সারাদেশ

হবিগঞ্জে পাল গার্মেন্টসের গোডাউন আগুনে পুড়ে ছাই

ডেস্ক রিপোর্ট: হবিগঞ্জে পাল গার্মেন্টসের গোডাউন আগুনে পুড়ে ছাই

ছবি: বার্তা২৪.কম

হবিগঞ্জে মাধবপুরে কামিনী প্লাজা পাল গার্মেন্টসের পঞ্চম তলায় গোডাউনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে গোডাউনে ঈদের জন্যে আনা মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।

শুক্রবার (১ মার্চ) রাত সাড়ে ৯ টায় মাধবপুর উপজেলা পৌর শহরের কামিনী প্লাজায় এ ঘটনা ঘটে।

খবর পেয়ে মাধবপুর ফায়ার সার্ভিস প্রায় ২ ঘণ্টা চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

স্থানীয় কাউন্সিলর শেখ জহির জানান,রাত সাড়ে ৮ টায় হঠাৎ পাল গার্মেন্টস ৫ তলায় কাপড়ের গোডাউনে আগুন লেগে যায়। সঙ্গে সঙ্গে আগুনের লেলিহান শিখা পুরো গোডাউনে ছড়িয়ে পড়ে। এসময় বিল্ডিং থাকা মানুষের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পরে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।

পাল গার্মেন্টস ও গোডাউনে মালিক সুখ দেব পাল জানান, ঈদের জন্য প্রায় এক কোটি টাকার মালামাল তারা গোডাউনে ছিল। সম্পূর্ণ মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।

মাধবপুর ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের অতিরিক্ত দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান বলেন, ঘটনার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মাধবপুর ফায়ার সার্ভিস ইউনিট উপস্থিত হয়ে প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। তবে প্রাথমিকভাবে আগুনের সূত্রপাত এবং ক্ষতির পরিমাণ নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।

জামালপুরে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

জামালপুরে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

জামালপুর সদর উপজেলায় তানভীর ওরফে তানজিল (২৬) নামে এক যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শনিবার (২ মার্চ) সকালে পৌর শহরের লাংগলজোড়া এলাকায় বাড়ির পাশে আমগাছে ঝুলন্ত অবস্থায় তার মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। সে ওই এলাকার কৃষক রেজাউল করিমের ছেলে। 

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জামালপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহব্বত কবির।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পারিবারিক কলহের জের ধরে রাত ১২ দিকে বাড়ি থেকে বের হয় তানজিল। পরে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও রাতে তার সন্ধান পায়নি।

শনিবার সকাল ৭টার দিকে বাড়ির পূর্বের পাশে একটি আম গাছের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় তানজিলকে দেখতে পান স্থানীয়রা। পরে খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

জামালপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহব্বত কবির বলেন, খবর পেয়ে ঘটনার স্থান থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।

;

সারা দেশে ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হতে পারে আজ 

ছবি: সংগৃহীত

সকাল ৭টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন জায়গায় শনিবার (২ মার্চ) ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হতে পারে। সাবমেরিন ক্যাবল (সি-এমই-ডব্লিউই-৪) সিস্টেমের সিঙ্গাপুর প্রান্তে আজ সাবমেরিন ক্যাবল রক্ষণাবেক্ষণের কাজ চলবে। সেজন্যই শনিবার ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হতে পারে বলে বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছিল।

 বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিসিএল)-এর পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বুধবার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

এতে বলা হয়, সাবমেরিন ক্যাবল (সি-এমই-ডব্লিউই-৪) সিস্টেমের সিঙ্গাপুর প্রান্তে কনসোর্টিয়াম কর্তৃক গৃহীত রক্ষণাবেক্ষণ কাজ করার জন্য ২ মার্চ সকাল ৭টা হতে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত এই ক্যাবলের মাধ্যমে সংযুক্ত সার্কিটগুলো আংশিক বন্ধ থাকবে।

তবে কুয়াকাটায় স্থাপিত দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন (সি-এমই-ডব্লিউই-৫) ক্যাবলের মাধ্যমে সংযুক্ত সার্কিটগুলো যথারীতি চালু থাকবে বলেও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে।

;

বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

ছবি: বার্তা২৪.কম

শীত বিদায় নিয়ে আগমন করেছে ঋতুরাজ বসন্ত। বসন্তের এই পাতা ঝরা দিনে উত্তপ্ত হচ্ছে প্রকৃতি, বাড়ছে তাপমাত্রা। এমন পরিস্থিতিতে বর্ধিত আবহাওয়া পূর্বাভাসে বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হওয়ার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

শুক্রবার (১ মার্চ) রাতে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, শনিবার (২ মার্চ) রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। বর্ধিত ৫ দিনের আবহাওয়ার এই সময়ের শুরুতে বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। আর মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপের অবস্থান দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে।

এ অবস্থায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।

;

জাতীয় পতাকা উত্তোলন দিবস আজ

ছবি: সংগৃহীত

একটি দেশ, একটি পতাকা ও একটি জাতি। সব কটিই যেন পরিপূরক হিসেবে কাজ করে। একটি জাতির প্রতীকী চরিত্রের জন্ম দেয় একটি পতাকা। পতাকা উত্তোলনই ছিল মুক্তিযুদ্ধে প্রেরণার উৎস।

শনিবার (২ মার্চ) জাতীয় পতাকা উত্তোলন দিবস। ১৯৭১ সালে আজকের এ দিনে (২ মার্চ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনে বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। ওইদিন পতাকা উত্তোলন করেছিলেন ডাকসুর সহসভাপতি আ স ম আবদুর রব। পতাকাটি ছিল সবুজ জমিনের ওপর লাল বৃত্তের মাঝখানে সোনালি মানচিত্র খচিত পতাকা।

পরের দিন ৩ মার্চ পল্টনের জনসভায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উপস্থিতিতে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার সাথে সাথে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন ছাত্রনেতা মোহাম্মদ শাজাহান সিরাজ। তবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চে সর্বপ্রথম ধানমন্ডিতে নিজ বাসভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেছিলেন।

বিদেশের মাটিতে সর্বপ্রথম অর্থাৎ ভারতের কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়েছিল ১৯৭১ সালের ১৮ এপ্রিল। ডেপুটি হাইকমিশনের প্রধান জনাব এম হোসেন আলী বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।

স্বাধীনতার পর পতাকা থেকে মানচিত্রটি বাদ দিয়ে পতাকার মাপ ও রঙ নির্ধারণ করে এর পরিমার্জন করা হয়, যা আজ বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা।

সবুজ আয়তক্ষেত্রের মাঝখানে লাল বৃত্ত, বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার এই রূপটি ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি সরকারিভাবে গৃহীত হয়।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *