সারাদেশ

সায়মা ওয়াজেদকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালকের অভিনন্দন

ডেস্ক রিপোর্ট: সায়মা ওয়াজেদকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালকের অভিনন্দন

ছবি : সংগৃহীত

অটিজমের একজন দৃঢ় প্রবক্তা ডাব্লিউএইচও’র দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া আঞ্চলিক অফিসের আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে নিয়োগ লাভ করায় সায়মা ওয়াজেদকে অভিনন্দন জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা’র (ডাব্লিউএইচও) মহাপরিচালক টেড্রোস আধানম ঘেব্রেইসাস।

আধানম ঘেবেইসাস এক্স হ্যান্ডেল থেকে একটি পোস্টে লিখেছেন, ‘দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সদস্য রাষ্ট্রগুলো এবং নির্বাহী বোর্ডের আপনার ওপর আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে।’

তিনি লিখেছেন, প্রায় দুই বিলিয়ন জনসংখ্যার ১১টি দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পরিচালনার দায়িত্ব সায়মাকে দেওয়া হয়েছে। এই অঞ্চলটি অত্যন্ত বৈচিত্র্যময় এবং স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জের পরিসীমাও সমানভাবে বৈচিত্র্যময়।

ডাব্লিউএইচও আরও ডিজি লিখেছেন, ‘অবশ্যই, আপনি একা নন। আপনাকে আঞ্চলিক অফিসে একটি অত্যন্ত নিবেদিত ও প্রতিভাবান দল সহযোগিতা প্রদান করছে। আপনার প্রতি আমার এবং সদর দফতরে আমার সহকর্মীদের পূর্ণ সমর্থন ও বিশ্বাস রয়েছে। আমি আপনার সঙ্গে কাজ করার জন্য উন্মুখ।’

এর আগে গত বছরের ১ নভেম্বর ডব্লিউএইচওর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের (এসইএআরও) পরিচালক নির্বাচিত হন সায়মা ওয়াজেদ। সেদিন নয়াদিল্লি­তে ডব্লিউএইচওর আঞ্চলিক কমিটির ৭৬তম অধিবেশনে এ ভোটাভুটি হয়। ওই পদের জন্য সায়মা ওয়াজেদের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন নেপালের ড. শম্ভু প্রসাদ আচার্য। সদস্য দেশগুলো ৮-২ ভোটে সায়মা ওয়াজেদকে আঞ্চলিক পরিচালক মনোনীত করে।

অটিজম ও নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিসঅর্ডারবিষয়ক বাংলাদেশ জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারপারসন সায়মা ওয়াজেদ ডব্লিউএইচওর মানসিক স্বাস্থ্যবিষয়ক বিশেষজ্ঞ উপদেষ্টা প্যানেলেরও সদস্য। বাংলাদেশে অটিজম আক্রান্ত ব্যক্তিদের মুখপাত্র হিসাবে উদ্ভাবনী কাজের জন্য ডব্লিউএইচওর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলে অটিজমবিষয়ক শুভেচ্ছাদূত হিসাবেও তিনি দায়িত্ব পালন করছেন।

সায়মা ওয়াজেদ ১৯৯৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মনোবিজ্ঞানে স্নাতক এবং ২০০২ সালে ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিতে স্নাতকোত্তর করেন। ২০০৪ সালে স্কুল সাইকোলজির ওপর বিশেষজ্ঞ ডিগ্রি পান। ব্যারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় তিনি বাংলাদেশের নারীদের উন্নয়নের ওপর গবেষণা করেন। তার সেই গবেষণাকর্ম ফ্লোরিডার একাডেমি অব সায়েন্সেস থেকে ‘শ্রেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক উপস্থাপনা’ হিসাবে স্বীকৃতি পায়।

২০০৮ সাল থেকে শিশুদের অটিজম এবং স্নায়বিক জটিলতা নিয়ে কাজ করছেন সায়মা ওয়াজেদ। ২০১১ সালে ঢাকায় অটিজমবিষয়ক প্রথম দক্ষিণ এশীয় সম্মেলন আয়োজনের মূল ভূমিকায় ছিলেন তিনি। এছাড়া ২০১৩ সাল থেকে ডব্লিউএইচওতে মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ পরামর্শক হিসাবে কাজ করছেন। ২০১৪ সালে সংস্থাটি তাকে ডব্লিউএইচও এক্সিলেন্স পুরস্কারে ভূষিত করে। গত আগস্টে চ্যাথাম হাউজের গ্লোবাল হেলথ প্রোগ্রামের একজন সহযোগী ফেলো হিসাবে যোগ দেন সায়মা ওয়াজেদ। ২০২২ সাল থেকে তিনি সেখানে ইউনিভার্সাল হেলথ কমিশনার হিসাবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।

বিদেশি পর্যটক বাড়াতে মনোযোগ দিতে হবে : মন্ত্রী ফারুক খান

ছবি : সংগৃহীত

দেশের পর্যটনের অপার সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে পর্যটন খাতের বিদ্যমান সমস্যা চিহ্নিত করে তার সমাধানে দ্রুত উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান। তিনি বলেন, বিদেশি পর্যটকদের জন্য ভিসা সহজীকরণ, দ্রুততম সময়ে ভিসা প্রদান, অন-অ্যারাইভাল ভিসার আওতা বাড়ানো নিয়ে স্বররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পর্যটন ভবনে অবস্থিত বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড ও পর্যটন করপোরেশন পরিদর্শনকালে কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় মন্ত্রণালয়ের সচিব মোকাম্মেল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে প্রধানমন্ত্রীর ভিশন স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে পর্যটন খাতের সবাইকে চিন্তাভাবনা ও কাজে স্মার্ট হতে হবে। সবাই মিলে আন্তরিকভাবে কাজ করলে পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন হবেই। এ শিল্পে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবেই। আমাদের পর্যটনে বেসরকারি খাত ও ট্যুর অপারেটররা গুরুত্বপূর্ণ অংশীজন। পর্যটনে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে তাদের সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।

ফারুক খান বলেন, দেশের মানুষের জীবনমান উন্নয়নের কারণে অভ্যন্তরীণ পর্যটক বেড়েছে। এটি আনন্দের কথা। এখন বিদেশি পর্যটক বাড়াতে মনোযোগ দিতে হবে। বিদেশি পর্যটকরা যেন বাংলাদেশের পর্যটন সম্পর্কে জানতে পারে, সে জন্য উদ্ভাবনী প্রচারকৌশল কাজে লাগাতে হবে। তাদের জন্য বিমানবন্দরে বিশেষ সার্ভিস চালু এবং দক্ষ ট্যুর গাইড তৈরির বিষয়েও গুরুত্ব আরোপ করেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, আমাদের সংস্কৃতিকে ঠিক রেখেই বিদেশি পর্যটকদের কাছে দেশের পর্যটন আকর্ষণকে সঠিকভাবে তুলে ধরতে হবে। আমাদের পর্যটন গন্তব্যগুলো জনপ্রিয় করে তুলতে হবে। পাশাপাশি ইকো ট্যুরিজম, অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরিজম ও কালিনারি ট্যুরিজমের ওপর গুরুত্ব দিতে হবে।

;

কারামুক্ত গার্মেন্ট শ্রমিকনেতা বাবুল হোসেন

ছবি : সংগৃহীত

গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতির সাধারণ সম্পাদক ও পোশাকশ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধির আন্দোলনের নেতা বাবুল হোসেন উচ্চ আদালতের রায়ে জামিন পেয়ে কারামুক্ত হয়েছেন। গাজীপুরে জেলা কারাগার থেকে মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় তিনি মুক্ত হন।

মুক্তির পর শ্রমিকনেতা বাবুল হোসেনকে জেলগেটে ফুলের শুভেচ্ছা জানান গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতির কেন্দ্রীয় সভাপ্রধান তাসলিমা আখতার।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জুলহাস নাইন, সহসাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াদুল ইসলাম প্রমুখ। এ ছাড়া বাবুল হোসেন স্ত্রী পোশাকশ্রমিক লাইজু আক্তারও জেলগেটে উপস্থিত ছিলেন।

জামিনে মুক্ত হয়ে বাবুল হোসেন বলেন, ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলায় অন্যায়ভাবে আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। শ্রমিক আন্দেলন দমন এবং সামাজিক ও আর্থিকভাবে হয়রানি করার জন্য আমাকে জেলে পুরে রেখেছিল। আমি ন্যায়বিচার চাই; চাই সব শ্রমিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করা হোক। এখনও গাজীপুর জেলে শতাধিক শ্রমিক ও কয়েকজন নেতা বন্দী আছেন। তাদের সবার মুক্তি চাই।’

এদিকে মঙ্গলবার রাতে গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতির সভাপ্রধান তাসলিমা আখতার এক বিবৃতিতে জানান, ৬৯ দিন কারা নির্যাতন ভোগ করে জামিনে জেল থেকে বের হয়েছেন বাবুল হোসেন। পোশাকশ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে আন্দোলনে নেতৃত্বমূলক ভূমিকার জন্যই তাকে সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলায় ১৪ নভেম্বর গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ। পরে ৩০ অক্টোবরের গাড়ি পোড়ানো মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, গত ১০ জানুয়ারি উচ্চ আদালতে বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও মো. খায়রুল আলমের দ্বৈত বেঞ্চে শ্রমিকনেতা বাবুল হোসেনের জামিন মঞ্জুর হয়।

জামিন শুনানি করেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। তাকে সহযোগিতা করেন আইনজীবী রিপন বড়ুয়া ও ফুয়াদ হাসান।

;

সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে বিজিবি-বিএসএফ সীমান্ত সভা অনুষ্ঠিত

ছবি : সংগৃহীত

অবৈধ অনুপ্রবেশসহ মাদকদ্রব্য ও অবৈধ মালামাল চোরাচালান নিরোধ এবং পারস্পরিক সম্পর্ক উন্নয়ন নিয়ে পার্বত্য রাঙামাটির দূর্গম সীমান্তের ওপারে বিজিবি-বিএসএফের সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে সীমান্ত সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে জানিয়েছে রাঙামাটি বিজিবি সেক্টর কর্তৃপক্ষ।

মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) দুপুরে ছোটহরিণা ব্যাটালিয়নের (১২ বিজিবি) ত্রিপুরাঘাট বিওপির বিপরীতে শিলকর-১ বিএসএফ বিওপির সন্নিকটে ভারতের অভ্যন্তরে রাঙামাটির বিজিবি সেক্টর কমান্ডার ও ভারতের আইজল এর বিএসএফের সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে ওই সীমান্ত সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত সভায় অবৈধ অনুপ্রবেশসহ মাদকদ্রব্য ও অবৈধ মালামাল চোরাচালান নিরোধ এবং পারস্পরিক সম্পর্ক উন্নয়নের বিষয় নিয়ে বিষদ আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছে রাঙামাটি বিজিবি সেক্টর কর্তৃপক্ষ।

বিজিবি কর্মকর্তা অতিরিক্ত পরিচালক(অপারেশন) কর্তৃক প্রেরিত প্রেস র্বাতায় এসব তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

উক্ত প্রেস বার্তায় জানানো হয়, রাঙামাটির ভারত সীমান্তবর্তী এলাকায় সার্বক্ষণিক স্বাভাবিক পরিস্থিতি ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সকল প্রকার কার্যক্রম গ্রহণের বিষয়ে একমত পোষণ করেছে বিজিবি-বিএসএফ।

সভায় বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন রাঙামাটি বিজিবি সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল মোঃ আনোয়ার লতিফ খান, বিপিএম (বার), পিএসসি এবং ভারতের পক্ষে বিএসএফের নেতৃত্ব দেন বিএসএফ আইজল সেক্টরের ডিআইজি শ্রী কল্যাণ কান্তি মজুমদার-পিএমএমএস।

এ ছাড়াও বাংলাদেশের পক্ষে ৪ জন অধিনায়ক ও ৩ জন ষ্টাফ অফিসারসহ মোট ৭ জন এবং বিএসএফের পক্ষে ৩ জন কমান্ড্যান্ট ও ২ জন স্টাফ অফিসারসহ মোট ৫ জন উক্ত সভায় অংশগ্রহণ করেন।

;

দেশে প্রথম রোবটের মাধ্যমে পরানো হলো হার্টের রিং

ছবি : সংগৃহীত

জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের হৃদরোগ চিকিৎসায় সর্বাধুনিক প্রযুক্তি রোবটিক এনজিওপ্লাস্টি বা রোবট দিয়ে দেশে প্রথমবারের মতো হার্টের রিং বাসানো শুরু হয়েছে। রবিবার দুজন হৃদরোগীর হার্টে বিনামূল্যে রোবটের মাধ্যমে রিং পরানো হয়।

রোবটিক সার্জারির এই অস্ত্রোপচার করেন হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডা. প্রদীপ কুমার কর্মকার ও তার বিশেষায়িত টিম। এই চিকিৎসা পদ্ধতিটির উদ্বোধন করেন জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. কামরুল হাসান মিলন ও কার্ডিওলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. মো. সালাউদ্দিন।

চিকিৎসকরা জানান, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতসহ বিশ্বে ১৬০টি দেশে রোবোটিক এনজিওপ্লাস্টি (রোবট দিয়ে হার্টের রিং পরানো) সেন্টার রয়েছে। এর মধ্যে ভারতে ছয়টি সেন্টার রয়েছে। রোবটিক এনজিওপ্লাস্টি বর্তমানে পৃথিবীতে হার্টের রিং পরানোর সর্বাধুনিক প্রযুক্তি।

কার্ডিওলজিস্টরা এখনও ক্যাথল্যাবে রোগীদের কাছে গিয়ে হার্টের রিং পরান। এর সর্বশেষ আবিষ্কার হলো রোবোটিক এনজিওপ্লাস্টি অর্থাৎ রোবট দিয়ে হার্টের রিং পরানো। এর মাধ্যমে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞরা রোগীর চেয়ে দূরে থেকে নিখুঁতভাবে হৃদরোগীদের হার্টের ধমনীতে রিং পরান।

রোবটের বর্ণনা দিয়ে চিকিৎসকরা বলেন, এই রোবটের দুটি অংশ থাকে। একটি হলো রোবটের হাত; যা ক্যাথল্যাবে থাকে। আরেকটি থাকে কন্ট্রোল সেকশন, যেখান থেকে মূলত কার্ডিওলজিস্ট পুরো রিং পরানো কার্যক্রমটি দূর থেকে সম্পন্ন করে থাকেন।

রোবটিক এনজিওপ্লাস্টি বা রোবট দিয়ে হার্টের রিং পরানোর তিন ধরনের সুবিধা আছে জানিয়ে ডা. প্রদীপ কুমার কর্মকার বলেন, ‘রোবটিক এনজিওপ্লাস্টির প্রথম সুবিধা হলো হার্টের রিং পরানোর জটিল প্রক্রিয়াটি রোবটের মাধ্যমে খুব সূক্ষ্ম ও নিখুঁতভাবে করা যায়। অনেক সময় হার্টের রিং নিখুঁতভাবে পজিশন করার জন্য এক মিলিমিটার সামনে অথবা এক মিলিমিটার পিছনে নেওয়ার প্রয়োজন হয়। কিন্তু হাত দিয়ে করলে নিখুঁতভাবে এই কাজটি করা কঠিন হয় কিন্তু রোবটের মাধ্যমে নিখুঁতভাবে এটি সম্পন্ন করা যায়।’

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *