সারাদেশ

‘নির্বাচিত হলে ঢাকা-৮ আসনকে স্মার্ট এলাকায় পরিণত করব’

ডেস্ক রিপোর্ট: ‘নির্বাচিত হলে ঢাকা-৮ আসনকে স্মার্ট এলাকায় পরিণত করব’

আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম

আগামী দ্বাদশ নির্বাচনে জয়ী হতে পারলে ঢাকা-৮ আসনকে স্মার্ট এলাকায় পরিণত করব এমন মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা-৮ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন।

তিনি বলেন, ঢাকা-৮ আসনের সকল থানা, ওয়ার্ডে ইতোমধ্যে উৎসবের আমেজ তৈরি হয়েছে। মানুষ ভোট দেওয়ার জন্য উদগ্রীব হয়ে আছে। সবার মধ্যে প্রাণ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।

নাছিম বলেন, তারা জাতির পিতার আদর্শের দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে পেয়েছে। তাকে নির্বাচিত করার জন্য তাদের কর্মকাণ্ড শুরু করে দিয়েছে। আমরা নির্বাচনী আচরণবিধি মেনেই ১৮ তারিখ থেকে নৌকার ভোটের জন্য মানুষের কাছে যাব ও দোয়া চাইব এবং ভোট প্রার্থনা করব।

তিনি আরও বলেন, আজ বায়তুল মোকাররমে মুসল্লিদের কাছে আমি দোয়া চেয়েছি, যাতে সকলেই আমার জন্য দোয়া করে। আমি যেন সকলের সমর্থন নিয়ে নির্বাচিত হতে পারি। আমি নির্বাচনি আচরণবিধি মেনেই আমার কার্যক্রম পরিচালনা করব এবং আমাদের নেতাকর্মীরাও আচরণবিধি মেনেই নির্বাচনে উৎসবমুখর করে তুলবে।

বিএনপির উদ্দেশে তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ নির্বাচন চায়। ইতোমধ্যে উৎসবমুখর পরিবেশে জনগণ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা শুরু করেছে। এ উৎসবকে নষ্ট করতে বিএনপি-জামায়াত হরতাল ও অবরোধ ডেকেছে। জ্বালাও-পোড়াও’র মাধ্যমে তারা সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। জনগণ তাদের এই হরতাল অবরোধকে প্রত্যাখান করেছে। তাই তারা চাইলেও নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না।

আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, কেউ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না চাইলে আমাদের কিছু করার নেই। আমরা কাউকে নির্বাচন করতে বাধা সৃষ্টি করিনি। বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক দেশ। এখানে চাইলে যে কেউ নির্বাচন করতে পারে। বিএনপি জনগণের সমর্থন পাবে না জেনেই নির্বাচন করছে না। তাদের অপকর্ম দেশের মানুষ জানে। দেশের মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে।

‘রাতের আঁধারে ফসল কেটে ঘরে তুলতে দেবো না’

ফাইল ছবি

আমরা ফসল উৎপাদন করবো আর সেই ফসল রাতের আঁধারে আরেকজন কেটে ঘরে তুলবে, আমরা সেটা চাই না। আমাদের ফসল আমাদের ঘরে রাখতে চাই। আমরা কোনো বহিরাগতর ঘরে ফসল নিতে দেবো না।

বরিশাল-৫ (সদর) আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা মার্কার প্রার্থীকে ইঙ্গিত করে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীর হোসেনের এ বক্তব্য নিয়ে গত তিনদিন ধরে ব্যাপক তোলপাড় চলছে গোটা বরিশালজুড়ে। যা নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা পড়েছেন চরম বিব্রতকর অবস্থায়।

শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) সকালে মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট লস্কর নুরুল হক বলেন, এ বক্তব্য যে দিয়েছেন, তিনি আওয়ামী লীগের একটি দায়িত্বশীল পদে রয়েছেন। এছাড়াও তিনি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান। তার মতো দায়িত্বশীল মানুষের মুখে এ ধরনের আপত্তিকর বক্তব্য বেমানান। তার এই বক্তব্য পুরো আওয়ামী লীগের ওপর গিয়ে পড়েছে। তিনি আরও বলেন, দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে এ ধরনের বক্তব্য দলীয় শৃংঙ্খলা ভঙ্গের সামিল। বিষয়টি কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকে অবহিত করা হয়েছে। এখন আমরা কেন্দ্রের দিকে তাকিয়ে আছি, তারা কি ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেন সে বিষয়টি দেখার জন্য।

উল্লেখ্য, নগরীতে শান্তি সমাবেশের নামে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া সদস্য সাবেক সিটি মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর নির্বাচনী প্রচারনায় গত ২৯ নভেম্বর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি একেএম জাহাঙ্গীর হোসেন আরও বলেছেন, কোনো প্রশাসন ব্যবহার করে আপনারা বাক্স ভরবেন সেই সুযোগটি নেই, সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আমাদের নির্যাতন করেছে, সেই সুযোগ এবার নেই। এ ধরনের বক্তব্যটি বিভিন্ন মিডিয়াসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে নিজ দলের পাশাপাশি বিরোধী দলের মধ্যে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়েছে।

;

বরিশালে ৬ আসনে ৫৬ প্রার্থী

ছবি: বার্তা২৪.কম

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশালের ছয়টি আসনে ৫৪ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এর মধ্যে দুইজন প্রার্থী দুইটি করে আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষদিনের নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রিটার্নিং অফিসারের দপ্তরে এই মনোনয়নপত্রগুলো দাখিল করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে জেলা রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ের কন্ট্রোলরুমের দায়িত্বে থাকা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রবিউল ইসলাম জানিয়েছেন, বরিশাল-১ আসনে চারজন প্রার্থী, বরিশাল-২ আসনে ১৩ জন, বরিশাল-৩ আসনে নয়জন, বরিশাল-৪ আসনে ছয়জন, বরিশাল-৫ আসনে আটজন এবং বরিশাল-৬ আসনে সর্বোচ্চ ১৬ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

এরমধ্যে বরিশাল-২ ও ৩ আসনে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এবং বরিশাল-২ ও ৫ আসনে জাপা মনোনীত ইকবাল হোসেন তাপস মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এ ছাড়া শেষ সময়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত বরিশাল-৪ (মেহেন্দিগঞ্জ-হিজলা) আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য পঙ্কজ দেবনাথ।

বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে পঙ্কজ দেবনাথ বলেন, ‘আমি আগে থেকেই মনোনয়নপত্র ক্রয় করতে চাইনি। তবে নেতাকর্মীদের কারণে শেষ সময়ের কিছু আগে অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়েছে।’

আওয়ামী লীগের নির্ভরযোগ্য একটি সূত্রে জানা গেছে, বরিশাল-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. শাম্মী আহমেদ। তিনি ইতিমধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। তবে ড. শাম্মী আহমেদের দ্বৈত নাগরিকত্ব রয়েছে। তিনি একসাথে অস্ট্রেলিয়া এবং বাংলাদেশের নাগরিক। বিধি অনুযায়ী, অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকত্ব সারেন্ডার করার কথা থাকলেও তিনি সেটি করেননি। আর তা যদি সত্যিই হয়, তাহলে তার জমা দেওয়া মনোনয়নপত্র বাতিল হতে পারে।

তবে এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও বরিশাল-৪ আসনের নৌকার প্রার্থী ডক্টর শাম্মী আহমেদ বলেন, আমি বাংলাদেশের সংবিধান ও আইন মেনে সব কিছু করেছি। সংবিধান পরিপন্থী কোনো কাজ করিনি। নির্বাচন কমিশন চাইলে বিষয়টি জানতে পারবে। এটা গোপনীয় ও কঠিন কোনো বিষয় না। যারা এসব ছড়াচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে পরবর্তীতে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

;

ফেনী-৩ আসনে পিতা-পুত্র, স্বামী-স্ত্রীসহ ১৪ প্রার্থীর মনোনয়ন জমা

ছবি: ফেনী-৩ আসনের প্রার্থী

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) বিকেল ৪টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষদিন ছিল। ফেনী-৩ (দাগনভূঁইয়া-সোনাগাজী) আসনে পিতা-পুত্র, স্বামী-স্ত্রীসহ ১৪ প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন দাগনভূঁইয়ার বেকের বাজারের বাসিন্দা আবুল বাশার। অন্যদিকে তার ছেলে ইসতিয়াক আহমেদ সৈকত স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

জাতীয় পার্টির মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন সোনাগাজীর সুলাখালি গ্রামের বাসিন্দা  লে. জেনারেল (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী। এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন দাগনভূঁইয়ার এয়ারপুর গ্রামের বাসিন্দা তবারক হোসেন।

প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক ফোরাম (পিডিএফ) মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন প্রার্থী দাগনভূঁইয়ার সেকান্দপুর গ্রামের বাসিন্দা আজিম উদ্দিন আহমেদ। জাকের পার্টি ও  ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ থেকে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন যথাক্রমে দাগনভূইয়ার হিরাপুর গ্রামের বাসিন্দা আবুল হোসেন ও বৈরাগীর হাটের বাসিন্দা নিজাম উদ্দিন।

বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, সাংস্কৃতিক মুক্তি জোট থেকে মনোনয়নপত্র জমা দেয়া প্রার্থীরা হলেন যথাক্রমে দাগনভূঁইয়ার উত্তর শ্রী ধরপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. আবু নাসির ও লতিবপুর গ্রামের বাসিন্দা জোবায়ের ইবনে সুফিয়ান।

অন্যদিকে স্বতন্ত্র প্রার্থীর হয়ে আরও মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন সোনাগাজীর পূর্ব সোনাপুর গ্রামের বাসিন্দা রহিম উল্লাহ ও তার স্ত্রী পারভীন আক্তার, সোনাগাজীর সেনেরখীল গ্রামের বাসিন্দা জেড এম কামরুল আনাম, দাগনভূঁইয়ার দক্ষিণ করিমপুর গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ারুল কবির (রিন্টু আনোয়ার) এবং দাগনভূঁইয়ার সিকান্দারপুর গ্রামের বাসিন্দা আবদুল কাশেম আজাদ। 

;

তালাবদ্ধ বিএনপি কার্যালয় থেকে ইসির চিঠি সরালো কে?

তালাবদ্ধ বিএনপি কার্যালয় থেকে ইসির চিঠি সরালো কে?

সরকার পতনের এক দফা দাবিতে গত ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশের পর থেকে নেতাকর্মী শূন্য হয়ে পড়ে বিএনপি কার্যালয়। সংঘর্ষের অভিযোগে সেসময় একে একে গ্রেফতার হতে থাকেন দলের শীর্ষ নেতারা। ফলে দলীয় কার্যক্রম থেকে ছিটকে গিয়ে নেতাকর্মী শূন্য হয়ে পরে দলটির নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়। বিএনপির সেই সংকটপূর্ণ সময়ে সংলাপের চিঠি পাঠানো হয় ইসি পক্ষ থেকে। দীর্ঘদিন ধুলোবালিতে পড়ে এখন সেখানে দেখা যাচ্ছে না বিএনপিকে দেওয়া সেই চিঠিটি। বর্তমানে চিঠির জায়গায় হঠাৎ দেখা যাচ্ছে কিছু দৈনিক পত্রিকা।

এর আগে গত (২ নভেম্বর) ইসির চিঠি নিয়ে আসা ব্যক্তি বিএনপির গুলশান কার্যালয় ঘুরে কাউকে না পেয়ে শেষে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে তালাবদ্ধ গেটের ফাঁকা অংশ দিয়ে রেখে যায় সংলাপের চিঠি।

এখন প্রশ্ন উঠেছে- ভয়ে বিএনপি নেতা কর্মীরা তো যাচ্ছেন না সেখানে; তাহলে চিঠি সরালো কে? কেউ না সরালে হঠাৎ ইসির চিঠি গেলো কোথায়? নাকি রাতের আঁধারে বা চুপিসারে বিএনপি নেতাদের কেউ নিয়ে গেছে সেই চিঠি?

এ বিষয়ে খোঁজ নিতে বেশ কিছু বিএনপি নেতা কর্মীর সাথে। তারা পুলিশ নিজেই চিঠিটি সরিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন। 

বিএনপি নেতারা বলছেন, ইসির চিঠির কোন ভিত্তি আমাদের কাছে নেই৷ এটা আমাদের সাথে তামাশা করা হয়েছে। আর চিঠি আমাদের প্রয়োজন হলে সংলাপের তারিখের আগেই আমরা নিয়ে আসতে পারতাম। যেহেতু পুলিশ সেখানে ঘাঁটি গেড়েছে তারা ছাড়া- এটা অন্য কেউ সরানোর প্রশ্নেই আসে না। কারণ পুলিশ সেখানে কাউকে ঘেঁষতে দিচ্ছে না। তাদের ভাষ্যমতে স্থানীয় ব্যবসায়ীরাও নাকি বলছেন একি কথা।

এদিকে সমাবেশে সংঘর্ষের পর থেকেই কার্যালয়টিতে পুলিশ মোতায়েন রাখা হয়েছে। শুরুর দিকে কার্যালয়ের আশপাশে ঘেঁষতে দেওয়া হয়নি কাউকে। এর মধ্যে সেখান থেকে বেশ কয়েকজন নেতা কর্মী গ্রেফতার হয়েছে। তবে পুলিশের এমন কড়া নিরাপত্তা থাকা অবস্থায় গেলো কোথায় সেই চিঠি?

এ বিষয়ে কথা হয় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মতিঝিল জোনের ডিসি হায়াতুল ইসলাম খানের সাথে। তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, বিএনপির কেউ নিয়ে যেতে পারে। ইসির চিঠি, কে সরিয়েছে তা আমরা জানি না।

২৪ ঘণ্টা সেখানে পুলিশ থাকা সত্ত্বেও না জানার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিএনপির কার্যালয়ে আমাদের কোন হস্তক্ষেপ নেই। সেখানে যে কেউ আসতে পারে। তাদের কেউ সরাবে এ বিষয়ে আমরা তো কথা বলতে পারি না।

বিএনপি মর্যাদা দেয়নি ইসির আবেগের, তার পরিণতি ছিল চিঠির বিনা আদেশের কারাবন্দি জীবন, আর কারাবন্দি থাকাতেই অবস্থায় নিখোঁজ ইসির চিঠি। বিএনপি নেতা কর্মীরা জানেন না ইসির চিঠি গেলো কোথায়। জানেনা সেখানে ২৪ ঘণ্টা অবস্থান করা পুলিশ সদস্যরা। তাহলে কি গ্রামীণ ভাষায় বিএনপির বন্ধ কার্যালয় এখন মগের মল্লুক?

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *