সারাদেশ

যোগ্য প্রার্থীতার বিচারে এগিয়ে অ্যাডঃ রোকেয়া বেগম

ডেস্ক রিপোর্ট: যোগ্য প্রার্থীতার বিচারে এগিয়ে অ্যাডঃ রোকেয়া বেগম

অ্যাডঃ রোকেয়া বেগম

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রেশ কাটতে না কাটতেই এবার সংরক্ষিত নারী আসনে কারা আসবেন এ নিয়ে শুরু হয়েছে জনমনে জল্পনা-কল্পনা। আওয়ামীলীগের শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দের এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তারা তাদের সদুত্তরে বলেন এ বিষয়টি পুরোপুরি আওয়ামীলীগ নেত্রী, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করে। জননেত্রী শেখ হাসিনার উপর নির্ভর করলেও দলীয় উপদেষ্টা ও দলের সিনিয়র নেতাদের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে চুলচেরা বিচার-বিশ্লেষণের মাধ্যমে সংরক্ষিত আসনের প্রার্থিতা যাচাই বাছাই করা হয়। এই প্রক্রিয়ারই অংশ হিসাবে মনোনয়ন চান বীর মুক্তিযোদ্ধা এডঃ রোকেয়া বেগম। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামীলীগ, কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতির পদে অধিষ্ঠিত ও পেশাগতভাবে তিনি ছিলেন অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী।

বাঙালী জাতির গর্ব এই নারী বীর মুক্তিযোদ্ধার রয়েছে বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক পরিচিতি। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে এদেশের সকল রাজপথের আন্দোলনের সোচ্চার কন্ঠস্বর এডঃ রোকেয়া বেগম। বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক আদর্শে প্রভাবিত হয়ে জনগণের মুক্তি সংগ্রামের জন্য আজ অবধি লড়াই করেছেন। বঞ্চিত জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে কাজ করার পাশাপাশি নারী উন্নয়নে বৃহৎ পরিসরে কাজ করতে তিনি সংরক্ষিত নারী আসনে প্রার্থী হিসাবে একজন মনোনয়ন প্রত্যাশী।

ছাত্রজীবন থেকে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত অ্যাডঃ রোকেয়া বেগম। আইনশাস্ত্রে এল.এল.বি পাস করে বিসিএস পরীক্ষা দিয়ে তিনি মুনসেফ পদে সরকারী চাকুরীতে যোগদান করেন। জেলা জজের পদ থেকে অবসর গ্রহণের পর তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে তিনি বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামীলীগ, কেন্দ্রীয় কমিটির আইন বিষয়ক সম্পাদিকা হন। বর্তমানে একই সংগঠনের সহ-সভাপতি এর দায়িত্বপালন করেন।

জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত আসনে মনোনয়ন চাওয়া কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অ্যাডঃ রোকেয়া বেগম বলেন, “আমি দীর্ঘ সময় আওয়ামীলীগের বিভিন্ন সংগঠনে স্বপদে বহাল থেকে ঢাকা সহ সমগ্র বাংলাদেশের নারীদের শিক্ষা ও জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে আমি কাজ করেছি। পরবর্তিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে সমগ্র বাংলাদেশের নারীদের শিক্ষা ও জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে আমি কাজ করছি।পারিবরিকভাবে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক দীক্ষায় দীক্ষিত হয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যার সাহচর্যে থেকে দেশসেবায় ব্রত হয়ে দেশের মানুষের কল্যাণার্থে আমি সংরক্ষিত নারী আসনে সংসদ সদস্য হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করছি।”

অ্যাডঃ রোকেয়া বেগম বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় দুর্ধর্ষ গেরিলা বাহিনী, ক্র্যাক প্লাটুনের সদস্য ছিলেন। তার স্বামী বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত চক্ষু বিশেষজ্ঞ জনাব ডাঃ এস.এম. ওয়ালীউল্লাহ যিনি ৭৫ এর শোকাবহ ১৫ই আগষ্টের পর ছাত্রলীগের সক্রিয় সদস্য হওয়ার কারণে কারারুদ্ধ হয়েছিলেন। তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মরণে বিনামুল্যে দুঃস্থ ও অসহায় মানুষকে চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছেন। তৎকালীন বিএনপি সরকারের আমলে রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে ও আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দের মামলা পরিচালনা করার কারণে বহুসময় বিভিন্ন বিএনপি ও জামায়াতপন্থী নেতাদের হুমকি ও নির্যাতনের স্বীকার হন রোকেয়া বেগম।

উল্লেখ্য, অ্যাডঃ রোকেয়া বেগমের পিতা মরহুম নাসির উদ্দিন খান বৃটিশ আমলে জুরিবোর্ডের সদস্য ছিলেন। তার পূরপুরুষগণ ছিলেন কনকদিয়া পরগণার জমিদার। তার পুত্র অ্যাডঃ তাজওয়ার ওয়ালী আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত আছেন।

স্থানীয় নির্বাচনের প্রার্থীদের খেলাপি ঋণের তথ্য চায় ইসি

ছবি: বার্তা২৪.কম

আসন্ন কুমিল্লা ও ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন নির্বাচনসহ স্থানীয় সরকারের ২৩৩টি নির্বাচনে যারা অংশ নেবেন, তাদের খেলাপি ঋণের তথ্য চেয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) নির্বাচন কমিশনের উপ-সচিব এম. মাজহারুল ইসলাম এ সংক্রান্ত চিঠি আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবকে পাঠিয়েছেন।

এতে উল্লেখ করা হয়েছে, আগামী ৯ মার্চ অনুষ্ঠেয় ময়মনসিংহ ও কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়রের শূন্য পদ ও ঢাকা দক্ষিণ ও বরিশাল সিটি করপোরেশনের ৩টি সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের শূন্য পদসহ ৩টি পৌরসভার সাধারণ নির্বাচন এবং ৫টি পৌরসভার মেয়রের শূন্য পদসহ ১০টি পৌরসভার সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের শূন্য পদে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধি অনুসারে ঋণ খেলাপি ব্যক্তিগণ নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেন না। উল্লিখিত নির্বাচনে ঋণ খেলাপি ব্যক্তিগণ মনোনয়নপত্র দাখিল করলে যাতে তাদের প্রার্থী হিসেবে অযোগ্য ঘোষণা করা যায়, তার জন্য আইনে নির্ধারিত সকল ব্যাংক হতে ঋণ খেলাপি সংক্রান্ত তথ্য সরবরাহ করা আবশ্যক।

মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন বিকাল ৪টার পর মনোনয়নপত্র দাখিলকারীদের নাম, পিতা/মাতা/ স্বামীর নাম ও প্রয়োজনীয় অন্যান্য তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট ব্যাংক/আর্থিক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক স্বউদ্যোগে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের নিকট হতে সংগ্রহ করার জন্য এবং সে আলোকে বিভিন্ন ব্যাংক/আর্থিক প্রতিষ্ঠান হতে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারকে ঋণ খেলাপি সংক্রান্ত তথ্য সরবরাহ করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া প্রয়োজন।

নির্বাচন উপলক্ষে ঋণ খেলাপি সংক্রান্ত তথ্য মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের দিন কিংবা তার পূর্বে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারকে প্রদান এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণকে মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের সময় রিটার্নিং অফিসারের দফতরে উপস্থিত থাকার নির্দেশনা প্রদানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

;

নওগাঁ-২ আসনে সাধারণ ছুটি ঘোষণায় ইসির চিঠি

নওগাঁ-২ আসনে সাধারণ ছুটি ঘোষণায় ইসির চিঠি

নওগাঁ-২ আসনের সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ উপলক্ষে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

নির্বাচন কমিশনের উপসচিব এম মাজহারুল ইসলাম এ সংক্রান্ত একটি চিঠি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে পাঠিয়েছেন।

চিঠিতে জানানো হয়, আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নওগাঁ-২ আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচন উপলক্ষে ভোটগ্রহণের দিন অর্থাৎ ১২ ফেব্রুয়ারি (সোমবার) সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকায় (পত্নীতলা উপজেলা ও ধামরহাট উপজেলা) সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা প্রয়োজন।

এ অবস্থায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নওগাঁ-২ আসনে নির্বাচন উপলক্ষে ভোটগ্রহণের দিন অর্থাৎ ১২ ফেব্রুয়ারি সোমবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

এর আগে, নওগাঁ-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আমিনুল হকের মৃত্যু হওয়ায় এই আসনে ভোটগ্রহণ স্থগিত করে ইসি। আমিনুল হক নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক। ২০০৬ সালে নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলার নজিপুর পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হন। এ ছাড়া তিনি ১৯৮৬ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত একাধিকবার পত্নীতলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন।

বর্তমানে নওগাঁ-২ আসনের নির্বাচনে তিনজন প্রার্থী আছেন। তারা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য শহীদুজ্জামান সরকার, জাতীয় পার্টির প্রার্থী তোফাজ্জল হোসেন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আখতারুল ইসলাম।

;

ময়মনসিংহ-৯: নির্বাচনের সহিংসতায় আহত আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

নির্বাচনের সহিংসতায় আহত আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

ময়মনসিংহ-৯ (নান্দাইল) আসনে কেন্দ্র দখল নিয়ে সংঘর্ষে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত হন আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল জলিল (৫৫)। আজ চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকার সিএমএইচ হাসপাতালে মারা গেছেন তিনি।

রোববার (২৮ জানুয়ারি) নান্দাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল মজিদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নিহত আব্দুল জলিল শেরপুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং একই এলাকার মৃত কুমেদ আলীর ছেলে।

শেরপুর ইউনিয়ন কৃষকলীগের আহ্বায়ক হারুন অর রশিদ বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন শেরপুর ইউনিয়নের ইমাম হোসেন সরকারি উচ্চ-বিদ্যালয় কেন্দ্র দখল করার চেষ্টা করে সাবেক সংসদ সদস্য ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিনের সমর্থকরা। এই নিয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মেজর আব্দুস সালামের সমর্থকরা ফেরাতে গেলে দুই পক্ষের দাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এসময় স্বতন্ত্রপ্রার্থীর কর্মীর হামলায় গুরুতর আহত হন আব্দুল জলিল।

প্রথমে তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে ওই দিন রাতেই আব্দুল জলিলকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।

পরে মেজর আব্দুস সালাম পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসাবে শপথ নেয়ার পরদিন আহত আব্দুল জলিলকে ঢাকার সিএমএইচ হাসপাতালে ভর্তি করান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ সকাল ১০ টার দিকে আব্দুল জলির মারা যান।

নান্দাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম শাহান বলেন, কেন্দ্র দখলকে কেন্দ্র করে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিনের সমর্থকদের হামলায় আব্দুল জলিল গুরুতর আহত হন। আজ ঢাকার সিএমএইচে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা গেছেন।

আব্দুল জলিলের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন পরিকল্পনা মন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম। তিনি হত্যাকারীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।

ওসি মো. আব্দুল মজিদ বলেন, শুনেছি ভোটের দিনের মারামারিতে আহত আব্দুল জলিল মারা গেছেন। এই ঘটনায় গত ১৯ জানুয়ারি মামলা হলে তিনজনতে গ্রেফতার করা হয় এবং ১৫ জন আদালতে হাজির হয়।

এদের মাঝে একজন জেল হাজতে আছেন। আইন অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

;

ময়মনসিংহ-কুমিল্লা সিটি নির্বাচন: ভোটকেন্দ্র প্রস্তুতের নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

আসন্ন কুমিল্লা ও ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন (মসিক) নির্বাচনের ভোটকেন্দ্র আগামী ১ ফেব্রুয়ারির মধ্যে প্রস্তুতের জন্য নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

শনিবার (২৭ জানুয়ারি) ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব রৌশন আরা বেগম স্বাক্ষরিত নির্দেশনাটি সংশ্লিষ্ট মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, আগামী ৯ মার্চ অনুষ্ঠেয় ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের সাধারণ নির্বাচন, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১১ নং সাধারণ আসনের কাউন্সিলর, বরিশাল সিটি করপোরেশনের ৮ নং ও ২২ নং সাধারণ আসনের কাউন্সিলরের শূন্য পদে উপনির্বাচন ইভিএম’র মাধ্যমে। তাই ভোটকেন্দ্র স্থাপন ও ব্যবস্থাপনা নীতিমালা অনুযায়ী ভোটকেন্দ্রের তালিকা প্রস্তুত করে প্রস্তুতকৃত তালিকার ২ প্রস্থ হার্ড কপি (সফট কপিসহ) সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার মাধ্যমে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি মধ্যে নির্বাচন সাপোর্ট-১ শাখায় প্রেরণের জন্য সংশ্লিষ্ট সিনিয়র জেলা/জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে অনুরোধ করা হলো।

উপরিউক্ত সাধারণ/উপ-নির্বাচন উপলক্ষে ভোটকেন্দ্রের তালিকা উক্ত সময়ের মধ্যে ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে (ইএমএস) এন্ট্রি সম্পন্ন করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।

নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, ভোটকেন্দ্র স্থাপনের ক্ষেত্রে যতদূর সম্ভব সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিদ্যমান অবকাঠামোর সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে স্থায়ী ভোটকক্ষ স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ এবং ভবনের অবকাঠামোর অভ্যন্তরে ভোটকক্ষ স্থাপন করা গেলে সেক্ষেত্রে অস্থায়ী ভোটকক্ষ স্থাপনের প্রস্তাব পরিহারপূর্বক ভোটকেন্দ্রের তালিকা প্রেরণের জন্য অনুরোধ করা হলো।

সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা যথাসম্ভব ভোটকেন্দ্রসমূহ সরেজমিন পরিদর্শন করবেন এবং ভোটকেন্দ্র পরিবর্তন, নতুন ভোটকেন্দ্র স্থাপন ও অস্থায়ী ভোটকেন্দ্র ও ভোটকক্ষ স্থাপনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে প্রত্যয়ন প্রদান করবেন।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *