সারাদেশ

শাকিবের সঙ্গে নিজের সম্পর্ক খোলাশা করলেন বুবলী

ডেস্ক রিপোর্ট: শাকিবের সঙ্গে নিজের সম্পর্ক খোলাশা করলেন বুবলী

সন্তান বীরকে নিয়ে বুবলী ও শাকিব খান / ছবি : ফেসবুক

ঈদকে সামনে রেখে স্যাটেলাইট চ্যানেল নাগরিক-এর ‘বলা না বলা’ অনুষ্ঠানে এসেছিলেন বর্তমান সময়ে ঢালিউডের আলোচিত চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী। চ্যানেলটির অনুষ্ঠান প্রধান ও জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক কামরুজ্জামান বাবু ছিলেন উপস্থাপকের দায়িত্বে। অনুষ্ঠানে বাবুর কড়া কড়া প্রশ্নের সাবলীল জবাব দিলেন বুবলী। জানালেন ব্যক্তিগত জীবনের হাড়ির খবরও। কথায় কথায় বাবুর প্রশ্নের জবাবে এটাও বললেন, ‘আমাদের (শাকিব-বুবলী) বিবাহবিচ্ছেদ ঘটেনি!’

এমন আরও অসংখ্য প্রশ্নের উত্তর বেশ অকপটেই দিয়েছেন বাংলা সিনেমার এই অভিনেত্রী। দুই পর্বে সাজানো বিশেষ এই আয়োজনটি ৮ ও ৯ এপ্রিল রাত ৮টায় প্রচার হবে।

শবনম বুবলী /  ছবি : ফেসবুক অনুষ্ঠানটি নিয়ে কামরুজ্জামান বাবু বলেন, ‘দর্শকদের চাহিদার কথা শতভাগ মাথায় রেখে ঈদকে সামনে রেখে সাজানো হয়েছে অনুষ্ঠানটি। এখানে প্রাণখুলে নানা বিষয়ে কথা বলেছেন বুবলী। আমার বিশ্বাস অনুষ্ঠানটি দর্শক বেশ উপভোগ করবেন। কারণ সাম্প্রতিক সময়ে বুবলীকে নিয়ে ঘটে যাওয়া নানা ইস্যুও উঠে এসেছে এই আলাপে।’

বলা দরকার, ২০১৬ সালে অভিষেকের পর থেকে প্রতি বছরই নিয়মিত মুক্তি পাচ্ছে তার সিনেমা। নায়িকা হিসেবে এবারের ঈদেও ছবি সংখ্যায় এগিয়ে থাকছেন তিনি। এছাড়া ঈদের অন্যতম আকাক্সিক্ষত ছবি ‘দেয়ালের দেশ’ রয়েছে তার ঝুলিতে। মিশুক মনি নির্মিত এই ছবিতে তার সঙ্গে আছেন শরিফুল রাজ। টিজার, গান, পোস্টার ইত্যাদি বিবেচনায় এটিকে ঈদের সেরা ছবি বলেও অনুমান করছেন অনেকে। এছাড়া জসিম উদ্দিন জাকির পরিচালিত ‘মায়া : দ্য লাভ’ নিয়েও পর্দায় আসছেন বুবলী। এখানে তার সঙ্গে তিন নায়ক—সাইমন সাদিক, জিয়াউল রোশান ও আনিসুর রহমান মিলন।

ঈদে মুক্তি পাচ্ছে বুবলী অভিনীত দুটি ছবি, ‘মায়া’ ও ‘দেয়ালের দেশ’ নিজের দুটি সিনেমা নিয়ে বুবলীর বার্তা, “কে কোন সিনেমা দেখবে, এটা তার ব্যক্তিগত পছন্দ। তবে আমি চাই, দর্শক আমার দুটি সিনেমাই দেখুক। দুটো দুই প্যাটার্নের সিনেমা, ‘দেয়ালের দেশ’র বুবলীর সঙ্গে ‘মায়া’র বুবলীকে মেলাতে পারবেন না। ইতোমধ্যে গান, টিজার ইত্যাদি সবাই ভালোভাবে গ্রহণ করেছেন, আশা করি ছবিগুলো দেখলে আরও বেশি উপভোগ করবেন।”

দেশি-বিদেশি ১৮০ শিল্পীর ১১ গান নিয়ে আসছে ‘কোক স্টুডিও বাংলা সিজন থ্রি’

শায়ান চৌধুরী অর্ণব, হাবিব ওয়াহিদ, প্রীতম হাসান ও ইমন চৌধুরী

গত দুই সিজনের সাফল্যের পথ ধরে আসছে ১৩ এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে ‘কোক স্টুডিও বাংলা’ সিজন থ্রি।

‘কোক স্টুডিও বাংলা’ থেকে একটি লিখিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সারা বাংলাদেশ ও পৃথিবী থেকে ১৮০ জনের বেশি সুরকার ও শিল্পীকে নিয়ে নতুন এই সিজনের যাত্রা শুরু হচ্ছে। দর্শক-শ্রোতাদের হৃদয় ছুঁয়ে যাবে এবং তাদের মনে গেঁথে থাকবে, এমন কিছু গান ও মিউজিক্যাল ফিউশন নিয়ে আসবেন তারা।

 শায়ান চৌধুরী অর্ণব তৃতীয় সিজনে থাকবে বিভিন্ন ধারার শিল্পীদের পরিবেশিত নানা ধরনের মোট ১১টি গান। প্রথম দুই সিজনের মতোই এই সিজনেও মিউজিক কিউরেটর হিসেবে আছেন শায়ান চৌধুরী অর্ণব। সঙ্গীত প্রযোজক হিসেবে তার সাথে আরও থাকবেন প্রীতম হাসান, ইমন চৌধুরী, শুভেন্দু দাশ শুভ এবং অন্যান্যরা।

তৃতীয় সিজন নিয়ে অর্ণব বলেন, ‘দারুণ কিছু গান নিয়ে দেশীয় সংস্কৃতি উদযাপন করতে আরও একবার হাজির হচ্ছি আমরা। এই সিজনে গান ও স্টোরিটেলিংয়ের ক্ষেত্রে আরও নতুনত্ব আনার চেষ্টা করেছি। যাতে সৃজনশীলতার প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতি আরও বেশি ফুটে উঠবে। ট্র্যাডিশনাল থেকে আধুনিক সুর, সবকিছু মিলিয়ে কোক স্টুডিও বাংলা’র তৃতীয় সিজন হয়ে উঠবে শৈল্পিক বৈচিত্র্য ও সৃষ্টিশীলতা প্রকাশের এক অনন্য প্ল্যাটফর্ম।’

হাবিব ওয়াহিদ প্রথম দুই সিজনের জনপ্রিয়তা বিদেশি শিল্পীদের তৃতীয় সিজনে অংশগ্রহণের জন্য উৎসাহিত করেছে বলে জানায় ‘কোক স্টুডিও বাংলা’। নতুন সিজনে অর্ণব, প্রীতম, ইমন চৌধুরী ও মেঘদলসহ বেশ কিছু পরিচিত মুখকে নতুন গান নিয়ে ফিরতে দেখা যাবে। এছাড়াও প্রথমবারের মতো এ আয়োজনে গাইবেন জনপ্রিয় শিল্পী হাবিব ওয়াহিদ।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের দর্শক-শ্রোতাদের মাঝে সফলভাবে বাংলা গানকে জনপ্রিয় করে তুলেছে ‘কোক স্টুডিও বাংলা’। এই ভক্তদের ৮০ শতাংশের কিছু বেশি বাংলাদেশের। দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে আছে যথাক্রমে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র। প্রথম দুই সিজনে প্ল্যাটফর্মটির ইউটিউব ভিউ সংখ্যা ৪৪৬ মিলিয়ন এবং সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা ৩৩ লাখ।

ইমন চৌধুরী ও অর্ণব নতুন সিজনের ভিজ্যুয়াল আউটপুট পরিচালনা করেছেন ডোপ প্রোডাকশন-এর কৃষ্ণেন্দু চট্টোপাধ্যায় এবং রানআউট ফিল্মস-এর আদনান আল রাজীব। ‘কোক স্টুডিও বাংলা’র অফিশিয়াল মিউজিক স্ট্রিমিং পার্টনার স্পটিফাই এবং ইউটিউবে শোনা যাবে গানগুলো।

;

জন্মদিনে আল্লু অর্জুনের ভক্তদের জন্য বিশেষ চমক

‘পুষ্পা টু’ সিনেমাতে আল্লু অর্জুন / ছবি: সংগৃহীত

দক্ষিণ ভারতের জনপ্রিয় অভিনেতা আল্লু অর্জুন। ২০২১ সালে প্রকাশ পায় তার সিনেমা পুষ্পা। সিনেমা প্রকাশের পর থেকেই তা নেটিজেনের মধ্যে ঝড় তুলে দেয়। সিনেমার ২য় কিস্তির আবদার আসতে থাকে তখন থেকেই । পরিচালক এবং প্রযোজকরা কথা দেয় শিঘ্রই আসবে পুষ্পা টু।

আজ ৮ এপ্রিল অভিনেতা আল্লু অর্জনের জন্মদিন। জন্মদিনের এই শুভ ক্ষণে পুষ্পা সিনেমা সংশ্লিষ্টরা দর্শকের উপহার দিলো পুষ্পা: ২ সিনেমার টিজার। প্রকাশ পাওয়ামাত্র দর্শকের মধ্যে উত্তেজনার ঝড় তুলেছে টিজার। পর্দায় অর্জুনকে দেখে চমকে গেছে সকলে। এ যেন ভিন্ন এক রূপ।

‘পুষ্পা টু’  সিনেমার পোস্টারে আল্লু অর্জুন / ছবি: সংগৃহীত সারা গায়ে নীল রঙে যেন কোনো দেব অবতরে অর্জুন। গায়ে লাল শাড়ি, কপালে তিলক, টানা টানা চোখ, পায়ে ঘুঙ্গুর, হাতে চুড়ি, কানে দুল তার সাথে গলা ভর্তি মালা। মন্দিরে হাজার হাজার মানুষের ভিড়ে উপস্থিত হয় পুষ্পা। দুর্দান্ত অ্যাকশনের ঝলকও পাওয়া টিজারে।

টিজার প্রকাশের পর সিনেমা নিয়ে দর্শকদের উত্তেজনা আরও বেড়েছে। সিনেমাটি প্রকাশ পাবে ভারতের স্বাধীনতা দিবসের দিন। সবাই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে ১৫ আগস্টের। গতকাল(৭ এপ্রিল) সিনেমার একটি নতুন পোস্টারও প্রকাশ করা হয়েছিল। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছিল টিজারের কথা।    

গত কয়েক বছর ধরে ভক্তদের দক্ষিণ ভারতের সিনেমার দিকে ঝোঁক বেড়েছে। সেই কারণেই বলিউডের শীর্ষস্থানীয় তারকাদের মতোই এখন দক্ষিণের নায়কদের সিনেমকার জন্য অধির আগ্রহে থাকেন দর্শক। সেই কারণেই দর্শকদের প্রতিও তারকাদের কিছুটা দায়বদ্ধতা থাকে।

;

তারকা সন্তানদের ওপর কৃতির তিব্র ক্ষোভ

কৃতি শ্যানন / ছবি : ফেসবুক

গত বছর তেমন সুবিধা করতে না পারলেও ২০২৪ সালটা দারুণ কাটছে বলিউডের গ্ল্যামার গার্ল কৃতি শ্যাননের। এ বছরের শুরুর দিকেই মুক্তি পায় শাহেদ কাপুরের সঙ্গে তার ‘তেরি বাতো মে অ্যায়সা উলঝা জিয়া’ ছবিটি। এতে এক রোবট মানবীর ভূমিকায় অভিনয় করে সফলতা পেয়েছেন কৃতি।

আর সম্প্রতি এসেছে টাবু ও কারিনার সঙ্গে ‘ক্রু’। পরপর দুটি সিনেমাই সুপারহিট। তবে ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে নাকি তাকে অনেক সংগ্রাম করতে হয়েছে। সম্প্রতি পিংকভিলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তারকা সন্তানদের বিরুদ্ধে নিজের ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন অভিনেত্রী।

`ক্রু’ ও ‘তেরি বাতো মে অ্যায়সা উলঝা জিয়া’ ছবির পোস্টার ক্যারিয়ারের শুরুতে একাধিকবার বলিউডের তারকা সন্তানেরা তার তুলনায় বেশি সুযোগ পেতেন বলে জানিয়েছেন কৃতি। বিষয়টা কখনো কখনো তাকে হতাশাগ্রস্ত করে তুলত বলেও মন্তব্য করেন অভিনেত্রী।

কৃতি বলেন, ‘একটা সময়ে জানতাম, আমার সম্ভাবনা অনেক বেশি। আরও গভীর কোনো চরিত্রের অপেক্ষায় থাকতাম। নিজেকে নতুন করে প্রমাণ করতে চাইতাম। কিন্তু সেটা হতো না।’
পিংকভিলাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কৃতি আরও বলেন, ‘ভালো কোনো চরিত্র না পেলে আপনি নিজের প্রতিভা দেখানোর যথেষ্ট সুযোগ পাবেন না। ভালো সুযোগের জন্য আমাকে দীর্ঘদিন অপেক্ষা করতে হয়েছে।’

কৃতি শ্যানন /  ছবি : ফেসবুক টাইগার শ্রফের বিপরীতে ‘হিরোপান্তি’ ছবিতে বলিউড অভিষেক হয় কৃতির। কৃতি জানান, তার কাছে যখন কম সুযোগ ছিল, তখন তারকা সন্তানদের অনেকেই সহজেই কাজ পেতেন।

কৃতি বলেন, ‘তারকা পরিবারের সন্তানদের দেখতাম, কী সহজে কিছু না করেই কাজ পাচ্ছে। দেখে অবাক হতাম।’

কৃতি শ্যানন /  ছবি : ফেসবুক অন্য একটি সাক্ষাৎকারে ইন্ডাস্ট্রির ঐক্য প্রসঙ্গেও মন্তব্য করেছেন ‘মিমি’ ছবির অভিনেত্রী। কৃতি বলেন, ‘শুধু করতে হবে বলে প্রশংসা করে লাভ নেই।

যদি প্রশংসা করতেই হয়, তাহলে মন থেকে করা উচিত। ইন্ডাস্ট্রিতে আমি ঐক্য দেখি না। একটা ছবি ভালো ব্যবসা করলে কতজন সত্যিই খুশি হন, তা জানি না।’

;

গীতিকারদের ঘাড়ে সব দোষ দিলেন আসিফ!

আসিফ আকবর / ছবি : ফেসবুক

প্রায় দুই যুগের পেশাদার সংগীতজীবন গায়ক আসিফ আকবরের, যেটার আনুষ্ঠানিক শুরু হয় ২০০১ সালের ৩০ জানুয়ারি। এদিন দেশের অডিও ইন্ডাস্ট্রির ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় ও ব্যবসা সফল অ্যালবাম ‘ও প্রিয়া তুমি কোথায়’ প্রকাশিত হয়। বাংলাদেশের শ্রোতা তো বটেই, বিশ্বের অন্য দেশের বাংলাভাষীরাও চিনে ফেলে কুমিল্লার এই তরুণকে।

এই অ্যালবাম প্রকাশের পর আসিফকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। ক্যাসেটের যুগের এই গায়ক এখনো দাপিয়ে বেড়ালেও গান প্রকাশের নতুন মাধ্যম সম্পর্কে নিজের মতো করে জানার চেষ্টা করে চলেছেন।

আসিফ তার ফেসবুকে লিখেছেন, ‘ইউটিউব নিয়ে কখনোই গবেষণা করিনি। ছোট ভাই আতিক আকবর করপোরেট মহাজন। একদিন জার্নিতে মোবাইল নিয়ে চেক করে দেখল, ঠিক কোন ধরনের শ্রোতা এবং কোন দেশে আমার গান বেশি শোনা হয়। ছোটটা একটু কাঠখোট্টা টাইপের, আবেগ কম হিসাব বেশি। এসব তথ্য ইচ্ছা করেই জানতে চাই না। ক্যাসেট-সিডি আমলের গায়ক আমি, ভার্চ্যুয়াল জগতের জ্ঞান ভালোও লাগে না। তারপরও সে বলে, বিজনেস ডেভেলপমেন্টের জন্য এসব জানা উচিত।’

আসিফ আকবর /  ছবি : ফেসবুক ছোট ভাই আতিক আকবরের উৎসাহে ডিজিটাল বিজনেস সম্পর্কে জানার চেষ্টা করছেন। আবার কোন কোন দেশ থেকে কোন বয়সীরা তার গান শুনছেন এসবও জানলেন। ফেসবুকে সেই তথ্য জানিয়ে আসিফ লিখলেন, ‘জানলাম, বাংলাদেশের বাইরে আমার গানের শ্রোতা প্রথম ইন্ডিয়ায়, দ্বিতীয় মালয়েশিয়া, তৃতীয় সৌদি আরবে। আরও জানলাম, ১৮ থেকে ৩৬ বছর বয়সী শ্রোতার সংখ্যাই ৯০%। শিশু, মধ্যবয়সী এবং সিনিয়র সিটিজেনদের মধ্যে আমার গান প্রভাব বিস্তার করেনি এখনো। সবচেয়ে হতাশাজনক তথ্য হচ্ছে, মাত্র ১৬% মেয়েরা আমার গান পছন্দ করে! ৮৪% তরুণ যুবকদের কাছে আমার গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে, এটাই সান্ত্বনা।’

মেয়েদের কাছে জনপ্রিয়তা কম-এমনটা আসিফকে হতাশ করেছে। সেই হতাশার দায়ভারটা তুলে দিয়েছেন গাওয়া গানের গীতিকারদের ওপর।

আসিফ আকবর /  ছবি : ফেসবুক বিষয়টি উল্লেখ করে আসিফ লিখেছেন, ‘মেয়েদের কাছে আমার অজনপ্রিয়তার কারণ গীতিকবিরা। তারা ধারাবাহিকভাবে মেয়েদের নানা রকম অভিনয়, ছলনা, প্রতারণা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আমার মুখ দিয়ে গান বের করেছে। গানের ব্যাপারে গীতিকার-সুরকারই মুখ্য, আমি সিম্পল গায়কমাত্র। অথচ তাদের কারণে আজ মেয়ে শ্রোতার সংখ্যা খুব গরিব অবস্থায় আছে। পরিসংখ্যান অবশ্য সব সময়ই দুমুখো সাপ। প্রতিষ্ঠা পাওয়ার আগে বিয়ে করেছি, সেটা নিয়ে একটা হালকা ক্ষোভ থাকতে পারে! এত দিন পরও সেই ক্ষোভ অটুট রয়েছে জেনে আতঙ্কিত হলাম! মেয়েরা যেন আমার গান শোনে—এখন সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *