সারাদেশ

ভেজাল উপাদানে খাবার তৈরি, ৩ প্রতিষ্ঠানকে ৬ লাখ টাকা জরিমানা

ডেস্ক রিপোর্ট: ভেজাল উপাদানে খাবার তৈরি, ৩ প্রতিষ্ঠানকে ৬ লাখ টাকা জরিমানা

অস্বাস্থ্যকর-ভেজাল খাবার তৈরি, ৩ প্রতিষ্ঠানকে ৬ লাখ টাকা জরিমানা

চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্বাস্থ্যকর ও ভেজাল উপাদান দিয়ে খাবার তৈরিসহ নানা অপরাধে তিন প্রতিষ্ঠানকে ৬ লাখ টাকা জরিমানা করেছে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ।

মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে পরিচালিত এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন সংস্থাটির নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সোহেল রানা।

এসময় মাসুদ এগ্রো ফুড প্রসেসিং কোম্পানি লিমিটেডকে চার লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া আধুনিক চকলেট ফ্যাক্টরি ও নুর সুইটস নামের আরও দুই প্রতিষ্ঠানকে এক লাখ করে দুই লাখ টাকা জরিমানা আরোপ করেন তিনি।

চট্টগ্রাম জেলা নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফারহান ইসলাম বলেন, মাসুদ এগ্রো ফুড প্রসেসিং কোম্পানি লিমিটেড কোম্পানি তাদের ‘হিনতা’ নামে বাজারজাত করা খাদ্য পণ্যে মেয়াদোত্তীর্ণ ঘি ব্যবহার করে খাদ্যপণ্য উৎপাদন করে। পাশাপাশি বিক্রির জন্য পচা শুঁটকি সংরক্ষণের দায়ে চার লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

একই দিন অপর দুটি প্রতিষ্ঠান যথাক্রমে আধুনিক চকলেট ফ্যাক্টরি ও নুর সুইটসে অভিযান চালিয়ে এক লাখ করে দুই লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। আধুনিক চকলেট ফ্যাক্টরি নিবন্ধন হীন চকলেট উৎপাদন করছিল এবং কাঁচামাল সংরক্ষণে অব্যবস্থাপনা ও পণ্যের মেয়াদে গোঁজামিল পাওয়া গেছে।

নূর সুইটস’এ অত্যন্ত নোংরা, অস্বাস্থ্যকর, অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ, বর্জ্য ভেজাল সংরক্ষণ, পোড়া তেলের ব্যবহার, পঁচা মিষ্টি সংরক্ষণ এবং বিচারিক কার্যক্রমে অসহযোগিতা করায় এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

মোবাইল কোর্ট কার্যক্রমে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সহায়ক স্টাফসহ চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের একটি টিম সহায়তা করে।

চট্টগ্রামে ৪ ইটভাটাকে পরিবেশ অধিদফতরের জরিমানা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে সরকারি নির্দেশনা না মেনে গড়ে উঠা ৪টি ইটভাটাকে ৪ লাখ টাকা জরিমানা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।

মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের চারিয়া এলাকায় এসব ইটভাটায় অভিযান পরিচালনা করেন পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রামের সহকারী পরিচালক নূর হাসান সজীব।

এ সময় কাদেরিয়া ব্রিকস কোম্পানি, মেসার্স সততা ব্রিকস, কাজী ব্রিকস ম্যানুফ্যাকচারিং ও মেসার্স হিমালয় ব্রিকসকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন-২০১৩’র বিভিন্ন ধারা লঙ্ঘনের দায়ে ৪ লাখ টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।

অভিযানে হাটহাজারী মডেল থানার পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও হাট ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কর্মকর্তারা সহযোগিতা করেন।

;

অভিজ্ঞতা অর্জনে বাণিজ্য মেলায় খণ্ডকালীন চাকরি

ছবি: বার্তা ২৪.কম

২৮ তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা ২০২৪ শুরু হয়েছে গত ২১ জানুয়ারি। প্রতি বছরের মতো এবারো মেলায় খণ্ডকালীন বিক্রয়কর্মী হিসেবে কাজ করছেন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের স্টল গুলো ঘুরে দেখা যায় বাহারী পোশাকে নিজেদের দারুণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন এসব বিক্রয়কর্মীরা। লেখাপড়ার পাশাপাশি নিজেদের হাত খরচসহ অভিজ্ঞতা অর্জনের মাধ্যমে কর্পোরেট দুনিয়ায় প্রতিষ্ঠিত করাই মূল লক্ষ্য এসব শিক্ষার্থীদের।

মঙ্গলবার ( ৬ ফেব্রুয়ারি ) বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টার (বিসিসিএফইসি) পূর্বাচলে বাণিজ্য মেলা ঘুরে দেখা যায়, এক মাসের জন্য সেলস এক্সিকিউটিভ, ব্যান্ড প্রমোটর বা বিক্রয়কর্মী পদে সরকারি, বেসরকারি বা ব্যক্তি মালিকানাধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করছেন শিক্ষিত তরুণ-তরুণীরা।

যোগ্যতাভেদে এসব প্রতিষ্ঠানে এইচএসসি পাস বা স্নাতক পাস হলেই মিলছে খণ্ডকালীন চাকরি। বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হলে সহজেই ২০-৩০ হাজার টাকা পারিশ্রমিক মিলে যায় এসব প্রতিষ্ঠানে। তবে যদি আগে কোনো প্রতিষ্ঠান, শোরুম, মেলায় বা কোনো ইভেন্টের কাজে অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে অগ্রাধিকার দেওয়া হয় এবং বেতনও ভালো পাওয়া যায়। মেলা শেষে আবার অনেকের পারমানেন্ট চাকরিও মিলে যায়।

কে ওয়াই টোনের ব্র‍্যান্ড প্রোমোটর হিসেবে কাজ করছেন সাবরিনা হোসেন সাদিয়া। সাবরিনা ব্র‍্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী। বার্তা২৪.কমকে তিনি বলেন, বাংলাদেশে এমন একটি স্থান এখানে পড়াশোনা করে আসলে বাস্তব অভিজ্ঞতা নেওয়া প্রায় অসম্ভব। এই কারণে পড়াশোনার পাশাপাশি এই কাজকে বেছে নিয়েছি।

তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি আমাদের বাস্তবভিত্তিক কাজ শেখার অপরচুনিটি খুবই কম। এখানে কাজের মাধ্যমে আমার অনেকের সাথে পরিচয় হচ্ছে। এখানে আর্কিটেক্ট আছে, ইঞ্জিনিয়ার আছে, মার্কেটিং ডিপার্টমেন্ট আছে। যাদের থেকে অনেক কিছু শিখতে পারছি। যা আমাদের পড়াশোনার কাজেও লাগছে। এখান থেকে অনেক জ্ঞান অর্জন করতে পারছি। এই অভিজ্ঞতা আমার ভবিষ্যত ক্যারিয়ারে কাজে লাগবে।

মেলা থেকে তার আয় সম্পর্কে জানতে চাইলে অনেকটা হেসে বলেন, আসলে সাধারণত মেলায় যারা কাজ করছে তারা প্রতিষ্ঠানভেদে মাসিক ১৫হাজার থেকে শুরু করে ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারছে। এক কথায় বলা যায়। একজন স্টুডেন্ট এর চলার জন্যে যে খরচ দরকার তা মোটামুটি চলে আসে।

মেলায় ইগলু আইসক্রিমের প্যাভিলিয়নে গিয়ে দেখা যায় প্রায় ৩০জনের অধিক ব্র‍্যান্ড প্রোমোটর দাঁড়িয়ে। এদের মধ্যে সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজের ছাত্রী হীরামনি জানান, মেলা উপলক্ষে এক মাসের এই খণ্ডকালীন কাজে এবারই প্রথম অভিজ্ঞতা তার। প্রতিদিন প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বাসা থেকে গাড়িতে করে যাতায়াতের ব্যবস্থা আছে। এছাড়া সকাল, দুপুর এবং রাতের খাবারের ব্যবস্থা করা হয় প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে। আর মাস শেষে এখানে পজিশন ভেদে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা বেতন। সকাল দশটা থেকে রাত ৮ পর্যন্ত কাজ করা হয় সাধারণ। তবে শুক্রবার ও শনিবার মেলায় দর্শনার্থী বেশি হওয়ার কারণে দুইদিন রাত ১২টা পর্যন্ত কাজ করতে হয়। তবে এখানের অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে চাকরি জীবনে অনেক কাজে দিবে বলেও তার প্রত্যাশা।

;

রংপুরে সরকারি খাবার স্যালাইন উৎপাদন পুনরায় শুরু

ছবি: বার্তা ২৪.কম

কাঁচামালের অভাবে প্রায় আড়াই মাস বন্ধ থাকার পর রংপুরে সরকারি খাবার স্যালাইন উৎপাদন পুনরায় শুরু হয়েছে।

মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর জেলার ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মো. রুহুল আমিন। তিনি জানান, গত ২৯ জানুয়ারি ২০ হাজার পিস খাবার স্যালাইন উৎপাদনের মাধ্যমে পুনরায় কর্মমুখর হয় প্রতিষ্ঠানটি। ২০২৩ সালের ১৬ নভেম্বর খাবার স্যালাইন উৎপাদনের পর কাঁচামালের অভাবে প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১৯৮০ সালে রংপুরের সাবেক সদর হাসপাতালে খাবার স্যালাইন উৎপাদন ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করে। উৎপাদিত স্যালাইন রংপুর ও রাজশাহীর ৪টি সরকারি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, সদর হাসপাতাল সিভিল সার্জনের ১৬টি রিজার্ভ স্টোর, ২টি সিটি কর্পোরেশনসহ বিভিন্ন পৌরসভা, বিজিবি, পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার ও হাসপাতাল, কমিউনিটি ক্লিনিক এবং কেন্দ্রীয় কারাগারে সরবরাহ করা হয়।

রংপুরে অবস্থিত একমাত্র সরকারি খাবার স্যালাইন উৎপাদন ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদিত স্যালাইন রংপুর ও রাজশাহী বিভাগে সরবরাহ করা হয়।

উৎপাদিত স্যালাইনের কাঁচামাল বিদেশ থেকে সরবরাহকারী ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে নিয়ে আসা হয়। প্রতিদিন ২১ হাজার প্যাকেট স্যালাইন তৈরি হয়। ২২ জন কর্মীর মধ্যে প্রায় ১৫ জনই দৈনিক চুক্তিতে কাজ করছেন। প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিভিন্ন হাসপাতাল এবং সেবামূলক প্রতিষ্ঠানে খাবার স্যালাইনের সমস্যার পাশাপাশি আর্থিক সংকটে পড়েন দৈনিক হাজিরায় কর্মরত কর্মীরা।

খাবার স্যালাইন উৎপাদন ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের স্টোর কিপার মো. এনামুল হক বলেন, খাবার স্যালাইন তৈরির কাঁচামাল হচ্ছে গ্লুকোজ এন্ড হাইড্রাস, ট্রাই সোডিয়াম সাইট্রেট, পটাশিয়াম ক্লোরাইড, সোডিয়াম ক্লোরাইড এবং স্যালাইন ভরানোর জন্য পলিথিন প্যাকেট। উল্লেখিত ৫ প্রকার কাঁচামালের মধ্যে গ্লুকোজ এন্ড হাইড্রাস, ট্রাই সোডিয়াম সাইট্রেট এবং স্যালাইন ভরানোর জন্য বিশেষ পলিথিন প্যাকেট শেষ হওয়ায় স্যালাইন উৎপাদন বন্ধ হয়েছিল।

রংপুর জেলার ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মো. রুহুল আমিন বলেন, প্রয়োজনীয় কাঁচামাল পাওয়ায় আমরা আবার স্যালাইন উৎপাদন শুরু করেছি। এখন থেকে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের ১৬ জেলায় কাঙ্খিত খাবার স্যালাইন পাঠানোর আর কোন প্রতিবন্ধকতা থাকবে না।

;

চার শ্রমিক নেতা আটক, ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

ছবি: বার্তা২৪.কম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী একটি বাহিনী সিলেটের চার শ্রমিক নেতাকে আটক করার ঘটনায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করেছেন জেলা ট্রাক-পিকআপ-কাভার্ডভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা।

মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে দক্ষিণ সুরমার তেলিবাজার এলাকায় অবরোধের এ ঘটনা ঘটে।

এই প্রতিবেদন (সন্ধ্যা সোয়া সাতটায়) লেখা পর্যন্ত সড়ক অবরোধ রয়েছে। অবরোধের কারণে সিলেট-ঢাকা মহাসড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এত চরম দুভোর্গে পড়েছেন যাত্রীরা।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দক্ষিণ সুরমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইয়ারদৌস হাসান।

শ্রমিক নেতাদের ভাষ্যমতে, সিলেটের গোলাপগঞ্জ ও দক্ষিণ সুরমায় পৃথকভাবে সিলেট জেলা ট্রাক পিকআপ কাভার্ডভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের উপ কমিটির চার নেতাকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী একটি বাহিনী ধরে নিয়ে গেছে। কি কারণে কোথায় ধরে নিয়ে গেছে তা কেউই বলতে পারছেন না।

এব্যাপারে সিলেট জেলা ট্রাক পিকআপ কাভার্ডভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের দক্ষিণ সুরমা শাখার সহ সভাপতি জুমেল আহমদ বলেন, মঙ্গলবার দক্ষিণ সুরমার আঞ্চলিক কমিটির অফিসে বিকালে আমরা বসেছিলাম। এরমধ্যে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) দুই গাড়ি ফোর্স এসে শ্রমিক ইউনিয়নের কাগজপত্র দেখতে চাইলে প্রধান কার্যালয় থেকে এনে দেওয়ার সময় চাওয়া হয়। কিন্তু সময় না দিয়ে আমাদের নবনির্বাচিত সাংগঠনিক সম্পাদক ও ১ নং সদস্যকে ধরে নিয়ে যায়।

এ বিষয়ে সিলেট জেলা ট্রাক পিকআপ কাভার্ডভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. দিলু মিয়া বলেন, আমাদের চার শ্রমিক নেতাকে ধরে নিয়ে গেছে একটি বাহিনী। কি কারণে কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে তা আমরা কেউই বলতে পারছি না। আমাদেরকে কিছু বলা হয়নি। এই চারজনকে না ছাড়া পর্যন্ত আমরা অবরোধ তুলবো না। জেলার প্রতিটি থানায় অবরোধ গড়ে তুলেছে শ্রমিকরা।

দক্ষিণ সুরমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইয়ারদৌস হাসান বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে রয়েছি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছি। তবে এখনো সড়ক অবরোধ করে রেখেছেন শ্রমিকরা।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *