সারাদেশ

বিদেশ থেকে স্বর্ণ আনায় নতুন বিধিমালা

ডেস্ক রিপোর্ট: ব্যাগে স্বর্ণ আনায় নতুন বিধিমালা

২০২৩-২৪ বাজেটে প্রবাসী আয় বাড়াতে দেশের প্রচলিত যাত্রী ব্যাগেজ বিধিমালায় পরিবর্তন আনা হয়েছে। এতে বিদেশ ফেরত যাত্রীরা ১১৭ গ্রাম ওজনের সোনার বার আনতে পারবেন। সেই সঙ্গে প্রতি ভরি বা ১১.৬৬৪ গ্রাম সোনার ওপর আরোপিত শুল্ক করও বাড়ানো হচ্ছে। এতে করে ব্যাগেজে আনা সোনার ওপর নির্ভরশীল দেশের বাজারে মূল্যবান এ ধাতুর দাম বাড়তে পারে। 

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) বিকেল ৩টায় জাতীয় সংসদের অধিবেশনে প্রস্তাবিত বাজেট পেশ শুরু করার সময় অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী এ তথ্য জানিয়েছেন।

অনেক প্রবাসী বিদেশ থেকে দেশে ফেরার সময় স্বর্ণের বার নিয়ে আসেন। বর্তমান ব্যাগেজ রুলস অনুসারে, একজন ব্যক্তি প্রতি ভরিতে দুই হাজার টাকা শুল্ক দিয়ে ২৩৪ গ্রাম (২০ ভরি) ওজনের স্বর্ণের বার আনতে পারেন। পর্যটক নয়, এমন যাত্রীরা এ পরিমাণ শুল্ক পরিশোধ করে প্রায়শ এভাবে স্বর্ণ এনে দেশের বাজারে বিক্রি করেন।

এবারের বাজেটে যাত্রী (অপর্যটক) ব্যাগেজ (আমদানি) বিধিমালা, ২০১৬-এর আওতায় বিদ্যমান ২৩৪ গ্রামের পরিবর্তে ১১৭ গ্রাম ওজনের স্বর্ণবার বা স্বর্ণপিণ্ড সব প্রকার শুল্ককর সাপেক্ষে আমদানির বিধান প্রবর্তনের প্রস্তাব করা হয়েছে। এছাড়া প্রতি ১১.৬৬৪ গ্রাম স্বর্ণের জন্য শুল্ক হার বাড়িয়ে ৪ হাজার টাকা নির্ধারণ করাসহ বিদ্যমান বিধিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধনপূর্বক নতুন বিধিমালা জারির প্রস্তাব করা হয়েছে।

২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। এবার ঘাটতিই থাকবে ২ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা, যা জিডিপির ৪ দশমিক ৬ শতাংশ। এই বিশাল পরিমাণ ঘাটতি পূরণে কয়েকটি খাতকে উৎস হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রধান হচ্ছে ব্যাংকিং খাত। এই খাত থেকে মোটা দাগে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হচ্ছে। এর বাইরে বাজেট ঘাটতি মেটানোর জন্য বিদেশ থেকে ১ লাখ ২৭ হাজার ২০০ কোটি টাকার সহায়তা পাওয়া যাবে বলে জানা গেছে। এর মধ্যে ১ লাখ কোটি টাকার প্রকল্প ঋণও রয়েছে। এর পাশাপাশি ব্যাংকবহির্ভূত খাত হিসেবে বিবেচিত সঞ্চয়পত্র থেকে নেওয়া হবে ১৫ হাজার ৪০০ কোটি টাকা।

২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে এনবিআরকে রাজস্ব আয়ের টার্গেট দেওয়া হয়েছে ৪ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা। নন-এনবিআর থেকে আসবে আরও ১৫ হাজার কোটি টাকা। আর কর ব্যতীত প্রাপ্তির টার্গেট থাকছে ৪৬ হাজার কোটি টাকা।

বিয়ের ভেন্যু ভাড়া নিতে দিতে হবে আয়কর রিটার্ন জমার রসিদ   সুখী, সমৃদ্ধ, উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ

ছবি: বার্তা২৪.কম

সাধারণত বিয়ে, বিবাহবার্ষিকী, জন্মদিন, গায়েহলুদ, সুন্নতে খাতনাসহ বিভিন্ন ধরনের সামাজিক অনুষ্ঠানের পাশাপাশি সভা, সেমিনার, পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান করতে কমিউনিটি সেন্টার ও মিলনায়তন ভাড়া করা হয়। এখন থেকে বার্ষিক আয়কর রিটার্ন জমার রসিদ ছাড়া মিলনায়তন ভাড়া করা যাবে না।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) বিকেল ৩টায় জাতীয় সংসদের অধিবেশনে প্রস্তাবিত বাজেট পেশ শুরু করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। অর্থমন্ত্রী হিসেবে এটি তার প্রথম বাজেট।

বর্তমানে ৪৩ ধরনের সেবা পেতে রিটার্ন জমার রসিদ লাগে। এই তালিকায় মিলনায়তন ভাড়া, হোটেল, মোটেল, রেস্টুরেন্ট, হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লাইসেন্স নিবন্ধন ও নবায়নে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা যুক্ত হতে পারে।

এর আগে, প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদনে দুপুরে জাতীয় সংসদ ভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠক হয়। পরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বাজেটে সম্মতি জানিয়ে স্বাক্ষর দেন।

অর্থমন্ত্রী যে বাজেট বক্তব্য দেবেন তার শিরোনাম দেওয়া হয়েছে- ‘সুখী, সমৃদ্ধ, উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের অঙ্গীকার।’

২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। এবার ঘাটতিই থাকবে ২ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা, যা জিডিপির ৪ দশমিক ৬ শতাংশ। এই বিশাল পরিমাণ ঘাটতি পূরণে কয়েকটি খাতকে উৎস হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রধান হচ্ছে ব্যাংকিং খাত। এই খাত থেকে মোটা দাগে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হচ্ছে। এর বাইরে বাজেট ঘাটতি মেটানোর জন্য বিদেশ থেকে ১ লাখ ২৭ হাজার ২০০ কোটি টাকার সহায়তা পাওয়া যাবে বলে জানা গেছে। এর মধ্যে ১ লাখ কোটি টাকার প্রকল্প ঋণও রয়েছে। এর পাশাপাশি ব্যাংকবহির্ভূত খাত হিসেবে বিবেচিত সঞ্চয়পত্র থেকে নেওয়া হবে ১৫ হাজার ৪০০ কোটি টাকা।

২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে এনবিআরকে রাজস্ব আয়ের টার্গেট দেওয়া হয়েছে ৪ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা। নন-এনবিআর থেকে আসবে আরও ১৫ হাজার কোটি টাকা। আর কর ব্যতীত প্রাপ্তির টার্গেট থাকছে ৪৬ হাজার কোটি টাকা।

  সুখী, সমৃদ্ধ, উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ ;

ধর্মীয় উপাসনালয়ের গাড়ির অগ্রিম কর পরিশোধে অব্যাহতির প্রস্তাব   সুখী, সমৃদ্ধ, উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ

ছবি: বার্তা২৪.কম

২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাজেটে কর ন্যায্যতা বৃদ্ধির জন্য উপাসনালয়সহ বিশেষ কিছু প্রতিষ্ঠানের গাড়ির অগ্রিম কর পরিশোধ হতে অব্যাহতির প্রস্তাব করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) বিকেল ৩টায় জাতীয় সংসদের অধিবেশনে প্রস্তাবিত বাজেট পেশ শুরু করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। অর্থমন্ত্রী হিসেবে এটি তার প্রথম বাজেট।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে শুরু হওয়া অধিবেশনে উপস্থিত রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

২০২৩-২৪ অর্থবছরে কর ন্যায্যতা বৃদ্ধির জন্য প্রস্তাবের তালিকায় বিশেষ কিছু প্রতিষ্ঠান যেমন এতিমখানা, অনাথ আশ্রম ও ধর্মীয় উপাসনালয়ের গাড়ির অগ্রিম কর পরিশোধ হতে অব্যাহতি প্রদান করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

এ সময় কর ন্যায্যতা বৃদ্ধির জন্যে আরো প্রস্তাব করা হয়, উত্তরাধিকার, উইল, অছিয়ত এবং অবাতিলযোগ্য কোনো ট্রাস্টমূলে কোনো পরিসম্পদ অর্জিত হলে তা সুস্পষ্টভাবে করমুক্ত করা,এনজিও বিষয়ক ব্যুরো কর্তৃক অনুমোদিত কোনো ব্যক্তি কর্তৃক গৃহীত যেকোনো দান বা অনুদান করমুক্ত করা, কোনো দাতব্য ট্রাস্টের সুবিধাভোগী বা তহবিলের অংশগ্রহণকারী কর্তৃক ট্রাস্ট বা তহবিলের আয়ের অংশ হইতে প্রাপ্ত আয়ের অংশ (দান বা অনুদান ব্যতীত) যার উপর উক্ত ট্রাস্ট বা তহবিল কর্তৃক কর পরিশোধ করা হয়েছে তা করমুক্ত করা।

এর আগে, প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদনে দুপুরে জাতীয় সংসদ ভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠক হয়। পরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বাজেটে সম্মতি জানিয়ে স্বাক্ষর দেন।

এবারের অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তব্যের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে- ‘সুখী, সমৃদ্ধ, উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের অঙ্গীকার।’

২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। এবার ঘাটতিই থাকবে ২ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা, যা জিডিপির ৪ দশমিক ৬ শতাংশ। এই বিশাল পরিমাণ ঘাটতি পূরণে কয়েকটি খাতকে উৎস হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রধান হচ্ছে ব্যাংকিং খাত। এই খাত থেকে মোটা দাগে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হচ্ছে। এর বাইরে বাজেট ঘাটতি মেটানোর জন্য বিদেশ থেকে ১ লাখ ২৭ হাজার ২০০ কোটি টাকার সহায়তা পাওয়া যাবে বলে জানা গেছে। এর মধ্যে ১ লাখ কোটি টাকার প্রকল্প ঋণও রয়েছে। এর পাশাপাশি ব্যাংকবহির্ভূত খাত হিসেবে বিবেচিত সঞ্চয়পত্র থেকে নেওয়া হবে ১৫ হাজার ৪০০ কোটি টাকা।

২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে এনবিআরকে রাজস্ব আয়ের টার্গেট দেওয়া হয়েছে ৪ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা। নন-এনবিআর থেকে আসবে আরও ১৫ হাজার কোটি টাকা। আর কর ব্যতীত প্রাপ্তির টার্গেট থাকছে ৪৬ হাজার কোটি টাকা।

  সুখী, সমৃদ্ধ, উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ ;

বাজেটে সিগারেট-জর্দার দাম বেড়েছে   সুখী, সমৃদ্ধ, উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ

ছবি: বার্তা২৪.কম

তামাকজাত পণ্যের ব্যবহার কমানো এবং এই খাত থেকে রাজস্ব আয় বাড়ানোর লক্ষ্য নিয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে সিগারেট, তামাক এবং তামাকজাত পণ্যের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) জাতীয় সংসদে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে এই বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।

অর্থমন্ত্রী বাজেট প্রস্তাবনায় বলেন, তামাকজাত পণ্যের ব্যবহার কমানো এবং রাজস্ব আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে তামাক ও তামাকজাত পণ্যের ক্ষেত্রে বাড়তি কর আরোপ করার প্রস্তাব করছি।

এক্ষেত্রে সিগারেটের নিম্নস্তরের দশ শলাকার মূল্যস্তর ৫০ টাকা, তদুর্ধ্ব এবং সম্পূরক শুল্ক ৬০ শতাংশ ধার্য করা হতে পারে। মধ্যম স্তরের দশ শলাকার মূল্যস্তর ৭০ টাকা ও তদুর্ধ্ব অথবা উচ্চ স্তরের দশ শলাকার মূল্যস্তর ১২০ টাকা, তদুর্ধ্ব এবং অতি-উচ্চ স্তরের দশ শলাকার মূল্যস্তর ১৬০ টাকা, তদুর্ধ্ব এবং এই তিনটি স্তরের সম্পূরক শুল্ক ৬৫.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করা হবে। এতে বাড়তে পারে সব ধরনের সিগারেটের দাম।

একইসঙ্গে বিড়ি বা সিগারেটের পেপারের স্থানীয় পর্যায়ে ভ্যাটের হার সাড়ে সাত থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করার প্রস্তাবনা দেওয়া হয়েছে।

অপরদিকে প্রতি দশ গ্রাম জর্দার সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ৪৮ টাকা এবং প্রতি দশ গ্রাম গুলের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ২৫ টাকা নির্ধারণ করার প্রস্তাবনাও দেওয়া হয়েছে।

  সুখী, সমৃদ্ধ, উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ ;

বাজেট ২০২৪-২৫ কমছে কিনডি রোগীদের ডায়ালাইসিসের খরচ   সুখী, সমৃদ্ধ, উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ

কমছে কিনডি রোগীদের ডায়ালাইসিসের খরচ

দেশের ৫৩তম বাজেট উত্থাপন করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। নতুন বাজেট ঘোষণার পর বেশ কিছু পণ্যের দামের পরিবর্তনের সাথে স্বাস্থ্য খাতে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা খরচও কমানো হয়েছে। তারমধ্যে কমছে রয়েছে কিডনি রোগীদের চিকিৎসা খরচ। 

এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে দেশে কিডনি রোগে ভুগছেন এমন মানুষের সংখ্যা প্রায় ৩ কোটি ৮০ লাখ। এসব রোগীদের মধ্যে যারা ডায়ালাইসিস নেন এবারের বাজেটে তাদের জন্য রয়েছে সুখবর। ডায়ালাইসিসে ব্যবহৃত দুটি অত্যাবশকীয় পণ্য ফিল্টার ও সার্কিটের আমদানি শুল্ক কমানো হয়েছে। এতে খরচ কমবে ডায়ালাইসিসের রোগীদের।

বৃহস্পতিবার (০৬ জুন) বিকেল ৩টায় জাতীয় সংসদের অধিবেশনে প্রস্তাবিত বাজেট পেশ শুরু করার সময় অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিয়ে বিগত বছরগুলোর মত এবারও কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। ঔষধ, চিকিৎসা সামগ্রী ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী উৎপাদনে প্রয়োজনীয় কাঁচামাল আমদানিতে বিদ্যমান রেয়াতি সুবিধা অব্যাহত রাখা হয়েছে। কিডনি রোগীর ডায়ালাইসিসে ব্যবহৃত হয় এমন দুটি অত্যাবশ্যকীয় উপকরণ- ডায়ালাইসিস ফিল্টার এবং ডায়ালাইসিস সার্কিট। পণ্য দুটির আমদানিতে বিদ্যমান আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ১ শতাংশ নির্ধারণ করার সুপারিশ করা হয়েছে।

এর আগে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে শুরু হওয়া অধিবেশনে উপস্থিত রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদনে দুপুরে জাতীয় সংসদ ভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠক হয়। পরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বাজেটে সম্মতি জানিয়ে স্বাক্ষর দেন।

২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। এবার ঘাটতিই থাকবে ২ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা, যা জিডিপির ৪ দশমিক ৬ শতাংশ। এই বিশাল পরিমাণ ঘাটতি পূরণে কয়েকটি খাতকে উৎস হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রধান হচ্ছে ব্যাংকিং খাত। এই খাত থেকে মোটা দাগে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হচ্ছে। এর বাইরে বাজেট ঘাটতি মেটানোর জন্য বিদেশ থেকে ১ লাখ ২৭ হাজার ২০০ কোটি টাকার সহায়তা পাওয়া যাবে বলে জানা গেছে। এর মধ্যে ১ লাখ কোটি টাকার প্রকল্প ঋণও রয়েছে। এর পাশাপাশি ব্যাংকবহির্ভূত খাত হিসেবে বিবেচিত সঞ্চয়পত্র থেকে নেওয়া হবে ১৫ হাজার ৪০০ কোটি টাকা।

২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে এনবিআরকে রাজস্ব আয়ের টার্গেট দেওয়া হয়েছে ৪ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা। নন-এনবিআর থেকে আসবে আরও ১৫ হাজার কোটি টাকা। আর কর ব্যতীত প্রাপ্তির টার্গেট থাকছে ৪৬ হাজার কোটি টাকা।

  সুখী, সমৃদ্ধ, উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ ;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *