সারাদেশ

ত্রিশালে বালুবাহী ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত, আহত ৩

ডেস্ক রিপোর্ট: ত্রিশালে বালুবাহী ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত, আহত ৩

ছবি: বার্তা২৪.কম

ময়মনসিংহের ত্রিশালে বালু বোঝাই ট্রাকের ধাক্কায় আলাউদ্দিন (৫০) নামের এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আরও তিনজন আহত হয়েছেন।

রোববার (১৭ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ত্রিশালের ত্রিশাল বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন ইভা ফিলিং স্টেশন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত আলাল উদ্দিন উপজেলার কাঁঠাল ইউনিয়নের হদ্দেরভিটা গ্রামের ফকির বাড়ির শমশের আলীর ছেলে।

আহতরা হলেন- একই গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে রেজাউল করিম, একই ইউনিয়নের বালিয়ারপাড় গ্রামের ফজিলা খাতুন ও উপজেলার দরিল্লা গ্রামের ময়েজ উদ্দিনের ছেলে আকবর আলী।

স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী ও ত্রিশাল ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, রোববার বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে ত্রিশাল বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন ইভা ফিলিং স্টেশনের সামনে দুর্ঘটনা ঘটে। এতে বালুবাহী ট্রাক উল্টে মহাসড়কের ওপর পড়ে। এসময় যাত্রীবাহী একটি ভ্যানকে চাপা দিলে ভ্যানচালক ঘটনাস্থলেই নিহত হয় এবং আরও তিন যাত্রী আহত হয়। ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও পুলিশ সদস্যরা নিহতের লাশ ও আহতদের উদ্ধার করে।

এতে মহাসড়কের একপাশে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে ত্রিশাল থানা পুলিশের চেষ্টায় প্রায় দুই ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

ত্রিশাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক সুমাইয়া আক্তার লিজা বলেন, আহত দু’জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে এবং একজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

ত্রিশাল থানার ইনচার্জ (ওসি) কামাল হোসেন বলেন, আলাল উদ্দিনের মরদেহ আইনি প্রক্রিয়া শেষে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। ট্রাক জব্দ করা গেলেও চালক পলাতক রয়েছে।

কুমিল্লায় দুর্ঘটনা: চার ট্রেনের যাত্রা বাতিল

ছবি: বার্তা২৪.কম

কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলায় বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত হওয়ায় চারটি ট্রেনের যাত্রা বাতিল করা হয়েছে। চট্টগ্রামের সঙ্গে ঢাকা, জামালপুরের ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ হয়েছে। এতে অন্তত তিন হাজার যাত্রী ভোগান্তিতে পড়েছেন।

চট্টগ্রাম স্টেশনের ব্যবস্থাপক মো. মনিরুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, কুমিল্লায় ট্রেন দুর্ঘটনার কারণে দেশের অন্যান্য স্টেশনের সঙ্গে চট্টগ্রামে ট্রেনে যোগাযোগ সাময়িকভাবে বন্ধ রয়েছে। এর মধ্যে চারটি ট্রেনের যাত্রা বাতিল করা হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশনা পেলে ট্রেন চলাচলের বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, যাত্রা বাতিল হওয়া ট্রেনগুলো হলো চট্টগ্রাম থেকে বিকেল তিনটায় ঢাকাগামী মহানগর গোধূলি এক্সপ্রেস (৭০৩), ঢাকা থেকে রাত ১১টা ১৫ মিনিটে চট্টগ্রাম অভিমুখী তূর্ণা এক্সপ্রেস (৭৪২), দুর্ঘটনায় পড়া চট্টগ্রাম থেকে জামালপুরগামী সকাল সাড়ে ১১টায় বিজয় এক্সপ্রেস (৭৮৫) ও জামালপুর থেকে চট্টগ্রাম অভিমুখী রাত ৮টা ১০ মিনিটের বিজয় এক্সপ্রেস (৭৮৬)।

রেলওয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা যায়, এই চারটি ট্রেনে ২ হাজার ৮০০ আসন রয়েছে। অন্তত ৩ হাজার যাত্রী এসব ট্রেনে করে যাতায়াত করেন। কিন্তু ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তারা বিপাকে পড়বেন।

;

ফেনীতে আল্লাহর ৯৯ নাম সম্বলিত ইসলামিক ভাস্কর্যের উদ্বোধন

ছবি: বার্তা২৪.কম

ফেনীর মিজান রোডের মাথায় মহান আল্লাহর ৯৯ নাম সম্বলিত ও মহানবী হযরত মোহাম্মদ (স:) এর নাম সম্বলিত শান্তি চত্ত্বর নামে দৃষ্টিনন্দন ইসলামিক ভাস্কর্য উদ্বোধন করা হয়েছে।

রোববার (১৭ মার্চ) সন্ধায় শান্তি চত্ত্বরের উদ্বোধন করেন ফেনী-২ আসনের সংসদ ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারী। ফেনী পৌরসভার উদ্যোগে স্থাপিত এ ভাস্কর্যটি বাস্তবায়ন করেন পৌর মেয়র মোঃ নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজী।

এসময় নিজাম উদ্দিন হাজারী ল এমন দৃষ্টিনন্দন স্থাপনার ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন,মিজান ময়দানে জেলার সব বড় বড় পোগ্রাম হয়। এখানে ঈদের জামাতসহ আন্তর্জাতিক ক্বেরাত সম্মেলন হয়। সে ময়দানের সম্মুখে আল্লাহর নাম সম্বলিত এ শান্তি চত্ত্বর নিসন্দেহে প্রশংসনীয়।

তিনি বলেন, আমরা ধর্মপ্রাণ মুসলমান আমাদের জন্য এসব আবেগের। এমন ভাস্কর্য পৃথীবীর কোথাও নেই। এ প্রথম ফেনীতে এটি স্থাপন হয়েছে।ফেনীর মানুষ শান্তিতে বিশ্বাসী আমরা শান্তিতে থাকতে চাই।

এ বিষয়ে পৌর মেয়র মোঃ নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজী বলেন ফেনী পৌরসভার অর্থায়নে ইসলামিক ভাস্কর্যটি নির্মাণ করা হয়েছে। মুসলিম দেশ হিসেবে ইসলামের বিভিন্ন নিদর্শন, আল্লাহ ও রাসূলের নাম মানুষের সামনে উপস্থাপন করা মুসলমান হিসেবে আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। সেই দায়িত্ববোধ থেকে এটি স্থাপন করা হয়েছে।

তিনি বলেন, এগুলো দেখে মানুষ যাতে আল্লাহ ও রাসূলের এবং ধর্মের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে। এছাড়াও ফেনী পৌরসভার বিভিন্ন জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে ইসলামিক নিদর্শন স্থাপনের মাধ্যমে মুসলিম রাষ্ট্রের স্বীকৃতি এখান থেকে আরো বেশি উন্মোচিত হবে।

পৌরসূত্রে জানা যায়, ২ মাসে এর কাজ সমাপ্তি করেন নিউ স্মার্ট জেনারেল সার্ভিস নামে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান, এই ভাস্কার্যটিতে ৭ হাজার এলইডি লাইট রয়েছে।এছাড়াও ভাস্কর্যটি উপরে চারটি এলইডি জায়ান্ট স্ক্রিন বসানো হয়েছে। যার মাধ্যমে কোরআন তেলাওয়াত, ওয়াজ মাহফিল, বিভিন্ন ইসলামিক প্রোগ্রাম ও সাংস্কৃতিক প্রোগ্রাম প্রচার করা হবে বলে জানানো হয়।

এ সময় ফেনী আলিয়া কামিল মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা মাহমুদুল হাসান,প্যানেল মেয়র জয়নাল আবেদিন লিটন হাজারী, ফেনী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মুফতি সাইফুল্লাহ, কোর্ট মসজিদের খতিব মাওলানা মীর হোসেন, বিভিন্ন মসজিদের ইমাম ও মাদ্রাসার শিক্ষক সহ স্থানীয় গন্যগণ্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

;

যোগাযোগ করেনি দস্যুরা. খাবার পাঠানোর উপায় খুঁজছে মালিকপক্ষ

জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ

আগের অবস্থানেই ২৩ নাবিকসহ জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজটিকে নোঙর করে রেখেছে জলদস্যুরা। অর্থাৎ এখনো জাহাজটি সোমালিয়ার গোদবজিরান উপকূল থেকে প্রায় ৪ নটিক্যাল মাইল দূরে অবস্থান করছে। কিন্তু জিম্মি করার ছয় দিন পেরিয়ে গেলেও জলদস্যুদের কাছ থেকে এখন পর্যন্ত সাড়া মেলেনি। তবে সব নাবিকই সুস্থ আছেন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।

ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম ব্যুরোর বরাতে জাহাজটির অবস্থান নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ মার্চেন্ট মেরিন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন। তিনি বলেন, জাহাজটি আগের অবস্থানেই নোঙর করা আছে। অর্থাৎ সেটি সোমালিয়ার গ্যারাকাদ থেকে প্রায় ৪০ নটিক্যাল মাইল দক্ষিণে এবং গোদবজিরান উপকূল থেকে ৪ নটিক্যাল মাইল দূরে অবস্থান করছে। জলদস্যুদের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কেউ যোগাযোগ করেনি। তবে নাবিকেরা সুস্থ আছেন।

গত বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) বেলা ১টায় প্রথমে সোমালিয়ার গ্যারাকাদ উপকূল থেকে ২০ নটিক্যাল মাইল দূরে জাহাজটিকে নোঙর করেছিল দস্যুরা। পরে সন্ধ্যার থেকে উপকূলের আরও কাছে নিয়ে মাত্র ৭ নটিক্যাল মাইল দূরে নোঙর করা হয়। তবে পরবর্তীতে শুক্রবার বিকেল তিনটার দিকে জাহাজটিকে বর্তমানে অবস্থানে সরিয়ে নিয়ে আসে দস্যুরা।

মোজাম্বিকের মাপুতু বন্দর থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাওয়ার পথে মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় বেলা দেড়টায় জাহাজটিতে উঠে নিয়ন্ত্রণ নেয় সোমালিয়ার জলদস্যুরা। জাহাজটিতে ৫৫ হাজার টন কয়লা রয়েছে। জাহাজে থাকা ২৩ নাবিকের সবাই বাংলাদেশি। পরে জাহাজটিকে সোমালিয়ার উপকূলের দিকে নিয়ে যায় জলদস্যুরা।

জাহাজে খাবার পাঠানোর উপায় খুঁজছে মালিকপক্ষ

ভারত মহাসাগরে সোমালিয়ার জলদস্যুর কবলে পড়া বাংলাদেশের পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর জিম্মি থাকা ২৩ নাবিকের খাবার ও পানি নিয়ে সংকট দেখা দিতে পারে। কেননা জিম্মি নাবিকদের পাশাপাশি জলদস্যুরা খাবার খাওয়ায় জাহাজে থাকা খাবার ও পানির চাহিদা বেড়েছে।

বাণিজ্যিক জাহাজে কর্মরত একজন নাবিক জানান, এক বন্দর থেকে আরেক বন্দরে যেতে যত দিন সময় লাগে, তার চেয়ে এক থেকে দুই সপ্তাহের বেশি খাবার মজুত রাখা হয় জাহাজে। তবে কোনো কারণে গন্তব্যে পৌঁছাতে দেরি হতে পারে—এমন আশঙ্কায় শুকনো খাবার বেশি দিনের জন্য মজুত রাখা হয়। এমভি আবদুল্লাহ-তে ২৫ দিনের খাবারের মজুদ ছিল। পাশাপাশি ২০০ টন সুপেয় পানি ছিল। কিন্তু জলদস্যুরাও খাবারে ভাগ বসায় সেটি এখন দ্রুতই কমে আসবে।

এমন পরিস্থিতিতে খাবার ও পানির বিষয়ে জিম্মি জাহাজের মালিক কবির গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বলেন, দস্যুদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে খাবারের বিষয়টি শুরুতে আলোচনা করা হবে। তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে জাহাজে খাবার ও পানি সরবরাহের ব্যবস্থা নিয়েও পরিকল্পনা নিয়েছি আমরা। এখন যত দ্রুত দস্যুদের সঙ্গে যোগাযোগ হবে, ততই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা যাবে।

;

বিজয় এক্সপ্রেস লাইনচ্যুতির ঘটনা তদন্তে কমিটি

ছবি: বার্তা২৪.কম

কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলায় বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত হওয়ায় ঘটনায় পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে রেলওয়ে। বগি লাইনচ্যুত হওয়ার সঠিক কারণ খুঁজে বের করে প্রতিবেদন জমা দিতে ৩ দিনের সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে।

রোববার (১৭ মার্চ) বিকেলে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা আনিসুর রহমানকে প্রধান করে বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক (চট্টগ্রাম) মো. সাইফুল ইসলাম এ কমিটি গঠন করেন।

পাঁচ সদস্যের কমিটির অন্যরা হলেন- চট্টগ্রাম বিভাগীয় প্রকৌশলী-১ মো. আবদুল হানিফ, সংকেত ও টেলিযোগাযোগ কর্মকর্তা জাহেদ আরেফীন পাটোয়ারী, চট্টগ্রাম বিভাগীয় যান্ত্রিক প্রকৌশলী (লোকো) সাজিদ হাসান এবং বিভাগীয় যান্ত্রিক প্রকৌশলী (ক্যারেজ ও ওয়াগন) সজীব হাসনাত।

রেলওয়ে কর্মকর্তা ও তদন্ত কমিটির প্রধান আনিসুর রহমান বলেন, বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত হওয়ার ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন করা হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে জেনেছেন, রেললাইন বেঁকে যাওয়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। এ সময়ে এ ধরনের ঘটনা আগে কখনো ঘটেনি। কী কারণে ট্রেনের বগিগুলো লাইনচ্যুত হলো, তা তদন্তের মাধ্যমে খুঁজে বের করা হবে।

এর আগে, বেলা ২টার দিকে কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে উপজেলায় রেললাইন বেঁকে চট্টগ্রাম থেকে আসা জামালপুরগামী ‘বিজয় এক্সপ্রেস’ ট্রেনের ১৮টি বগির মধ্যে ৯টি বগি লাইনচ্যুত হয়। এতে সারাদেশের সঙ্গে রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে আছে। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত থাকলেও কারও আঘাতই গুরুতর নয় বলে জানিয়েছেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা ডা. দেবদাস দেব।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *