সারাদেশ

বাকৃবির কেন্দ্রীয় খামারে আগুন

ডেস্ক রিপোর্ট: বাকৃবির কেন্দ্রীয় খামারে আগুন

বাকৃবির কেন্দ্রীয় খামারে আগুন

বাংলাদেশে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) খামার ব্যবস্থাপনা শাখার সামনে থাকা খড়ের গাদায় হঠাৎ আগুন লেগে কিছু অংশ পুড়ে গেছে।

রোববার (৩ মার্চ) বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে আগুনের সূত্রপাত হয়। পরে বিকাল ৫টার দিকে আগুন সমস্ত গাদায় ছড়িয়ে পড়তে থাকে। পরে এক ঘণ্টার বেশি সময়ের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে বলে জানান ফায়ার সার্ভিস লিডার জাকারিয়া।

প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে- সিগারেটের আগুন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। তবে প্রত্যক্ষদর্শী অনেকের ধারণা কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে খড়ে আগুন দিয়েছে। খড়ের নিচের অংশ অনেক সময় ধরে জ্বলার কারণে খড়ের উপরের অংশে যখন আগুন দেখা গেছে তখন খুব দ্রুত চারিদিকে ছড়িয়ে পড়েছিল।

ফায়ার সার্ভিস লিডার জাকারিয়া বলেন, আমরা বিকাল সোয়া ৫টার দিকে খবর পেয়েছি। খবর পাওয়া মাত্রই আমাদের টিম আগুন নিয়ন্ত্রণের জন্য এসেছি। আগুন নিয়ন্ত্রণে খামারের পাশের পুকুর থেকে পানি ব্যবহার করেছি। এক ঘণ্টার বেশি সময়ের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। এখনো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পৌনে ৫টার দিকে খড়ের এক জায়গা থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। খড়ের সাথে সরিষা থাকার কারণে খুব দ্রুত আগুন চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। আগুন লাগার সময়ে নিরাপত্তাকর্মী ছিল না। নিরাপত্তাকর্মী থাকলে হয়তো অনেক আগেই আগুন নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হতো।

এবিষয়ে বাকৃবির খামার ব্যবস্থাপনা শাখার প্রধান তত্ত্বাবধারক অধ্যাপক ড. রসিদুল ইসলাম বলেন, আগুন লাগার সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। ধানের তুষ ও সরিষার তুষ পঁচিয়ে কম্পোস্ট সার তৈরি করা হয়। পরবর্তীতে এই সার বিক্রি করা হয়। তাড়াতাড়ি ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়ায় তেমন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। আগুন লাগার কারণ জানতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ঢাবি অধ্যাপক নাদির জুনাইদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে দুই কমিটি গঠন

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. নাদির জুনাইদের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের আনা ভিন্ন ভিন্ন অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।

রবিবার (৩ মার্চ) রাতে ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামালের সভাপতিত্বে এক সিন্ডিকেট সভায় এই তদন্ত কমিটি গঠন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক সিন্ডিকেট সদস্য সূত্রে জানা যায়, অধ্যাপক নাদির জুনাইদের বিরুদ্ধে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের স্নাতকোত্তর ২০২২ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের আনা ব্যক্তিগত আক্রোশের কারণে ফলাফলের ধ্বস নামিয়ে দেয়ার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট। এ কমিটিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ- উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ডক্টর সীতেশ চন্দ্র বাছারের নেতৃত্বে অন্য দুজন সদস্য হলেন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারপারসন ও সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. আবুল মনসুর আহাম্মদ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বাহালুল হক চৌধুরী। এই কমিটিকে দ্রুত সময়ের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

সিন্ডিকেট সূত্র হতে আরও জানা যায়, অধ্যাপক ড. নাদির জুনায়েদের বিরুদ্ধে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের একজন নারী শিক্ষার্থী এবং ঢাকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অপর এক নারী শিক্ষার্থীর আনা যৌন হয়রানি ও মানসিক নিপীড়নের অভিযোগ তদন্তে তিন সদস্যের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি বা তথ্য অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির প্রধান আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সীমা জামান। বাকি দুজন সদস্য হলেন সিন্ডিকেট সদস্য ও হাজী মোহাম্মদ মুহসীন হলে প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মাসুদুর রহমান ও সহকারি প্রক্টর সঞ্চিতা গুহ। সিন্ডিকেটকে প্রতিবেদন দিতে কমিটিকে দুই সপ্তাহের সময় নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। এ প্রতিবেদন পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ সেলে পাঠানো হবে ।

উল্লেখ্য, গত ৭ ফেব্রুয়ারি গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. নাদির জুনাইদের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত আক্রোশে ফলাফলে ধ্বস নামিয়ে দেওয়ার অভিযোগ করে একই বিভাগের ১২ তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা। অভিযোগের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে স্বতন্ত্র ও নিরপেক্ষ কমিটি গঠন করে মৌখিক পুনঃগ্রহণ ও সম্পূর্ণ ফলাফল পুনর্মূল্যায়ন এবং অধ্যাপক নাদির জুনাইদের কৃতকর্মের জন্য দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করারর দাবি জানায়। অভিযুক্ত এ অধ্যাপকের বিরুদ্ধে ১০ ফেব্রুয়ারি বিভাগের এক শিক্ষার্থী যৌন হয়রানি ও মানসিক নিপীড়নের অভিযোগ করেন। ১১ ফেব্রুয়ারি ড. নাদিরের বিরুদ্ধে মৌখিক যৌন হয়রানী ধামাচাপা দেওয়ার অন্য আরেকটি অভিযোগ দায়ের করেছেন একই বিভাগের আরেক নারী শিক্ষার্থী। অভিযোগের প্রতিবাদে সব ধরনের শ্রেণি কার্যক্রম বর্জন করে ক্যাম্পাসে অভিযুক্ত ওই শিক্ষককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে বিভাগটির শিক্ষার্থীরা। এরই মাঝে গত ২৮ ফেব্রুয়ারিতে এ অধ্যাপকের বিরুদ্ধে আরেকটি যৌন হয়রানি ও মানসিক নিপীড়নের অভিযোগ করেন অন্য একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সাবেক শিক্ষার্থী।

;

বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ গেল জবি শিক্ষার্থীর

বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ গেল জবি শিক্ষার্থীর

রাজধানীর বেইলি রোডের বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সাবেক এক শিক্ষার্থীর। ঢাকা মেডিকেল কলেজে ময়নাতদন্তের সময় তার পকেট থেকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) স্টুডেন্ট আইডি কার্ড পাওয়া যায়।

মো. নুরুল ইসলাম নামের ওই শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সান্ধ্যকালীন এমবিএ ১৩ ব্যাচের (২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষ) শিক্ষার্থী ছিলেন। তার মৃত্যুতে গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ।

জানা যায়, বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে বেইলি রোডের ওই বহুতল ভবনে আগুন লাগে। এরপর ঢাকা মেডিকেলে অ্যাম্বুলেন্সে করে আহত ও মরদেহগুলো নিয়ে যাওয়া হতে থাকে রাত ১২টার আগে থেকে। তবে তাদের মধ্যে বেশিরভাগই ছিলেন মৃত। সেখানেই সারি সারি মরদেহের মধ্যে নুরুল ইসলামের বন্ধুরা খুঁজে পান তার লাশ। লাশ পাওয়ার পর তার বন্ধুরা লাশটি গ্রামের বাড়িতে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন।

এ বিষয়ে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. মহিউদ্দিন বলেন, নুরুল ইসলাম আমার সরাসরি ছাত্র ছিলেন। সে পাস করে বেরিয়ে গিয়েছিল। তার এমন মৃত্যুতে আমি মর্মাহত। মুহূর্তের মধ্যেই যেন তাজা প্রাণ ঝরে গেল। নুরুল ইসলামের অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুতে ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ পরিবার গভীরভাবে শোকাহত।

গভীর শোক প্রকাশ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম বলেন, বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে অনেক তাজা প্রাণ হারিয়েছে দেশ। অপরিকল্পিত ব্যবস্থাপনার জন্যই এমন ভয়াবহ দুর্ঘটনা বারবার ঘটে। নুরুল ইসলাম আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী ছিলেন। তার এই অকাল মৃত্যু আসলেই মেনে নেওয়া যায় না। দেশ একজন সুযোগ্য নাগরিককে হারাল। শোকার্ত পরিবারের প্রতি আমি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।

উল্লেখ্য, বেইলি রোডের সেই বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬ জনে পৌঁছেছে। গুরুতর আহত হয়েছেন অন্তত ২২ জন। এ ঘটনায় নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

যে ভবনে আগুন লেগেছে, সেটি সাত তলা। ভবনের দ্বিতীয় তলায় ‘কাচ্চি ভাই’ নামের রেস্তোরাঁ রয়েছে। তৃতীয় তলায় একটি পোশাকের দোকান ছাড়া ওপরের তলাগুলোতেও রয়েছে খাবারের দোকান। প্রতিদিন সন্ধ্যার পর থেকে খাবারের দোকানগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় জমতো।

;

প্রকৌশলের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষায় রুয়েটে উপস্থিতি ৭৯.৩২ শতাংশ

ছবি: সংগৃহীত

রুয়েট, কুয়েট ও চুয়েট এর ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষ বা লেভেল-১ সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) কেন্দ্রে সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রোববার (৩ মার্চ) সকাল ১০টায় ‘ক’ গ্রুপের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়ে শেষ হয় দুপুর সাড়ে বারোটায়। এছাড়া ‘খ’ গ্রুপের (কেবলমাত্র আর্কিটেকচার বিভাগে ভর্তির জন্য) প্রার্থীদের ভর্তি পরীক্ষা সকাল ১০টায় শুরু হয়ে শেষ হয় দুপুর পৌনে দুইটায়।

রুয়েটের জনসংযোগ দপ্তর সূত্রে জানা যায়, এবারের ভর্তি পরীক্ষায় রুয়েট কেন্দ্রে অংশগ্রহণের জন্য ৭ হাজার ৬২২ জন শিক্ষার্থী মনোনীত হয়েছিলেন। এদের মধ্যে পরীক্ষায় উপস্থিত ছিলেন ৭৯.৩২ শতাংশ শিক্ষার্থী। পরীক্ষা চলাকালে ক্যাম্পাসে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি আনসার, বিভিন্ন সেবা সংস্থা ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরা নিয়োজিত ছিলো। ভর্তি পরীক্ষা চলাকালে কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা সংঘটিত হয়নি।

পরীক্ষা চলাকালে রুয়েট উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম ভর্তি হলগুলো পরিদর্শন করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন রুয়েটের পুরকৌশল অনুষদের ডীন ও লোকাল এডমিশন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. কামরুজ্জামান রিপন, ছাত্রকল্যাণ দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. রবিউল আওয়াল। এছাড়া, পর্যবেক্ষক হিসেবে ছিলেন কুয়েটের গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. এ আর এম জালাল উদ্দিন জামালী, চুয়েটের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. রনজিৎ কুমার সূত্রধরসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

;

রাবির ভর্তি পরীক্ষা চলাকালে আবাসন ব্যবসা বন্ধের দাবি

ছবি: বার্তা২৪.কম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষা চলাকালে আবাসন ব্যবসা ও মেস মালিক সমিতির দৌরাত্ম্য বন্ধের দাবি জানানো হয়েছে।

রোববার (৩ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে আয়োজিত এক মানববন্ধন এই দাবি জানায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠন ‘স্টুডেন্ট রাইটস অ্যাসোসিয়েশন’।

মানববন্ধনে সংগঠনটির সভাপতি মেহেদী সজীব বলেন, আবাসন ব্যাবসা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে একেবারে গেঁড়ে বসেছে। অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানাতে হয়, এই আবাসন ব্যবসার সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের কতিপয় শিক্ষার্থী জড়িত। আবাসন ব্যবসা দূর করার জন্য অবিলম্বে আমাদের সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে ও সামাজিকভাবে এই আবাসন ব্যবসায়ীদের বয়কট করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, ভর্তি পরীক্ষার সময় মেস মালিকদের একটি দৌরাত্ম্য লক্ষ্য করা যায়। তারা এক রাতের জন্য ২০০ থেকে ৫০০ টাকা দাবি করে থাকেন, যেটি খুবই অমানবিক। আমরা চাই অবিলম্বে মেস মালিক সমিতির সাথে বিষয়টি সুরাহা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পরীক্ষার্থীদের জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা করবেন।

অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্টা ও আইন বিভাগের অধ্যাপক শাহীন জোহরা বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয়। অনেক শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে এখানে ভর্তি হওয়ার। সেই স্বপ্ন নিয়ে তারা ভর্তি পরীক্ষা দিতে আসে। কিন্তু মেস মালিকদের অসহযোগিতা এবং আবাসন ব্যবসার কারণে পরীক্ষার্থীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়। মধ্যবিত্ত বা নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের পরীক্ষার্থীদের জন্য এই আবাসন খরচটা বহন করা সম্ভব হয় না। ফলে তাদের স্টেশন বা বিভিন্ন জায়গায় মানবেতরভাবে রাত কাটাতে হয়। এই দুর্ভোগ থেকে তাদের সুরক্ষা দেওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কাছে পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান করছি।

মানববন্ধনে সংগঠনটির নেতৃবৃন্দসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রায় অর্ধশত শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *