সারাদেশ

জাবিতে শুরু হচ্ছে ২ দিনব্যাপী ন্যাশনাল কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং কনটেস্ট

ডেস্ক রিপোর্ট: জাবিতে শুরু হচ্ছে ২ দিনব্যাপী ন্যাশনাল কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং কনটেস্ট

ছবি: বার্তা ২৪

প্রথমবারের মতো জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ২ দিনব্যাপী ন্যাশনাল কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং কনটেস্ট (এনসিপিসি)-২০২৩। আগামীকাল শুক্রবার বিকাল ৩টায় কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করা হবে।

বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান আয়োজকবৃন্দ। দুই দিনব্যাপী এই কনটেস্টের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক উপস্থিত থাকবেন বলেও জানান আয়োজকেরা।

এসময় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সিএসই বিভাগের সভাপতি ও এনসিপিসি অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক অধ্যাপক গোলাম মোয়াজ্জাম। এছাড়া প্রতিযোগিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানান।

সংবাদ সম্মেলনে আয়োজনের সচিব ও বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম জানান, দেশের ১১৭টি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১১০০ টি দলের মধ্য থেকে অনলাইন প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ২০০টি দলকে ন্যাশনাল কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং কনটেস্টের জন্য বাছাই করা হয়েছে। প্রতিযোগিতায় প্রত্যেক দলে ৩ জন করে মোট ৬০০ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবে। প্রতিযোগিতায় বিজয়ী প্রথম দশটি দলকে প্রাইজমানি ও ক্রেস্ট দেওয়া হবে। পাশাপাশি প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অর্জনকারী দলকে ট্রফি দেওয়া হবে। 

সংবাদ সম্মেলনে বুয়েটের সাবেক অধ্যাপক মোহাম্মদ কায়কোবাদ বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে স্মার্ট মানুষ দরকার। কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে পড়া গ্রাজুয়েটদের মাধ্যমে এটা হবে। এনসিপিসি গুরুত্বপূর্ণ কারণ এখান থেকে একটি দল এপ্রিলে দেশের বাইরে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবে। অংশগ্রহণকারীরা এখান থেকে তাদের প্রোগ্রামিং দক্ষতা বাড়াতে পারবে।

এছাড়া উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নূরুল আলম, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক শেখ মনজুরুল হক, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মোহাম্মদ মোস্তফা ফিরোজ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক রাশেদা আখতার প্রমুখ উপস্থিত থাকবেন বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।

৫ দফা দাবিতে ‘নিপীড়নের বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর’-এর সংবাদ সম্মেলন

ছবি: বার্তা২৪

ধর্ষণে অভিযুক্ত ও পলায়নে সহযোগিতাকারীদের রাষ্ট্রীয় আইনে দ্রুততম সময়ে বিচার নিশ্চিত ও বহিষ্কৃত ছাত্র ইউনিয়নের দুই নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারসহ ৫ দফা দাবিতে ‘নিপীড়নের বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর’ ব্যানারে সংবাদ সম্মেলন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) দুপুর ১২টায় টিএসসির কনফারেন্স রুমে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বিবৃতিতে ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের সহ-সভাপতি আশফার রহমান নবীন বলেন, ধর্ষণে অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতাকে পালাতে সহায়তার অভিযোগ আছে এম এইচ হল ও রবীন্দ্রনাথ হলের প্রভোস্টের বিরুদ্ধে। অথচ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। র‍্যাবের তদন্ত থেকে বের হয়ে আসে কী করে ইয়াবা ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসার জন্য নিরাপদ জায়গা মনে করে জাবির হলগুলোকে।

তিনি লিখিত বিবৃতিতে আরো বলেন, ছাত্রলীগের নেতারা ব্যাচভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ইয়াবার সিন্ডিকেট চালায়। এই সব ঘটনা জানার পরেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। অথচ গ্রাফিতি আঁকার অভিযোগে ছাত্র ইউনিয়নের দুই নেতাকে তিনদিনের মধ্যে বেআইনিভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে।

প্রশাসন নিপীড়ক জনিকে শাস্তি দিতে দুই বছর পার করে ফেলে আর ‘ধর্ষণ বিরোধী’ গ্রাফিতি আঁকার অভিযোগে দুইজন শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করে দেয় তিনদিনের মধ্যে। সেই তদন্ত কমিটির মধ্যে আবার ছিল আরেক নিপীড়ক কাফি।

তিনি আরো বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান আবাসন সংকটের বিষয়ে দেখা যায় অছাত্ররা হলের মধ্যে বছরের পর বছর রুম দখল করে রাজত্ব করছে। আর সম্পূর্ণ আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যাচের পর ব্যাচ শিক্ষার্থীরা গণরুমে, গেস্টরুমে অত্যাচারিত হন। তাদের মগজকে স্বৈরাচারের তাবেদার বানানোর কর্মসূচি চলতে থাকে। এই অছাত্রদের বের করতে প্রশাসন কোনো উদ্যোগ নেয়নি। মাস্টারপ্ল্যান ছাড়া আর কোনো অপ্রয়োজনীয় ভবন হতে দেওয়া হবে না।

নিপীড়নের বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর’ ব্যানারে সংবাদ সম্মেলন করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তাদের অন্য দাবিগুলো হলো- মীর মশাররফ হোসেন হল ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলের প্রাধ্যক্ষসহ হল প্রশাসনের বিরুদ্ধে আসা ধর্ষণে অভিযুক্তকে পলায়নে সাহায্য করার অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত কমিটি গঠন করে দ্রুততম সময়ে বিচার নিশ্চিত করতে হবে। আবাসিক হলগুলি থেকে মাদক ব্যবসার সিন্ডিকেট উৎখাত করতে হবে এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে সব অছাত্রকে হল থেকে তাড়াতে হবে। সেইসঙ্গে ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা জোরদার করার পাশাপাশি প্রক্টর ও নিরাপত্তা শাখার বিরুদ্ধে তদন্তসাপেক্ষে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং যৌন নিপীড়নবিরোধী সেল কার্যকর করতে হবে।

এছাড়া সংবাদ সম্মেলন শেষে তারা আগামী রোববার (১০ মার্চ) বিকেল ৩টা থেকে ট্রান্সপোর্ট চত্বরে একটি সংহতি সমাবেশের ঘোষণা করেন।

;

৭ মার্চ স্মরণে ইবি ছাত্রলীগের স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি

ছবি: বার্তা ২৪

‘রক্ত দিন জীবন বাঁচান’ স্লোগানে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ স্মরণে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) সাদ্দাম হোসেন হল শাখা ছাত্রলীগের আয়োজনে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) বেলা ১১ টা থেকে চলমান এই কর্মসূচি তে প্রায় ১০০ ব্যাগ রক্ত সংগ্রহ হয় বলে জানান আয়োজক ও সংগঠকরা।

পুরাতন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে অনুষ্ঠিত ওই ক্যাম্পের সার্বিক সহায়তায় ছিলো আছিয়া খাতুন মেমোরিয়াল রেড ক্রিসেন্ট, মাগুরা। সাদ্দাম হোসেন মুন্নার নেতৃত্বে পরিচালিত ক্যাম্পে ছয়জন প্যারামেডিক ও প্যাথলজিস্ট অংশ নেন। ক্যাম্প থেকে রক্তদাতাদের রক্ত গ্রহণকালে ডোনারকার্ড প্রদান করা হয়। এই কার্ডের বিনিময়ে তারা প্রয়োজনের সময় রক্তসহ আছিয়া খাতুন মেমোরিয়াল রেড ক্রিসেন্ট থেকে রক্তের পাঁচটি পরীক্ষা বিনামূল্যে পাবেন বলে জানান আয়োজকরা।

এসময় টিম লিডার সাদ্দাম হোসেন মুন্না বলেন, আজকের এই ৭ মার্চ স্মরণে ব্লাড ডোনেশন ক্যাম্পিং এর ফলে আমরা যতগুলো ব্যাগ রক্ত পাবো তা আমাদের মাগুরাবাসীর জন্য উপকারে আসবে। প্রতি তিন মাস অন্তর যদি আমাদের ডেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন উদ্যোগ নেয় তবে আমাদের রক্তের যে ঘাটতি তা থাকবে না আশা করি। থ্যালাসেমিয়াসহ অন্যান্য বেশকিছু রোগ রয়েছে যাদের নিয়মিত ব্লাড লাগে। তো এইধরনের উদ্যোগ নেয়া হলে এসব রোগীদের পাশে দাঁড়ানো যাবে।

রক্তদাতা ম্যানেজমেন্ট বিভাগের রায়হান তার অনূভুতি প্রকাশে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের চার বছরে আমি প্রথমবারের মতো রক্তদান করছি। আজ আমার রক্তের মাধ্যমে হয়তো অনেক মানুষের উপকার হবে। রক্তদানের মাধ্যমে নিজের শরীরের কোন তেমন কোনো ক্ষতি হয় না বরং অন্য কারও জীবন বাঁচাতে সাহায্য করে। আজকে আমি অন্য কারও জীবন বাঁচাতে সাহায্য করছি আরেকদিন আমার জীবন বাচাতে অন্যকেও সাহায্য করবে।

কর্মসূচির আয়োজক শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মৃদুল হাসান রাব্বি বলেন, দেশের ভাষার ইতিহাস কে স্মরণ করে আমাদের পুরনো শহীদ মিনার ঝোপঝাড়ে পড়ে থাকা থেকে পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করছি। ৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর স্মরণে মূলত আমরা রক্তদান কর্মসূচির আয়োজন করছি। দেশের ইতিহাসকে আগলে রেখে এমন একটি কাজের অংশ হতে পেরে আমি অবশ্যই গর্বিত। 

;

জাবি ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি আলিফ, সাধারণ সম্পাদক ইমন

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) সংসদের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এতে ৪৭ ব্যাচের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আলিফ মাহমুদকে সভাপতি এবং ৪৮ ব্যাচের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম ইমনকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৭ সদস্য বিশিষ্ট নতুন এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।

বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির কনফারেন্স রুমে ২দিনব্যাপী কাউন্সিল অধিবেশন শেষে নতুন এই কমিটি গঠন করা হয়। কাউন্সিল শেষে নতুন কমিটিকে শপথ পাঠ করান ছাত্র ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি দীপক শীল।

কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন ৪৭ ব্যাচের গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী আকাশ আহাম্মেদ। এছাড়া নতুন কমিটিতে আরও রয়েছেন: সহ-সভাপতি পদে মুক্তারুল ইসলাম অর্ক, রায়হান শরীফ প্রিন্স ও কাওছার আহমেদ। সহকারী সাধারণ সম্পাদক পদে হাসিব জামান, ইসহাক সরকার ও সাইফুল ইসলাম।

কোষাধ্যক্ষ পদে কাইমুল হক, দপ্তর ও প্রচার-প্রকাশনা সম্পাদক পদে তানজিম আহমেদ, শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদে মাঈশা নূসরাত, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে সাইদুল ইসলাম। এছাড়া কমিটিতে সদস্য হিসেবে আছেন সাব্বির হোসেন ও ফাতেমাতুজ্জোহরা।

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় নতুন কমিটির সভাপতি আলিফ মাহমুদ বলেন, অনিরাপত্তার কালো ছায়া গ্রাস করেছে পুরো বিশ্ববিদ্যালয়কে। ছাত্র সংসদ নির্বাচন না হওয়ায় একটি ছাত্র সংগঠন এখানে অপরাজনীতির মহল গড়ে তুলেছে। আবাসন সংকট, ডাইনিংয়ের খাবারের মানহীনতা, উইকেন্ড কোর্স চালু, নিয়োগে স্বজনপ্রীতি, উন্নয়নের নামে পরিবেশ ধ্বংস চলছে। এসব উত্তরণে, শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে ছাত্র ইউনিয়ন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন গড়ে তুলে প্রশাসন তথা রাষ্ট্রকে কল্যাণকর প্রগতিমুখী পথে চলতে বাধ্য করবে।

;

জবিতে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়ন শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা

ছবি: বার্তা ২৪.কম

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) কমিটির আয়োজনে ‘জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়ন এবং বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ)’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে সকাল ১০টায় এ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) কমিটির সদস্য সচিব ও রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. ওহিদুজ্জামানের সভাপতিত্বে প্রশিক্ষণ কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবীর চৌধুরী।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. ফজলুর রহমান রিসোর্স পার্সন হিসেবে উপস্থিত হয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল অনুষদ, ইনস্টিটিউট, বিভাগ ও দপ্তরের কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ প্রদান করেন।

প্রশিক্ষণটি সঞ্চালনা করেন ডেপুটি রেজিস্ট্রার ও এপিএ ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা মোহাম্মদ এমেল হক মোল্লা।

এ সময় নৈতিকতা কমিটির সদস্য অধ্যাপক ড. এস এম মাসুম বিল্লাহ, অধ্যাপক ড. নূরে আলম আব্দুল্লাহ এবং পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) ড. মো. মহসীন রেজাসহ প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *