সারাদেশ

রাজশাহীতে স্বতন্ত্র প্রার্থীকে ব্যঙ্গ করায় নৌকার প্রার্থীকে শোকজ

ডেস্ক রিপোর্ট: রাজশাহীতে স্বতন্ত্র প্রার্থীকে ব্যঙ্গ করায় নৌকার প্রার্থীকে শোকজ   ভোট এলো, এলো ভোট

ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও জেলা যুবলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ওবায়দুর রহমানকে নিয়ে ব্যঙ্গ করার অপরাধে নৌকার প্রার্থী ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওয়াদুদ দারাকে শোকজ করা হয়েছে। নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে কেন দোষী সাব্যস্ত করা হবে না-তা জানাতে দারাকে সশরীরে আদালতে হাজিরের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) ওই আসনের নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান ও যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ লুনা ফেরদৌস এ নির্দেশ দেন। সোমবার (১ জানুয়ারি) বিকেলে দারাকে আদালতে হাজির হয়ে এর লিখিত জবাব দিতে হবে।

শোকজ নোটিশে বলা হয়, আবদুল ওয়াদুদ দারা নির্বাচনী বিভিন্ন সভা-সমাবেশে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও তার কর্মীদের ভয়ভীতি প্রদর্শন ও হুমকিমূলক বক্তব্য দিয়ে বেড়াচ্ছেন। যার একটি ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

ওই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, দারা স্বতন্ত্র প্রার্থীর ঈগল প্রতীককে ব্যঙ্গ করে কাউয়া ও বাদুড় উল্লেখ করে বলেছেন, কাউয়া ও বাদুড়কে আর মাটিতে নামতে দেওয়া হবে না। যারা কাউয়া আর বাদুড়কে সমর্থন করবে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমি নিজে জেলার সাধারণ সম্পাদক। কাজেই থানা কিংবা উপজেলা আওয়ামী লীগের পদে থাকা নেতাদের এক খোঁচাতেই পদ থেকে সরিয়ে দিতে পারবো। দলীয় গঠনতন্ত্র মোতাবেক শৃঙ্খলা ভঙ্গকারী নেতাদের বিরুদ্ধে আমি ব্যবস্থা নিতে পারবো।

এজন্য আমার কাউকে লাগবে না। আগামী ৩০ ডিসেম্বর তাদের শেষদিন। এর মধ্যে নাকে খত দিয়ে নৌকার ছায়াতলে না আসলে তাদেরকে চিরতরের জন্য নৌকা থেকে নামিয়ে দেওয়া হবে।

এ ধরনের বক্তব্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচন আরচণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। তাই কেন দারাকে দোষী সাব্যস্ত করে নির্বাচন কমিশনে সুপারিশ করা হবে না তা আদালতে নিজে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা প্রদানের নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।

জানতে চাইলে নৌকার প্রার্থী আবদুল ওয়াদুদ দারা বলেন, নির্বাচনী প্রচারণায় পক্ষে-বিপক্ষে নানা কথা হয়। কাউকে আহত করার উদ্দেশে বা আচরণবিধি ভঙ্গ হবে-এমন কিছু আমি বলতে চাইনি। তবে যেহেতু আমার কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে আমি তার লিখিত ব্যাখ্যা দিবো।

৩ দিন মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা, প্রজ্ঞাপন জারি

মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করে প্রজ্ঞাপন

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশে তিনদিন মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

রোববার (৩১ ডিসেম্বর) সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সহকারী সচিব মো. জসিম উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮ এর ৩২ ধারা অনুযায়ী নির্বাচন উপলক্ষ্যে ভোট গ্রহণের জন্য নির্ধারিত দিনের পূর্ববর্তী অর্থাৎ ৬ জানুয়ারি রাত ১২টা থেকে ৭ জানুয়ারি দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত (২৪ ঘণ্টা) ট্যাক্সি, পিক আপ, মাইক্রোবাস ও ট্রাক চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে হবে। সেই সঙ্গে ৫ জানুয়ারি রাত ১২টা থেকে ৮ জানুয়ারি রাত পর্যন্ত (৭২ ঘণ্টা) মোটরসাইকেল চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে হবে।

এর আগে মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে এক পরিপত্র জারি করা হয়।

পরিপত্রে বলা হয়েছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে সারা দেশে ৫ জানুয়ারি মধ্যরাত ১২টা থেকে ৮ জানুয়ারি মধ্যরাত ১২টা পর্যন্ত মোটরসাইকেল চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে। নির্বাচনে পর্যবেক্ষক ও পোলিং এজেন্টদের যানবাহনে নির্বাচন কমিশনের স্টিকার ব্যবহার করতে হবে।

  ভোট এলো, এলো ভোট ;

মুজিবনগরে নৌকা-স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষ, মামলা   ভোট এলো, এলো ভোট

ছবি: সংগৃহীত

মেহেরপুরের মুজিবনগরে আওয়ামী লীগ ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর কর্মী সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় পৃথক দুটি মামলা দায়ের হয়েছে।

রোববার (৩১ ডিসেম্বর) মুজিবনগর থানায় মামলা দুটি রেকর্ড করেছে পুলিশ।

থানা সূত্রে জানা গেছে, মেহেরপুর-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মান্নানের কর্মী খালেদুজ্জামান খান ডালিম বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় স্থানীয় ইউপি সদস্য রকিবকে প্রধান আসামি করে এজাহার নামীয় ৯ জন এবং অজ্ঞাত আরও ১০-১২ জনকে আসামি করা হয়েছে।

অপরদিকে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের সমর্থক খায়রুজ্জামান লাভলু বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে মেহেরপুর জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম পেরেশানকে। মামলায় এজাহার নামীয় ১২ জন এবং অজ্ঞাত আরও ৮ থেকে ১০ জনকে আসামি করা হয়।

মুজিবনগর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উজ্জল কুমার দত্ত জানান, মামলা দুটি রেকর্ড করে তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্তের মধ্য দিয়েই পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে উভয়পক্ষকে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান বজায় রেখে নির্বাচনী কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বলা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, মেহেরপুর-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রফেসর আব্দুল মান্নান শনিবার রাতে মুজিবনগর উপজেলার বাগোয়ান গ্রামে নির্বাচনী পথসভা করছিলেন। এর পাশেই নৌকা প্রতীকের প্রচারণা অফিসে উচ্চস্বরে মাইক বাজানো হচ্ছিল। এতে পথসভা বিঘ্নিত হয়। মাইকের সাউন্ড কমিয়ে দিতে বলা হয় নৌকার কর্মী সমর্থকদের। এর জের ধরে অফিসে অবস্থানকারী কর্মী সমর্থকরা স্বতন্ত্র প্রার্থীর নেতাকর্মীদের ওপরে হামলা চালায়। এতে স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষের চারজন আহত হন।

  ভোট এলো, এলো ভোট ;

প্রার্থিতা হারালেন সালাউদ্দিন, সঙ্গে লাখ টাকা জরিমানা

ছবি: সংগৃহীত

মনোনয়নপত্রে সরকারি কর্মচারী হিসেবে চাকরিতে থাকার তথ্য গোপন করায় চট্টগ্রাম-৪ আসনের (সীতাকুণ্ড) স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ সালাউদ্দিনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেছেন আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত।

আদালত সালাউদ্দিনকে আগামী সাতদিনের মধ্যে জরিমানার অর্থ প্রদানেরও নির্দেশ দিয়েছেন। একইসঙ্গে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি) ও চট্টগ্রামের সিভিল সার্জনকে এ বিষয়ে তদন্ত করে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

নির্বাচন কমিশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রোববার (৩১ ডিসেম্বর) আপিল বিভাগের অকাশকালীন চেম্বার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম এ আদেশ দেন। আদালতে নিৰ্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ। সালাউদ্দিনের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট-অন-রেকর্ড আব্দুল হাই।

আইনজীবী খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ বলেন, এক শতাংশ ভোটারের তথ্যে গরমিল থাকায় সালাউদ্দিনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়। এরপর তিনি আপিল করেন। সেটিও নামঞ্জুর হয়। হাইকোর্টে রিট করেন। সেটিও খারিজ হয়। এরপর তিনি আপিল বিভাগের চেম্বার আদালতে আবেদন করেন। চেম্বার আদালত তার প্রার্থিতার পক্ষে আদেশ দেন।

খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ বলেন, এরমধ্যে জানা যায় সালাউদ্দিন সরকারি চাকরিজীবী। তিনি তথ্য গোপন করেছেন। তাই নির্বাচন কমিশন তার বিষয়ে চেম্বার আদালতের দেওয়া আদেশ প্রত্যাহারের (ভ্যাকেট) আবেদন করে। আজ শুনানি শেষে সেই আদেশ প্রত্যাহার করেন চেম্বার আদালত। ফলে তার আর নির্বাচনের সুযোগ নেই। এজন্য তাকে এক লাখ টাকা জরিমানাও করা হয়েছে। এই অর্থ সুপ্রিম কোর্টের ডে কেয়ার সেন্টারে এক সপ্তাহের মধ্যে জমা দিতে বলেছেন আদালত। এছাড়া ডিজি-হেলথ ও সিভিল সার্জনকে বলেছেন তদন্ত করে তার বিষয়ে বিভাগীয় ব্যবস্থা নিতে।

চট্টগ্রাম-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অংশ নেওয়া এ প্রার্থী সীতাকুণ্ড উপজেলা জেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স্বাস্থ্য সহকারী হিসেবে কর্মরত। অথচ, এ তথ্য গোপন করে মনোনয়ন ফর্ম জমা দেন তিনি। যদিও এক শতাংশ ভোটারের তথ্যে গড়মিল থাকায় তার মনোনয়ন বাদ পড়ে। পরে নিৰ্বাচন কমিশনে আপিল করলে সেখানেও বাদ পড়েন তিনি। পরবর্তীতে আদালতের আদেশে প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে রকেট প্রতীক নিয়ে নির্বাচনের মাঠে নামেন।

গত ২৩ নভেম্বর সরকারি চাকরি বিধি লঙ্ঘনে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হবে না মর্মে স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাউদ্দিনকে চিঠি দেন সীতাকুণ্ড উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা নুর উদ্দিন। চিঠিতে তিন কর্ম দিবসের সময় বেঁধে দেওয়া হলেও কোনো জবাব দেননি তিনি। চিঠির জবাব না দেওয়ায় এবং ছুটি না নিয়ে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় চলতি মাসের ১৮ ডিসেম্বর সালাউদ্দিনকে দ্বিতীয় দফায় শোকজ করা হয়। বিষয়টি আমলে না নিলে গত ২৪ ডিসেম্বর আবারও তাকে শোকজ করে স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগ।

এ বিষয়ে সীতাকুণ্ড উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা নুর উদ্দিন বলেন, তিনবার শোকজ করার পরও তিনি একবারও জবাব দেননি। যা সরকারি কর্মচারী আচরণ বিধিমালার পরিপন্থী। বিষয়টি সিভিল সার্জন এবং নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে। উনারা নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবেন।

  ভোট এলো, এলো ভোট ;

ভালুকায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর অফিস ভাঙচুর-কর্মীদের মারধরের অভিযোগ   ভোট এলো, এলো ভোট

স্বতন্ত্র প্রার্থীর অফিস ভাঙচুর-কর্মীদের মারধরের অভিযোগ

ময়মনসিংহ-১১ (ভালুকা) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এম.এ ওয়াহেদের নির্বাচনী অফিসে ভাঙচুর এবং তার কর্মী-সমর্থকদের মারধরের অভিযোগ উঠেছে নৌকা প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে।

শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) রাতে এই ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ করেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীর নির্বাচন সমন্বয়কারী ইফতেখার আহমেদ সুজন।

রোববার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা সদরের ওয়াহেদ টাওয়ারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, এই আসনের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ ধনু’র কর্মী-সমর্থকরা শনিবার রাতে উপজেলার ধলিয়া এলাকায় ট্রাক প্রতীকের নির্বাচনী ক্যাম্পে হামলা, ভাঙচুর ও কর্মীদের মারধর করে আহত করা হয়েছে।

এ ঘটনায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আশরাফুল আলমসহ নয়জন আহত হয়ে ভালুকা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছেন বলে জানান তিনি।

এ ঘটনায় ইফতেখার আহমেদ সুজন বাদী হয়ে আদনান খান (৩২) ও আশিকুর রহমানসহ (৩৬) ২৪ জনকে আসামি করে ভালুকা মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

এর আগে, উপজেলার কাচিনা, ডাকাতিয়া, উথুরা ইউনিয়নসহ বিভিন্ন এলাকায় নির্বাচনী ক্যাম্পে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটিয়েছে নৌকার কর্মীরা।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. গোলাম মোস্তফা, আঞ্চলিক শ্রমিক লীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম সরকার, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি জাকির হোসেন শিবলী, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক এজাদুল হক পারুল, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের আহ্বায়ক সাদিকুর রহমান তালুকদারসহ নেতাকর্মীরা।

  ভোট এলো, এলো ভোট ;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *