সারাদেশ

পানি আনতে গিয়ে দিঘীতে ডুবে হেলপারের মৃত্যু

ডেস্ক রিপোর্ট: পানি আনতে গিয়ে দিঘীতে ডুবে হেলপারের মৃত্যু

ছবি: বার্তা ২৪.কম

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে গাড়ি ধোয়ার জন্য পানি আনতে গিয়ে দীঘিতে ডুবে পিকআপ ভ্যানের হেলপারের মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৩ টার দিকে সীতাকুণ্ড পৌরসদরের মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স সংলগ্ন দেওয়ান দিঘীতে এ ঘটনা ঘটেছে। প্রায় এক ঘণ্টা পর স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা দিঘী থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে।

নিহত ব্যক্তির নাম মো. বিজয় (২৬)। তার বাড়ি চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায়।

পিকআপ চালক মো. ওসমান বলেন, ‘বিকেল ৩টার সময় মিরসরাই থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ার পথে সীতাকুণ্ড পৌর সদরের দেওয়ান দিঘীতে গাড়ি ধোয়ার জন্য পানি আনতে নামে বিজয়। এ সময় সে পা পিছলে দিঘীতে পড়ে ডুবে যায়। পরে খবর পেয়ে সীতাকুণ্ড ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে আসলে ডুবুরি দল না থাকায় উদ্ধার করতে নামতে পারেনি। প্রায় এক ঘণ্টা পর স্থানীয় কয়েকজন যুবক ওই হেলপারকে উদ্ধার করার জন্য দিঘীতে নামে। পরে ফায়ার সার্ভিসের কয়েকজন কর্মীও সহযোগিতায় এগিয়ে আসে। দিঘীতে নামার পাঁচ মিনিটের মধ্যে হেলপারকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ করলে সেখানে কর্তব্য চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

সীতাকুণ্ড ফায়ার স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন কর্মকর্তা নুরুল আলম দুলাল জানান, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসলেও আমাদের সাথে ডুবুরি না থাকায় আমরা চট্টগ্রামে ডুবুরি দলকে খবর দেই। এ সময় আমাদের কয়েকজন কর্মীসহ স্থানীয়রা পানিতে নেমে নিখোঁজ ব্যক্তিকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে।’

কাঙ্খিত হজ যাত্রী না পাওয়ায় চতুর্থবারের মতো বাড়ল নিবন্ধনের সময়

ছবি: সংগৃহীত

দফায় দফায় সময় বাড়িয়েও পাওয়া যাচ্ছে না কাঙ্খিত হজ যাত্রী। ফলে চতুর্থবারের মতো বাড়ানো হয়েছে হজ নিবন্ধনের সময়। এরপর আর সময় বাড়ানো হবে না বলেও জানিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। নতুন সময় অনুযায়ী আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত হজ নিবন্ধন করতে পারবেন হজে যেতে ইচ্ছুকরা। এরপর আর কোনোভাবেই হজ নিবন্ধনের সময় বাড়ানো হবে না। এসময়ের মধ্যে হজে যেতে ইচ্ছুকদের নিবন্ধন সম্পন্ন করতে হবে। 

শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) ধর্ম মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা আবু বক্কর সিদ্দিক এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

তিনি জানান, সরকারি ও বেসরকারি উভয় মাধ্যমের হজযাত্রী নিবন্ধনের সময় বিশেষ বিবেচনায় শেষবারের মতো আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। এসময়ের মধ্যে ২ লাখ ৫ হাজার টাকা ব্যাংকে জমা দিয়ে প্রাথমিক নিবন্ধন অথবা নির্ধারিত প্যাকেজের সম্পূর্ণ অর্থ পরিশোধ করে চূড়ান্ত নিবন্ধন করা যাবে।

ওমরা ও হজের পার্থক্যসমূহ প্রাথমিক নিবন্ধন করা হলে প্যাকেজের অবশিষ্ট টাকা ২৯ ফেব্রুয়ারি মধ্যে আবশ্যিকভাবে একই ব্যাংকে জমা দিয়ে চূড়ান্ত নিবন্ধন সম্পন্ন করতে হবে। অন্যথায় এ বছর হজে যাওয়া যাবে না এবং প্রাথমিক নিবন্ধনের সময় দেওয়া টাকা ফেরত পাওয়া যাবে না।

এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো বাড়ল হজ নিবন্ধনের সময়। গত বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর এবারের হজ নিবন্ধন শুরু হয়। প্রথম দফায় সময় বাড়ানো হয় ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এরপর দ্বিতীয় দফায় ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত নিবন্ধনের সময় বাড়ানো হয়। তারপর তৃতীয় দফায় ২৫ জানুয়ারি থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়ায় ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়। এতে হজ নিবন্ধনে কাঙ্ক্ষিত সাড়া না মেলায় আবারও বাড়ল হজ নিবন্ধনের সময়।

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজের পোর্টালের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর বাংলাদেশ থেকে ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জনের হজে যাওয়ার কোটা রয়েছে। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত নিবন্ধন করেছেন ৭৯ হাজার ৮৬২ জন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৪ হাজার ১৬৫ জন এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭৫ হাজার ৬৯৭ জন নিবন্ধন করেছেন। সে হিসাবে এখনো কোটা খালি রয়েছে ৪৭ হাজার ৩৩৬টি।

;

শীতে ঠান্ডাজনিত রোগে বাড়ছে শিশু মৃত্যু

ছবি: বার্তা২৪.কম

তীব্র শীতে ঠান্ডাজনিত রোগে বরিশাল শের-ই বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় (শেবাচিম) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১১৫ শিশুর মৃত্যু হয়েছে। জানুয়ারি মাসের প্রথম ২৫ দিনে শেবাচিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এসব শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) বিকালে হাসপাতাল সূত্রে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক শ্যামল কৃষ্ণ মন্ডল বলেন, শীত মৌসুমে কুয়াশায় মিশে থাকা ধূলিকণা ফুসফুসে প্রবেশ করে। তাই আগের চেয়ে এ বছর বেশি মানুষ ফুসফুসের সমস্যা ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে আসছেন।

তিনি বলেন, শেবাচিম হাসপাতালের বাইরেও অন্য সরকারি হাসপাতালে জানুয়ারি মাসজুড়ে চারজন রোগীর মৃত্যু হয়েছে। চলতি বছরে এক থেকে ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত শেবাচিম হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১১৫ জন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে শীতজনিত নানারোগে আক্রান্ত হয়ে ৫ হাজার ২৮৫ জন শিশু এই হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছে। মারা যাওয়া শিশুরা ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত ছিল।

বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে শেবাচিম হাসপাতালের বাহিরে ছয় জেলা সদরের হাসপাতালসহ ৪২ উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছে ৫ হাজার ১৪৪ জন রোগী। এদেরমধ্যে মারা গেছে চারজন শিশু।

শেবাচিম হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডের সেবিকারা জানান, হাসপাতালে ভর্তি হওয়া শিশুদের অধিকাংশই ঠান্ডাজনিত রোগ নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া, ব্রঙ্কাইটিস, অ্যাজমা, শ্বাসকষ্ট, শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্নরোগে আক্রান্ত। একারণে হাসপাতালে শয্যা সঙ্কট দেখা দিয়েছে। তাই মেঝেতে শিশুদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

;

‘পুরাতন খোয়াই নদীর উদ্ধার হওয়া অংশ পুনরায় দখল’

ছবি: বার্তা ২৪.কম

হবিগঞ্জ জেলা শহরের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সৌন্দর্যবর্ধনে পুরাতন খোয়াই নদী বিশেষ ভূমিকা রেখেছে। কিছু স্বার্থান্বেষী মহল নদীটিকে অব্যাহতভাবে দখল করার কারণে এর শেষ চিহ্ন মুছে যেতে চলেছে।

দীর্ঘদিন ধরে ভূমি দখলকারীদের অবৈধ দখল, ভরাট ও দূষণের কারণে পুরাতন খোয়াই নদীর অবস্থা চরমে পৌঁছেছে। বৃষ্টির পানির প্রধান আঁধার পুরাতন খোয়াই নদী। ক্রমাগত ভরাট ও অবৈধ স্থাপনা গড়ে ওঠার কারণে বর্তমানে অল্প বৃষ্টিপাতের ফলে বর্ষা মৌসুমে শহরের বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতাসহ কৃত্রিম বন্যায় রূপ নেয়। অনেক বছর ধরে চলে আসা এসব সমস্যা দূরীকরণে কার্যকর কোন পদক্ষেপ লক্ষ্য করা যাচ্ছে না।

শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারী) বিশ্ব জলাভূমি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত মানববন্ধন ও পথসভায় বক্তারা একথা বলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ওয়াদুদ বলেন, ২০০৬ সাল থেকে বাপা এবং নাগরিক সমাজ পুরাতন খোয়াই নদীটিকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার জন্য আন্দোলন করে আসছে। ২০১৯ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে জেলা প্রশাসন নদী দখলমুক্ত কাজ শুরু করে। মাছুলিয়া থেকে উচ্ছেদ অভিযান সদর হাসপাতাল পর্যন্ত চলে। এই অংশে প্রায় এক কিলোমিটার নদীর উপর থেকে প্রায় ৪ শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। তৎকালীন জেলা প্রশাসক বদলি হওয়ার কারণে উচ্ছেদ অভিযানে ভাটা পড়ে এবং একসময় তা বন্ধ হয়ে যায়। ইতিমধ্যেই উচ্ছেদকৃত অংশ পুনরায় দখলের আওতায় চলে গেছে।

 বিশ্ব জলাভূমি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত মানববন্ধন তোফাজ্জল সোহেল বলেন, এই শহরের ওয়াটার রিটেনশন পন্ড বা বারিপাত অঞ্চল হচ্ছে পুরাতন খোয়াই নদী, পুকুর, জলাশয় ও বাইপাস সড়কের খাল। পুরাতন খোয়াই নদীর অধিকাংশ সরকারি -বেসরকারি স্থাপনা ও প্রভাবশালীদের দখলে চলে গেছে। যেটুকু অংশ অবশিষ্ট রয়েছে সেটুকুতেও ময়লা আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। কচু গাছ, কচুরিপানায় ভরে আছে। এছাড়া পুকুর ও অন্যান্য জলাশয়গুলো দখল, ভরাট হয়ে যাওয়ার ফলে কয়েক বছর ধরে শহর ও আশপাশের বিভিন্ন এলাকা জলমগ্ন হচ্ছে। ঘর বাড়িতে ঢুকছে বৃষ্টির পানি। জনগণকে ময়লা-আবর্জনা মিশ্রিত পানির সঙ্গে বসবাস করতে হচ্ছে। জলাবদ্ধতার শহর হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে হবিগঞ্জ।

এছাড়া মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, হবিগঞ্জ সরকারি মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ বিশিষ্ট সাহিত্যিক অধ্যাপক জাহান আরা খাতুন, দৈনিক হবিগঞ্জের মুখ পত্রিকার সম্পাদক হারুনুর রশিদ চৌধুরী, দৈনিক হবিগঞ্জ এক্সপ্রেস পত্রিকা সম্পাদক মো. ফজলুর রহমান, হবিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক পাবেল খান চৌধুরী, শিশু সংগঠক বাদল রায়, রূপান্তর সিলেট বিভাগের ক্লাসটার সমন্বয়কারি হাসান তারেক প্রমুখ।

;

বইমেলার সকালটা শিশুদের, দর্শনার্থী বাড়ে দুপুরে   ‘এসো মিলি প্রাণের মেলায়’

বইমেলার সকালটা শিশুদের, দুপুরের পর উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো

আজ শুক্রবার, সাপ্তাহিক ছুটির দিন। এদিন বইমেলায় সকাল থেকে ক্রেতা-দর্শনার্থীদের উপস্থিতি কম থাকলেও বেলা বাড়ার সাথে সাথে বাড়তে শুরু করেছে। চোখে পড়ে কাঙ্খিত পাঠকদের ভিড়। তবে বইমেলার দ্বিতীয় দিনে প্রথম শিশু প্রহর ছিলো সিসিমপুরসহ বর্ণিল শিশুতোষ বইয়ের জমজমাট আসর। বেলা ১১টার দিকে বইমেলা উন্মুক্ত করতেই শিশুদের আনন্দ দিতে মঞ্চে হাজির হয় ইকরি হালুমদের দল। আর তাতেই শিশু-কিশোরদের পদচারণায় শিশু কর্নার মুখোরিত হয়ে উঠে। মা-বাবার হাত ধরেই সকাল বেলায় মেলা প্রাঙ্গণে এসে হাজির হয় ক্ষুদে পাঠকের দল। বইয়ের চেয়ে সিসিমপুরের ইকরি হালুমদের প্রতিই তাদের বেশি আকর্ষণ ছিলো। গানে গানে শিশুদের নানা বিষয় শেখানো হয় এই আয়োজনে। এছাড়াও ক্ষুদে পাঠকদের বিভিন্ন রঙের-ঢঙের বইও উল্টে-পাল্টে দেখার দৃশ্য চোখ এড়ায়নি। 

শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিত অমর একুশে বইমেলার প্রাঙ্গনে এমন চিত্রের দেখা মেলে।  

শিশুদের পদচারণায় মুখর বইমেলা শিশুদের জন্যে বিশেষভাবে তৈরি স্টলগুলোতে শিশুদের ব্যাপক উপস্থিতি দেখা যায়। বুঝুক আর না বুঝুক বই কিনতে হবে। তাই ভিড় ঠেলে নিজের পছন্দের বই অথবা রঙিন প্রচ্ছদের বইয়ের খোঁজ নেয় তারা। বই কেনার জন্য চলে বাবা মায়েদের কাছে বাহানাও। কারও রূপকথার বই পছন্দ কারো বা পছন্দ সায়েন্স ফিকশন, কারো কারো পছন্দ কমিক্স বই। প্রতিবারের মতো এবারও শিশুদের বই পড়ার প্রতি আকর্ষণ বাড়াতে মেলায় এসেছে নানা রঙের বই।

মেলায় ২য় শ্রেণীর শিক্ষার্থী ছোট্ট আব্রার আনন্দ এসেছে বাবার হাত ধরে। বইমেলায় কেন এসেছে জানতে চাইলে আনন্দ বার্তা২৪.কম-কে জানান, কার্টুনের বই কিনতে এসেছি। সিসিমপুর দেখতে এসেছি।  

বইমেলার যত দৃষ্টিনন্দন ও পরিবেশবান্ধব স্টল বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির সাথে পরিচয় করিয়ে দিতেই সন্তানদের মেলায় নিয়ে আসার কথা জানান অভিভাবকরাও। 

এদিকে, সামনের দিনগুলোয় বইমেলা জমজমাট হয়ে উঠবে বলে প্রত্যাশা বিক্রেতাদের।

দুপুরের পর বইমেলায় উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো   মওলা ব্রাদার্স প্রকাশনী’র বিক্রেতা তামিম আল রাজী বার্তা২৪.কম-কে জানান, গতকাল আমরা অনাকাঙ্খিত বৃষ্টির কারণে স্টল খুলতে পারি নি। আজ সকাল থেকে মানুষের উপস্থিতি কম থাকলেও আস্তে আস্তে মানুষের ভিড় বাড়তে শুরু করেছে। তবে পাঠকের চেয়ে দর্শকই যেন বেশি। ছুটির দিন হওয়ায় অনেকেই এসেছেন। আমরা আশা করি সামনের দিনগুলিতে বইমেলা আরো জমজমাট হবে। 

;

সংবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয় বার্তা ২৪-এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *