণিত যে, সফল রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সাহসী নেতৃত্বে বাংলাদেশ সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। বাংলাদেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশের জনগণ যে কোনো সময়ের তুলনায় স্বস্তিতে বসবাস করছে। যে কোনো মূল্যে দেশের জনগণের শান্তি, নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধির জন্য আমরা কাজ করে যাব।
;
‘গণতন্ত্র মঞ্চের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে পুলিশি হামলার ঘটনা নিষ্ঠুরতার বহিঃপ্রকাশ’
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
গণতন্ত্র মঞ্চের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে পুলিশি হামলার ঘটনায় ‘দখলদার সরকারের চরম নিষ্ঠুরতার বহিঃপ্রকাশ’ বলে মন্তব্য করেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সচিবালয় অভিমুখে গণতন্ত্র মঞ্চের বিক্ষোভ মিছিলে পুলিশের লাঠিচার্জে মঞ্চের নেতা জোনায়েদ সাকিসহ নেতা-কর্মীদের আহত হওয়ার ঘটনার নিন্দা জানিয়ে রাতে এক বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব এই মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারি ডামি নির্বাচনের পর দখলদার আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী মানুষের ভোটের অধিকার ও গণতান্ত্রিক অধিকারগুলো ক্ষুণ্ন করে জনগণসহ বিরোধী দলগুলোর ওপর আরও তীব্র মাত্রায় দমনপীড়ন চালাচ্ছে, নির্মম নিষ্ঠুরতা দেখাচ্ছে। আজকে আরও একটি নির্মম বহিঃপ্রকাশ ঘটলো গণতন্ত্র মঞ্চের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ মিছিলে পুলিশের বর্বরোচিত হামলা, গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা জোনায়েদ সাকিসহ ৫০ জনের বেশি নেতা-কর্মীকে আহত করা এবং একজন নেতাকে ঘটনাস্থল থেকে গ্রেফতার করার মধ্য দিয়ে। পুলিশি হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং গ্রেপ্তারদের অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করছি।
বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা স্বাধীন দেশের নাগরিক হয়েও আওয়ামী অবৈধ সরকারের ভয়াবহ দুঃশাসনে এখন পরাধীন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাত থেকে রেহাই পেতে সাধারণ মানুষ কোথাও আশ্রয় খুঁজে পাচ্ছে না। তবে আমরা বিশ্বাস করি, জনগণের শক্তির কাছে অবৈধ আওয়ামী শাসকগোষ্ঠীকে অচিরেই মাথা নত করতে হবে।
বিএনপি মহাসচিব আহত জোনায়েদ সাকিসহ নেতাকর্মীদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন।
প্রসঙ্গত, বুধবার দুপুরে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, ব্যাংক ‘লোপাট’ ও অর্থ পাচারের প্রতিবাদে সচিবালয় অভিমুখে গণতন্ত্র মঞ্চের বিক্ষোভ মিছিল করার সময় জিরো পয়েন্টের কাছে পুলিশের লাঠিপেটায় কর্মসূচি পণ্ড হয়ে যায়। পুলিশের লাঠিপেটায় গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকিসহ বেশ কিছু নেতাকর্মী আহত হন।
;
বিরোধী দলীয় নেতার রাজনৈতিক সচিব হলেন রেজাউল ইসলাম ভূঞা
ছবি: সংগৃহীত
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও অতিরিক্ত মহাসচিব অ্যাড. মো. রেজাউল ইসলাম ভূঞাকে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতার রাজনৈতিক সচিব নিযুক্ত করা হয়েছে।
বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও জাতীয় সংসদে বিরোধী দলীয় নেতা জিএম কাদের ওই নিয়োগ প্রদান করেছেন। বার্তা২৪.কমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জাতীয় পার্টির যুগ্ম দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম।
ওই আদেশ ইতোমধ্যে কার্যকর করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
;
দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ও এতিম মাদরাসা শিক্ষার্থীদের বই উপহার দিলো ছাত্রলীগ ‘এসো মিলি প্রাণের মেলায়’
ছবি: বার্তা২৪.কম
দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, এতিম ও অসহায় মাদরাসা শিক্ষার্থীদের বাংলাদেশ ছাত্রলীগের আয়োজনে বইমেলা পরিদর্শন ও বই উপহার দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বইমেলার বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের স্টল ‘মাতৃভূমি’র সামনে বিকাল ৪ টায় এ চিত্র দেখা যায়।
মদিনাতুল উলূম প্রতিবন্ধী এতিমখানা মাদরাসা থেকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের আয়োজনে একদল দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ও এতিম মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের বইমেলা পরিদর্শন ও বই উপহার দেওয়া হয়। ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে এ সময় দায়িত্বে ছিলেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির মাদরাসা শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক জহিরুল ইসলাম।
জহিরুল ইসলাম এ ব্যাপারে বার্তা ২৪.কমকে বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় গত শীতে আমি এই মদিনাতুল উলূম প্রতিবন্ধী এতিমখানা মাদরাসায় শীত বস্ত্র বিতরণ করতে এসেছিলাম। আমি তখন একটি ব্যাপার দেখে মুগ্ধ হয়েছিলাম। আমি দেখলাম তারা হাত দিয়ে স্পর্শ করে পড়তে পারে। তখনই আমার ইচ্ছা জাগে তাদেরকে একদিন বইমেলায় নিয়ে এসে বই উপহার দেব এবং মেলা পরিদর্শন করাবো। আমার মনে হলো যে তাদেরকে যদি পবিত্র কুরআনের পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস এর ব্যাপারে পড়ার ব্যবস্থা করে দিতে পারি তাহলে খুবই ভালো হয়। তাই তাদেরকে আজকে আমি ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে অসমাপ্ত আত্মজীবনী, একাত্তরের ডায়েরি এবং আমার বন্ধু রাশেদসহ বেশকিছু গল্পের বই উপহার দিয়েছি।
মদিনাতুল উলূম প্রতিবন্ধী এতিমখানা মাদরাসার শিক্ষক হাফেজ হারুনুর রশীদ বার্তা ২৪.কমকে বলেন, আমরা প্রায় ৫০ জন মাদরাসা থেকে এসেছি। ছাত্র, শিক্ষক এবং কর্মচারী সবাই বইমেলায় এসেছি। ছাত্রলীগের এই আয়োজনে আমরা এবং বিশেষ করে শিক্ষার্থীরা অনেক আনন্দিত।
;
সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।