প্রেমে ব্যর্থ হয়ে শিক্ষক ঘরছাড়া, ফেরালো ডিবি
ডেস্ক রিপোর্ট: প্রেমে ব্যর্থ হয়ে শিক্ষক ঘরছাড়া, ফেরালো ডিবি
ছবি: বার্তা ২৪
টিউশনি করাকালীন ছাত্রীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে মাসুদ আলমের। সম্পর্কে বিচ্ছেদে ভারসাম্যহীন হয়ে ঘর ছাড়া মাসুদকে উদ্ধার করে পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা-লালবাগ বিভাগ।
শনিবার (২ ডিসেম্বর) স্পেশাল ব্রাঞ্চের তথ্যের ভিত্তিতে গোয়েন্দা-লালবাগ বিভাগের স্পেশাল অপারেশন টিমের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মো. রাকিবুল হাসানের নেতৃত্বে আব্দুল গনি রোডের রেল ভবনের সামনে থেকে মাসুদ আলমকে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার মাসুমকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশিদ।
হারুন অর রশিদ বলেন, ‘মাসুদ আলম টিউশনি করতো। দুই বোনকে পড়াতো ডালিয়া এবং ফারিয়া। টিউশনি করানোর সময় সে এক বোনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে আবদ্ধ হয়। পরে কোন ভাবে তাদের সম্পর্কে অবনতি হয় এবং মেয়ের মা জানতে পেরে তাকে অপমান করে বের করে দিয়ে মেয়েকে অন্য জায়গা বিয়ে দিয়ে দেয়। এরপর সে ভারসাম্যহীন হয়ে পরে। এই মানসিক ভারসাম্যহীন অবস্থা থেকেই সে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়।
তিনি বলেন, ‘২০২২ সালের ২৫ জুলাই মাসুদ আলম ইন্দিরা রোডের নিজ বাসা থেকে নিরুদ্দেশ হন। তার খোঁজ না পেয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করে তার পরিবার। যার নাম্বার ২২২১। বিষয়টি নিয়ে গোয়েন্দা পুলিশ কাজ করছিলো। দীর্ঘ সময় সন্তানের কোন খবর না পেয়ে তার বৃদ্ধ মা স্ট্রোক করে প্যারালাইজড হয়ে যান। আর বাবা প্রায় অন্ধ।’
ডিবি প্রধান বলেন, ‘স্কয়ার হাসপাতাল, আড়ং ও বাংলালিংকে চাকরি করা উচ্চ শিক্ষিত এ যুবককে মানসিক ভারসাম্যহীন অবস্থায় উদ্ধার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। দীর্ঘ এ সময় আলোর নিচে অন্ধকার হয়ে তিনি সাংবাদিক ও পুলিশের চোখের আড়ালে থেকে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় হোটেল বয় হিসেবে কাজ করেছেন। মানসিক ভারসাম্যহীনতার কারণে তিনি মাজার ও মন্দির থেকে খাবার সংগ্রহ করে খেয়েছেন। কখনো রাজধানীর ইত্তেফাক অফিসের নিচে আবার কখনো বিভিন্ন ফুটপাতে মশা-মাছির সাথে জীবন-যাপন করেছেন।’
তিনি বলেন, ‘জঙ্গিবাদ, মাদক ব্যবসা অথবা অন্য কোন অন্তর্ঘাতমূলক কাজে জড়িয়ে নিরুদ্দেশ হতে পারে মাসুদ আলম এই আশঙ্কা নিয়ে তাকে খুঁজছিলো অনেক সংস্থা। শনিবার স্পেশাল ব্রাঞ্চের তথ্যের ভিত্তিতে আব্দুল গনি রোডের রেল ভবনের সামনে থেকে তাকে উদ্ধার করে গোয়েন্দা পুলিশ। এরপর তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তার বাবা, বোন ও ভগ্নিপতি সাংবাদিক রাকিব খানের কাছে তুলে দেওয়া হয়।
ধানমন্ডি গভমেন্ট বয়েজ হাই স্কুল ও সিটি কলেজ থেকে পাস করে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি হতে বিবিএ এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি থেকে এমবিএ করা নিরুদ্দেশ মাসুদ আলমকে পেয়ে খুশি পরিবার।
শাহজালালে ৭ কোটি টাকার সোনাসহ ৪ যাত্রী আটক
সোনাসহ ৪ যাত্রী আটক
ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাত কোটি টাকার সোনাসহ ৪ যাত্রীকে আটক করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন ও ঢাকা কাস্টমস।
শনিবার (২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াইল হক।
তিনি জানান, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যের ভিত্তিতে পেস্ট ফর্মের গোল্ড, গোল্ড বিস্কুট এবং সোনার অলংকার উদ্ধার করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, আটক মো. আলী হোসেন ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স যোগে দুবাই থেকে আসেন এবং জসিম উদ্দিন (৪৭), লিটু মিয়া (৩৯) ও মোহাম্মদ জুম্মন খান এমিরেটস এয়ারলাইন্সে করে ঢাকা বিমানবন্দরে নামেন।
মোহাম্মদ জিয়াউল হক জানান, আটক চার যাত্রী বিমানবন্দরে অবতরণ করার পর এপিবিএন, এনএসআই ও কাস্টমস যৌথ আভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে যাত্রীদের সনাক্ত করে পায়ুপথে গোল্ড রয়েছে মর্মে সন্দেহের ভিত্তিতে তাদের আটক করা হয়। পরে উত্তরায় অবস্থিত হলি ল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টারে পাঠিয়ে এক্সরে করলে তাদের পায়ুপথে স্বর্ণের অস্তিত্ব লক্ষ্য করা যায়।
তিনি জানান, মো. আলী হোসেনের কাছ থেকে ৩টি ডিম্বাকৃতির পেস্ট গোল্ড (৮৮০ গ্রাম), গোল্ড বিস্কুট এবং অলংকারসহ মোট ১ কেজি ৯৪ গ্রাম সোনা পাওয়া যায়। জসিম উদ্দিনের কাছ থেকে ৯টি ডিম্বাকৃতির পেস্ট গোল্ড (১৯৫০ গ্রাম), গোল্ড বিস্কুট এবং অলংকারসহ মোট ২ কেজি ১৬৪ গ্রাম সোনা পাওয়া যায়। এছাড়া মোহাম্মদ জুম্মন খানের কাছ থেকে ১৫৩৪ গ্রাম সোনা পাওয়া যায়।
অপরদিকে লিটু মিয়ার কাছ থেকে ২১৬৪ গ্রাম সোনা পাওয়া যায়। সবমিলে আসামিদের কাছ থেকে ৭ কোটি টাকার সোনা পাওয়া যায়।
আটক চার যাত্রীর বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় মামলা করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
;
পুলিশের এসপি পরিচয়ে প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাৎ
ছবি: সংগৃহীত
কখনো পুলিশের এসপি আবার কখনো এডিশনাল এসপি। এসব পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন থানা বা ইউনিটের পুলিশ কর্মকর্তাদের ফোন দিয়ে প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাৎ করে আসছে একটি চক্র। এমন এক প্রতারক চক্রের সদস্য নওগাঁ জেলার মান্দা থানার বাংড়া এলাকার মো. হাসানের ২৬ বছর বয়সী ছেলে মো. সাগর প্রকাশ রিমন।
শনিবার (২ ডিসেম্বর) বিকেলে দামপাড়া সিএমপির কনফারেন্স রুলে সাংবাদিকদের কাছে এসব তথ্য তুলে ধরেন কাউন্টার টেরোরিজম বিভাগের সাইবার ইউনিটের দায়িত্বপ্রাপ্ত অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার আসিফ মহিউদ্দীন।
শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) নওগাঁ ও রাজশাহীর মোহনপুর থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করেছে চট্টগ্রাম নগর পুলিশের (সিএমপির) কাউন্টার টেরোরিজম বিভাগের সাইবার ইউনিট। এ সময় তার কাছ থেকে প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত মোবাইল ও সিম উদ্ধার করা হয়।
তিনি জানান, ‘গত ২৭ অক্টোবর প্রতারণার শিকার একব্যক্তি নগরীর সদরঘাট থানায় মামলা দায়ের করেন। সে মামলার আসামি সাগরকে গতকাল নওগাঁ ও রাজশাহী জেলায় অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত মোবাইল ও সিম উদ্ধার করা হয়।’
‘প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামি জানায়, সে নিজেকে পুলিশের এসপি, এডিশনাল এসপি পরিচয় দিয়ে ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে বিকাশ এবং নগদ একাউন্ট ব্যবহার করে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেয়। প্রথমে সে বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের কন্ট্রোল রুম নম্বর নিয়ে নিজেকে পুলিশের এসপি, এডিশনাল এসপি পরিচয় দিয়ে কল দেয়। পরে কন্ট্রোল রুম থেকে ওই থানা এলাকায় পুলিশ অফিসারের মোবাইল নম্বর নিয়ে তাকে কল দেয়। তাকে পুলিশ সুপার বা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পরিচয় দিয়ে স্থানীয় বিকাশ এজেন্টের সাথে কথা বলে কৌশলে তার মোবাইল নম্বর নিতো। পরে কৌশলে এজেন্টের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিতো। ইতিমধ্যে তিনি অসংখ্য ভুক্তভোগীর কাছ থেকে বিকাশ ও নগদ একাউন্টের মাধ্যমে মোটা অঙ্কের টাকা প্রতারণার মাধ্যমে হাতিয়ে নিয়েছে বলে জানায় কাউন্টার টেরোরিজম বিভাগের সাইবার ইউনিটের এই কর্মকর্তা।’
তিনি আরও জানান, ‘গ্রেফতার আসামি প্রতারণা চক্রের একজন সক্রিয় সদস্য। তার বিরুদ্ধে ডিএমপি, রাজশাহী, পাবনা ও নওগাঁ জেলার বিভিন্ন থানায় মাদকদ্রব্য, জালিয়াতি ও প্রতারণা সংক্রান্ত ৫টি মামলা তদন্তাধীন এবং আদালতে বিচারাধীন আছে। প্রতারক চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেফতার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
;
ভুয়া ফাইল বানিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থীকে বানানো হলো এনপিপির প্রার্থী!
ছবি: সংগৃহীত
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী-চান্দগাঁও) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় উপ কমিটির সদস্য আরশেদুল আলম বাচ্চু। দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় তিনি মনোনয়নপত্র জমা দেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেই। কিন্তু একটি পক্ষ মনোনয়নপত্র জমা নেওয়ার তালিকার একটি ভুয়া পোর্টেবল ডকুমেন্ট ফরম্যাটের (পিডিএফ) ফাইল ছড়িয়ে দেয়। তাতে বাচ্চুর নামের পাশে ‘স্বতন্ত্র’ মুছে জুড়ে দেওয়া হয় ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) প্রার্থী।
ওই পক্ষটি ভুয়া ফাইলটি বিভিন্ন গণমাধ্যমেও পাঠায়। সেটি অনুসরণ করে কিছু কিছু পত্রিকা বাচ্চুকে এনপিপির প্রার্থী হিসেবে খবরও প্রকাশ করে। এমন অপপ্রচারের বিষয়টি জানার পর বিস্মিত হয়ে পড়েন আরশেদুল আলম বাচ্চু।
আরশেদুল আলম বাচ্চু ও তার অনুসারীদের অভিযোগ, চট্টগ্রাম-৮ আসনে বাচ্চুর প্রতি মানুষের ব্যাপক আগ্রহ তৈরি হয়েছে। তাই বাচ্চুর জনপ্রিয়তায় প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে প্রতিপক্ষ এই অপপ্রচার শুরু করেছে।
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার আগে বাচ্চু চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের দফতর সম্পাদক ছিলেন। পাশাপাশি নগর ছাত্রলীগের আতুঁড়ঘর হিসেবে পরিচিত ওমরগনি এমইএস কলেজ ছাত্রসংসদের সাবেক সাধারণ সম্পাদকও ছিলেন তিনি। সে কারণে ছাত্রলীগ-যুবলীগের মধ্যে জনপ্রিয়তা আছে বাচ্চুর। পাশাপাশি সামাজিক ও মানবিক কাজের জন্য চট্টগ্রাম-৮ আসনে তার একটা ভালো পরিচিতি আছে। সেজন্য তিনি এবার ওই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন। তবে ওই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য নোমান আল মাহমুদকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়।
৩০ নভেম্বর চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন আরশেদুল আলম বাচ্চু। মনোনয়ন জমা দেওয়াদের তালিকার নথি পর্যালোচনা করে দেখা গেছে বাচ্চুকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেই অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
ভুয়া পিডিএফ ফাইল ছড়িয়ে এনপিপি প্রার্থী বানানোর চেষ্টাকে গভীর ষড়যন্ত্র হিসেবে উল্লেখ করেন আরশেদুল আলম বাচ্চু। তিনি বলেন, স্পষ্টই বোঝা যাচ্ছে এখানে স্বতন্ত্রের জায়গায় এনপিপি শব্দটা ষড়যন্ত্রমূলকভাবে জুড়ে দেওয়া হয়েছে। মূলত আমার সম্মানহানির জন্য ষড়যন্ত্র করে ভুয়া পিডিএফ বানিয়ে ছড়িয়েছে।
চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী-চান্দগাঁও) আসন থেকে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন মোট ১৩ জন। আরশেদুল আলম বাচ্চু ছাড়া বাকিরা হলেন—নোমান আল মাহমুদ (আওয়ামী লীগ), আবদুচ ছালাম (স্বতন্ত্র), বিজয় কুমার চৌধুরী (স্বতন্ত্র), এসএম আবুল কালাম আজাদ (বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট–বিএনএফ), সন্তোষ শর্মা (তৃণমূল বিএনপি), মোহাম্মদ ইলিয়াস (কল্যাণ পার্টি), সৈয়দ ফরিদ উদ্দিন (ইসলামিক ফ্রন্ট), কামাল পাশা (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি – এনপিপি), সোলায়মান আলম শেঠ (জাতীয় পার্টি), আবদুন নবী (ইসলামী ফ্রন্ট), মহিবুর রহমান বুলবুল (স্বতন্ত্র) এবং মনজুর হোসেন বাদল (বাংলাদেশ কংগ্রেস)।
;
ডেঙ্গুতে মৃত্যু ১, আক্রান্ত ৬০৫
ছবি: সংগৃহীত
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে ডেঙ্গ আক্রান্ত হয়েছেন ৬০৫ জন রোগী।
শনিবার (২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, মৃত ব্যক্তি ঢাকার বাসিন্দা। আক্রান্তদের মধ্যে ৪৬৬ জন ঢাকার বাইরে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। একই সময়ে সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৫৪৬ জন।
উল্লেখ্য, চলতি বছর ডেঙ্গুতে সারা দেশে এক হাজার ৬২৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। বছরের একই সময়ে আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন তিন লাখ সাত হাজার ৯১৯ জন।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছে্ন তিন হাজার ৪১৬ জন ডেঙ্গু রোগী। তাদের মধ্যে ৮৯৭ রোগী ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
;
সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।