সারাদেশ

এস. আলম গ্রুপ নিয়ে ডেইলি স্টারের বিতর্কিত প্রতিবেদন নিয়ে হাইকোর্টের রুল খারিজ

ডেস্ক রিপোর্ট: এস. আলম গ্রুপ নিয়ে ডেইলি স্টারের বিতর্কিত প্রতিবেদন নিয়ে হাইকোর্টের রুল খারিজ

এস. আলম গ্রুপ নিয়ে ডেইলি স্টারের বিতর্কিত প্রতিবেদন নিয়ে হাইকোর্টের রুল খারিজ

এস. আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্ত্রী ফারজানা পারভীন এর বিরুদ্ধে দ্য ডেইলি স্টারের ‘বিতর্কিত’ প্রতিবেদন ‘এস আলম’স আলাদিন’স ল্যাম্প’ বিষয়ে হাইকোর্ট এর রুল খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন। আপিল বিভাগের এ আদেশের ফলে হাইকোর্ট ওই রিপোর্ট পরবর্তী যে অনুসন্ধানের নির্দেশ দিয়েছিলেন তা বাতিল হয়ে গেল।

বিগত বছরের আগস্টে পত্রিকাটিতে ছাপানো ওই ‘বিভ্রান্তিকর’ রিপোর্টে উপযুক্ত তথ্য-প্রমাণ ছাড়াই দাবি করা হয়েছিল- সাইফুল আলম ও তার স্ত্রী ফারজানা পারভীন সিঙ্গাপুরে কমপক্ষে ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। রিপোর্টে আরো অভিযোগ করা হয়- এস আলম গ্রুপ কখনোই বিদেশে বিনিয়োগ বা তহবিল স্থানান্তরের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি নেয়নি। পরে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন প্রতিবেদনটি আদালতের নজরে আনেন।

তবে এস. আলম গ্রুপ বরাবরই দ্য ডেইলি স্টারের এই অভিযোগ ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’, ‘অসত্য’, ও ‘বিভ্রান্তিকর’ বলে অভিমত দিয়েছে।

পত্রিকাটিতে পাঠানো এক রিজয়েন্ডারেও এ বলা হয়েছে- এস আলম এবং তার, এস আলম গ্রুপ বাংলাদেশে এবং বিদেশে সুপরিচিত। এস আলম এবং এস আলম গ্রুপ উভয়ই তাদের সকল ব্যবসায়িক উদ্যোগে, বৈধতা এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থার সম্মতির সর্বোচ্চ মান বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

দ্য ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনটি প্রাথমিকভাবে বেনামি উৎস এবং বাছাই করা তথ্যের উপর ভিত্তি করে করা হয়, যা সামগ্রিক কিংবা পরিপূর্ণ ধারণা প্রদান করে না।

এছাড়া- মোহাম্মদ সাইফুল আলমের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আজমালুল হোসেন যুক্তি দিয়ে জানিয়েছিলেন যে, হাইকোর্ট একটি সংবাদপত্রের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে স্বতঃপ্রণোদিত রুলসহ অভিযোগ অনুসন্ধান করতে নির্দেশ দিতে পারেন না।

তিনি আরো জানান, আইনজীবী সুমনের মতো বিভিন্ন ব্যক্তি, যারা পক্ষভুক্ত নন তারা সাময়িকভাবে এই ধরনের মামলায় যুক্ত হন এবং ‘রাজনৈতিক সুবিধার জন্য’ আদালত থেকে এই ধরনের রুল পান।

এর আগে গত ১৫ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে চার সদস্যের আপিল বেঞ্চ ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অর্থ স্থানান্তর নিয়ে এস আলম গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধানে স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে আদেশ দেন। আজ এই চূড়ান্ত রায় প্রদান করা হলো।

নয় মামলার ৬টিতে মির্জা আব্বাসের জামিন

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর পল্টন ও রমনা মডেল থানার পৃথক ৯টি মামলার ৬টিতে জামিন পেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসে।

সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন মো. সুলতান সোহাগ উদ্দিনের আদালতে জামিনের বিষয়ে শুনানি হয়।

মির্জা আব্বাসের পক্ষে জামিন শুনানি করেন জয়নুল আবেদীন, সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এর বিরোধিতা করা হয়।

মির্জা আব্বাসের আইনজীবী জয়নুল আবেদীন মেজবাহ এ তথ্য জানান।

গত ১ ফেব্রুয়ারি মির্জা আব্বাসকে ৯ মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত। গত ৩১ অক্টোবর রাতে ঢাকার শহীদবাগ থেকে মির্জা আব্বাসকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দা পুলিশ। এরপর থেকে তিনি কারাগারে রয়েছেন।

;

এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে করা হাইকোর্টের রুল আপিলে খারিজ

এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে করা হাইকোর্টের রুল আপিলে খারিজ

এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে হাইকোর্ট যে রুল জারি করেছিলেন তা খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।

গত বছরের ৪ আগস্ট একটি ইংরেজি দৈনিকে এস আলম গ্রুপ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। প্রতিবেদনের এ বিষয়টি ৬ আগস্ট আদালতের নজরে আনেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সায়েদুল হক সুমন।

বেজা’য় ৫০ হাজারেরও বেশি কর্মসংস্থান করবে এস. আলম গ্রুপ রমজানে বাজার সহনশীল রাখতে ভোগ্যপণ্য আমদানি করছে এস আলম গ্রুপ অর্থনৈতিক পরাশক্তি হওয়ার দৌড়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছে এস আলম গ্রুপ ‘চায়না-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’ পেল এস. আলম গ্রুপ এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি ছাড়া বিদেশে অর্থ স্থানান্তরের অভিযোগ অনুসন্ধানে গত বছরের ৬ আগস্ট নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) ও সিআইডিকে দুই মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়।

এ বিষয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন আমলে নিয়ে বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট এ আদেশ দেন।

তবে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে গ্রুপটির মালিক সাইফুল আলম ও তার স্ত্রী ফারজানা পারভীন লিভ টু আপিল করেন। শুনানি শেষে ২৩ আগস্ট চেম্বার জজ বিচারপতি এম এনায়েতুর রহিম হাইকোর্ট যে আদেশ দিয়েছেন, তার ওপর ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত স্থিতাবস্থা জারি করেন। ৮ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে শুনানি হয়। আপিল বিভাগ এ বিষয়ে পরবর্তী শুনানির জন্য ৫ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছিলেন। একইসঙ্গে স্থিতাবস্থার মেয়াদও একইদিন পর্যন্ত বাড়ানো হয়।

;

সুবর্ণচরে ভোটের রাতে গণধর্ষণ: ১০ জনের ফাঁসি, ৬ জনের যাবজ্জীবন

নোয়াখালী আদালত

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পছন্দের দলকে ভোট দেওয়ায় গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনার মামলায় ১০ জনের মৃত্যুদণ্ড ও ৬ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১২টায় নোয়াখালীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক (জেলা জজ) ফাতেমা ফেরদৌস এ রায় দেন।

রায় ঘোষণার সময় আদালতে ১৫ জন আসামি উপস্থিত ছিলেন এবং এক আসামি পলাতক।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, সুবর্ণচরের মধ্যম বাগ্যা গ্রামের মো. সোহেল (৩৮), মো. হানিফ (৩০), স্বপন (৪২), মো. চৌধুরী (২৫), ইব্রাহীম খলিল বেচু (২৫), মো. বাদশা আলম বসু (৪০), আবুল হোসেন আবু (৪০), মোশারফ (৩৫), মো. সালাউদ্দিন (৩২), মো. জসিম উদ্দিন (৩২), মো. হাসান আলী বুলু (৪৫), মো. মুরাদ (২৮), মো. জামাল ওরফে হেঞ্জু মাঝি (২৮) ও মো. সোহেল (২৮)। মো. মিন্টু ওরফে হেলাল (২৮) ঘটনার পর থেকে পলাতক।

মামলা ও আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রাতে স্বামী-সন্তানদের বেঁধে রেখে এক নারীকে (৪০) মারধর ও গণধর্ষণ করা হয়। নির্যাতনের শিকার নারী চার সন্তানের জননী। নির্যাতিত নারীর অভিযোগ ছিল, ভোটকেন্দ্রে থাকা ব্যক্তিদের পছন্দের প্রতীকে ভোট না দেওয়ার জের ধরে ওই হামলা ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। ঘটনাটি তখন দেশে-বিদেশে ব্যাপক আলোচিত হয়। ঘটনার পরদিন (৩১ ডিসেম্বর) নির্যাতনের শিকার নারীর স্বামী বাদী হয়ে চর জব্বর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। পরে মামলার তদন্ত শেষে সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামী লীগের বহিষ্কার হওয়া প্রচার সম্পাদক রুহুল আমিন মেম্বারসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ২৭ মার্চ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের পাবলিক প্রসিকিউটর ছালেহ আহম্মদ সোহেল খান বলেন, এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ ২৩ জন সাক্ষী উপস্থাপন করে। আসামি পক্ষের পাঁচজন সাফাই সাক্ষী প্রদান করে। তবে কোনো সাক্ষীই ভোটকেন্দ্রে পছন্দের প্রতীকে ভোট না দেওয়ায় জেরে এমন ঘটনা ঘটেছে বলে তাদের বক্তব্যে উল্লেখ করেনি।

;

স্বামীকে আটকে রেখে নারীকে ধর্ষণ, জাবির চার শিক্ষার্থী রিমান্ডে

ছবি: সংগৃহীত

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) মীর মশাররফ হোসেন হলে বহিরাগত এক ব্যক্তিকে হল কক্ষে আটকে রেখে তার স্ত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় চার আসামির ৩ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) আসামিদের ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে সাতদিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক মিজানুর রহমান। শুনানি শেষে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাবেয়া বেগমের আদালত প্রত্যেকের ৩ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

রিমান্ডকৃতরা হলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ৪৫তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মোস্তাফিজুর রহমান, একই বিভাগের হাসানুজ্জামান (৪৫তম ব্যাচ), সাগর সিদ্দিকী (৪৬ ব্যাচ) এবং বোটানি বিভাগের সাব্বির হোসেন (৪৭ ব্যাচ)। এরা ৪ জনই ছাত্রলীগের কর্মী ও শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আকতারুজ্জামান সোহেলের অনুসারী। এদের মধ্যে সাগর সিদ্দিকী ছাত্রলীগের হল কমিটিতে সভাপতি পদ প্রত্যাশী ছিলেন।

জাবিতে স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ স্বামীকে আটকে রেখে নারীকে ধর্ষণ, জাবির চার শিক্ষার্থী রিমান্ডে রোববার রাত পৌনে ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মশাররফ হোসেন হলে প্রক্টরিয়াল বডি, হল প্রভোস্ট, হল ওয়ার্ডেনের উপস্থিতিতে তল্লাশি চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতাকে হল থেকে পালাতে সাহায্য করায় তাদের গ্রেফতার করা হয়।

শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে নয়টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মশাররফ হোসেন হল সংলগ্ন জঙ্গলে বহিরাগত ওই নারীকে ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। ধর্ষণে অভিযুক্তরা হলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ৪৫তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মোস্তাফিজুর রহমান ও বহিরাগত যুবক মামুন (৪৫)।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ওই দম্পতির বাড়িতে ভাড়া থাকতেন অভিযুক্ত মামুন। এর প্রেক্ষিতে শনিবার সন্ধ্যায় ভুক্তভোগীর স্বামীকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ডেকে আনেন তিনি। পরে ক্যাম্পাসে আসলে তাকে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মশাররফ হোসেন হলের ‘এ’ ব্লকের ৩১৭ নম্বর কক্ষে আটকে রাখেন অভিযুক্তরা।

এরপর তার স্ত্রীকে দিয়ে নিজের রেখে আসা জিনিসপত্র আনতে বলেন মামুন। মামুনের কথা মতো তার জিনিসপত্র নিয়ে ক্যাম্পাসে আসেন ভুক্তভোগী নারী। পরে জিনিসপত্র নিয়ে মামুন হলের ভিতরের ওই কক্ষে রেখে আসেন। এরপর তার স্বামী অন্যদিক থেকে আসবে বলে ওই নারীকে হল সংলগ্ন জঙ্গলে নিয়ে যান অভিযুক্তরা। সেখানে তাকে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন ওই নারী।

ভুক্তভোগী নারী সাভার থানায় দেওয়া তার এক জবানবন্দিতে বলেন, ‘মামুন ভাই আমাদের বাসায় ভাড়া থাকতো। তিনি আমার স্বামীর মাধ্যমে ফোন দিয়ে আমাকে তার জিনিসপত্র নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আসতে বলেন। আমি জিনিসপত্র নিয়ে ক্যাম্পাসে যাই। তখন তিনি আমাদের বাসায় থাকবেন না বলে জানান। এছাড়া তিনি মীর মশাররফ হোসেন হলের মোস্তাফিজ ভাইয়ের কাছে থাকবে বলেও জানান।’

ভুক্তভোগী সেই নারী বলেন, ‘এরপর মামুন আমার কাছ থেকে তার জিনিসপত্রগুলো নিয়ে হলে রেখে আসে। পরে আমার স্বামী অন্যদিকে থেকে আসবে বলে আমাকে হলের সামনে থেকে পাশের জঙ্গলের মধ্যে নিয়ে যায়। তার সাথে মোস্তাফিজ ভাইও ছিল। তখন তারা আমাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে’।

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *