সারাদেশ

সিইটিপিতে আটকে আছে চীনা ঠিকাদারের বিল: সালমান এফ রহমান

ডেস্ক রিপোর্ট: সিইটিপিতে আটকে আছে চীনা ঠিকাদারের বিল: সালমান এফ রহমান

ছবি: বার্তা২৪.কম

ঢাকার সাভারের চামড়া শিল্পনগরীর কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগারে (সিইটিপি) চাইনিজ ঠিকাদারের বিল আটকে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।

বুধবার (৬ মার্চ) দুপুরে সাভারের হেমায়েতপুরে অবস্থিত বিসিক চামড়া শিল্প নগরী পরিদর্শনে এসে এ কথা জানান তিনি।

সালমান এফ রহমান বলেন, সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে সিইটিপি চাইনিজ ঠিকাদাররা করেছেন। তারা কিন্তু চুক্তি অনুযায়ী কাজ করেন নাই, একারণে তাদের বিল আটকে দেয়া হয়েছে। তারা চুক্তি অনুযায়ী কাজ না করায় সিইটিপিও ঠিকমত কাজ করতে পারেনি। সিইটিপির সমস্যা কিভাবে সমাধান করা যায়, আজকে আমরা বিভিন্ন ধারণার কথা শুনেছি। অনেক আলাপ-আলোচনা হয়েছে, সিদ্ধান্ত কোনটাই হয়নি। 

তিনি আরও বলেন, ‘এই ইটিপি দিয়ে কোরবানির আগে কি পদক্ষেপ নেয়া যায় সে প্রসঙ্গে কোম্পানীর এমডি কিছু প্রস্তাবনা দিয়েছেন। কিছু ভালো প্রস্তাব আছে, সেগুলো বাস্তবায়ন হলে কোরবানির সময় যে সমস্যা হয় সেগুলো কিছুটা সমাধান করা হবে। আমি মালিকদের কথাও শুনেছি, পরিবেশ মন্ত্রণালয় থেকে সার্টিফিকেশন না পেলে তারাও তো ব্যবসা করতে পারছেন না। এখানে মাননীয় পরিবেশ মন্ত্রী এতটুক রাজি হয়েছেন, কিছু সময়ের জন্য মানদণ্ড শিথিল করে ব্যবসায়ীদের সার্টিফিকেট দিবেন। কোরবানির পরে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের মানদণ্ডের মধ্যে না আসলে সার্টিফিকেটগুলো বাতিল করা হবে।’ 

এরই মধ্যে একটা কারখানা এলডব্লিউজি সনদ পেয়েছে। কোন মালিক নিজ কারখানায় ইটিপি করতে চাইলে কোন বাধা নেই। আগে এ বিষয়ে বাধা ছিল বলে জানান সালমান এফ রহমান। 

এসময় শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, বন ও জলবায়ু মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরীসহ বিসিক চেয়ারম্যান ও অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

টিসিবি’র চিনির দাম কেজিতে ৩০ টাকা বাড়ল

ছবি: সংগৃহীত

ভর্তুকি মূল্যে বিক্রি করা চিনির দাম কেজিতে একলাফে ৩০ টাকা বাড়িয়েছে সরকারি বিপণন সংস্থা (টিসিবি)। ফলে এখন থেকে এক কেজি চিনি বিক্রি করবে ১০০ টাকায়।

বুধবার (৬ মার্চ) টিসিবির ঢাকা আঞ্চিলক কার্যালয়ের যুগ্ম পরিচালক মো. হুমায়ুন কবিরে সই করা প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

নিম্ন আয়ের এক কোটি উপকারভোগী কার্ডধারী পরিবারের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য (ভোজ্য তেল-ডাল-চাল-চিনি) সাশ্রয়ী মূল্যে বিক্রয় কার্যক্রম চলমান রয়েছে। রমজান উপলক্ষে দ্বিতীয় পর্বের বিক্রয় কার্যক্রম ৭ মার্চ থেকে সারাদেশে শুরু হবে।

সকাল সাড়ে ৯টায় তিব্বত মোড়ের ২০০ গজ পূর্বে কলোনি বাজার সংলগ্ন পলিটেকনিক মাঠে দ্বিতীয় পর্বের বিক্রয় কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম (টিটু)।

এই বিক্রয় কার্যক্রম ডিলারদের দোকান বা নির্ধারিত স্থান থেকে সিটি করপোরেশন, জেলা-উপজেলা প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতায় ও তাদের নির্ধারিত তারিখ এবং সময় পরিকল্পনা অনুযায়ী পরিচালনা করা হবে।

ভর্তুকি মূল্যে পাওয়া যাবে- ১০০ টাকা লিটার দরে দুই লিটার ভোজ্যতেল, ৬০ টাকা কেজি দরে দুই কেজি মসুর ডাল, ১০০ টাকা কেজি দরে এক কেজি চিনি, দেড়শ টাকায় খেজুর ও ৩০ টাকা কেজি দরে পাঁচ কেজি চাল। এর মধ্যে চিনির দাম কেজিতে ৩০ টাকা বাড়ানো হয়েছে। যা আগে ছিল ৭০ টাকা কেজি।

;

বৃহস্পতিবার থেকে জ্বালানি তেলের দামে বড় পরিবর্তন আসছে: নসরুল হামিদ

ছবি: বার্তা২৪.কম

আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) থেকে জ্বালানি তেলের দামে বড় পরিবর্তন আসছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

বুধবার (৬ মার্চ) চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় ঢাকা-চট্টগ্রাম জ্বালানি পাইপ লাইন প্রকল্পের ডেচপাস টার্মিনাল পরিদর্শন শেষে প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা জানান।

প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, নতুন স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে মিল রেখে প্রতি মাসে দাম সমন্বয়ের মধ্য দিয়ে বৃহস্পতিবার থেকে বাংলাদেশে জ্বালানি তেলের দামে বড় ধরনের পরিবর্তন আসছে। আমরা সাশ্রয়ী মূল্যে রিলায়েবল জ্বালানি দিতে চাই। বিদ্যুৎ ও জ্বালানির ক্ষেত্রে একই কথা।

তিনি আরও বলেন, এরপর থেকে প্রতিমাসের প্রথম সপ্তাহে দাম নির্ধারণ শুরু করছি। স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা চালু করতে পারলে সেখানেও খরচ সাশ্রয় হবে। বিশ্ববাজারে যদি কোনো পরিবর্তন না হয়, তাহলে তেলের ক্ষেত্রে দাম আরও কমে আসবে।

একইদিন নগরীর বাকলিয়া এলাকায় বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের (বিপিসি) প্রধান কার্যালয়ের জন্য প্রস্তাবিত জায়গা পরিদর্শনে গিয়ে প্রতিমন্ত্রী দেশের সব পেট্রোল পাম্পে ফায়ার সেফটি এবং পরিবেশগত যাবতীয় নথি আছে কি না তা দেখার জন্য বিপিসি চেয়ারম্যানকে নির্দেশনা দেন।

সম্প্রতি দেশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় তিনি এ নির্দেশনা দেন।

এসময় সঙ্গে ছিলেন বিপিসি চেয়ারম্যান এবিএম আজাদ, পরিচালক (অপারেশন) খালেদ আহমেদ, পরিচালক অর্থ কাজী মোজাম্মেল হক, পরিচালক বিপণন অনুপম বড়ুয়া।

;

গজারিয়ায় ৪২ শতাংশ গ্যাস চুরি হচ্ছে!

ছবি: বার্তা২৪.কম

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ার গ্যাসের সিস্টেম লস হচ্ছে ৪২ শতাংশ। তিতাসের বৈধ গ্রাহক এক হাজার ৫৭২ আর অবৈধ সংযোগ রয়েছে ১১ হাজার। অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে গেলে রাস্তা অবরোধের মতো ঘটনা ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক হারুনুর রশীদ মোল্লা।

বুধবার (৬ মার্চ) পেট্রোবাংলার হল রুমে গণশুনানিতে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিতাস ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরও বলেন, আমরা যখন অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে অভিযানে গেছি, স্থানীয়রা রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছে। প্রশাসনের সুপারিশে সেখানকার ভাল্ব বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। যে কারণে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। গ্যাস দেওয়ার অর্থ হচ্ছে ১১ হাজার অবৈধ সংযোগ সচল রাখা। এখানে তিতাসের পাশাপাশি বৈধ গ্রাহকদের সহযোগিতা প্রয়োজন।

পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার বলেন, গ্যাস চুরি অনেক আগে থেকে হচ্ছে। কর্মচারীদের দায় রয়েছে এটা স্বীকার করছি। ওরা পাপ করেছে। এখন সেই পাপ থেকে তাদেরকে বের করে আনতে চাইছি তখন লোকজন বিক্ষোভ করছে। এখন সকলের সহযোগিতা দরকার। সিস্টেম লস এখন কোয়ান্টিফাই, অঞ্চল ভিত্তিক কোন অঞ্চলে কত লোকসান হচ্ছে চিহ্নিত করা হয়েছে। কোন অঞ্চল সিস্টেমলস কমাতে না পারে ওই অঞ্চলের কর্মকর্তার বেতন থেকে কাটা শুরু করবো। আত্মতৃপ্তিতে ভুগতে চাই না, যে কাজটি করছি আপনারা কিভাবে দেখছেন সেটাই বড় কথা।

জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সেবা গ্রহীতাদের অংশগ্রহণে গণশুনানি আয়োজন করেন পেট্রোলবাংলা। এতে বক্তারা অঞ্চল ভেদে গ্যাস সরবরাহের বৈষম্য তুলে ধরে নিরসনের দাবি জানান। একই সঙ্গে গ্যাসের সরবরাহ বৃদ্ধির অনুরোধ করেন। অন্যথায় ঈদের সময় কর্মীদের বেতন বোনাস দেওয়া কঠিন হয়ে পড়বে।

উল্লেখ্য গ্যাসের ভাল্ব বন্ধ করে দিলে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া শিল্পজোনে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এতে করে বন্ধ হয়ে গেছে বেশ কিছু শিল্প প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন। দ্রুত গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য ১৩টি শিল্প প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে লিখিত আবেদন দেওয়ার কথা জানা গেছে।

;

শিল্পে গ্যাস না পেলে ঈদে বেতন-বোনাস দেওয়া কঠিন হবে

ছবি: বার্তা২৪

শিল্পে গ্যাস সরবরাহ না বাড়ালে ঈদে কর্মীদের বেতন, বোনাস দেওয়া কঠিন হবে। পেট্রোবাংলার গণশুনানিতে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস চাইলেন শিল্প প্রতিষ্ঠানের কর্তারা।

বুধবার (৬ মার্চ) পেট্রোবাংলার হল রুমে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সেবা গ্রহীতাদের অংশগ্রহণে গণশুনানি আয়োজন করে পেট্রোবাংলা। এতে  অঞ্চল ভেদে গ্যাস সরবরাহের বৈষম্য তুলে ধরে নিরসনের দাবি জানান বক্তারা।

উদ্বোধনী বক্তব্যে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার বলেন, ‘যৌক্তিক সমালোচনা করুন। কঠোর সমালোচনা করুন, আপত্তি নেই। আত্মতৃপ্তিতে ভুগতে চাই না। কাজটি আপনারা কীভাবে দেখছেন সেটাই বড় কথা’!

তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে, সেবার উন্নয়ন ঘটানো। ভোক্তা ও ট্রেডবডির সঙ্গে ঘন ঘন বসতে পারলে কাজটি সহজ হবে। আমরা কী করছি, সেটি আপনাদের কতটুকু কাজে আসছে আর আপনারা কী চান, সেটা বুঝতে সুবিধা হবে। পেট্রোবাংলার মতো প্রতিষ্ঠানের জন্য গণশুনানি জরুরি! বছরে বারবার দরকার! তাতে প্রকৃত চিত্র উঠে আসবে।

তিনি আরো বলেন, ‘দেশের প্রকৃতপক্ষে উন্নয়ন ও জিডিপির গতি ধরে রাখতে হলে জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। পেট্রোবাংলার ফেল করার কোনো সুযোগ নেই। অন্য বিভাগ ফেল করলে সরকার বিকল্প উপায়ে সামাল দিতে পারবে কিন্তু পেট্রোবাংলা ফেল করলে সামাল দেওয়ার কোনো পথ নেই’।

পেট্রোবাংলার পরিচালক (প্রশাসন) মো. আলতাফ হোসেন বলেন, ‘আমরা সত্যিকার অর্থে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে চাই। আমাদেরও অনেক সীমাবদ্ধ রয়েছে। তারপরও সর্বোচ্চ সেবাটুকু দিতে চাই। আমরা ভালো হতে চাই। কেউ ভালো না হলে, তাকে আইনের আওতায় আনা হবে। নিজে অনিয়ম করবো না। অন্যরা করলেও প্রতিরোধে এগিয়ে আসতে হবে। তথ্য দিয়ে হেল্প করতে হবে। তাহলে যারা অনিয়ম করছেন, তারা ভয় পাবেন। অবৈধ গ্যাস লাইন উচ্ছেদ করতে গেলে বিক্ষোভ হবে; রাস্তাবন্ধ করা হবে এটা মেনে নেওয়া যায় না।

বাংলাদেশ সিএনজি ফিলিংস্টেশন অ্যান্ড কনভার্সন ওয়ার্কসের প্রেসিডেন্ট মনোরঞ্জন ভক্ত বলেন, আমাদের জামানত ইস্যুটা খুবই জটিল হয়েছে। আমরা এক সময় ধর্মঘটেও গিয়েছিলাম। ২০১৮ সালে কমিটি রিপোর্ট দিয়েছে, তারপরও কোনো সুরাহা হয়নি। আমরা হাইকোর্টে যেতে বাধ্য হয়েছি। এক জোনের ম্যানেজার আমাকে ‘ফাজিল’ বলেছেন। আমি মাসে দুই থেকে আড়াই কোটি টাকা বিল দিই। আমি খুবই ব্যথিত হয়েছি! এটা শুদ্ধাচারের মধ্যে পড়ে কি না!

গাজী গ্রুপের জিএম আলমগীর আকন্দ বলেন, গ্যাসের সরবরাহ না বাড়ালে খুবই সংকটে পড়বো। উৎপাদন করতে না পারলে আগামী ঈদে বেতন, বোনাস দিতে পারবো না।

আকবর কটন মিলস লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার (প্রশাসন) বলেন, গ্যাসের অভাবে দিনের বেলা বসে থাকতে হয়। রাতে কারখানায় কাজ চলে। ভালুকা জোনে দেড়মাস ধরে এই অবস্থা! এখন শ্রমিকদের ছুটিও দিতে পারছি না! এভাবে চললে ঈদে বেতন, বোনাস দেওয়া কঠিন হবে।

স্কয়ার ফ্যাশনের (ভালুকা) ইলিয়াস হোসাইন বলেন, আগেও গণশুনানিতে একই ধরনের সমস্যা নিয়ে কথা হয়েছে। তখন পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান ছিলেন নাজমুল হোসেন। আশ্বাস দেওয়া হয়েছে কিন্তু কোনো কাজ হয়নি। প্রেসার ৫০ পিএসআই পাওয়ার কথা। ধনুয়া থেকে দেওয়া হয় ৩৫ পিএসআই। ৪০ দেওয়া হলে অন্তত ৬০ শতাংশ লোডে জেনারেটর চালানো সম্ভব হতো।

বক্তারা গ্যাসের সংকট ঠিক কবে নাগাদ দূর হবে, তার নিশ্চয়তা দাবি করেন। তারা বলেন, গ্যাস যেটুকু ঘাটতি, সেটি যেন সবার ওপর সমানভাবে ভাগ করা হয়। কোনো এলাকায় বেশি, কোনো এলাকায় কম দেওয়া হচ্ছে। এখান থেকে বের হয়ে আসা উচিত।

গণশুনানিতে বিশেষ অতিথি ছিলেন জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের যুগ্মসচিব মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন। পেট্রোবাংলা ও পেট্রোবাংলার অধীনস্থ কোম্পানি তিতাস, কর্ণফুলী, সুন্দরবন, বাখরাবাদ, জালালাবাদ ও পশ্চিমাঞ্চল গ্যাস কোম্পানির কর্মকর্তা, এফবিসিসিআই, ডিসিসিআই ও বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *