সারাদেশ

‘স্বাধীনতার সুফল সবার কাছে পৌঁছাতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে’

ডেস্ক রিপোর্ট: ‘স্বাধীনতার সুফল সবার কাছে পৌঁছাতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে’

ছবি: বার্তা২৪.কম

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে অর্জিত স্বাধীনতার সুফল সবার কাছে পৌঁছে দিতে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির সাথে সাথে মানবিক ও বৈষম্যহীন সমাজ গঠনেও সবাইকে চেষ্টা করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ যখন সে লক্ষ্য পূরণে এগিয়ে যাচ্ছে তখন আন্দোলনের নামে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার অপচেষ্টা নেওয়া হচ্ছে। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে বাঙালি যে রকম বিজয় ছিনিয়ে এনেছিল এরকম একইভাবে সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে বাঙালি জয় লাভ করবে।

শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) দুপুরে নগর ভবনের সম্মুখ প্লাজায় মহান বিজয় দিবস-২০২৩ উপলক্ষ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন আয়োজিত ‘আলোচনা সভা ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান’ এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তাজুল ইসলাম বলেন, আজকের এই দিনটি অর্জিত হয়েছে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধভাবে স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত করেছিলেন এবং স্বাধীনতা পরবর্তীতে যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশকে গড়ার জন্য কাজ করে যাচ্ছিলেন। কিন্তু ষড়যন্ত্রকারীরা বাংলাদেশের উন্নয়নকে থমকে দেওয়ার জন্য জাতির পিতাকে ১৯৭৫ সালে সপরিবারে হত্যা করে। স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির সেই অপচেষ্টা সফল হয়নি। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ এগিয়ে চলেছে।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনা ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন নিয়ে অবিরাম কাজ করে যাচ্ছেন। বাংলাদেশ যখন দরিদ্র বাংলাদেশ ছিল তখন কেউ আমাদের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার শেখাতে আসেনি কিন্তু যখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজকে বাংলাদেশ নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে তখন আমাদেরকে নানা রকমের নীতিকথা শুনতে হচ্ছে। প্রতিবেশী অনেক দেশের তুলনায় অর্থনৈতিক ও সামাজিক সূচকে বাংলাদেশ যখন এগিয়ে আছে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যখন দেশকে মধ্যম আয়ের দেশের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তখনই স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি আন্দোলনের নামে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসসহ ডিএসসিসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

‘জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের কলম আরো শাণিত হোক’

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ

জঙ্গি-সন্ত্রাসী গোষ্ঠির বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের কলম আরো শাণিত করার আহ্বান জানান তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) বিজয় দিবসের দুপুরে রাজধানীর তোপখানা রোডে জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের বিজয় র‍্যালি উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘সাংবাদিকরা সমাজের আলোকবর্তিকার মতো। আগামী জানুয়ারির নির্বাচনে ফয়সালা হবে দেশ কি এগিয়ে যাবে না কি বিএনপির ‘টেক ব্যাক বাংলাদেশ’ শ্লোগানে পিছিয়ে যাবে। তাই সাংবাদিকদের আহ্বান জানাবো, জঙ্গি-সন্ত্রাসী গোষ্ঠির বিরুদ্ধে আপনারা কলম ধরেছেন, বক্তব্য দিচ্ছেন, এ সবই আরও শানিত হোক।’

‘আমরা যদি সবাই একযোগে এই সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, বর্বরতার বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলি, বাংলাদেশ থেকে এগুলো নির্মূল হতে বাধ্য’ প্রত্যয় ব্যক্ত করেন হাছান মাহমুদ।

ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরীর সভাপতিত্বে র‍্যালিপূর্ব সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন ও সহসভাপতি মানিক লাল ঘোষ।

ডিইউজে’র যুগ্ম সম্পাদক খায়রুল আলমের সঞ্চালনায় সংগঠনের সাবেক সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আজিজুল ইসলাম ভুইয়া, সাজ্জাদ আলম খান তপু, ডিইউজের বর্তমান ও সাবেক নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক অশোক দত্ত, এম এ মজিদ প্রমুখ র‍্যালিতে যোগ দেন।

;

বিএনপি নব্য হানাদার হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে: তথ্যমন্ত্রী

ড. হাছান মাহমুদ

বিএনপি আজ নব্য হানাদার হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে রাজধানীতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যেমন নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর হামলা চালিয়ে হত্যা করেছে, আজকে নব্য হানাদার হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে বিএনপি। জামায়াতকে সাথে নিয়ে তারা আজকে সাধারণ মানুষের ওপর পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করছে, সাধারণ মানুষকে জিম্মি করছে, গাড়িতে আগুন দিচ্ছে।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২৫ মার্চ এই ভবন থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেন। এই ভবন থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল একটি উন্নত সমৃদ্ধ রাষ্ট্র গঠন করা। স্বাধীনতার সাড়ে তিন বছরের মাথায় বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়। ফলে বঙ্গবন্ধু সব স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে যেতে পারেননি। কিন্তু আজ আমরা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নপূরণের পথে বহুদূরে এগিয়ে গিয়েছি।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, আজকে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে, খাদ্য ঘাটতি থেকে খাদ্যে উদ্বৃত্ত দেশে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশ আজকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে পৃথিবীর সামনে উপস্থাপিত হয়। দেশ জিডিপিতে পৃথিবীর ৩৫তম ও পিপিপিতে ৩১তম অর্থনীতির দেশে পরিণত হয়েছে।

‘বিএনপি-জামায়াতের এই ধ্বংসাত্মক অপরাজনীতি যদি না থাকতো বাংলাদেশ বহুদূর এগিয়ে যেত’ উল্লেখ করে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশকে স্বপ্নের ঠিকানায় নিয়ে যেতে হলে এই অপরাজনীতি এবং এই অপরাজনীতি যারা করে তাদের নির্মূল করতে হবে।’

;

নির্বাচন নিয়ে কথা বলতে আ.লীগ কার্যালয়ে সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যান

ছবি: বার্তা২৪

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে কথা বলতে সদ্য নিবন্ধন পাওয়া বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যান এসেছিলেন আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে। চট্টগ্রাম-২ আসন থেকে নৌকা চান দলটির চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ।

শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১২টায় আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। দুইজনের মধ্যে প্রায় আধা ঘণ্টা বাক্য বিনিময় হয়।

সম্প্রতি ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের জন্য সাতটি আসনে ছাড় দিয়েছে আওয়ামী লীগ। আসনগুলো হলো- কুষ্টিয়া-২, লক্ষ্মীপুর-৪, বগুড়া-৪, রাজশাহী-২, সাতক্ষীরা-১, বরিশাল-৩ এবং পিরোজপুর-২।

জানা গেছে, চট্টগ্রাম-২ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকার মনোনয়ন পেতে পারেন সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যান। ১৪ দলের শরিক বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি এ আসনের সদ্য সাবেক সংসদ সদস্য।

জোটের শরিক না হয়েও এবার আসন পেতে পারে সুপ্রিম পার্টি। বিষয়টি নিয়ে জোটের ভেতরে ও বাইরে চলছে নানান আলোচনা। এর মধ্যে হঠাৎই আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দেখা গেলো সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদকে।

আলোচনা শেষে বেলা সোয়া একটায় আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে বের হন সাইফুদ্দীন আহমদ।

বের হবার সময় সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ‘আজ মহান বিজয় দিবস। শুভেচ্ছা বিনিময় করেছি। এছাড়া নির্বাচন বিষয়ে কিছু কথা হয়েছে।’

নির্বাচন প্রসঙ্গে কি কথা হলো জানতে চাইলে সাইফুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘আমাদের কিছু প্রার্থী নিয়ে কথা বললাম, নির্বাচনের সার্বিক বিষয় নিয়ে কথা বললাম। আমরা যে সব আসনে ভালো প্রার্থী, জয়ের ব্যাপারে যেসব আসনে আশাবাদী সে সব বললাম। আমাদের কোনো প্রার্থী যেন ভোটের ব্যাপারে বাধা না পায়।’

তিনি বলেন, ‘তিনি (ওবায়দুল কাদের) আশ্বস্ত করেছেন, অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে।’

;

আজও সুখবর দিলেন না জাপা মহাসচিব

ছবি: সংগৃহীত

আজও (১৬ ডিসেম্বর) সুখবর দিলেন না জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। রোববার (১৭ ডিসেম্বর) সুখবর দিতে পারেন বলে জানালেন।

এর আগে, বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) জাপা মহাসচিব বলেছিলেন, আমার মনে হচ্ছে ১৫ ডিসেম্বর একটি সুখবর দিতে পারবো।

শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) জাতীয় পার্টির বনানী কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের পরিবেশ তৈরিসহ নানান বিষয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে বৈঠক চলছে। নির্বাচনের আগে পর্যন্ত আরও বৈঠক হবে। ইতিপূর্বে বৈঠকে নির্বাচনী কৌশল হিসেবে আসন সমঝোতার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। সংসদীয় গণতন্ত্রে স্পিকার ও বিজ্ঞ পার্লামেন্টারিয়ানদের আসনে অন্যদের প্রার্থী না দেওয়ার অনেক নজির রয়েছে। আমরাও কিছু আসনে তেমন কিছু করতে পারি কিনা সে আলোচনাও হয়েছে।

আলোচনার টেবিলে কতটি আসন এসেছে? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এসব বিষয়ে এখনই কিছু বলতে চাচ্ছি না। প্রেম করার সময় সবকিছু গোপন রাখার চেষ্টা করা হয়। আগেই সবাইকে জানালে সেটি সফল হওয়া কঠিন।

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট কিংবা মহাজোট করার কোন সম্ভাবনা নেই। আমরা ৩০০ আসনেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চাই। আমরা মনে করছি ভোটে নিরব বিপ্লব হবে। আমরা সরকার গঠন করার মতো আসন পাবো।

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানকে নির্বাচনে না যাওয়ার জন্য হুমকি ও থানায় জিডির গুঞ্জন প্রসঙ্গে বলেন, এ বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই। আমার ফোনেও অনেক হুমকি এসেছে, আমি এগুলো কেয়ার করি না, জিডিও করার প্রয়োজন মনে করিনি।

জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের মধ্যে এক ধরনের ক্ষোভ ও অস্থিরতা বিরাজ করছে। পার্টির চেয়ারম্যানের রহস্যজনক নিরবতা ও নেতাকর্মীদের এগিয়ে চলায় সংশয় বাড়ছে নির্বাচন অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে। অনেক প্রার্থী মনে করছেন আগামীকাল (১৭ ডিসেম্বর) ইউটার্ন নিতে পারে জাপা। প্রতীক বরাদ্দের চিঠি ইস্যু না করায় সেই সন্দেহ আরও জোরালো হচ্ছে।

আসন সমঝোতা হলে কি হবে, আর না হলে কি হবে সে নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে রয়েছেন অনেকেই। অনেকে আবার নিজের আসনটি টিক মার্ক (আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক প্রত্যাহার) তালিকায় তুলতে চেষ্টা করে যাচ্ছেন। কে-কে টিক মার্ক পাচ্ছেন, কতজন পাচ্ছেন সে আলোচনাই জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের প্রধান আলোচ্য বিষয়। টিক মার্কের প্রভাব নিয়েও চলছে তর্ক-বিতর্ক, ক্ষোভও। অনেকেই মনে করছেন টিক মার্কের (সমঝোতায় পাওয়া আসন) বিষয়টি গোপন থাকবে না। এতে অন্য প্রার্থীরা হতাশ হয়ে পড়বেন। যখন জানতে পারবেন তিনি টিক মার্কের তালিকায় নেই, তাহলে কেনো নিজের পয়সা খরচ করে নির্বাচন করবেন! যারা টিক মার্ক পাচ্ছেন না তারা নির্বাচন থেকে সরে যাবেন। দেখা যাবে বেশিরভাগ প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে গেছেন।

এসব গুঞ্জন নিয়ে দুপুর দু’টার দিকে বনানী পার্টি অফিসের সামনে বিক্ষোভ করেন বেশকিছু কেন্দ্রীয় নেতা। তারা কয়েক মিনিট ধরে স্লোগান দেন দালালি না রাজপথ, রাজপথ রাজপথ। আপোষ না সংগ্রাম-সংগ্রাম সংগ্রাম।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *