সারাদেশ

নির্বাচিত হয়ে যা বললেন সাবেক মন্ত্রী রাজিউদ্দিন

ডেস্ক রিপোর্ট: নির্বাচিত হয়ে যা বললেন সাবেক মন্ত্রী রাজিউদ্দিন

ছবি: সংগৃহীত

১৯৯৬ সালে নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলায় মাত্র দেড় কিলোমিটার পাকা সড়ক পেয়েছিলাম, এখন সেটা সাড়ে ৪ শত কিলোমিটার পাকা সড়ক হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই দেশের অন্যতম বৃহৎ রায়পুরা উপজেলার চরাঞ্চলসহ ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। এ সরকারের আমলেই অবশিষ্ট উন্নয়ন কাজ করা হবে বলে প্রতিশ্রুতি দেন সপ্তমবারের মত নরসিংদী-৫ (রায়পুরা) থেকে নির্বাচিত হওয়া সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু।

মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) দুপুরে রায়পুরায় নির্বাচনী কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

বঙ্গবন্ধুর সাথে রাজনীতিতে অংশ নেয়া বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদ আরও জানান, যাদেরকে নেতা বানিয়েছিলাম তাদের অনেকেই ভোটে আমার বিরোধিতা করেছেন। কিন্তু কর্মীরা করেননি বলেই ৭ম বারের মত বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছি।

রায়পুরায় যে সমস্ত উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাকি রয়েছে সেগুলো এই সময়েই করে ফেলবো। এরমধ্যে চরাঞ্চলের যোগাযোগের জন্য মেঘনা ব্রিজ, একটি মেডিকেল কলেজ এবং একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনসহ সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হবে। এ বিষয়ে তিনি সকলের সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।

ইসিতে নৌকার প্রার্থী বাদশার অভিযোগ

ছবি: সংগৃহীত

সুষ্ঠু নির্বাচনকে বিঘ্নিতসহ, নির্বাচনী আচরণবিধি ও আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ করেছেন রাজশাহী-২ আসনের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী, ১৪ দলীয় জোটের নেতা ও বাংলাদেশের ওয়ার্কাস পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা।

মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) প্রার্থীর পক্ষে তার আইনজীবী অভিযোগপত্র প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) বরাবর জমা দিয়েছেন।

অভিযোগ পত্রে আসনটিতে এই নির্বাচনকে ঘিরে যে-সকল অনিয়ম, চাপ প্রয়োগ, ভীতি প্রদর্শনসহ নানা ধরনের আচরণবিধি ও আইন লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে, সেগুলো তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সিইসির প্রতি আহবান জানিয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ফজলে হোসেন বাদশা।
অভিযোগ পত্রে দাবি করা হয়েছে, প্রচারণার শুরু থেকে ‘রাজশাহী সিটি করপোরেশন’ নামক স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানটি এর কর্মচারীদের সুনির্দিষ্টভাবে ‘কাঁচি’ প্রতীকের প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী তৎপরতায় যুক্ত করে। শুরু থেকেই এ প্রতিষ্ঠানটি সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে অন্তরায় তৈরি করে। ভোটের দিন সকালে সংবাদমাধ্যমের সামনে আমি সিটি করপোরেশনের এই ভূমিকা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করছে বলে আশঙ্কাও প্রকাশ করি। এমনকি সিটি করপোরেশনের সর্বোচ্চ ব্যক্তির নির্দেশে হাতে গোনা কয়েকজন ব্যতীত ওয়ার্ড কাউন্সিলররা নিজ নিজ ওয়ার্ডে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ‘কাঁচি’ প্রতীকে ভোট না দিলে সরকারি বিভিন্ন সেবা থেকে বঞ্চিত করার হুমকি দেন।

সিটি করপোরেশনের সর্বোচ্চ ব্যক্তির নির্দেশে এ আসনে হাতে গোনা কয়েকজন ব্যতীত সব ওয়ার্ড কাউন্সিলর টিসিবির সরকারি সুবিধাভোগীদের কার্ড আটকে রেখে ‘কাঁচি’ প্রতীকে ভোট না দিলে সেই কার্ড ও সুবিধা ফেরত দেয়া হবে না বলে হতদরিদ্র ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে হুমকি দেন। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে আমি অভিযোগও করি। নির্বাচনের আগের রাতে ২১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নিজাম উল আজিমকে এসব তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে যৌথ বাহিনী আটক করেও নিয়ে যায়। যদিও আর সব ওয়ার্ডে সেই একই প্রক্রিয়া চলমান থাকে।

নির্বাচনের দিন উল্লিখিত ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের নিজস্ব বাহিনী প্রতিটি ওয়ার্ডে ভোটকেন্দ্রে ‘নৌকা’ প্রতীকের ভোটারদের চিহ্নিত করে তাদের ভোটকেন্দ্রে আসতে নিরুৎসাহিত করে। এ ক্রমাগত হুমকি ও ভয়ভীতির কারণে ভোটের দিন ভোটাররা নির্ভয়ে ও নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে আসতে পারেননি। যার প্রভাব পড়েছে ভোট দেয়ার হারে। রাজশাহী-২ আসনে এ কারণেই নিম্নতম ভোট গ্রহণের হার ২৬ শতাংশের কাছাকাছি। নির্বাচনী প্রক্রিয়ার শুরু থেকেই রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের আওতায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে গৃহীত প্রকল্প সিডিসি’র কর্মীদের ‘কাঁচি’ প্রতীকের পক্ষে ব্যবহার করা হয়েছে।

প্রতিটি ওয়ার্ডে সিডিসি টাউন ফেডারেশন, সিএইচডিএফ, ক্লাস্টার ও সিডিসি কর্মীদের সরকারি সুযোগ সুবিধার প্রলোভন দেখিয়ে এবং ক্ষেত্রবিশেষে প্রয়োজনমাফিক সুবিধা বন্ধের হুমকি দিয়ে ‘কাঁচি’ প্রতীকের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ থেকে শুরু করে ভোট দিতেও বাধ্য করা হয়। অর্থাৎ, রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনকে পুরোপুরি ‘কাঁচি’ প্রতীকের প্রার্থীর পক্ষে এই নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে ব্যবহার করা হয়েছে।

উত্থাপিত অভিযোগসমূহ পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তের আবেদন জানিয়ে প্রার্থী আরও দাবি করেন, ১৫ নভেম্বর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরেও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন অব্যাহত রাখেন। যা শুধু আচরণবিধি লঙ্ঘনই নয়, গুরুতর অনিয়ম ও রাষ্ট্রীয় আইনেরও লঙ্ঘন।

;

জনগণের নয়, কারচুপির ভোটে পরাজিত হয়েছি: ইনু

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন১৪-দলীয় জোটের প্রার্থী জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেছেন, আমি জনগণের ভোটে নয়, কারচুপির ভোটে পরাজিত হয়েছি।

মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) দুপুরে কুষ্টিয়ার মিরপুরে উপজেলা জাসদের কার্যালয়ে ভোট পরবর্তী দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবারে তিনি এ কথা বলেন।

সারাদেশে ভোট অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে উল্লেখ করে হাসানুল হক ইনু বলেন, কিন্তু দুর্ভাগ্যেজনক হলো আমার এলাকা কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভেড়ামারা) আসনে আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর মাস্তান বাহিনী ভোটের সাত দিন আগে থেকে যে আতঙ্ক ছড়িয়েছে সেটা বন্ধ করা সম্ভব হয়নি এবং ভোটের দিন ১৬১টি কেন্দ্রের মধ্যে ১৮টি কেন্দ্রে অস্বাভাবিক ভোট প্রদান লক্ষ্য করা গেছে যা কারচুপির মাধ্যমে করা হয়েছে।

তিনি বলেন, অনিয়ম কর্তৃপক্ষের নজরে আনার পরেও কর্তৃপক্ষ ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয়েছে। আশা করি এটা সবাই তদন্ত করে দেখবেন এবং এর প্রতিকার ও বিহীত করবেন।

জোট ইস্যুতে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে ইনু বলেন, নির্বাচনী ঘটনা নিয়ে জোটে কোনো রাজনৈতিক প্রভাব পড়বে না। তবে নির্বাচন নিয়ে জোটের শরিকদের মধ্যে যে বিভ্রান্তি ও বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে সেটা অবশ্যই নিষ্পত্তি করতে হবে। একই সঙ্গে জোটের প্রার্থীর এলাকায় প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী স্বতন্ত্র প্রার্থীর গুন্ডাবাহিনীর যে আক্রমণ, হুমকি-ধামকি অত্যচার শুরু হয়েছে এটা অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। তা না হলে জোটের অভ্যন্তরে সুষ্ঠু পরিবেশ থাকবে না।

এ সময় কুষ্টিয়া জেলা জাসদের সভাপতি গোলাম মহসিন, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আলিম স্বপন, মিরপুর উপজেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক আহম্মদ আলিসহ দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

;

জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সংসদে যাবে জাপা: জি এম কাদের

ছবি: বার্তা২৪.কম

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির (জাপা) নির্বাচিত সংসদ সদস্যরা বুধবারই শপথ নেবেন বলে জানিয়েছেন দলটির চেয়ারম্যান জি এম কাদের।

মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় নগরীর সেনপাড়ার বাসায় রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলার দলীয় এমপি প্রার্থীদের নিয়ে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।

অবশ্য আজ সকাল থেকেই দলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছিল, জাতীয় পার্টির নির্বাচিতরা বুধবার শপথ নিতে সংসদে যাচ্ছেন না। বিষয়টি নিশ্চিত করে মঙ্গলবার সকালে দলের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্ন বলেছিলেন, আমরা বুধবার শপথ নিচ্ছি না। বৃহস্পতিবার আমাদের বৈঠক ডাকা হয়েছে। সেদিন আলোচনা করে শপথের বিষয়টি ঠিক করা হবে। পরে নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন দলটির চেয়ারম্যান জি এম কাদের।

এসময় জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, জনগণের প্রত্যাশা পূরণের লক্ষ্যে শপথ নিয়ে সংসদে যাবো । আমরা যেহেতু নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছি তাই এই মুহূর্তে শপথ না নিয়ে পিছু হটবো না।

তিনি বলেন, এই নির্বাচনে সরকার যেখানে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে চেয়েছে, সেখানে সুষ্ঠু করেছে। আর যেখানে চেয়েছে তাদের লোকজনকে জেতাবে সেখানে তারা জোর করে সিল মেরে আমাদের লোকজনকে হারিয়ে দিয়েছে।

বৈঠকের বিষয়ে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, রংপুর বিভাগে জাপার হেরে যাওয়া প্রার্থীরা অনেকেই হতাশায় ভুগতেছিলেন, তাই সবার সঙ্গে বসে সমস্যাগুলো শুনলাম এবং লিখিত স্টেটমেন্ট নিলাম। এই তথ্যগুলো পরবর্তীতে ফলোআপে কাজে লাগবে আমাদের।

এসময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান ও রসিক মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা, মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও প্রেসেডিয়াম সদস্য এস এম ইয়াসির, জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক হাজী আব্দুল রাজ্জাক প্রমুখ।

জাতীয় পার্টির নির্বাচিতরা হলেন—দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের (রংপুর-৩), মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু (কিশোরগঞ্চ-৩), কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ (চট্টগ্রাম-৫), রুহুল আমিন হাওলাদার (পটুয়াখালী-১), প্রেসিডিয়াম সদস্য মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী (ফেনী-৩), হাফিজ উদ্দিন আহমেদ (ঠাকুরগাঁও-৩), গোলাম কিবরিয়া (বরিশাল-৩), সেলিম ওসমান (নারায়ণগঞ্জ-৫), মো. আশরাফুজ্জামান (সাতক্ষীরা-২), মোস্তাফিজুর রহমান (কুড়িগ্রাম-১) ও শরিফুল ইসলাম (বগুড়া-২) । এদের মধ্যে রুহুল আমিন হাওলাদার ও আশরাফুজ্জামান ছাড়া বাকিরা বর্তমান সংসদের সংসদ সদস্য হিসেবে আছেন।

;

মত পাল্টে বুধবারেই জাপার শপথ

ছবি: সংগৃহীত

কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে মত পাল্টে বুধবার (১০ জানুয়ারি) শপথ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় পার্টি।

মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) সকাল ১১ টায় শপথ নেওয়ার তথ্য বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করেছেন দলটির যুগ্ম দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম।

বিকেলে তিনি বলেছিলেন, জাতীয় পার্টির নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যরা বুধবার শপথ নিচ্ছেন না। ১১ জানুয়ারি সংসদীয় দলের সভা ডাকা হয়েছে ওই বৈঠকের পর শপথের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জাতীয় পার্টি। অন্যদিকে পার্টির মহাসচিবও কিছু গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছিলেন বুধবার শপথ না নেওয়ার কথা।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত সংসদ সদস্যের শপথ গ্রহণের জন্য ১০ জানুয়ারি সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদের শপথ কক্ষে শপথ পড়াবেন একাদশ সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী।

পার্টি সূত্র জানিয়েছে, বুধবার শপথ না নেওয়ার বিষয়টি জানিয়ে পার্টির পক্ষ থেকে স্পিকারকে একটি চিঠি দেওয়া হয়েছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ছেড়ে দেওয়া ২৬ আসনসহ ২৬৫ আসনে প্রতিদ্বন্দিতা করে মাত্র ১১টি আসনে বিজয়ী হলে দলটির প্রার্থীরা। উন্মুক্ত কোনো আসনেই জয়ী হতে পারেনি দলটির নেতারা।

একাদশ সংসদের তুলনায় আসন সংখ্যা অর্ধেকে নেমে এসেছে জাতীয় পার্টির। একাদশে ২২টি আসনে জিতলেও এবার মাত্র ১১আসনে জিতেছে। কারচুপির অভিযোগ এনে ভোটের দিনেও ১১ জন প্রার্থী নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেয়।

জাপার নবনির্বাচিত সংসদ সদস্য:

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের রংপুর-৩ (সদর), মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল), সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী) কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার পটুয়াখালী-১ (সদর-মির্জাগঞ্জ-দুমকী) প্রেসিডিয়াম সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপু বরিশাল-৩ (মুলাদী-বাবুগঞ্জ), প্রেসিডিয়াম সদস্য মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী ফেনী-৩ (সোনাগাজী-দাগনভূঞা), প্রেসিডিয়াম সদস্য হাফিজ উদ্দিন আহমেদ ঠাকুরগাঁও-৩ (পীরগঞ্জ- রাণীশংকৈল), একেএম সেলিম ওসমান নারায়নগঞ্জ-৫ (সদর-বন্দর), একেএম মোস্তাফিজুর রহমান কুড়িগ্রাম-১ (ভুরুঙ্গামারী-নাগেশ্বরী), আশরাফুজ্জামান আশু সাতক্ষীরা-২ (সদর), শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ) আসন।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *